1 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
বই পরিচিতিঃ
৬ জন নবীন রম্য লেখকের ২২ টি রম্য গল্পের সংকলন হলো ’অপারেশন পিওর হাসি’। এ বইয়ের প্রতিটি গল্পের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠেছে সমাজের নানা অনিয়ম আর অসত্যের ব্যঙ্গচিত্র। ..
TK. 180TK. 135 You Save TK. 45 (25%)
Product Specification & Summary
বই পরিচিতিঃ
৬ জন নবীন রম্য লেখকের ২২ টি রম্য গল্পের সংকলন হলো ’অপারেশন পিওর হাসি’। এ বইয়ের প্রতিটি গল্পের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠেছে সমাজের নানা অনিয়ম আর অসত্যের ব্যঙ্গচিত্র। গল্পগুলো যেমন পাঠকদের দেবে চিন্তার খোড়াক তেমনি দেবে পিওর হাসির মন্ত্রণা।
লেখক পরিচিতিঃ
ছোটবেলায় প্রথম লেখাটির কথা এখনও মনে পড়ে আর হাসি পায়। কবিতা, একটি নদীকে নিয়ে। কী যে আবোলতাবোল লিখেছিলাম তা বোঝার জন্য কবিতাটির শেষ লাইনটাই যথেষ্ট - ‘সেই নদীটির নাম বিরাট বঙ্গোপসাগর’! তবে নদীকে ভুল করে ‘বিরাট বঙ্গোপসাগর’ বানিয়ে দিলেও মনের অজান্তে লেখালেখি নিয়ে এক বিরাট স্বপ্নের বীজ সেদিনই বুনে দিয়েছিলাম। সেই বীজের চারাটি ডালপালা ছাড়িয়ে প্রত্যাশাকে কতটুকু স্পর্শ করে তারই প্রতীক্ষায় আছি এই আমি...ভালো লাগে রাতে খোলা আকাশের নীচে বসে চাঁদ দেখতে আর বৃষ্টিতে ভিজতে...। পড়েছি অনেকগুলো স্কুলে, নটরডেম কলেজে আর এখনও পড়াশুনা নিয়েই যাবর কেটে চলেছি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদে।
- রাজীব কামাল শ্রাবণ
ভবঘুরে আসাদ নামে দৈনিক ইত্তেফাকের ফান ম্যাগাজিন ঠাট্টার মাধ্যমে লেখালেখির জগতে প্রবেশ করা মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ্র জন্ম ও বেড়ে ওঠা পাবনা জেলার সুজানগর থানার হাটখালী ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামে। মুরুব্বিদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে নিজের দেওয়া ‘ভবঘুরে’ নামটা অবশ্য ইতিমধ্যেই বিসর্জন দিয়ে ফেলেছেন তিনি। লিখছেন নিয়মিত ঠাট্টা, প্যাঁচাল, বিচ্ছু, ঘোড়ার ডিম, ভিমরুল ইত্যাদি ফান ম্যাগাজিনে। টুকটাক ছড়া-কবিতা প্রায়ই ছাপা হয় জাতীয় দৈনিকের শিশু ও সাহিত্য পাতায়। ব্যাক্তি জীবনে সদা হাসি খুশি থাকা এ মানুষটি অন্যদের হাসাতেও দারুণ পারদর্শী।
সাইফুল ইসলাম জুয়েল পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার সুবিদখালী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। মূলত রম্য লেখক হলেও তিনি গল্প, উপন্যাস, গোয়েন্দা গল্প, ছড়া-কবিতা লেখাতেও সিদ্ধ হস্ত। লেখালেখির শুরু মাত্র দশ বছর বয়সে। ‘কিশোর মেলা’, ‘সাহিত্য বার্তা’, ‘মির্জাগঞ্জ বার্তা’ প্রমুখ পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্বেও নিয়োজিত ছিলেন। ২০১০ সালের বই মেলায় প্রকাশিত ‘রঙ্গব্যাঙ্গ পাঁচফোড়ন’ বইয়ে সদ্য প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদ, রকিব হাসান, আনিসুল হক, আহসান হাবীব, সুমন্ত আসলামসহ সমকালীন অন্যান্য লেখকের পাশাপাশি তিনিও লিখেছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ মেধাবী ছাত্র লেখাপড়ার পাশাপাশি এখন একটি জাতীয় দৈনিকের ফান ম্যাগাজিনের সাথে যুক্ত আছেন।
তপু রায়হান মনের খোরাক মেটানোর জন্য লিখেন না। আর কোনো কাজে অপারঙ্গম, সুতরাং লেখালেখির এই দুরূহ জগতে তপু রায়হান লিখিয়েছেন তার নাম। ছাইপাশ লিখেন, এটা নিশ্চিত! তবে তিনি বিশ্বাস করেন ছাই উড়িয়েই পাওয়া সম্ভব মূল্যবান মানিক-রতন। মানবসত্তার জন্ম-১৯৮৩ সালের ১লা সেপ্টেম্বর। আর লেখকসত্তার জন্ম ২০০০ সালে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়ার পাঠ চুকিয়েছেন ইতিহাস বিভাগ থেকে। অপেশাদার সাংবাদিক, তবে ভালোবাসাও আছে দীর্ঘকাল, স্বপ্নও এখানে খেলা করে। আপাতত লেখালেখিকেই পেশা হিসেবে নেবার ভাবনা-চিন্তার প্রবৃদ্ধি ঘটছে। শখ বলতে ভবঘুরেবাজি! বলা চলে পেশাদার ভবঘুরে এবং অকালকুস্মান্ড!
১৯৭৭ সালের ০৪ অক্টোবর সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন অনন্ত জামান। পিতা মরহুম শেখ আকমল হোসেন ও মাতা মমতাজ বেগম। চার ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। বাড্ডা আলাতুন্নেসা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি ও গ্রাজুয়েশন করার পর তিনি ভারতের ব্যাঙ্গালোর থেকে এমবিএ করেন। এক সময় দেশের শীর্ষস্থানীয় চারটি ফান ম্যাগাজিনে নিয়মিত লিখলেও চাকরীজীবন ও পারিবারিক জীবনের ব্যস্ততায় বর্তমানে শুধু ঠাট্টা ও ভিমরুলে নিয়মিত লিখছেন। বেশ উদার মানসিকতার এ মানুষটি ব্যাক্তিগত জীবনে বিবাহিত এবং এক সন্তানের জনক।
মাসুদ রানা আশিকের জন্ম ১৮ জানুয়ারী ১৯৮৭, বগুড়া জেলার ধুনট থানার জোড়খালী গ্রামে। মাত্র দশ বছর বয়সেই লেখক হিসেবে আত্তপ্রকাশ ঘটে শিশু কিশোর ম্যাগাজিন ‘কিশোর’ পত্রিকায়। দৈনিক ইত্তেফাকের ঠাট্টার মাধ্যমে রম্যজগতে প্রবেশ করে এখনও নিয়মিত লিখছেন বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের রম্য ম্যাগাজিনে। প্রায় অনেকের মতোই তারও শখ লেখালেখি ও বই পড়া। বর্তমানে বগুড়া সরকারী আজিজুল হক কলেজে বাংলা শেষ বর্ষে অধ্যয়নরত। তার ভবিষ্যৎ ইচ্ছা শিক্ষক হওয়া এবং অবশ্যই লেখালেখির সাথে যুক্ত থাকা।