User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
৮৭ পৃষ্ঠার এই বইটি আমাদের সমাজের সব মানুষের পড়া উচিত। যাতে সবাই জানতে পারে একটা মেয়ের জীবন কতটা কঠিন!
Was this review helpful to you?
or
রকমারি থেকে বেশ কিছুদিন আগেই কয়েকটা বই অর্ডার কনফার্ম করেছিলাম এক কথায় তাদের সার্ভিস অনেক ভাল।বইয়ের কোয়ালিটি খুব ভাল। এতো বইয়ের মাঝেও প্রিয়তমেষু বইটি ছিল।অসাধারণ একটি বই❤️
Was this review helpful to you?
or
বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া ২য় বই। খুব সুন্দর লিখেছেন।
Was this review helpful to you?
or
অসম্ভব সুন্দর একটি বই!
Was this review helpful to you?
or
প্রথমে আসলে ভাবিনী গল্পটি যে এত ভাল লাগবে। আমার কাছে হুমায়ূন আহমেদের সেরা বইয়ের মধ্যে একটি মনে হয়েছে এই বইটি। অদ্ভুত ভাল লাগার মত একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
হূমায়ুন আহমেদের অন্য উপন্যাস থেকে এ উপন্যাস টা অনেক আলাদা। সাধারণত, হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসে দেখা যায় কিছু চরিত্র উদাসীন থাকে আবার কিছু এলোমেলো থাকে, তবে এ উপন্যাসের সবগুলো চরিত্র খুব গোছানো আর সবগুলো চরিত্রের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। আর গল্পটা একটা সুন্দর প্লটের উপর দাঁড়া করানো। সকলের একবার এই বইটা পড়া উচিত,আমি বলবো বিশেষ করে সব মেয়ের এ বইটা পড়া উচিত।
Was this review helpful to you?
or
অনেক সুন্দর বই
Was this review helpful to you?
or
বিচিত্র বাস্তবতার এক অসামান্য উপন্যাস
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
good.
Was this review helpful to you?
or
very Nice
Was this review helpful to you?
or
ভালোই। তবে মেইন গল্পে আসতে অনেক দেরী করা হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
best one,❤️
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
It'll melt your heart ♥
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার
Was this review helpful to you?
or
Nice book
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি গল্প “প্রিয়তমেষু”।গল্পের শুরু হয় নিশাত এবং জহিরকে নিয়ে।তারা নিজেদের জীবন নিয়ে ব্যস্ত এবং দুজনই খুব সহনশীল তাদের সম্পর্ক নিয়ে। তাদের পাশেই একজন বিবাহিত দম্পতী পুষ্প এবং রাকিব থাকতেন তাদের ছোট একটি পুত্র সন্তানকে নিয়ে।নিম্ন মধ্যবিত্ত হওয়ায় কারো সাথে তেমন কথাও বলতেন না। হঠাৎ করেই নিশাতের সাথে পুষ্প মেয়েটির অনেক ভালো সম্পর্ক হয়ে যায়।কিন্তু এতো ভালোর মাঝখানেও একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে যায়।পুষ্প মেয়েটির ধর্ষণ হয় এবং ধর্ষণ হয় তারই স্বামীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মিরাজের হাতে।পুষ্প কিছু বুঝতে পারছিলো না তাই সে নিশাতের কাছে সাহায্য চায়।নিশাত আপ্রাণ চেষ্টা ও করতে থাকে।তাকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়।তার নিজের স্বামীও তাকে পুরোপুরি সাহায্য করছিলো না।পুষ্পর স্বামীও চাচ্ছিলো না কিছু জানাজানি হোক।যেনে গেলে সমাজ কী বলবে??তারা সমাজে কীভাবে থাকবে??এতো কিছুর পরও নিশাত হাল ছাড়েনি।শেষ পর্যন্ত কী তারা মিরাজকে উপযুক্ত শাস্তি দিতে পারে??আর একটা অচেনা মেয়ে কে কেন এতো সাহায্য করতে যায় নিশাত??শেষ পর্যন্ত কী হয় যানতে হলে সম্পূর্ণ গল্পটি পড়ুন।
Was this review helpful to you?
or
Nice story
Was this review helpful to you?
or
অসম্ভব সুন্দর একটি বই । সবার ই উচিত বইটি পড়া
Was this review helpful to you?
or
I've read this book on a request of my frien. And the story reallytouchedmy Heart. The existance of a strong mentality is really needed to fight any hardship. The characters Niahat and Pushpo here representatives of that real characters who are born to be a worrior in the field of life
Was this review helpful to you?
or
দরজায় টক টক শব্দ। নিশাত দরজা খুলে দেখে, ছোট্ট একটা আধ নেংটো বাচ্চা হামা দিয়ে এসে পড়েছে। পাশের ফ্ল্যাটের, ওখানে নতুন এসেছে এক দম্পতি। বাচ্চাটির মা-ও এলো পিছু পিছু। বয়স বেশী হবে না মেয়েটির। স্বামীর হাজার তিনেক বেতনের চাকরিতে তাদের এই ফ্ল্যাটে থাকার কথা না৷ সৌভাগ্যক্রমে তিন মাস থাকার সুযোগ পেয়েছে। রুচিশীলা ধনাঢ্য পরিবারের নিশাতের সঙ্গে বৈপরীত্যই বেশী হবে পুষ্পর। কিন্তু পুষ্পর সরলতা আর বাচ্চাটার মায়ায় দুজনের মধ্যে একরকম বন্ধন তৈরী হলো। পুষ্প আর রকিবের সন্তান পল্টুকে নিয়ে ছোট্ট সংসার। মাস শেষের খরচের হিসেবনিকেশ মিলিয়েও তাদের টানাটানির সংসারে ভালোবাসা টুকু অটুট ছিল। পুষ্প নতুন বাসার জন্য জমানো টাকা থেকে টুকটাক জিনিস কেনে, আর স্বপ্ন বুনে একদিন তার অনেক টাকা হবে, একটা গাড়ি হলে ওরা রাঙামাটি বেড়াতে যাবে। কিন্তু তাদের সুখী সংসার তছনছ করে দিল এক লোভী থাবা। পুষ্পর চরম দুঃসময়ে শক্ত হয়ে পাশে দাঁড়ালো নিশাত। দুজনে মিলে এই অন্যায়ের বিচার আদায় করে ছাড়বেই। হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস 'প্রিয়তমেষু'র শেষে লেখা, 'এই উপন্যাসের বর্নিত সকল ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক।' কিন্তু সত্যি বলতে, এই উপন্যাসটা সবদিক দিয়েই বড্ড বেশী বাস্তব। অন্যান্য হুমায়ূনীয় রচনার মতো এতে চরিত্রগুলোর এলোমেলো খামখেয়ালীপনা নেই। বরং প্রতিটি চরিত্র কে খুঁজলে আমাদের এই অন্ধকার সমাজের এখানে সেখানেই পাওয়া যাবে। পুষ্পর মতো অতিসাধারণ ঘরোয়া মেয়ে, যে জন্ম থেকে জানে সংসারের পরীক্ষায় পাশ করাই মেয়েদের আসল লক্ষ্য, অথবা নিশাতের মতো সুখ - সাচ্ছন্দ্যের জীবন কাটিয়ে আসা নারী - সব মেয়েদের জীবনই একটা বিন্দুতে গিয়ে এক হয়ে যায়। পথেঘাটে অচেনা লোকের ভীতি তো আছেই, নিজের ঘরেও মেয়েরা কোন অভিশাপে যেন কখনোই নিরাপদ হতে পারে না। আর নিপীড়নের শিকার মেয়েটিরও ভাবতে হয় 'কি লজ্জা! কি অপমান! কাকে বলবো? এতো বলার মতো নয়!' এই দুঃসময়েও পুষ্পর নিজেকে অপবিত্র মনে হয়। ভাবতে হয়, 'রকিব কি আর আগের মতো পুষ্পকে ভালোবাসবে?' সাথে লোকলজ্জা তো আছেই। যে সমাজ মেয়েদের 'চুপ! চুপ!' বলতে জানে, তাদের ভয়ে রকিব ভাবে কেন যে সুন্দরী মেয়ে বিয়ে করেছিল। যেন দোষটা তার স্ত্রীরই। অথবা স্ত্রীকে চাপ দেয় পুলিশের ঝামেলায় না যাওয়ার জন্য। লোক জানাজানির অসম্মানের থেকে, চার দেওয়ালের মধ্যে ধর্ষিতা স্ত্রীর সম্মানহানিটা মেনে নেওয়াও অনেক সহজ হয়ে যায় তার জন্য। অন্যদিকে নিশাতের স্বামীও বিরক্তিবোধ করে অন্যের ঝামেলা ঘাড়ে এসে পড়ায়। এই সমাজের ছত্রছায়ায় টিকে থাকে ধর্ষক মিজানের মতো অমানুষরা। যারা উচ্চমহলের পৃষ্ঠপোষকতায় বুক ফুলিয়ে হেঁটে বেড়ায়, বলতে পারে 'শুধু শুধু ঝামেলা করছেন। লজ্জা-অপমান সব আপনারই।' ভেবে নেয় এই লজ্জার ভয়ে প্রতিবার প্রতিটা মেয়ে গুটিয়ে যাবে। কিন্তু ওসি নুরুদ্দিনের মতো মানুষও যে আছে। যার সহযোগিতায় কখনো কখনো পুষ্প আর নিশাতরা বিচার চাওয়ার জন্য সাহস করে উঠে দাঁড়ায়। মিথ্যে করে দেয় সুযোগসন্ধানীদের দূরাশা। হুমায়ূন আহমেদের জনপ্রিয় অনেক উপন্যাসের ভীড়ে কিছুটা হারিয়ে যাওয়া উপন্যাস 'প্রিয়তমেষু'। এর গল্প যে খুব শক্তিশালী তা নয়, সমাপ্তিটাও গতানুগতিক। প্রতিটি চরিত্রের যা করার কথা ছিল তাই করেছে, তা পরিণতি হবার ছিল তাই হয়েছে। কিন্তু তা সত্বেও বিষয়বস্তু আর সাধারণ ভাবে বয়ে যাওয়া গল্পের জন্যই এটি প্রিয় উপন্যাসের তালিকায় সবসময় থাকবে। বই: প্রিয়তমেষু লেখক: হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনায়: মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশকাল: ১৯৮৮ পৃষ্ঠাসংখ্যা: ৮৮ মূল্য: ১০০ টাকা
Was this review helpful to you?
or
One of the Humayun ahmed's must read books. Every girl living in Bangladesh should read this book. Stay Safe.
Was this review helpful to you?
or
"প্রিয়তমেষু" উপন্যাসের শুরু খুব ছোটখাটো সাধারণ দুটি পরিবার নিয়ে। এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র নিশাত এবং পুষ্প। এই নিশাত আর পুষ্পের সংগ্রামী এক কাহিনী নিয়েই লেখা "প্রিয়তমেষু" উপন্যাস। নিশাত বেশ অবস্থাসম্পন্ন সচ্ছল ঘরের মেয়ে। শিক্ষিতা, রুচিশীল একজন নারী। নিশাতের স্বামী জহির। দুজনের ঝামেলাহীন সুখের সংসার। পুষ্প নিশাতের পাশের ফ্ল্যাটে থাকে। নিশাতের প্রতিবেশী। অল্প বয়সী একটা মেয়ে পুষ্প। পুষ্পের স্বামী রকিব আর একমাত্র ছেলে পল্টুকে নিয়ে তার সংসার। পুষ্পের স্বামীর একটা ছোটখাটো চাকরি। রকিবের এক আত্মীয় তাদেরকে তিন মাসের জন্য এই ফ্ল্যাটে থাকতে দিয়েছে। নাহলে তাদের এতো বড় ফ্ল্যাটে ভাড়া দিয়ে থাকার সামর্থ্য নেই। দুই পরিবারের অার্থিক অবস্থা আলাদা হলেও পুষ্প এবং নিশাতের ভিতর আপন বোনের মতো সম্পর্ক গড়ে উঠে। নিশাতের কোন বাচ্চাকাচ্চা না থাকায় পুষ্পের ছেলে পল্টুকে সারাক্ষণ নিজের কাছে রাখে, তাকে নিয়ে ঘুরতে যায়। ভালোই দিন চলতে থাকে! মিজান, পুষ্পের স্বামী রকিবের এক বন্ধু। মিজান পুষ্প-রকিবদের একটা বাসা খুজেঁ দিতে চায়। সময়-অসময়ে বাসায় এসে হামলা চালায়। স্বামীর বন্ধু বলে পুষ্প মুখ বুজে সহ্য করে। সেই মিজানই এক নির্জন দুপুরে ধর্ষণ করে পুষ্পকে। পুষ্পের স্বামী সব জেনেও পুষ্পকে নিয়ে থানায় যেতে চায় না লোক-লজ্জার ভয়ে। সে কোনভাবেই বন্ধুর নামে মামলা করতে চায় না। পাশের বাসার সেই পাতানো বোন নিশাতের হাত ধরে পুষ্প থানায় যায়। পুষ্পের এই ব্যাপারে নিশাতের জড়িয়ে পড়াটা ঠিক মেনে নিতে পারে না জহির। এমনকি নিশাতের বাবাও তাকে না করে। কিন্তু তবুও নিশাত এগিয়ে যেতে চায়, শেষ দেখতে চায় এই কাহিনীর। পুষ্প, নিশাত একাই লড়তে চায় সেই অমানুষের বিরুদ্ধে। শেষ পর্যন্ত কি হয় তাদের? সেই কাহিনী জানার জন্য পড়তে হবে হুমায়ূন আহমেদ স্যারের "প্রিয়তমেষু"!
Was this review helpful to you?
or
কয়েকদিন যাবৎ হুমায়ূন আহমেদেই ডুবে আছি।তাকে ছেড়ে উঠতে পারছি না।সেই ধারাবাহিকতায় আজ পড়লাম উনার "প্রিয়তমেষু"। উপন্যাসটির প্রধান দু'টি চরিত্র- পুষ্প ও নিশাত। পাশাপাশি ফ্লাটে থাকে দু'জন। নিশাত তার স্বামী জহিরের সাথে থাকে এবং পুষ্প থাকে তার স্বামী রকিব ও তার ছোট্ট ছেলে পল্টু ( হামাগুড়ি দেয়/দাড়াতে পারে না) এর সাথে। নিশাতরা উচ্চবিত্ত কিন্তু পুষ্পর স্বামী মাত্র তিন হাজার টাকা বেতনের চাকুরী করে।আসলে এই ফ্লাটে রকিবের এক আত্মীয় তিন মাসের জন্য থাকতে দিয়েছে ওদের।নইলে এরকম ফ্লাটে থাকার সার্মথ ওদের নেই।তারপরেও সুখের কমতি নেই পুষ্প রকিবের সংসারে। আস্তে আস্তে পুষ্পের সাথে নিশাতের ভালোই সখ্যতা গড়ে উঠে।পুষ্প প্রায়ই পল্টুকে নিশাতের কাছে রেখে যায়।নিশাতও পল্টুকে খুব আদর আত্তি করে।এখনো নিশাত- জহির দম্পতির কোন সন্তান হয়নি। মিজান,রকিবের বন্ধু।সে প্রায়ই অসময়ে পুষ্পের সাথে দেখা করতে আসে।পুষ্পের ব্যাপারটা মোটেও পছন্দ হয় না।একদিন দুপুরে মিজানের দ্বারা ধর্ষিত হয় পুষ্প। অনেক বাধার মুখেও নিশাতের সাহায্য নিয়ে মামলা করে পুষ্প।কিন্তু মিজানকে শাস্তি দেওয়া অত সহজ কথা না। অনেক বড় বড় লোকের সাথে সম্পর্ক আছে মিজানের। শেষ পর্যন্ত মিজানের কি শাস্তি হবে নাকি ছাড়া পেয়ে যাবে ....??? জানতে চাইলে বইটি পড়ে ফেলুন। বইটার শেষ অংশে নিশাতের জীবনেরও এক চরম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা জানতে পাবর।যা অব্যশই পাঠকের অন্তর অন্য এক অনুভূতির সঞ্চার করবে। পাঠ প্রতিক্রিয়া : পুষ্প ও রকিবের সংসারের মাধ্যমে বাঙালী মধ্যবিত্ত পরিবারের চাওয়া,পাওয়া,সুখ,দুঃখ অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক যা সত্যিই মনকে ছুঁয়ে যায়।পুরুষ শাসিত সমাজে নারীর অসহায়ত্বের চিত্রটিও চোখে পড়ে।বইটা পড়ে খুব ভালোলেগেছে সেটা বলতে পারব না।আসলে আমি উপন্যাসটির ভিতরে প্রবেশ করতে পারি নি। উপন্যাসটির নাম কেন "প্রিয়তমেষু" বুঝতে পারিনি .... কেউ যদি বুঝে থাকেন অব্যশই জানাবেন...
Was this review helpful to you?
or
"পাশের ফ্ল্যাটের মেয়েটার রে*প হয়েছে।" "তার সাথে তোমার কি সম্পর্ক? তোমার কীসের মাথাব্যাথা?" প্রশ্নটা যেন উপন্যাসের নিশাতকে না, আমাদের সমাজেরকেই করা হলো। কেনোনা অন্য কার কি হলো তাতে সমাজের অধিকাংশেরই মাথাব্যাথা নেই। নিজ জীবনে বিপর্যয় আসার আগে আমরা উপলব্ধি করতে পারিনা। কথাগুলো উঠে এলো 'প্রিয়তমেষু' উপন্যাস থেকে। কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ ধ*র্ষকের কুৎসিত গালে নীরব চড় বসিয়েছেন এই উপন্যাসের মাধ্যমে। ধর্ষকেরা যতটা না উৎসাহিত হয় নিজের কুৎসিত চরিত্রের তাগিদে, তার চেয়ে বেশি উৎসাহিত হয় আমাদের নীরবতায়। আমরা নীরব থেকে সুযোগ করে দেই অপরাধীদের। উপন্যাসের নিশাত তাই চুপ থাকেনি বাকিদের মতো। সে লড়াই করেছে। সাহস জুগিয়েছে পুষ্প নামক অসহায় মেয়েটির। কিন্তু তার কেন এতো মাথাব্যাথা? প্রশ্নটার একটা উত্তর আমার ধারণায় ছিল। লেখক সেটা উপন্যাসের শেষেই বলে দিয়েছেন। প্রথম ও মধ্যাংশ যথার্থ মনে হলেও পাঠকদের কারো কারো কাছে শেষটা পড়ে মনে হতে পারে, আরেকটু লেখা থাকলে ভালো হতো। আমার কাছে অবশ্য মন্দ লাগেনি। তাছাড়া সংলাপগুলো চমৎকার লেগেছে, অল্প কথায় অনেক ভাব প্রকাশ করে দেয়ার মতো। রাতে ঘুম আসছিলো না বলে বইখানা নিয়েছিলাম। তাই পছন্দের বাক্যগুলো আর আলাদা করে তুলে রাখা হয়নি। তবে একটা বাক্য বেশ মনে গেঁথেছে, "তুমি যখন হাস তখন দেখবে অনেকেই তোমার সঙ্গে হাসছে কিন্তু তুমি যখন কাঁদ তখন দেখবে কেউ তোমার সঙ্গে কাঁদছে না।" • বই: প্রিয়তমেষু • লেখক: হুমায়ূন আহমেদ • প্রকাশনী: মাওলা ব্রাদার্স • প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ • প্রচ্ছদ মূল্য: ২০০ টাকা ~ইয়াসির আল সাইফ
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদের লিখা এবং মওলা ব্রাদার্স কতৃক প্রকাশিত অনন্যসাধারণ একটি বই । মধ্যবিত্ত সমাজে পিছিয়ে পড়া নারীদের সহিংসতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অনুপ্রেরণা যোগায় বইটি । কাহিনীঃ নিশাত ও পুষ্প পাশাপাশি ফ্ল্যাটে থাকে। পুষ্পর ছেলে পল্টুর মাধ্যমে একদিন তাদের পরিচয় হয় এবং তা বন্ধুত্বে পরিবর্তিত হয়। পুষ্পকে নিশাত ছোট বোনের মতো ভালোবাসে। নিশাতের স্বামী জহির ভালো চাকরি করে। পুষ্পর স্বামী রকিব খুবই সাধারণ চাকরি করে। রকিবের বড়লোক বন্ধু মিজান প্রায়ই তাদের ফ্ল্যাটে আসে। তার ঘন ঘন বাসায় আসায় পুষ্প বিরক্ত ও ভীত। একদিন রকিবের অনুপস্থিতিতে সে ধর্ষণ করে পুষ্পকে। পুষ্প তার স্বামী রকিবকে তা জানালে সে আইনের আশ্রয় নিতে ভয় পায়। কিন্তু মিজানকে আইনের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায় পুষ্প। তার সাহায্যে এগিয়ে আসে নিশাত।
Was this review helpful to you?
or
নারী জীবনের বাস্তবতা ও অসহায়ত্ব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে প্রিয়তমেষু তে... পুরুষ তান্ত্রিক সমাজে নারীরা সর্বদা অসুরক্ষিত... নারী কখন ও কোনো জায়গায় কারো কাছে নিরাপদ নয়... যে কোনো সময় কাছের বা দুরের কারো দ্বারা নারীর সম্মান হানী ঘটতে পারে... অধিকাংশ ক্ষেত্রে সম্মানহানির পর পুরো দোষ ভিক্টিম কে ই দেওয়া হয়.. সামাজিক অবস্থান ও মান সম্মান রক্ষার্থে অধিকাংশ নারী চুপ থাকেন.. অপরাধ কারী সুযোগ পেয়ে যায় একই অপরাধ বার বার করার... উপন্যাসের শেষ টা অসাধারণ ছিলো... একজন নারী ধর্ষিত হওয়ার পর পরিবার স্বামী কারো সহযোগিতা ছাড়া লড়াইয়ের মাধ্যমে ধর্ষক কে শাস্তি প্রদান করাটা বর্তমান অবস্থায় মাইলফলক স্বরূপ..
Was this review helpful to you?
or
যতটা ভাবিনি তার থেকেও বেশি গল্পটা ভালো ছিল।
Was this review helpful to you?
or
boita sotti osadharon!!!!
Was this review helpful to you?
or
“সব মেয়েদের হুমায়ূন আহমেদের ‘প্রিয়তমেষু’ বইটা পড়া উচিৎ।” উপরের লাইনটি এক তরুণীর ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে নেওয়া। হুমায়ূন আহমেদের অন্য সব উপন্যাসের মত ‘প্রিয়তমেষু’ উপন্যাসটিরও খুব সাধারণ ছিমছাম একটা শুরু হয়েছিল। স্বামী স্ত্রী আর এক বাচ্চা নিয়ে খুব ছোট সংসার মেয়েটির। স্বামী সল্প বেতনের একটা চাকরি করে। অল্প ভাড়ার একটা বাসা খুঁজছে তারা। আপাতত এক পরিচিতের খালি ফ্ল্যাট বাড়িতে থাকছে। মেয়েটির স্বামীর এক বন্ধু আশা দিয়েছে সে বাড়ি খুঁজে দিবে। বর্তমানে যে ফ্ল্যাটে মেয়েটি থাকে, সেই ফ্ল্যাটের পাশের ফ্ল্যাটের এক দম্পতির সাথে পরিচয় হয় মেয়েটির। যারা মোটামুটি অবস্থাসম্পন্ন। বয়সে অল্প বড়-ছোট হলেও দুই বাড়ির মেয়েদের মধ্যে ভালই চেনাজানা হয়ে উঠে। এদিকে মেয়েটির স্বামীর সেই বন্ধু সময়ে অসময়ে হাজির হয় মেয়েটির বাসায়। বন্ধুটির কথায় মেয়েটি বিব্রত হলেও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না। সেই বন্ধুটি এর মধ্যে একটা ভালো বাসা খুঁজেও দিয়েছে। তারপর একদিন হঠাৎ দুপুরে হাজির স্বামীর বন্ধুটি। মেয়েটির বাচ্চাও ছিল পাশের ফ্ল্যাটে। ফ্ল্যাটে একা পেয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে সেই বন্ধু। পাঠকরা আচমকাই এরকম একটি অপ্রত্যাশিত ঘটনার মুখোমুখি হয়ে অবাক হয়ে যায়। কিন্তু এরকম ঘটনা তো হরহামেশাই ঘটছে আমাদের আশেপাশে। অন্য সব নারীর মতই এরকম একটা ঘটনায় গল্পের নায়িকার সাজানো গোছানো পৃথিবী ওলটপালট হয়ে যায়। এগিয়ে আসে পাশের ফ্ল্যাটের মহিলা। চেষ্টা করে সাহস দেয়ার। স্বামীকে পাশে রেখে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নেয় ধর্ষিত মেয়েটি। কিন্তু লোকলজ্জার ভয়ে সেই পথ মাড়াতে চায় না তার স্বামী। তখন মেয়েটি যে অসহায় পরিস্থিতির মুখোমুখি পড়ে, সেই চিত্র কি চমৎকার ভাবেই না ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক। যেন আমাদের সমাজের আশেপাশের আরও অনেক ধর্ষিত, নির্যাতিত মেয়ের গল্প এটি। এই সময় মেয়েটির সাথে থেকে ঐ ধর্ষকের বিরুদ্ধে লড়াই করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয় পাশের ফ্ল্যাটের মহিলা। নেমে পড়েন মাঠে। সেই সময় ঐ মহিলার স্বামী খুবই বিরক্ত হয়, তার স্ত্রী নিজ কাঁধে এরকম উটকো ঝামেলা নিয়েছে বলে। ঠাণ্ডা ঝগড়াও হয় তাদের মধ্যে। সেই মহিলার স্বামী আমাদের সমাজের সেইসব লোকের প্রতিবিম্ভ, যারা অন্যায় দেখে উটপাখির মত মুখ লুকিয়ে থাকে। এক নারীই ভাল পারে অন্য নারীর মানসিক কষ্ট অনুভব করতে। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই পাশের ফ্ল্যাটের মহিলা এগিয়ে যায় সামনে। উপন্যাসের শেষ দৃশ্যে জয় হয় তাদেরই। কোর্টে চমৎকার বুদ্ধিদীপ্ত জেরার চিত্রটির পরেই আসে উপন্যাসের শেষ দৃশ্য। কিন্তু পাশের ফ্ল্যাটের সেই মহিলা শুধু কি এক নারীর দুঃখ দুর্দশা দেখেই এগিয়ে এসেছিলো? নাকি এর আড়ালে ছিল অন্য কিছু? সেটি জানতে পাঠককে যেতে হবে উপন্যাসের শেষ লাইন পর্যন্ত। এরকম প্রতিবাদ, প্রতিরোধের ঘটনা হয়তো দেখা যায় না সচরাচর। সরকারি তথ্য অনুযায়ী ২০০১ থেকে ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত বাংলাদেশে সর্বমোট এক লাখ ৭৪ হাজার ৬৯১ জন নারী ধর্ষণ সহ বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার হয়।* নির্যাতনের মাধ্যমে প্ররোচিত হয়ে আত্মহত্যা করেছে অনেকেই। হুমায়ূন আহমেদের এই উপন্যাস যেন আমাদের বিবেককে একটা নাড়া দেয়। সাহস দেয় এমন ঘৃণ্য অপরাধের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার, ঐ সব নরপশুদের আইনের আওতায় আনার। বলে রাখা ভাল, হুমায়ূন আহমেদের এই উপন্যাস নিয়ে চলচিত্র বানিয়েছে পরিচালক মোরশেদুল ইসলাম। শুধু নারীদের নয়, ‘প্রিয়তমেষু’ উপন্যাসটি পড়া উচিৎ সবার। বইটি প্রকাশ করেছে মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশনী। মুল্য রাখা হয়েছে ১০০ টাকা। *(ধর্ষিত নারীর সংখ্যার সূত্রঃ প্রথম আলো, ০৩/০১/২০১৩)
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃপ্রিয়তমেষু লেখকের নামঃহুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃমাওলা ব্রাদার্স মূল্যঃ১৪১ টাকা মাত্র প্রিয়তমেষু', ঠিক কতবার পড়েছি মনে নেই। উপন্যাসটি রীতিমতো হৃদয়ে দাগ কেটে রেখে গেল । উপন্যাসটির জায়গা অবশ্যই মোস্ট ফেভারিট শেলফ এ। হুমায়ুন আহমেদের অন্য কোন উপন্যাস শেষে একদম পরের লাইনেই যে কথাটা লেখা থাকে না তা রয়েছে এই উপন্যাসে। লেখক লিখেছেন, ''উপন্যাসে বর্ণিত সকল ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক।'' অথচ আমার কাছে মনে হয়েছে, সত্যিই যদি কোন উপন্যাসকে বাস্তবের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও জীবনঘনিষ্ঠ হিসেবে অভিহিত করা যায়, তবে 'প্রিয়তমেষু' হল হুমায়ুন আহমেদের লেখা উপন্যাসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ উদাহরণ।সত্যিই মনকে ছুঁয়ে যায়।বাস্তবিক অনুভূতি পেতে চাইলে একবার পড়েই দেখুন৷
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ুন আহমেদের লেখা সেরা উপন্যাসগুলোর কথা উঠলে অধিকাংশই উল্লেখ করেন 'নন্দিত নরকে' বা 'শঙ্খনীল কারাগার' এর কথা। আর কেউ বা 'মেঘ বলেছে যাব যাব', 'মধ্যাহ্ন', 'শ্রাবণ মেঘের দিন', 'জোছনা ও জননীর গল্প'র কথাও বলেন। কিন্তু এই তালিকায় আরও একটি নাম বেশ স্বাচ্ছন্দেই অবস্থান করতে পারে কিন্তু বাস্তবে করে না। সেটি হল 'প্রিয়তমেষু' উপন্যাসটি। হুমায়ুন আহমেদের অন্য কোন উপন্যাস শেষে একদম পরের লাইনেই যে কথাটা লেখা থাকে না তা রয়েছে এই উপন্যাসে। লেখক লিখেছেন, ''উপন্যাসে বর্ণিত সকল ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক।'' অথচ আমার কাছে মনে হয়েছে, সত্যিই যদি কোন উপন্যাসকে বাস্তবের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও জীবনঘনিষ্ঠ হিসেবে অভিহিত করা যায়, তবে 'প্রিয়তমেষু' হল হুমায়ুন আহমেদের লেখা উপন্যাসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ উদাহরণ। দুই নারীর জীবন সংগ্রামের কথা বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসে। নিশাত আর পুষ্প। নিশাত শিক্ষিতা ও রুচিশীল নারী। আর পুষ্প অনেক সহজ সরল কমবয়েসি একটা মেয়ে। তাদের মধ্যে একটা সহজ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠাই অস্বাভাবিক একটা ব্যাপার। কিন্তু একই বাসার পাশাপাশি ফ্ল্যাটে থাকা এই দুই নারীর মধ্যে শুধু বন্ধুত্বপূর্ণই না, রীতিমত আপন দুই বোনের মত সম্পর্ক গড়ে উঠল। কিন্তু কাহিনীর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনাটি ঘটল তখন, যখন পুষ্প ধর্ষিত হল তার স্বামীর এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর দ্বারা। পুষ্পর স্বামী লোকলজ্জার ভয়ে পুলিশ কেস করতে অসম্মতি প্রদান করল। নিশাতের বাবা এবং স্বামীও নিশাতকে নিষেধ করতে লাগল এধরণের ঝামেলা থেকে দূরে সরে থাকতে। কিন্তু সমাজের সব বাধাকে উপেক্ষা করে এই দুই নারী উদ্যত হল অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা করতে যাতে এমন ঘটনা আর কোন নারী বা মেয়ের জীবনে না ঘটে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি এই দুই নারীর একক প্রচেষ্টার সংগ্রাম সফল হবে? আর এই যে নিশাতের পুষ্পের পাশে এসে দাঁড়ানো, সে কি কেবলই ছিল এক নারী হয়ে অন্য নারীর প্রতি কর্তব্য নাকি এর পেছনেও ছিল অন্য কোন করুণ ইতিহাস? এইসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে 'প্রিয়তমেষু' উপন্যাসে। এই উপন্যাসের অধিকাংশ পুরুষ চরিত্রের মাধ্যমেই সমাজে নারীর প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়ে ইঙ্গিত করা হয়েছে। তবে হুমায়ুন আহমেদের যে গুণ তা হল তিনি তাঁর এই উপন্যাসকে একটি উপন্যাস হিসেবেই রাখতে চেয়েছেন, বাস্তবের সাথে যথাসম্ভব মিল রাখতে চেয়েছেন যাতে সমাজের বাস্তবতাটা ঠিকভাবে ফুটে ওঠে। আর তাই উপন্যাসটি কখনোই স্রেফ পুরুষবিদ্বেষী উপন্যাস হয়ে থাকেনি। এক পুলিশের অফিসারের চরিত্রের মাধ্যমে লেখক দেখিয়েছেন যে সমাজে সব পুরুষই খারাপ হয় না। এখানেই লেখকের সফলতা। এক কঠিন বাস্তবতাকে লেখায় নিয়ে আসতে গিয়ে তার বক্তব্য কখনোই একদিকে ঢলে পড়েনি বা একপেশে মনে হয়নি। পাশাপাশি একটি স্পর্শকাতর ঘটনার অবতারণা করে, নিশাত আর পুষ্পর মত দুই নারীকে বিদ্রোহীরুপে উপস্থাপন করে লেখক সমাজের নারীদের কাছে চরিত্র দুটিকে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। সামাজিক ও সমসাময়িক বিষয়ভিত্তিক উপন্যাসের প্রতি যাদের আগ্রহ আছে, 'প্রিয়তমেষু' না পড়লে তারা কিন্তু অনেক কিছুই মিস করবেন। আর যারা উপন্যাসটি পড়ে ফেলেছেন তাদের বলব তারা যেন এই উপন্যাসের কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্রটিও দেখেন। উপন্যাস পড়ে যে মানসিক সন্তুষ্টি পাঠক লাভ করবেন, তার পরিমাণ আরও ব্যাপৃত হবে পর্দায় নিশাত ও পুষ্পরূপী আফসানা মিমি ও সোহানা সাবার অসামান্য অভিনয় দেখে।