31 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
গল্পের সারাংশ
একদিকে দেশীয় রাজাদের অকর্মণ্যতা আর একদিকে ক্রমশ ঘনিয়ে আসা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের ছায়া, দুয়ের মাঝে বিস্তীর্ণ মধ্যভারত শাসন করে এক লুটেরা খুনির দল।
এ..
TK. 480TK. 376 You Save TK. 104 (22%)
বর্তমানে প্রকাশনীতে এই বইটির মুদ্রিত কপি নেই। বইটি প্রকাশনীতে এভেইলেবল হলে এসএমএস/ইমেইলের মাধ্যমে নোটিফিকেশন পেতে রিকুয়েস্ট ফর রিপ্রিন্ট এ ক্লিক করুন।
বর্তমানে প্রকাশনীতে এই বইটির মুদ্রিত কপি নেই। বইটি প্রকাশনীতে এভেইলেবল হলে এসএমএস/ইমেইলের মাধ্যমে নোটিফিকেশন পেতে রিকুয়েস্ট ফর রিপ্রিন্ট এ ক্লিক করুন।
Product Specification & Summary
গল্পের সারাংশ
একদিকে দেশীয় রাজাদের অকর্মণ্যতা আর একদিকে ক্রমশ ঘনিয়ে আসা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের ছায়া, দুয়ের মাঝে বিস্তীর্ণ মধ্যভারত শাসন করে এক লুটেরা খুনির দল।
এমনই এক লুটেরা দলের সর্দার ভুকোত জমাদারকে অকস্মাৎ সরিয়ে দিয়ে দলের কর্তৃত্ব হাতে নেয় এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্রাহ্মণ। না, লুটের ধনসম্পদ নয়, অলৌকিক শক্তির অধিকারী সেই ব্রাহ্মণ প্রতিটি শিকারের পর চেয়ে নেন শুধুমাত্র একটিই জিনিস, শিকারের মৃতদেহ!
কে এই ব্রাহ্মণ? কী করেন ইনি মৃতদেহ দিয়ে?
মারায়নি হালদারের বংশে হাজার বছর ধরে পুজিত হয়ে এসেছে একটি অভিশপ্ত পাথুরে ফলক। কিন্তু কেন? হাজারবছর আগে কী ঘটেছিল সোমপুরা মহাবিহারের গর্ভগৃহে? একজটা দেবীর নামে কাকে অভিশাপ দিলেন মহাবস্থবির রত্নাকরশান্তি? টেনিয়া কি পারবে বালুরঘাটের তিনটি মেয়েকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে এনে দালালদের কাছে বিক্রি করে দিতে? মেখলা-কনখলার কাহিনিটাই বা কী? কী হবে অসহায় মেয়ে তিনটির?
অতীনকে যেন তার সমস্ত অস্তিত্বসহ অজগরের মতোই গ্রাস করে নিল মুর্তিটা। রোজ ভোগ বেড়ে দিত সে, এই আশায় যে মা খাবেন, গ্রহণ করবেন ভোগের প্রসাদ। কিন্তু মা সেদিনই ভোগ নিলেন যেদিন ডামরি এসে উপস্থিত এল এ বাড়িতে। কে এই ডামরি? মুর্তিটাই বা কোন দেবীর? বৌদ্ধতান্ত্রিক সহস্রাক্ষ কেন বানিয়েছিলেন এই মুর্তি? অতীনের পিতৃবন্ধু ভবেশবাবু কি পারবেন অতীনকে বাঁচাতে?
আফগান সন্ত্রাসবাদীদের হাত থেকে একদল শিশুকে বাঁচাবার দিনেই পর্তুগালের কম্যান্ডোবাহিনীর নায়ক মার্টিনেজ ভাজ খবর পেলেন তাঁর একমাত্র ছেলে তিয়াগো মৃত্যুশয্যায়। বাড়ি এসে এক আশ্চর্য ইতিহাসের সম্মুখীন হন মার্টিনেজ, শোনেন গোয়াতে পর্তুগালের আধিপত্যবিস্তারের সময় তাঁরই এক পূর্বপুরুষের ইনক্যুইজিশনের নামে কৃত একটি মহাপাপের ইতিবৃত্ত। শোনেন তজ্জনিত এক ভয়াল অভিশাপের কথা, যার জন্যে আজ তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় মাতৃহারা সন্তানটি মৃত্যুশয্যায়।
কী হলো তারপর? আমোনা গ্রামের বেতালমন্দিরের সামনে কীভাবে মিলে গেল পাঁচশো বছরের ব্যবধানে ঘটে যাওয়া কাহিনির সূত্র?
কীভাবে বাংলার অক্সফোর্ড নবদ্বীপের এক বিস্মৃতপ্রায় মহাপণ্ডিত কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ হয়ে উঠলেন বিভিন্ন কালখণ্ডে ধৃত এই সমগ্র কাহিনিমঞ্জরীটির একমাত্র তন্ত্রধারক?
আসুন পাঠক, প্রবেশ করি সেই গহীন অরণ্যে, শুধু মনে রাখবেন একটি মাত্র মন্ত্র, ভালোবাসাই হল সবচেয়ে বড় তন্ত্র, সবচেয়ে বড় যাদু।
ব্লার্ব
এই বইয়ের পাতায় পাতায় মিশে আছে রহস্যের শিহরন, তন্ত্রের মারণভয়, আতঙ্কের করাল ছায়া। এই বই আপনার শিরদাঁড়ায় বইয়ে দেবে ভয়ের হিমেল স্রোত, আপনার মাথার ভেতর যেন এক আতঙ্কের বোধ কাজ করবে। তবু এই বই রহস্যের নয়, তন্ত্রের নয়, ভয়ের নয়। সব ছাপিয়ে এই বই শেষ অবধি হয়ে ওঠে অনন্য মানবিকতার দীপ্ত শিখা, শেষ অবধি শুধুমাত্র ভালোবাসার কথাই বলে – কারণ এতদিনে তো আপনারা জেনেই গেছেন, ‘ভালোবাসাই সবচেয়ে বড়ো তন্ত্র সবচেয়ে বড়ো জাদু’