7 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
গণমাধ্যমে কৃষিভিত্তিক লেখালেখির প্রভাব সদূরপ্রসারী। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সাফল্য আসে কৃষি খাতে। সাফল্যের হাত ধরে আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দ্বারপ্রান্তে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্..
TK. 250TK. 188 You Save TK. 62 (25%)
In Stock (only 1 copy left)
* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন
Product Specification & Summary
গণমাধ্যমে কৃষিভিত্তিক লেখালেখির প্রভাব সদূরপ্রসারী। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সাফল্য আসে কৃষি খাতে। সাফল্যের হাত ধরে আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দ্বারপ্রান্তে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ মাটি আর পানি। মৃত্তিকার পৃষ্ঠে নদ-নদী আর খাল-বিল জালের মতন ছড়ানো-ছিটানো। মাটির নিচেও বিশাল পানির সম্ভার। মাটির নিচে ও ওপরে অমূল্য পানি সম্পদের জন্যই পৃথিবীর খুব কম দেশেই আমাদের মতো উর্বরা জমি রয়েছে। অনন্তকালের নবায়নযোগ্য সম্পদ হলো কৃষিজমি। কৃষিজমি সুরক্ষার বিকল্প নেই। একদিকে পরিবর্তিত জলবায়ু অন্যদিকে অভিযোজনের নিরন্তর প্রচেষ্টা। কৃষিবিষয়ক লেখার গুরুত্ব গণমাধ্যমে সুদূরপ্রসারী। কৃষি ও কৃষককে বাঁচিয়ে রাখতে প্রকৃতির সঙ্গে মিতালির বিকল্প নেই। কৃষিবিষয়ক লেখকের সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষুদ্র প্রয়াস বইটি। কৃষি বিজ্ঞানী, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী, বস্নক সুপারভাইজার, কৃষক ও যারা কৃষিকে পাদপ্রদীপের নিচ থেকে তুলে আনতে চান। কৃষিবিষয়ক ব্যক্তিগত গবেষণাকর্ম, আশপাশে ঘটে যাওয়া ব্যতিক্রমী চাষাবাদ পদ্ধতি, সফল কৃষক-কৃষাণীর গল্পগাঁথা, নতুন প্রজাতির ফল, ফুল, বৃক্ষ, মৎস্য ও পশুপাখির বর্ণনা সংবাদপত্রে ছাপার উপযোগী লিখনপদ্ধতি কৃষি সাংবাদিকতা শিক্ষণ বইটি।
গণমাধ্যমে কৃষিভিত্তিক লেখালেখির প্রভাব সদূরপ্রসারী। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সাফল্য আসে কৃষি খাতে।সাফল্যের হাত ধরে আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দ্বারপ্রান্তে। সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ মাটি আর পানি।মৃত্তিকার পৃষ্ঠে নদনদী আর খালবিল জালের মতন ছড়ানো ছিটানো। মাটির নিচেও বিশাল পানির সম্ভার।মাটির নীচে ও উপরে অমূল্য পানি সম্পদের জন্যই পৃথিবীর খুব কম দেশেই আমাদের মত উর্বরা জমি রয়েছে।
অনন্তকালের নবায়নযোগ্য সম্পদ হল কৃষি জমি।কৃষিজমি সুরক্ষার বিকল্প নেই।হতাশার কথা প্রান্তিক কৃষকরা ভূমি খুইয়ে নিজ জমিতে ক্রমশ ভূমিদাস হয়ে উঠছে। বৈশ্বিক মন্দার অভিঘাত বাংলাদেশে না পড়ার অন্যতম কারণ কৃষির সাফল্য।প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে কৃষি ফসলের মানচিত্র। একদিকে পরিবর্তিত জলবায়ু অন্যদিকে অভিযোজনের নিরন্তর প্রচেষ্টা।
কৃষি বিষয়ক লিখার গুরুত্ব গণমাধ্যমে সুদূরপ্রসারী। কৃষি ও কৃষককে বাঁচিয়ে রাখতে প্রকৃতির সাথে মিতালির বিকল্প নেই।কৃষি বিষয়ক লেখকের সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষুদ্র প্রয়াস বইটি।অনলাইন মিডিয়ার ব্যাপক প্রসারে কৃষি সাংবাদিকতা এক অনন্য মাত্রা পেয়েছে। ই-কৃষি, কৃষি ও কৃষককে বদলে দিচ্ছে।প্রাকৃতিক দুর্যোগ,পোঁকামাকড় ও রোগজীবাণুর আক্রমনে আক্রান্ত ফসলের ভিডিও চিত্র অথবা স্থিরচিত্র মুঠোফোনে তুলে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রেরণ করে সমাধান পাওয়া যাবে নিকট ভবিষ্যৎতে।
কৃষি বিজ্ঞানী, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী, ব্লক সুপারভাইজার,কৃষক ও যারা কৃষিকে পাদপ্রদীপের নিচ থেকে তুলে আনতে চান। কৃষি বিষয়ক ব্যক্তিগত গবেষণাকর্ম,আশেপাশে ঘটে যাওয়া ব্যাতিক্রমী চাষাবাদ পদ্ধতি,সফল কৃষক কৃষাণির গল্পগাঁথা,নতুন প্রজাতির ফল,ফুল,বৃক্ষ,মৎস্য ও পশুপাখির বর্ণনা সংবাদপত্রে ছাপার উপযোগী লিখণ পদ্ধতি কৃষি সাংবাদিকতা শিক্ষণ বইটি।
বইটি অমর একুশে বইমেলায় ৪ ফেব্রুয়ারী প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে হাওলাদার প্রকাশণী । অমর একুশে বই মেলার স্টল নাম্বার-৮২। বইটির লেখক কৃষিবিদ মনিরুজ্জামান কবির। লেখক ২০০৬ সাল থেকে একটি জাতীয় দৈনিকের শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) সংবাদদাতা ছিলেন। ২০০৮ সাল থেকে জাতীয় দৈনিক পত্রিকা যায়যায়দিন এর কৃষি ফিচার পাতার বিভাগীয় সম্পাদক । ২০০৯ থেকে স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল বাংলা ভিশন এর কৃষিভিত্তিক পোগ্রামের গবেষক ও স্ক্রিপ্ট রাইটার ছিলেন। বইটি সম্পর্কে লেখক মনিরুজ্জামান কবির জানান,গণমাধ্যমে গুণগত মানসম্পন্ন কৃষিভিত্তিক লেখা ও লেখক বৃদ্ধির প্রয়াস এ বইটি। তিনি আরও জানান,বইটি বিক্রি বাবদ অর্জিত লভ্যাংশ কৃষি ও কৃষকের মানোন্নয়নে ব্যায় হবে।