158 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ
(ক) পৃথিবীতে এমন অবিশ্বাস্যকিছু ঘটছে যা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না,
অথছ বিশ্বাস করছি, কারণ চোখের সামনেই ঘটছে সবকিছু। কী ব্যাখ্যা..
TK. 300TK. 225 You Save TK. 75 (25%)
In Stock (only 3 copies left)
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
Product Specification & Summary
প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ
(ক) পৃথিবীতে এমন অবিশ্বাস্যকিছু ঘটছে যা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না,
অথছ বিশ্বাস করছি, কারণ চোখের সামনেই ঘটছে সবকিছু। কী ব্যাখ্যা অবিশ্বাস্য
এই ঘটনার- জানতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস।
(খ) কিছু কিছু মানুষ কী সত্যি অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার অধিকারী? যদি না হয় তাহলে
কীভাবে তারা অতিপ্রাকৃত ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে? ব্যখ্যা পেতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি
উপন্যাস।
(গ) হয়তো আমাদের পাশেই কেউ একজন আছে, যার অলৌকিক ক্ষমতা সম্পর্কে আমরা
জানি না, বুঝতে পারি না। অচেনা অজানা এই মানুষদের চিনতে জানতে পড়ুন
প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস। “জোছনার ছায়া” বইটি সম্পর্কে কিছু কথাঃ
(১) জোছনা এখন ঢাকায়, বাদলের স্ত্রী সে। অথচ জোছনা বন্দী দূরে অনেক দূরে
হিমেশ চন্দ্রের গোপন এক কুঠুরিতে। মুক্তির জন্য চিৎকার করেও মুক্ত হতে পারছে না সে।
একই জোছনা কীভাবে দুটি স্থানে থাকে? জানতে পড়ুন জোছনার ছায়া।
(২) ছায়া কী কথা বলতে পারে? না পারে না। কিন্তু কোনো কোনো ছায়া কথা
বলতে পারে। কথা বলে বাদলের স্ত্রী জোছনার সাথে। শুধু তাই না। জোছনাকে নিয়ে যেতে
থাকে অন্ধকারচ্ছন্ন গোপন এক কুঠুরীতে। কিন্তু কেন? আর কীভাবে একজন মানুষ
অজানা অচেনা আর একজন মানুষের ছায়ার সাথে বাস্তবে কথা বলবে? জানতে পড়ুন
জোছনার ছায়া।
বইটির ফ্লাপের লেখাঃ
মাঝরাত। জোছনা হাঁটছে লাল ইটের একটা রাস্তা দিয়ে। হঠাৎ সেঅনুভব করে কেউ তাকে অনুসরণ করছে। পেছনে তাকিয়ে দেখে একটি ছায়া। ভয়ে দৌড় দেয় সে। প্রবেশ করে নির্জন এক জমিদারবাড়িতে। কিন্তু ছায়া তার পিছু ছাড়ে না। একেবারে এসে থামে তার সামনে। জোছনা চিনতে পারে না ছায়ার পুরুষটিকে, মুখের ওখানে জমাটবাধা অন্ধকার। শুধু খাড়া দুটো কান দেখা যায়। ভয়ে জমে যাওয়ার মতাে অবস্থা হয় জোছনার। এই বুঝি। ছায়াটা তার কোনাে ক্ষতি করে। কিন্তু না! কী যেন বলতে চায় ছায়া। বলতে চেষ্টা করেও পারে না। তারপর হঠাৎই ধীরে ধীরে বিকৃত হয়ে যেতে থাকে ছায়ার চেহারা। ভয়ে আতঙ্কে চিৎকার করে ওঠে জোছনা। জোছনার স্বামী বাদল তখন ডেকে তােলে জোছনাকে, বলে পুরাে বিষয়টা ছিল স্বপ্ন। কিন্তু এই একই স্বপ্ন বারবার দেখতে থাকে জোছনা। এক সময় বাদল বুঝতে পারে জোছনার এই স্বপ্নের বিশেষ কোনাে অর্থ আছে। তাই আসে ডাক্তার তরফদারের কাছে। জোছনার সাথে কথা বলে ডাক্তার তরফদার বুঝতে পারেন জোছনার স্বপ্নের যৌক্তিকতা আছে, আছে সত্যতা। তাছাড়া জোছনার মন বন্দি অজানা। এক জমিদারবাড়ির গােপন কক্ষে যেখানে অনেক ধনসম্পদ রয়েছে। জোছনা চেষ্টা করেও বের হতে পারছে না ঐ গােপন কক্ষ থেকে। যদি তাকে উদ্ধার করা সম্ভব না হয় নিশ্চিত মৃত্যু হবে তার। শেষ পর্যন্ত কি ডাক্তার তরফদার খুঁজে পেয়েছিলেন গােপন ঐ কক্ষটা? উদ্ধার করতে পেরেছিলেন জোছনাকে? আর ঐ ছায়াটাই বা কে ছিল? কেন অনুসরণ করত জোছনাকে? কী উদ্দেশ্য ছিল জোছনার ঐ ছায়ার?