নেভার স্টপ লার্নিং,
রিচার্জ ইয়োর ডাউন ব্যাটারি,
আরজ আলী সমীপে,
অঙ্ক ভাইয়া,
বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ত্রাতিনা
'বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ত্রাতিনা' বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ
ত্রাতিনা চিৎকার করে জিজ্ঞেস করল, “আমি কোথায়?” তার কণ্ঠস্বর দূরে মিলিয়ে গেল তারপর প্রতিধ্বনিত হয়ে আবার ফিরে এল, আমি কোথা….. আমি কোথায়….
খুব ধীরে ধীরে প্রতিধ্বনিতগুলো মিলেয় যেতে থাকে। তারপর এক সময় আবার সেই নৈঃশব্দ্যের শূন্যতায় ডুবে যায়।
ত্রাতিনা আবার চিৎকার করল, “আমি কোথায়?” তার চিৎকার বহু দূর থেকে প্রতিধ্বনিত হয়ে ফিরে আসে, প্রতিধ্বনিত শব্দগুলো ধীরে ধীরে মিলিয়ে যেতে থাকে। শব্দগুলো মিলেয়ে যেতে যেতে আবার নূতন করে অনুরণিত হয়, ত্রাতিনার মনে হয় সে বুঝি কারো কণ্ঠস্বর শুনতে পেয়েছে। স্পষ্ট বোঝা যায় না, কিন্তু কোনো এক ধরনের কণ্ঠস্বর। মনে হয় কেউ কিছু একটা বলছে।
"অঙ্ক ভাইয়া"
টেনশন টিনা, যে তুচ্ছ কারণে দুশ্চিন্তা করতে করতে হতাশায় ডুবে যায়,
বিটলা বান্টি, দুষ্টুমির আড়ালে যার প্রশ্নগুলো চিন্তার খোরাক জোগায়,
তুখোড় তন্বী, যে পারদর্শী নানামুখী দক্ষতায়,
আর অবাক পৃথ্বী, জগতের সবকিছুতে যে বিস্ময় খুঁজে পায়
-ওরা সবাই আজ অসহায় নজিবুল্লাহ মাস্টারের দাপটে।
ওদের মনে গণিত নিয়ে হাজারো প্রশ্ন, উত্তর মেলে না কিছুতেই!
ওরা তখন আশ্রয় খোঁজে অংক ভাইয়ার কাছে।
কোত্থেকে এলো, কোথায় কাজে লাগে, এটা এমন কেন, অমন নয় কেন, এটা শিখে কী হয়, ওটার মূল ঘটনাটা কী- এমনসব প্রশ্নের উত্তর ‘অংক ভাইয়া’ দিয়ে যান পরম মমতায়।
বাংলাদেশের আয়তন নাকি ক্ষেত্রফল, পেঁয়াজকুচি পদ্ধতিতে গোলকের আয়তন, পিথাগোরাস দিয়ে আইনস্টাইন, ফাংশনের বৃত্তান্ত, পৃথিবীর সুন্দরতম সমীকরণ, ঋনাত্মক সংখ্যার লসাগু-গসাগু, গিটারের গণিত, হাতে কলমে ঘনমূল, সাইন কসের নামরহস্য, লগ এর ভিতরের কথা, অসমতার চিহ্ন – এমন চিন্তাগুলো যদি আপনার মনে কৌতূহল জাগায়, এই বইটি আপনার জন্য!
‘আরজ আলী সমীপে’ বইয়ের সূচিপত্রঃ*
ভূমিকার বিশ্লেষণ- ১৫
*
আত্নাবিষয়ক- ৩৩
*
ঈশ্বর সংক্রান্ত- ৪২
*
পরকাল বিষয়ক- ৭৪
*
ধর্ম সংক্রান্ত- ৮৫
*
প্রকৃতি বিষয়ক- ১০৩
*
বিবিধ- ১১৭
*
শেষ কথা- ১৪৭
*
লেখক পরিচিতি- ১৪৯
ভূমিকার বিশ্লেষণ
আরজ আলী মাতুব্বর উনার লেখা সত্যের সন্ধান বইয়ের শুরুর দিকে বলেছেন,
“জগতে এমন অনেক বিষয় আছে, যেসব বিষয়ে দর্শন, বিজ্ঞান ও ধর্ম এক কথা বলে না।”
প্রথমত, জগতের কোন কোন বিষয়ে দর্শন, বিজ্ঞান ও ধর্ম এক কথা বলে না তা আরজ আলী সাহেব উল্লেখ করেননি। দ্বিতীয়ত, জগতের কিছু কিছু বিষয়ে যে দর্শন, বিজ্ঞান আর ধর্ম এক কথা বলে না তা আসলে সত্য। সত্য এ কারণে যে, জগতের সকল বিষয়ে সমানভাবে দর্শন, বিজ্ঞান আর ধর্মকে কথা বলতে হয় না। আরজ আলী সাহেব যে ভুলটা শুরুতেই করে বসেছেন তা হলো, তিনি দর্শন, বিজ্ঞান আর ধর্মকে এক করে ফেলেছেন। অথচ, এ কথা স্বীকার্য যে, এই তিনটি বিষয়ের আলোচ্য বস্তু ভিন্ন ভিন্ন।
পদার্থ কী কী দিয়ে গঠিত তা বিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। ধর্মে পদার্থের গঠনের সরাসরি কোনো পাঠ নেই। আবার, ব্যভিচার করলে কেন শাস্তি পাওয়া উচিত সে পাঠ ধর্মের, কোনো কোনো দর্শনে কিছু বলা থাকলেও, বিজ্ঞানে তার উত্তর নেই…..
"রিচার্জ ইয়োর ডাউন ব্যাটারি" বইটি কাদের জন্য
দিনে কয়বার মোবাইলের চার্জ চেক করো? চার্জের লাল বাত্তি জ্বলার আগেই লাফাইতে লাফাইতে চার্জার নিয়ে বসে পড়ো! অথচ কখনো কি চেক করেছো তোমার লাইফের চার্জ কতটুকু আছে?
যারা লাইফের চার্জ কতটুকু আছে চেক করতে চায়। দরকার হলে নিজেকে রিচার্জ করে নিতে চায়। মরা ইঞ্জিন নিয়েও কেরামতি দেখাতে চায়। বন্ধুত্বের ভাইরাস, ছুতার জং, ভালো না লাগার রোগ সেরে ফেলতে চায়। তাদের জন্য এই বই। যাতে তারা সময়মতো কনফিডেন্সের বড়ি গিলতে পারে, কোপা শামসু স্টাইলে ফাইট দিয়ে জীবন ঝাক্কাস বানাতে পারে।
এই বইটির উদ্দেশ্য
এই বইটির উদ্দেশ্য হচ্ছে তোমাকে লাইফের জন্য, স্বপ্নের জন্য, অর্জনের জন্য একটা চার্জার দেয়া। যাতে যখনই দরকার পড়বে তখনই রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি বই নিয়ে নিজেই নিজেকে রিচার্জ করে নিতে পারো।
এটা কি ধরনের বই
এইটা জীবনের বিভিন্ন সিচুয়েশনে হাল কিভাবে ধরবে সেই গাইডলাইনের বই। একটু পিছিয়ে পড়ার পর, লাইফে কামব্যাক করার বই। স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে গিয়ে কিছু ভুল করে ফেলার পর আবারো লাইনে ফেরত আসার উপায় নিয়ে আলোচনা করা বই।
বইয়ের ভূমিকায় লেখক লিখেছেন
প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরে, প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুটের এই আমার; টুক টুক করে এই বই লিখতে মাথার ঘাম পায়ে পড়েছে। কারণ বেশিরভাগ সময় ফ্যান চালানোর জন্য কারেন্ট থাকতো না।
তার উপরে আমি যে মোবাইলে লিখতাম সেটার প্রসেসর, মেমোরি, সিমকার্ডসহ সবকিছু ঠিক থাকলেও, কিছুদিন পর পর সেটা আর চলতে চাইতো না। কারণ চার্জ শেষ হয়ে যেতো। তাই সেই মোবাইল রিচার্জ করতে করতেই আমি আমার চিন্তাভাবনা, কাজের স্পৃহা আর চেষ্টার আগ্রহকেও রিচার্জ করার ট্রাই করতাম। আর তাতেই পয়দা হয়ে গেছে প্রায় চল্লিশখানা লেখা।
এই লেখাগুলাতে একজন ঘনিষ্ঠ বড় ভাই তার ছোট ভাইকে বিভিন্ন সিচুয়েশনে গাইডলাইন দিচ্ছে। যেমনটা হয়ে থাকে চায়ের দোকানে, মেসের আড্ডাতে, পিকনিকের বাসে কিংবা ক্যাম্পাসের করিডোরে।
-ঝংকার মাহবুব, মরা ইঞ্জিনের হেলপার
www.JhankarMahbub.com
সূচি/বইতে যেসব গাইডলাইন দেয়া তার কয়েকটা
আয়েশ আর অর্জন এক পথে চলে না
শান্টিং না দিলে পানি উপরে উঠে না
দু-একটা ল্যাং খাইলে ফিউচার ডাউন খায় না
সাবজেক্ট ক্যারিয়ারের জন্য বেরিয়ার হয় না
লেগে থাকাই অর্জন
অর্জনই গর্জন
ছেড়ে দিলে হেরে যাবে
কন্ট্রোল না করলে, কন্ট্রোলিত হবে
কনফিডেন্সের বড়ি গিলো
অপেক্ষা না করে অপশন ধরো
ভালো না লাগা- একটা জাতীয় সমস্যা
রিস্ক নেয়াটা সফলদের তপস্যা
বন্ধুত্বের ভাইরাসে কামড়ালে জান হবে কয়লা
বেশি ছুতা ধরলে ইঞ্জিনে ধরবে জং আর ময়লা
পারফেক্ট টাইম, পারফেক্ট কন্ডিশন দিবে মুলা
জীবন ঝাক্কাস বানাতে ফলো করো ৫স ফর্মূলা
বারে বারে লাথি দিলে তালা ঠিকই ভাঙ্গবে
আত্মদিবসের ডোজ খেলে স্বপ্নগুলো জাগবে
ভাইবো না, চাকরি করলেই হয়ে যাবে ধনী
বিজনেস করতে নামলে খাইতে হবে কনি
মন খারাপ করা মরণ ব্যাধি
রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি
হীনমন্যতা নামের টাল্টিবাল্টি ছাড়ো
লম্বা প্ল্যান ছেড়ে, ছোট প্ল্যানের তাবিজ ধরো
মরা ইঞ্জিনের কেরামতি
লোনলিনেসে তেলেসমাতি
কপি ইজ দ্য সিক্রেট অফ সাকসেস
টার্গেট এচিভ করার মিশনে হইওনা মোখলেস
হেরে গেলেও ব্যর্থ হয় না চিতা
কিসিম বুঝে বাইধো লাইফের ফিতা
আরামের ব্যারাম ফিউচারে মারবে গুতা
সুখ হচ্ছে, আনন্দদায়ক মুহূর্তের ধারাবাহিকতা
আগে পারতাম, এখন হালুয়া টাইট
কাটপিস স্টাইলে কোপা শামসু দেয় ফাইট
শুধু স্ট্রাগলে ভরবে না স্বপ্নের ট্যাঙ্কি
ট্যালেন্ট দিয়ে মাইরো না হাঙ্কি-পাঙ্কি
“নেভার স্টপ লার্নিং” বই এর ফ্ল্যাপ:
আমাদের অধিকাংশই বই বলতে মূলত দুরকমের বইকে বুঝি! একটা পাঠ্যবই অন্যটা গল্পের বই।
হাজারো ফিকশনের ভীড়ে আমরা আজকাল অন্য কোনও বিষয় নিয়েও যে লেখা যেতে পারে তা ভুলতেই বসেছি।
বই পড়ে আমরা আমাদের কল্পনাশক্তি সৃজনশীলতা ইত্যাদি গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে পারি। কেমন হতো যদি বই পড়ে বদলে ফেলা যেত নিজেকে? শেখা যেতো হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়ার, অপরিচিত কারও সাথে প্রথমবারের মতো ফোনে কথা বলার কিংবা সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর মতো দারুণ এবং বাস্তব জীবনে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল।
'Never Stop Learning' বইটিতে সংক্ষেপে বর্ণিত আছে তেমনি কিছু আইডিয়া যেগুলো বর্তমান প্রজন্মের পাঠকদের কল্পনা আর সৃজনীশক্তির বিকাশের পাশাপাশি ব্যক্তিত্বের বিকাশ ও উন্নয়নে সহায়ত করবে!
“নেভার স্টপ লার্নিং” বই এর ভূমিকা:
শেখার কোনো নির্দিষ্ট সময়, স্থান কিংবা সীমা-পরিসীমা নেই। আমরা প্রত্যেকেই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানছি ও শিখছি। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বাস্তব জীবন ও কর্মমুখী শিক্ষাও সমভাবে প্রয়োজনীয়।
আর তাই, সমাজে ও কর্মক্ষেত্রে নিজের অবস্থানকে দৃঢ় করতে আমাদেরকে বেশিকিছু কৌশল রপ্ত করতে হবে। এ কৌশল বা আইডিয়াগুলোই আমাদের স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
এ বইটিতে এমনই কিছু ছোট্ট ছোট্ট আইডিয়া, কৌশল, হ্যাক সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে যাতে করে বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা লেখাপড়াকে প্রাধান্য দেয়ার পাশাপাশি নিজেদেরকে দক্ষ, অভিজ্ঞ, যোগ্য, কুশলী এবং আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাটাকেও প্রাধান্য দেয় এবং প্রিয় বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ভূমিকা পালন করতে পারে।
“নেভার স্টপ লার্নিং” বই এর সূচি:
*
০১ আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা ও কিছু স্বপ্নের কথা-১১
*
০২ দৃষ্টিভঙ্গী বদলালেই বদলে যাবে জীবন-১৪
*
০৩ চীনা বাঁশের গল্প -১৭
*
০৪ মাদিবা থেকে আমাদের অনুপ্রেরণা।- ২০
*
০৫ আমার ভর্তি যুদ্ধের গল্প।- ২৩
*
০৬ এবার মানসিক অশান্তিকে জানাও বিদায়- ২৬
*
০৭ একটি ভিডিও বাঁচাতে পারে লক্ষ প্ৰাণ।-২৯
*
০৮ দোষটা কি আসলে তেলাপোকার?- ৩২
*
০৯ গোলাপি হাতি থেকে রক্ষা পাওয়ার রহস্য- ৩৫
*
১০ পৃথিবীর সবথেকে ভালো আইডিয়াগুলো কোথায় পাওয়া যায়?-৩৮
*
১১ সুন্দর মানসিকতা গড়ে তোলার ৬টি উপায়।-৪০
*
১২ সিজিপিএ আসলে কতটা প্রয়োজন?- ৪৩
*
১৩ মন ভালো করার টোটকা -৪৬
*
১৪ একজন বৃক্ষমানবের গল্প। -৪৯
*
১৫ সময় বাঁচানোর শতভাগ কার্যকর কৌশল।-৫২
*
১৬ ফেসবুক সদ্ব্যবহারের ৩টি কার্যকরী আইডিয়া- ৫৫
*
১৭ ছাত্রজীবনে অর্থ উপার্জনের ১০টি উপায়।- ৫৮
*
১৮ ডিজিটাল ওরিয়েন্টেশন ও একটি স্বপ্নের কথকতা -৬২
*
১৯ শিক্ষাজীবনে যে ১০টি কাজ না করলেই নয়-৬৫
*
২০ প্রতিনিয়ত করে চলেছি যে ৪টি ভুল!- ৬৯
*
২১ বিনোদনের ফাঁকে ফোকাস করো নিজের উন্নতি- ৭২
*
২২ ভোকাবুলারি জয়ের ৫টি কৌশল- ৭৫
*
২৩ অপরিচিতের সাথে কিভাবে ফোনে কথা বলবে-৭৭
*২৪ সালাম দেয়া এবং ভালা গুণের প্রশংসা করা।-৮০
*
২৫ “তোকে দিয়ে কিছু হবে না” থেকে আত্মরক্ষার কৌশল -৮৩
*
২৬ একটি কমন অভ্যাস -৮৬
*
২৭ পরিশ্রমকে হ্যা বললা। -৮৯
*
২৮ প্ৰতিযোগিতায় যে গুণ গুলো থাকা প্রয়োজন। -৯১
*
২৯ আইডিয়াকে কাজে লাগাও, সাফল্যের পথে পা বাড়াও -৯৪
*
৩০ মার্শমেলো টেষ্ট ও দুরদর্শীতা -৯৬
*
৩১ নিজেকে জানো। -৯৮
*
৩২ কিন্তু সিজিপিএ? -১০০
*
৩৩ নিয়ন্ত্রণে রাখো নিজের সুখ -১০১
*
৩৪ হয়ে ওঠো পাওয়ার পয়েন্টের জাদুকর -১০৪
*
৩৫ টলারেন্স নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা। -১০৭
*
৩৬ চ্যাটিং করা থেকে যদি দারুণ কিছু হয়, চ্যাটিং করা ভালো! -১০৮
*
৩৭ রাজার অসুখ আর দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। -১১১
*
৩৮ আমার প্রথম পাবলিক পরীক্ষা আর ডোপামিন ইফেক্টের গল্প -১১৩
*
৩৯ বিশ্ববিদ্যালয় জীবন গড়ে তোলে এক্সট্রা কারিকুলার কার্যক্রম দিয়ে -১১৬
*
৪০ Sunk Cost-কে ‘না’ বলো, সাফল্যের পথে এগিয়ে চলো!- ১১৯
*
৪১ ইন্টারভিউয়ের কথকতা -১২১
*
৪২ এখনই লিখে ফেললা তোমার সিভি! -১২৪
*
৪৩ ফেসবুকের সঠিক ব্যবহার করে হয়ে ওঠো আদর্শ নাগরিক। -১২৭
*
৪৪ সময় নষ্টের মূলে যে ৮টি কারণ -১৩০
*
৪৫ সময় ব্যবস্থাপনার ৫টি কার্যকর কৌশল। -১৩৪
*
৪৬ সমালোচনা -১৩৭
*
৪৭ নিজেকে জানা, Elevator Pitch এবং আমাদের অবস্থান। -১৩৯