User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
এই সব কথা রুপাকে বলার কোনো অর্থ হয় না. বরং কোনো-কোনো দিন তরঙ্গিনী স্টোর থেকে টেলিফোন করে বলি - রুপা, তুমি কি এক্ষুনি নীল রঙের একটা সারি পরে তোমাদের ছাদে উঠে কার্নিশ ধরে নিচের দিকে তাকাবে? তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছা করছে। একটুখানি দাড়াও। আমি তোমাদের বাসার সামনের রাস্তা দিয়ে হেটে চলে যাব.আমি জানি রুপা আমার কথা বিশাস করে না, তবুও যত্ন করে সারি পরে. চুল বাধে। চোখে কাজলের ছোয়া লাগিয়ে কার্নিশ ধরে দাড়ায়। সে অপেক্ষা করে. আমি কখনো যাই না.আমাকে তো আর দশটা ছেলের মত হলে চলবে না. আমাকে হতে হবে অসাধরণ।আমি সারাদিন হাটি। আমার পথ শেষ হয় না. গন্তব্যহীন যে যাত্রা তার কোনো শেষ থাকার তো কথাও নয়.”― ময়ূরাক্ষী❤️
Was this review helpful to you?
or
-হিমু নামটি শুনার ভিতর একটা অনুভূতি কাজ করে।
Was this review helpful to you?
or
valo
Was this review helpful to you?
or
হিমু সিরিজের সবচেয়ে প্রিয় বই এইটা। বিশেষকরে নীলপদ্ম থিওরিটা অন্যরকম ভালো লেগেছে। সত্যিই সৃষ্টিকর্তা বা প্রকৃতি প্রতিটি আমাদেরকে পাঁচটি অদৃশ্য নীলপদ্ম দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আর এই নীলপদ্মগুলিই হলো--- প্রেম-ভালোবাসা। এই অংশটুকু মন থেকে কখনো যায় না। সেলুট হিমুর সৃষ্টিকর্তা "হুমায়ুন আহমেদ" স্যারকে।
Was this review helpful to you?
or
আমার খুব প্রিয় একটি বই ❤️❤️❤️
Was this review helpful to you?
or
this Books are awesome
Was this review helpful to you?
or
বেস্ট হিমু সিরিজের বই
Was this review helpful to you?
or
book gulo khubi valo. pore anondo payechi... thanks rokmari
Was this review helpful to you?
or
নিতে পারেন
Was this review helpful to you?
or
HIMU niye jotogulo uponnash ashe tar moddhe eta amar shobcheye priyo. Khub ee shundor ekti uponnash
Was this review helpful to you?
or
ভালো ছিলো
Was this review helpful to you?
or
অনেক বালো।
Was this review helpful to you?
or
Great book ever.? Fan of Humayun Ahmed.
Was this review helpful to you?
or
Great Service from Rokomari.
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া অন্যতম সুন্দর প্রেমের গল্প
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই
Was this review helpful to you?
or
কভার একদম বাজে ৷ বর্ণনাশৈলী বিরক্তিকর ৷ সব মিলিয়ে ফালতু ৷৷
Was this review helpful to you?
or
This was usual Himu, in his unique style. Good Enough! This story talks about the atrocities of strikes and movements and rallies that different political parties let out to out-do each other and the severe impact that these type of things have in the lives of normal and poor people, even animals. This story is also a love story, though one-sided A Love Story of a girl's FIRST LOVE, that was never returned. There are gritty reality and tear-jerkers spread over the whole novel that you would be glad about, enjoying them with a smile on your lips and warmth in your heart. There are comedies as well, though a bit less, but that won't hamper anything for you. This tale also tells us that how priorities of human beings change rapidly and how no one is really satisfied. Even if one's own definition of HEAVEN is satisfied, after a certain time, it becomes a burden on the shoulder of that person. So, Change is necessary as well as evident. We should welcome it whenever life throw it our way and adjust to it. By embracing and being thankful to what we have and not by complaining what we don't or what we want to have or what we were denied of makes us only prisoner of our un-required wishes. We have to let-go as well as welcome the things that comes and goes around in our life, because after-all nothing is permanent!! A very enjoyable read. . . . Recommended to all! © Soumyabrata Sarkar
Was this review helpful to you?
or
কিছু অসাধারন বইয়ের মধ্যে একটি হলো এটি । আমার পড়া হিমুর শ্রেষ্ঠ উপন্যাস এটি । মানুষের জীবনে সত্যিকারের ভালোবাসার সুন্দর ব্যাখ্যা রয়েছে এখানে ! এই পাঁচটি নীল পদ্ম একজনকেই দেওয়া যায় , মারিয়াও তাই করেছে । হিমুর শেষ কথাটি ছিল , "আমি কেউ না , I am no one" যা বলতে হিমুর নিজেরও অনেক কষ্ট হয়
Was this review helpful to you?
or
one of the my favourite book
Was this review helpful to you?
or
রীতিমত অসাধারণ। আরো অসাধারণ নীলপদ্ম থিওরি।মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেবের মতে সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর প্রতিটি ছেলেমেয়ের কাছে পাঁচটি অদৃশ্য নীলপদ্ম দিয়ে পাঠান । এই নীলপদ্মগুলি হলো প্রেম ভালবাসা । কেউ তার নীলপদ্ম এক জনকে একটা করেও দিতে পারে কেউ সব কয়টা । যে তার পাঁচটি নীলপদ্ম কাউকে দিয়ে দেবে সে কখনো অন্য কাউকে ভালোবাসতে পারবে না ।
Was this review helpful to you?
or
রিভিউ দিতে নয় মনের খোরাক থেকে কিছু কথা বলছি (লিখছি)। "হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম" আমার জীবনের প্রথম পড়া কোন উপন্যাস। আর এই বইটা পড়ার পর থেকে উপন্যাস পড়ার যে তিব্র আকাঙ্খা তৈরি হয় তা বলে বুঝতে পারবো না। মোট কথা অন্য সবার মত "হিমু" চরিত্রটা আমারো অসম্ভব ভালো লেগে যায়। আর সেই ভালো লাগাটা এখনো বেঁচে আছে, থাকবে সারা জীবন।
Was this review helpful to you?
or
নিঃসন্দেহে হিমু সিরিজের মধ্যে এটি সবচেয়ে ভালো লেখা স্যার হুমায়ুন আহমেদের । যেটা ব্যক্তিগত ভাবে আমার কাছে মনে হয়েছে। হিমুর অন্য উপন্যাস গুলোর চেয়ে এটাতে যেন আলাদা একটা আকর্ষণ আছে। হিমুর কাছে কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৩ টি নীল পদ্মই থেকে যায়। হিমুরা তাদের নিল পদ্ম কাউকে দেয় না। রুপার বাবার মৃত্যুটাও অনেক চমকপ্রদ। শেষ পর্যন্ত সেই মানুষটা কে পাওয়া গেলেও যার রক্ত তে সে ভালো হয়ে যাবে কিন্তু তিনি তা গ্রহন করেন নি।
Was this review helpful to you?
or
হিমু হলুদ পাঞ্জাবী পরে রাস্তায় হাটতেছে।রাস্তায় তার সাথে দেখা হয় মারিয়ার।যদিও হিমু তাকে মরিয়ম বলে ডাকে।মারিয়া হলো আসাদুল্লাহ সাহেবের মেয়ে।মারিয়াকে দেখে হিমু চিনলেও সে না চিনার ভান করে।যদিও পরে সে শিকার করে যে সে মারিয়া কে প্রথমেই চিনেছিল।যাইহোক সে রাতে পুলিশ হিমুকে ধরে রমনা পার্কে থেকে।তাদের ধারণা সে বোমা বানায়।এমন মনে হওয়ার কারন হলো সে রাতের বেলা সেখানে হাটাহাটি করছিল।পুলিশ তাকে অনেক কিছু জিজ্ঞেস করে।হিমু পুলিশকে বুঝানোর চেষ্টা করে যে সে অতি নিরিহ একজন মানুষ যেকিনা মহাপুরুষ হওয়ার জন্য রাতের বেলা হাটাহাটি করে।পুলিশদের বিশ্বাস করানোর জন্য সে রাতের ১টা বাজে ফোন দেয় মারিয়াকে।যাতে মারিয়া তার চরিত্র সম্পর্কে একটা সার্টিফিকেট দেবে।কিন্তু মারিয়া রাজি হয় না।পুলিশ জানতে পারে তাকে আরও অনেক বার থানায় আনা হয়েছিল সে রাতেরবেলা হাটাহাটি করার জন্য।তার বিষয় জানার পর তাকে পুলিশরা ছেড়ে দেয়।সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পর সে যায় আসগর সাহেবের সাথে দেখা করতে।আসগর সাহেবকেও পুলিশ থানায় এনেছেন।যার জন্য হিমু তার জন্য আবার থানায় যায়।থানায় তাকে পেয়ে পুলিশ অনেক খুশি হয় কারন তাকে ছেড়ে দেয়ার পর অনেক বড় বড় অফিসার ফোন দেয় কথা বলার জন্য যাতে তাকে ছেড়ে দেয়।কিন্তু পুলিশ যখন বলে যে তাকে ছেড়ে দিয়েছে তারা,বিশ্বাস করলেও মন্ত্রি করে নি।তাদের বলেছে হিমুকে খুজে বের করতে।এত কিছু করেন আসাদুল্লাহ সাহেব।হিমু আসগর সাহেব কেউ ছুটিয়ে আনে।তার অবস্থা অনেক খারাপ হয়ে যাওয়াই তাকে হাস্পাতালের ভর্তি করতে হয়।হিমু যেখানে থাকে সেখানে মারিয়া আসে তাকে জানানোর জন্য যে তার বাবা অনেক অসুস্থ।তাকে যেন হিমু দেখে আসে।কারন আসাদুল্লাহ সাহেব হিমুকে অনেক পছন্দ করেন।সে হিমুকে দেখে ভাবে সে তার প্রথম প্রেম পএ হিমুকে কিভাবে লেখে।পাচ বছর আগে সে হিমুকে তার প্রথম প্রেমপএ দিয়েছিল।চিঠি ছিল সাংকেতিক ভাষায়।যার জন্য হিমু চিঠির লেখা বুঝেনি।যদিও সে না বুঝলেও বাদল কয়েকমিনিটের মাথায় এর উত্তর বের করেফেলে ছিল।পরে আর হিমু চিঠিটা পরে না।চিঠি পাওয়ার পর সে তাদের বাসায় যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল।এর মাঝে বাদল চিন্তা করে দেশ ঠিক করার জন্য কিছু করার দরকার।তাই সে চিন্তা করে রাস্তায় সবার সামনে আগুনেপুড়ে মরবে।তাকে বুঝানোর জন্য তার ফুপু হিমুকে আনে।হিমু বাদল কে বুঝানোর পরিবর্তে তাকে উৎসাহ দেয়া শুরু করলো।হিমু আসাদুল্লাহ সাহেবের সাথে দেখা করতে যায়।সেখানে গিয়ে হিমু নীলপদ্প সম্পর্কে জানে।যদিও সেটা আসাদুল্লাহ সাহেবের নিজের তৈরী একটা থিওরি। সেখানে হিমুর মনে হয় তার মহাপুরুষ হওয়ার দরকার নেই আমি হিমুর যতগুলো গল্প পরেছি।তাদের মধ্যে এটা অনেক প্রিয় একটা বই আমার।এর কাহিনি লেখক খুব সুন্দর করে সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।এর কাহিনি অন্যগুলো থেকে একটু আলাদা।হিমু মারিয়াকে নিয়ে ঘুমের মধ্যে সপ্ন দেখা শুরু করে।মারিয়া না বললেও এখানো সে হিমুকে অনেক পছন্দ করে।আসাদুল্লাহ সাহেব বিষয়টা বুঝতে পারে কিন্তু কিছু বলে না।এই গল্পে বাদলের কাহিনিও অনেক ভালো লেগেছে।সে দেশকে নিয়ে চিন্তা করে।সে দেশের জন্য কিছু করতে চায়।আসগর সাহেবের কাহিনও শেষে অনেক মজাদার।সে মরা মানুষের সাথে কথা বলা শুরু করে।সব মিলিয়ে আসলেই গল্পটা অনেক ভালো লেগেছে আমার।যারা হিমু পাঠক কিন্তু এখানো এই বইটি পড়েন নি তাদের এখনি এই বইটি পড়ে ফেলা উচিত। আমি নিজেও অনেজ মজা পেয়ে। হিমুর শ্রেষ্ঠ কিছু গল্পের মধ্যে এটি একটি।সবার ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।তাই সবাই পড়বেন বলে আমি আশা করি
Was this review helpful to you?
or
বইঃহিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ম লেখকঃ হুমায়ুন আহমেদ পৃষ্ঠাঃ ১২৫ দামঃ১৬০ গল্পটা শুরু হয়েছে চমৎকার একটা দিনের বর্ণনা দিয়ে । স্বভাবতই এখানেও হিমু এমন অনেক কান্ডকারখানা করেছে যা অন্য সবার চোখে পাগলামি দেখায় । এই চমৎকার দিনে হিমু রাস্তার মাঝখানে দাড়িয়ে ছিল যা মারিয়া নামের একটি মেয়ের চোখে পড়ে । পাঁচ বছর আগে মারিয়া হিমুকে একটি প্রেমপত্র দেয় সাংকেতিক ভাষায় যা হিমুর ফুপাত ভাই বাদল ওরফে হিমুর শিষ্য পাঠোদ্ধার করতে পারে । কিন্তু হিমু চিঠিটার অর্থটা জানতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে । এবারেও হিমু পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কিন্তু হিমুর স্বভাব চরিত্রের জন্যই পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয় । এদিকে চিঠি লেখা আসগর সাহেবের সাথেও হিমু জড়িয়ে যায় । একজনের টাকা আসগর সাহেবের কাছে থাকায় সে ঢাকা ছেড়ে চলে যেতে পারছে না । একসময় সে সেই ব্যক্তিকে স্বপ্নে দেখে যে তার কাছে টাকা রেখে চলে গিয়েছিলো । এখানে আসগর সাহেবের কাহিনীতে রহস্য থেকেই যায় । মারিয়ার বাবার সাথে হিমুর প্রথম দেখা হয় এক পুরানো বইয়ের দোকানে । সেখান থেকেই পরিচয়ে হিমুর মারিয়াদের বাসায় যাওয়া আসা শুরু করে । মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেবের মতে সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর প্রতিটি ছেলেমেয়ের কাছে পাঁচটি অদৃশ্য নীলপদ্ম দিয়ে পাঠান । এই নীলপদ্মগুলি হলো প্রেম ভালবাসা । কেউ তার নীলপদ্ম এক জনকে একটা করেও দিতে পারে কেউ সব কয়টা । যে তার পাঁচটি নীলপদ্ম কাউকে দিয়ে দেবে সে কখনো অন্য কাউকে ভালোবাসতে পারবে না । সব শেষে এই বইটির কয়েকটা লাইন তুলে দিতে চাই । 'যাবার আগে আপনি কে বলে যাবেন আপনি কে ?' আমি বললাম, 'মারিয়া আমি কেউ না । I am Nobody ।' আমি আমার এক জীবনে এই কথা বলেছি - কখনো আমার গলা ধরে যায় নি , বা চোখ ভিজে ওঠেনি । দু'টা ব্যাপারই এই প্রথম ঘটল । পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ হিমুর মত আমিও বলব “I AM NOBODY” আসলেই আমি কেউ না... জানিনা কেন এই বইটা আমার ভাল না খারাপ লাগে জানিনা , অন্য রকম অনুভূতি, শেষ পৃষ্ঠা কেন মন খারাপ করে দেয়?? নীল পদ্ম গুলো আমার কাছেই থাক, কাউকে দেবনা।
Was this review helpful to you?
or
ভাল বই। পড়ে মজা পেয়েছি।
Was this review helpful to you?
or
বই- হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম লেখক – হুমায়ুন আহমেদ পৃষ্ঠা-১২৫ মূল্য-১৬০ প্রকাশনী- অন্বেষা প্রকাশনা ধরণ- সমকালীন/ রোমান্টিক কাহিনিঃ শুরুতেই হিমু বঙ্গদেশে নীলাকাশ দেখে অবাক হয়, কারণ এই নীল সেই নীল না, এ ভূমধ্যসাগরীয় নীল আকাশ। সেদিন ছিল ৯ চৈত্র , ১৪০২। হিমুর চোখে সেদিন সব সুন্দর হয়ে ধরা দিল, এমনকি একটি সাধারণ কাকের চোখ ও তার চোখে অসাধারণ। এমন দিনে মারিয়া নামের এক মেয়ের সাথে হিমুর দেখা হয়। স্পোর্টস কার চালানো এই মেয়ে হিমু কে কিশোরী কালে এক চিঠি দিয়েছিল, আর হিমুর সহতাজ আর স্বভাবলব্ধ কারনেই সেই চিঠির জবাব দেয়নি। এমনি সুন্দর দিনে হিমুর কাজ কামের জন্য তাকে থানায় যেতে হয়, হিমুর কাছে বোধ হয় এ তেমন নতুন নয়। তো হিমু কে সেই মারিয়ার সাহায্য নেয়া লাগলো। আসাদুল্লাহ সাহেবের অদ্ভুত কিছু কথা! তার মতে সব মানুষের হাতে থাকে পাঁচ করে নীল পদ্ম ! কেউ তার নীলপদ্ম এক জনকে একটা করেও দিতে পারে কেউ সব কয়টা । আচ্ছা না দিলে কি হবে নীল পদ্ম? রেখে দেই যদি আমার কাছেই। “হিমুরা কাউকে নীল পদ্ম দিতে পারেনা” পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ হিমুর মত আমিও বলব “I AM NOBODY” আসলেই আমি কেউ না... জানিনা কেন এই বইটা আমার ভাল না খারাপ লাগে জানিনা , অন্য রকম অনুভূতি, শেষ পৃষ্ঠা কেন মন খারাপ করে দেয়?? নীল পদ্ম গুলো আমার কাছেই থাক, কাউকে দেবনা। রেটিংঃ ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই-হিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ন লেখক-হুমায়ুন আহমেদ ধরন-উপন্যাস পৃষ্ঠা-১২৫ মূল্য-১৬০ অন্বেষা প্রকাশনা ... হুমায়ূন আহমেদ এর সৃষ্ট চরিত্র হিমু। এটা এতো বেশি জনপ্রিয় যে, প্রতিটি ছেলে একবার হলেও নিজেকে হিমু ভাবে। স্যার এর এই সৃষ্ট চরিত্র বেশ রহস্যময়। তার পুরো নাম হিমালয়। হিমুর বাবা ঠিক কেন এই নাম দিয়েছিলেন তা হিমু নিজেও জানে না। তবে তাকে মহাপুরুষ হতে বলেছিলেন। সে মহাপুরুষ হিসেবে কতটা সফল ছিল তা না বুঝতে পারলেও সে মহাপুরুষ হতে চেষ্টা করেছে। তা লেখক আমাদের কে বুঝিয়েছেন। হিমু মানেই একটা অগোছালো ছেলে, পায়ে জুতো নেই, থাকতেও পারে বেশির ভাগ সময় থাকে না। তার কোন নির্দিষ্ট থাকার জায়গা নেই। যাই হউক, হিমু চরিত্রের এই গল্পটি শুরু হয়েছে চমৎকার একটা দিনের বর্ণনা দিয়ে । কিন্তু হিমু তো হিমুর মতোই। স্বভাবতই এমন দিনেও সে উদ্ভট কিছু কাজ করেছে। তার ফলশ্রুতি তে সে রমনা থানায়। তবে তার আগে হিমু রাস্তার মাঝখানে দাড়িয়ে ছিল, সেখানে মারিয়া নামের একটি মেয়ে তাকে দেখতে পায়। এই মারিয়া পাঁচ বছর আগে হিমুকে একটি প্রেমপত্র দিয়েছিল। এবং তা ছিল সাংকেতিক ভাষায়। সে না পারলেও তার ফুপাত ভাই বাদল ওরফে হিমুর শিষ্য এর মর্ম বুঝতে পারে। কিন্তু হিমু চিঠিটার অর্থটা জানতে কোন আগ্রহ প্রকাশ করে না । শহরে গন্ডগোল চলছিল কিন্তু তার মাঝেও সে চিঠি লেখক আলী আসগর কে পেল। সে একটা টুল নিয়ে বসে আছে।তিনি বেশ পরিচিত হিমুর। হিমু কে দেখে তিনি রাতে খাবার এর অফার করলেন। হিমু রাজি হলো। চা খেয়ে যখন চলে এসেছে । ঠিক এর কিছু পরেই সে পুলিশের হেফাজতে।পুলিশের হাতে ধরা পড়লেও পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয় । উপন্যাসের এ পর্যায়ে চিঠি লেখা আসগর সাহেবের কিছু সমস্যার সাথে হিমুও জড়িয়ে যায় । মারিয়ার বাবার সাথে হিমুর প্রথম দেখা হয় এক পুরানো বইয়ের দোকানে । সেখান থেকেই পরিচয়। মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেবের মতে সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর প্রতিটি ছেলেমেয়ের কাছে পাঁচটি অদৃশ্য নীলপদ্ম দিয়ে পাঠান । এই নীলপদ্মগুলি হলো প্রেম ভালবাসা । কেউ তার নীলপদ্ম এক জনকে একটা করেও দিতে পারে কেউ সব কয়টা । যে তার পাঁচটি নীলপদ্ম কাউকে দিয়ে দেবে সে কখনো অন্য কাউকে ভালোবাসতে পারবে না এর মধ্য দিয়ে ঘটে গেছে আরো কত কাহিনী। হিমু মানেই কাহিনী। আর অনেকের কাছে হিমু মানেই নেশা। বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক বলা হয় হুমায়ূন আহমেদকে। হিমু তাঁর এক অসাধারণ চরিত্র। যার কোন তাড়া নেই। কোন লোভ নেই। কোন প্রাপ্তি নেই। হিমু চরিত্র ভালো লাগে না এমন কোন পাঠক খুজে পাওয়া যাবে না। হিমু সিরিজের সব গুলো বই ই অসম্ভব জনপ্রিয় হুমায়ূন ভক্তদের মাঝে। রকমারি লিংক https://www.rokomari.com/book/1191/হিমুর-হাতে-কয়েকটি-নীলপদ্ম
Was this review helpful to you?
or
মাঝে মাঝে মনে হয় প্রকৃতি আসলেই মানুষের হাতে ৫টা নীলপদ্ম দিয়ে পাঠায়। আমি হিমু না তবে হিমুর মত নীলপদ্ম দিতে না পারা মানুষকে নিজের মহামূল্যবান নীলপদ্ম গুলো দিয়ে বসে আছি । এককালে খুবই প্রিয় বই ছিল এখনও প্রিয় তবে সময়ের সাথে সাথে বইটা নিয়ে অনুভুতিতে এখন আক্ষেপের অধ্যায়ও যোগ হয়েছে। বইটা না থাকলে তো আর জানতে পারতাম না আমার নীলপদ্ম গুলো চুরি হয়ে গেছে। এই আক্ষেপটাও থাকতো না দূর ক্যান যে হিমু হলাম না নিজের নীলপদ্ম নিজের কাছেই রেখে দিতাম। হূমায়ূন আহমেদ অসাধারন!!! এক রবিঠাকুর সব পরিস্থিতিতে মন খারাপ করা,মন ভাল করার জন্য গাদাগাদা কবিতা লিখে গিয়েছেন। আর এক হুমায়ূন আহমেদ, এক মানব জীবনে যত ধরনের আবেগ,আক্ষেপ,ভাললাগা,ভালবাসা প্রকাশ করা যায় সবগুলোই অসাধারন ভাবে লিখে রেখে গিয়েছেন পড়লে কেন জানি মনের ভিতরে শূন্যতার সৃষ্টি হয়ে যায়!
Was this review helpful to you?
or
সুন্দর একটি দিন, নীল আকাশ, চারপাশটা যেন বড় বেশি সুন্দর।যাই চোখে পরছে তাই ভালো লাগছে। এমন এক দিনে, অনেক দিন পর দেখা হয় মারিয়ার সাথে হিমুর। প্রথমে হিমু তাকে চিনতে পারে না, কিন্তু সত্যই কি চিনতে পারে না? নাকি হিমু মারিয়াকে চিনতে চায়নি? দেশে হরতাল, অসহযোগ চলছে। হিমু এসেছিল জিপিওতে আসগর সাহেব এর সাথে দেখা করতে। তার সাথে দেখা করে চা খেয়ে জিপিওর বাইরে এসেই পুলিশের হাতে ধরা খায়। আজ হিমুর কাছে সবই অনেক সুন্দর লাগছে, এমন কি পুলিশের হাতে ধরা খেয়ে নতুন পরিস্থিতে চারিদিকের সৌন্দর্য তার কাছে একটুও কমেনি। চারদিক এখনো হিমুর কাছে অপূর্ব লাগছে। সারা দিন হিমুকে থানায় বসিয়ে রাখা হয়। রাতে ওসি নানা প্রশ্ন করে, থানার রেকর্ড অফিসার এর কাছে হিমু সম্পর্কে জানতে পেরে ওসি হিমুকে ছেড়ে দেন। এবং হিমুকে ওসির পছন্দ হয়। রাত দুইটা বাজে এই সময় বাইরে কোন গাড়ি পাবে না তাই ওসি পুলিশের জীপ দিয়ে হিমুকে তার গন্তব্যে পৌছে দেন। পাঁচ বছর পর মারিয়ার সাথে আবার হিমুর দেখা হয়। মারিয়াকে নিয়ে হিমু ভাবতে চায় না কিন্তু হিমুর ভাবনার জগতে মারিয়া আবার চলে আসে। পাঁচ বছর আগে মারিয়া একটা ইন্টারেস্টিং চিঠি লিখেছিল। সাংকেতিক ভাষায় চিঠি। এই সাংকেতিক চিঠির পাঠোদ্ধার করে দেয় হিমুর ফুপাতো ভাই বাদল। কিন্তু হিমু সে চিঠির উত্তর দেয় না, মারিয়ার সাথে আর যোগাযোগও হয় না। বহু দিন পর আবার যোগাযোগ হল হঠাৎ দেখায়।
Was this review helpful to you?
or
Thanks rokomari for this delebary.
Was this review helpful to you?
or
❣️❣️
Was this review helpful to you?
or
হিমুপ্রেমীদের কাছে "নীলপদ্ম" যে কত মূল্যবান, তা "হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম" উপন্যাসটি না পড়ে দেখলে আপনি কখনো উপলব্ধি করতে পারবেন না। আমার অবশ্য খারাপই লাগে রূপা ছাড়া অন্য কারো সঙ্গে হিমুর নাম জড়ানো সম্পর্কে পড়তে কিংবা সেই অন্য কারো জন্যে হিমুর অনন্য কিছু অনুভব করা কিন্তু কখনো এমন হয়নি যে হুমায়ূন আহমেদ তাঁর লেখায় হতাশ করে বইটা পড়া শেষ না করেই বন্ধ করতে বাধ্য করেছেন। সেটারই আরেক উদাহরণ এই উপন্যাসটি। কিছুটা হাসাবে, কিছুটা ভাবাবে আবার কিছুটা মনে করিয়ে দেবে ভেতরে লুকোনো হাহাকারটা। চমৎকার এই বইটি নিজে পড়ে দেখবার জন্যে কিংবা প্রিয় মানুষটিকে উপহার হিসেবে দেবার জন্যে বেশ ভালোই। তাই, শীঘ্রই অর্ডার করে ফেলুন রকমারি থেকে।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃ হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ ধরণঃ উপন্যাস মূল্যঃ ১৭৬ টাকা .…............................ মারিয়া নামের মেয়েটি হিমুকে বহুদিন আগে খুবই সহজ একটি সাংকেতিক চিঠি দেয় যার ভাবার্থ হিমু বের করতে না পেরে বাদলের কাছে দেয়। বহু বছর পূর্বে মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেবের সাথে হিমুর পরিচয় হয় কোনো এক বইয়ের দোকানে। সেখান থেকেই হিমুর মারিয়াদের বাসায় যাওয়া আসা, তবে মারিয়ার কাছ থেকে চিঠি পাওয়ার পর আর যায় না। কাকতালীয়ভাবে সেই সাক্ষাতের পর মারিয়াদের বাসায় আবার হিমুর সাথে আসাদুল্লাহ সাহেবের কথা হয় এবং পাঁচটি নীলপদ্ম থিওরিটি হিমুর সাথে শেয়ার করেন তিনি। বইটির শেষদিকে পড়তে গেলে আপনার চোখ ভিজে উঠবে হিমুর সাথে সাথে।
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া হুমায়ূন আহমেদের বেস্ট বইয়ের মধ্যে একটা। নাহ, শুধু হুমায়ূন আহমেদ বললে ভুল হবে। আমার পড়া যেকোনো বাংলা বইয়ের মধ্যেও এটা প্রথম দিকে থাকবে। ফাভ স্টারের ওপর কিছু থাকলে সেটাও দিতাম আমি।
Was this review helpful to you?
or
খুব করে বই পড়ার ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও যখন বই নিয়ে বসেন আর এক বারেই পুরোটা শেষ করে উঠেন তখন এমনিতেই বোঝা যায়, বই'তে হারিয়ে যাওয়ার মতো কিছু ছিল! তাই এমনি হইছে! ❤
Was this review helpful to you?
or
আমি মনে করি যে হিমুর গল্পগুলো মানুষের অবস্থা ঘেটে ঘ হয়ে যায়। হিমুর গল্পে আন্য একটা মাত্রা আছে যেটা সবাই বুঝতে পারেনা। হিমুর অনেক নাম শুনতাম বিভিন্ন জায়গায়। অবশেষে একদিন আমার এক থেকে বই নিয়ে পড়লাম। তারপর থেকে আমি হিমুর ভক্ত। আমার হিমুর মধ্যে অনেক মিল আছে যেমন আমরা অতি সাধারণ মানুষ অথচ আমাদের কেউ সাধারণ চোখে দেখে না। হিমুর গল্প কাউকে পড়তে বলতে হয়না তবুও এই পড়ে নিবেন।
Was this review helpful to you?
or
হিমু সিরিজের সব কয়টা বই পড়েছে বা হিমু চরিত্রের এমন কোনো ভক্ত খুঁজে পাওয়া যাবে না যে " হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম " বইটি বইটি পড়ে নাই। মারিয়া নামের মেয়েটি হিমুকে বহুদিন আগে খুবই সহজ একটি সাংকেতিক চিঠি দেয় যার ভাবার্থ হিমু বের করতে না পেরে বাদলের কাছে দেয়। বহু বছর পূর্বে মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেবের সাথে হিমুর পরিচয় হয় কোনো এক বইয়ের দোকানে। সেখান থেকেই হিমুর মারিয়াদের বাসায় যাওয়া আসা, তবে মারিয়ার কাছ থেকে চিঠি পাওয়ার পর আর যায় না। কাকতালীয়ভাবে সেই সাক্ষাতের পর মারিয়াদের বাসায় আবার হিমুর সাথে আসাদুল্লাহ সাহেবের কথা হয় এবং পাঁচটি নীলপদ্ম থিওরিটি হিমুর সাথে শেয়ার করেন তিনি। বইটির শেষদিকে পড়তে গেলে আপনার চোখ ভিজে উঠবে হিমুর সাথে সাথে।
Was this review helpful to you?
or
যাবার আগে আপনি কি বলে যাবেন আপনি কে? আমি বললাম, মারিয়া, আমি কেউ না। I am nobody.
Was this review helpful to you?
or
নিজের নিলপদ্মগুলো দিতে ও আরো ৫ টি নিলপদ্ম নিতে আমি অপেক্ষা করছি...যদিও আমি তা পারবো না....কারণ আমি হিমু.....
Was this review helpful to you?
or
I want to buy this book, but how???
Was this review helpful to you?
or
গল্পটা শুরু হয়েছে চমৎকার একটা দিনের বর্ণনা দিয়ে । স্বভাবতই এখানেও হিমু এমন অনেক কান্ডকারখানা করেছে যা অন্য সবার চোখে পাগলামি দেখায় । এই চমৎকার দিনে হিমু রাস্তার মাঝখানে দাড়িয়ে ছিল যা মারিয়া নামের একটি মেয়ের চোখে পড়ে । পাঁচ বছর আগে মারিয়া হিমুকে একটি প্রেমপত্র দেয় সাংকেতিক ভাষায় যা হিমুর ফুপাত ভাই বাদল ওরফে হিমুর শিষ্য পাঠোদ্ধার করতে পারে । কিন্তু হিমু চিঠিটার অর্থটা জানতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে । এবারেও হিমু পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কিন্তু হিমুর স্বভাব চরিত্রের জন্যই পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয় । এদিকে চিঠি লেখা আসগর সাহেবের সাথেও হিমু জড়িয়ে যায় । একজনের টাকা আসগর সাহেবের কাছে থাকায় সে ঢাকা ছেড়ে চলে যেতে পারছে না । একসময় সে সেই ব্যক্তিকে স্বপ্নে দেখে যে তার কাছে টাকা রেখে চলে গিয়েছিলো । এখানে আসগর সাহেবের কাহিনীতে রহস্য থেকেই যায় । মারিয়ার বাবার সাথে হিমুর প্রথম দেখা হয় এক পুরানো বইয়ের দোকানে । সেখান থেকেই পরিচয়ে হিমুর মারিয়াদের বাসায় যাওয়া আসা শুরু করে । মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেবের মতে সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর প্রতিটি ছেলেমেয়ের কাছে পাঁচটি অদৃশ্য নীলপদ্ম দিয়ে পাঠান । এই নীলপদ্মগুলি হলো প্রেম ভালবাসা । কেউ তার নীলপদ্ম এক জনকে একটা করেও দিতে পারে কেউ সব কয়টা । যে তার পাঁচটি নীলপদ্ম কাউকে দিয়ে দেবে সে কখনো অন্য কাউকে ভালোবাসতে পারবে না । সব শেষে এই বইটির কয়েকটা লাইন তুলে দিতে চাই । 'যাবার আগে আপনি কে বলে যাবেন আপনি কে ?' আমি বললাম, 'মারিয়া আমি কেউ না । I am Nobody ।' আমি আমার এক জীবনে এই কথা বলেছি - কখনো আমার গলা ধরে যায় নি , বা চোখ ভিজে ওঠেনি । দু'টা ব্যাপারই এই প্রথম ঘটল ।
Was this review helpful to you?
or
হিমু সিরিজের প্রথম পড়া বই এটা! অনেক সুন্দর।। আমার খুব প্রিয় একটা বই। ধন্যবাদ রকমারি, বই এর প্রিন্ট,ডিজাইন, কোয়ালিটিও ভালো ছিলো।
Was this review helpful to you?
or
'যাবার আগে আপনি কি বলে যাবেন আপনি কে?' আমি বললাম, 'মারিয়া আমি কেউ না। I am Nobody।' কিশোরী বয়সে গভীর আবেগ নিয়ে হিমুকে একটি প্রেমপত্র লিখেছিল মারিয়া। পাঁচ বছর পর হিমুর সাথে দেখা দেখা হয় মারিয়ার। দেখতে পদ্মিনী গোত্রের কোন তরুণীর মতো। কুইন অব সেবা সম্ভবত আঠারো-উনিশ বছর বয়সে এই মেয়ের মতোই ছিলেন। ছোটবেলার ঘটনাকে এখন পাগলামি বললেও মনে মনে তীব্র কষ্ট ও যন্ত্রনার মধ্যে বাস করছে সে। কারণ, তার সবগুলো নীলপদ্ম হিমু নামের ছেলের হাতে যে একজন মহাপুরুষ হওয়ার জন্য ব্যস্ত। হুমায়ূন আহমেদের অনন্য সৃষ্টি হিমুর সাথে গল্পের শেষ পর্যন্ত থাকলে তার সাথে সাথে পাঠকদেরও চোখে জল গড়াবে এটা সুনিশ্চিত।
Was this review helpful to you?
or
"হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম" - নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের "হিমু" সিরিজের ছোট একটি উপন্যাস। সম্পূর্ণ বইটির শেষের অংশ টুকু আমার বেশ ভালো লেগেছে। বইটিতে বিভিন্ন ধরনের চরিত্র রয়েছে, আমার কাছে সবচেয়ে অদ্ভুত লেগেছে হিমুর বাবার চরিত্রটি। একমাত্র ছেলেকে মহাপুরুষ বানানোর জন্য নিজের স্ত্রীকে খুন করেন। নিজের মৃত্যুর সময় ও ছেলের জন্য কিছু উপদেশ বাণী লিখে রেখে যান। বই প্রেমি আসাদুল্লাহ সাহেব একটি থিওরি আবিষ্কার করেন, "নীলপদ্ম থিওরি"। থিওরিটি হচ্ছে এরকম যে "সৃষ্টাকর্তা প্রতিটি ছেলেমেয়েকে পাঁচটি নীলপদ্ম দিয়ে পৃথীবিতে পাঠান। এই নীল পদ্মগুলি হলো- প্রেম-ভালোবাসা। যেমন, একটা ছেলে পাঁচটি নীলপদ্ম নিয়ে পৃথীবিতে এসেছে। সে কাউকে পায়নি যাকে তার নীলপদ্ম দেবে। তারমানে সে কারো প্রেমে পড়েনি। আবার একটা মেয়ে একটা ছেলেকে এতই ভালো লাগল যে, সে কোনদিকে না তাকিয়ে, কোন ভবিষ্যৎ চিন্তা না করে তার সবক'টি নীলপদ্ম ছেলেটিকে দিয়ে দিল। ছেলেটি নীলপদ্ম গুলি নিল কিন্তু তাকে গ্রহন করলো না। পরে এই মেয়েটি কিন্তু আর কারো প্রেমে পড়তে পারবে না। সে হয়তো এক সময় বিয়ে করবে, তার স্বামীর সাথে ঘর-সংসার করবে কিন্তু স্বামীর প্রতি প্রেম থাকবে না। আসাদুল্লাহ সাহেবের মেয়ে মারিয়া, ছোট বেলা থেকেই হিমুকে তার খুব পছন্দ। সাংকেতিক ভাষা কয়েক বার চিঠি ও লেখে। বলতে গেলে তার সবক'টি নীলপদ্ম সে হিমু কে দিয়ে দিয়েছে। কিন্তু হিমুর যে কারো মায়ায় পড়া বারন। কারো প্রেমে পড়া মহাপুরুষদের মানায় না। এটা ছিল তার বাবার উপদেশগুলোর মধ্যে একটি। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত বইটির সব ঘটনা ই ভালো লেগেছে। ছোট ছোট ঘটনা থেকে অনেক কিছু যানাগেছে। বইটি আপনারা পড়বেন। আশা করি ভালো লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
One of the best books I have read! The book is bit longer than the other Himu books. But the last 5 pages make that up. We all have nil-podmos given to us by the creator and we only have 05 of them to give others. So, we have to use them wisely.
Was this review helpful to you?
or
স্বর্গ! সবচেয়ে লোভনিয় একটি জায়গা! সেটা কেমন হবে জীবিত অবস্থায় কল্পনা করে মানুষ! এই বইতে আসাদুল্লাহ সাহেবও কল্পনা করেছিল তাঁর ইচ্ছে মত! এক সময় অসুস্থ হয়ে শয্যাগত হয়ে তাঁর কল্পিত স্বর্গে বাস্তবিকই পৌছে যায়! যদিও আশ্চর্য যে! এই স্বর্গ আর তাকে ভাল লাগেনা! কল্পনার এমন বাস্তবায়ন! তাও আবার স্বর্গের মত দূর্লভ বস্তুর! এ শুধু হুমায়ূনেই সম্ভব!
Was this review helpful to you?
or
'হিমু' নাম টা শুনলেই মনের ভিতরে একটা শিহরণ তৈরি হয়। 'হিমু' হুমায়ুন আহমেদ এর একটা সার্থক কাল্পনিক চরিত্র। হিমু কে নিয়ে অনেক বই লিখেছেন হুমায়ুন আহমেদ। তার মধ্যে 'হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম' একটা। আসলে এই বই নিয়ে কি লিখব, অসাধারণ বলা যেতে পারে! সত্যি কথা বলতে, 'হিমু' চরিত্রের সকল বই গুলোই অসাধারণ! আমার ইচ্ছা আপনি বইটা কিনে পড়ে ফেলুন। আমি তারপরও রিভিউ লিখলাম। একটা মেয়ে মারিয়া। যে হিমুর স্টুডেন্ট ছিল। দীর্ঘ ৫ বছর পর দেখা হয় তাদের। ঢাকা শহরের এক ফাকা রাস্তায়। যেখান হিমু খালি পায়ে রাস্তায় হাটছে, আর মারিয়া একটা গাড়ি চালিয়ে আসছে। আমি আর লিখছি না। কারণ আমি যদি সব লিখে ফেলি তাহলে সব মজাই শেষ হয়ে যাবে। আমার পক্ষ থেকে এইটাই বলার বই টা অসাধারণ। তারপরেও যদি যাচাই করতে ইচ্ছা করে তাহলে, আপনি 'একটু পড়ে দেখুন' এ ক্লিক করে পড়ে নিন? আর আপনি 'রকমারি ডট কম' এ ক্লিক করে বইটা আপনার বাসায় নিয়ে আসতে পারেন?.
Was this review helpful to you?
or
হিমু সিরিজের সবকটা বই-ই আমার পড়া।সবচেয়ে শেষে এই বইটি পড়েছি।বই নিয়ে বিশেষ কিছু বলার নেই।আমরা সবাই জানি হিমু কেমন।তারপরো একটা কথা বলতে চাই-আমি ক্লাস এইট থেকে হিমু হওয়ার প্রচেষ্টায় আছি আর বইটি আমার প্রচেষ্টাকে আরো অনেক এগিয়ে দিয়েছে।প্রিয় কাউকে উপহার দিতে গেলে আমার পছন্দের প্রথমে এই বইটিই থাকে।এবারের রোযার ঈদে সবচেয়ে কাছের মানুষটিকে এই চমত্কার বইটিই উপহার দিবো ।।
Was this review helpful to you?
or
'হিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ম'-- বস্তুত এটি সেই উপন্যাস যেটি পড়ে আমার উপন্যাসের প্রতি আগ্রহ জন্মে । নন্দিত কথা সাহিত্যিক পরম শ্রদ্ধেয় হুমায়ন আহমেদের লেখা এ উপন্যাসটি আমার সবচেয়ে প্রিয়। মূলত হুমায়ন আহমেদ এমন একজন মানুষ যিনি তাঁর প্রতিটি কর্মে সুনিপুণ দক্ষতা ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করেছেন, যার অন্যতম নমুনা হল হিমু। তিনি হিমুর মাধ্যমে দেখিয়েছেন কিভাবে সমাজের বাধা-বিপত্তি, সীমাবদ্ধতা, মায়া মমতার ঊর্ধ্বে উঠে নিজের জীবন কিভাবে গঠন করা যায়,কিভাবে ভিন্ন মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা যায়। আর সবচেয়ে বর কথা হল যে তিনি হিমুর মাধ্যমে আমাদেরকে জ্যোৎস্নাকে নতুনভাবে চিনতে শিখিয়েছেন। আর তাই হিমু কে নিয়ে লেখা তাঁর প্রতিটি বই আমার অত্যন্ত প্রিয়। কিন্তু সবচেয়ে বেশি প্রিয় 'হিমুর হাতে নীল পদ্ম' বইটি কারণ এর মাঝে হিমুর সবকিছু একীভূত হয়েছে ।।