User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
মোটামুটি
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ। তিথি প্রেমে পড়তে বাধ্য
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই
Was this review helpful to you?
or
This is a good story for a short film, would have been nice if Mr Humayun could have worked on it
Was this review helpful to you?
or
Very nice book. Rokomari dot com will move to a better position In Sa Allah.
Was this review helpful to you?
or
The packing was good. The delivery time was faster than expectation. The storyline is awesome. In short, I loved the book.
Was this review helpful to you?
or
GOOD BOOK
Was this review helpful to you?
or
'তিথির নীল তোয়ালে' উপন্যাসের যে চরিত্রটি আমার ভালো লেগেছে সেটি হলো 'শায়লা'।তিন মেয়ের মা স্বামীর উপর রাগ করে দুই মেয়েকে সাথে নিয়ে বাসা থেকে চলে গেছেন।কারণ তার স্বামী তাকে 'ব্রেইনলেস ক্রিয়েচার' বলে সম্বোধন করেছেন। শুধু তাই নয় জাফর সাহেব রাগের মাথায় স্ত্রীর গায়ে হাতও তুলেছেন।ভদ্রমহিলা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি আর বাসায় ফিরবেন না এবং তিনি ডিভোর্স চান।কিন্তু মজার বিষয় হলো নয় তলার যেই ফ্ল্যাটটিতে তিথিরা থাকে, সেটি তার মায়ের নামে। তিথি চরিত্রটি প্রথমে ভালো লাগলেও শেষের দিকে কেমন যেন লেগেছে।তবে সে যে বিয়ের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সেটিই আনন্দের বিষয়। মারুফের মতো ছেলেরা যেমন আছে ঠিক তেমনি নুরুজ্জামানের মতো লোকের সংখ্যা কম হলেও আছে।জাফর সাহেবকে বাবা চরিত্রে সুন্দর মানিয়েছে কিন্তু তিনি স্ত্রীর গায়ে হাত তুলবেন কেন? তিথির দুই বোন ইরা-মীরা,দাদাজান,শিক্ষামন্ত্রী চরিত্র -সব মিলিয়ে উপন্যাসটি ভালোই লেগেছে।একদিনেই পড়া শেষ করে ফেলেছি।কিন্তু প্রশ্ন হলো উপন্যাসের নাম' তিথির নীল তোয়ালে' কেন?জানতে হলে পড়তে হবে নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের 'তিথির নীল তোয়ালে'।
Was this review helpful to you?
or
বই টা পড়ে বেশ ভালো লেগেছে । বইটার শেষের দিকে আমি একটু বিইব্রত হয়েছিলাম । তবে না পরের পাতাতে পৌছাতেই আমার ধারনা ভুল প্রমানিত হলো । গল্পের শেষ টা বেশ দারুন । ভালোবাসা জন্য যদি মিথ্যে বলতে হয় তবে এতে কোন দোষ নেয়
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ুন আহমেদের কিছু কিছু লেখা পড়লে প্রচুর রাগ হয়ে যায়। এই উপন্যাস তার মধ্যে একটা।মারুফ চরিত্রটাকে একেবারে অসহ্য লাগছিল, শুরু থেকেই। এরকম ভাবে শেষ হবে ভাবিনি। একদম ই ভালো লাগেনি শেষটা।
Was this review helpful to you?
or
books and delivery services were excellent
Was this review helpful to you?
or
wonderful
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ ?
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
আমি যেকোন ভারিক্কি ধরণের বই শেষ করলেই সে বইয়ে বেশ কিছুদিন আচ্ছন্ন থাকি। চরিত্রগুলো মাথার মধ্যে ঘুরপাক খায়। তাদের সাথে বিড়বিড় করে কথা বলি। এ সময় আমার একা থাকতে খুব ভালো লাগে। এই আচ্ছন্ন ভাব কাটাতে তখন আমি নতুন কোন বই পড়া শুরু করি। খুব তাড়াতাড়ি। তাতে করে নতুন চরিত্রদের সাথে মিশে গিয়ে পূর্বের গুলিকে ভুলে যাই। এরকম ক্ষেত্রে আমার পছন্দ হালকা ধরণের বই এবং বিশেষ করে হুমায়ূন আহমেদ-এর বই। তাই তিথির নীল তোয়ালে শুরু করি, উপন্যাসটি শেষ করে অনেকক্ষণ চোখ মুছেছি। এটা কেন করলাম জানি না। হয়তো কষ্টে, হয়তো ভাল লাগায়।
Was this review helpful to you?
or
তিথি। তার খুব নরম একটা মন আছে। বাবা খুব রাগী মানুষ হলেও বাবার জন্য তার সব সময়ই খারাপ লাগে। কেন যে মা বাবার সাথে রাগ করে তিথি মাঝে মাঝে তা বুঝতেই পারে না। মায়ের সাথে বাবার ঝগড়ার কারণে বাসায় শুধু তিথি আর তিথির বাবা জাফর সাহেব রয়েছেন। এদিকে নতুন করে গ্রাম থেকে কোন কিছু বলা ছাড়াই চলে আসে নুরুজ্জামান নামের একজন অতিথি। সেই অতিথির নিয়ে আসা মুরগীগুলোর প্রতিও তিথির মায়া তৈরি হয়। নুরুজ্জামানের ব্যবহারে তিথি কিছুটা অবাক হলেও তাকে কখনো কিছু বলে নি। ভালোবাসার মানুষকে মিথ্যা কথা বলা সহজ না। এই কঠিন কাজটি খুব সাহসের সাথে করেছে মারুফ। তার ভালোবাসার মানুষ তিথির কাছ থেকে দূরে যাবার জন্য নয় বরং তিথিকে পাবার জন্যই। তিথি মারুফের মিথ্যা বলাটা ধরতে পারে নি। সে কখনো ভাবতেই পারে নি তিথিকে পাবার জন্য মারুফ এত বড় মিথ্যা বলতে পারে! সত্যি জানার পর তিথি আর চায়নি মারুফের সাথে থাকতে। তিথির যখন খুব কষ্ট হয় তখন তিথি তার নীল তোয়ালে মুখে চেপে ধরে খুব কাঁদে। কাউকে বুঝতে দেয় না তার কষ্ট। বাইরে বোঝা না গেলেও তিথি হয়ত ভিতরে ভিতরে খুব অভিমানী। এই অভিমানী তিথির কি হয়েছিল শেষ পর্যন্ত? নুরুজ্জামান যে কাজে এই শহরে এসেছিল সেটি কি সফল হয়েছিল? জানতে হলে পড়তে হবে বইটি। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ তিথিকে এক কথায় দারুণ লেগেছে। তার প্রতিটা ভাবনা, বাবার প্রতি তার ভালোবাসা, একজন অনাগত অতিথিকে একদম নিজের পরিবারের একজন ভেবে নেয়া- সবই তিথিকে আরও আপন করে দেয়। বইটি পড়তে পড়তে মনে হয় আমিও কি তিথির মত নই? তিথির মত অভিমানী মন তো আমারও আছে! যে লেখা পড়লে গল্পের চরিত্রের জায়গায় নিজেকে দাঁড় করিয়ে ফেলা যায় তার চেয়ে সার্থক লেখা আর আছে কি?
Was this review helpful to you?
or
উপন্যাসের নায়িকার নাম তিথিরা তিন বোন। তিথি, ইরা এবং মীরা। গল্পের শুরুতেই দেখা যায়, তিথির মা শায়লা তিথির বাবা জাফর সাহেবের উপর রাগ করে বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন ইরা এবং মীরাকে নিয়ে। তিথি বাবাকে মায়ের তুলনায় একটু বেশি ভালবাসে বলে বাবাকে একা ফেলে রেখে মায়ের সাথে যেতে পারে নি। আসলে তিথির বাবা জাফর সাহেব মানুষটা খুব রগচটা। হটাৎ হটাৎ কারণে-অকারণে রেগে যান। নিজের রাগ কন্ট্রোল করতে পারেন না তিথির বাবা। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার রাগারাগি করে বাড়ি ছেড়েছেন শায়লা। কিন্তু তাতে জাফর সাহেবের কোন পরিবর্তন হয়নি। যাই হোক, মা নেই বাসায়। অপটু হাতে সংসার সামলাতে বেশ হিমশিম খাচ্ছে তিথি। এমন সময়, তিথিদের বাসায় গ্রাম থেকে এক অতিথি আসে। নাম নুরুজ্জামান। পেশায় একজন স্কুলের হেডমাস্টার। বেশ বোকাসোকা মতন সহজ-সরল একজন মানুষ। তিনি শহরে এসেছেন শিক্ষামন্ত্রীর সাথে দেখা করতে তার স্কুলের সমস্যা নিয়ে কথা বলতে। এই নুরুজ্জামান লোকটার কাছে তিথির দাদা একটা চিঠি লিখে দিয়েছেন। নুরুজ্জামানকে দাদা খুব পচ্ছন্দ করেন এবং দাদার মতে, তিথির জন্য উপযুক্ত পাত্র নুরুজ্জামান। আর তিথি ভালবাসে মারুফ নামের এক ছেলেকে। ছেলেটা ভালোই তবে খুব বড় একটা সমস্যা সে প্রচুর মিথ্যা বলে। একদিন তিথিকে মারুফ বলে স্কলারশিপ নিয়ে মারুফ ফ্রান্স চলে যাবে এবং যাওয়ার আগে তিথিকে সে বিয়ে করে রেখে যাবে। তিথির বাবা-মায়ের মারুফকে নিয়ে অভিযোগ ছিলো না। সবকিছু ঠিক থাকলেও হটাৎ তিথির মামা এসে মারুফের সম্পর্কে অনেক অজানা কথা জানায়। বেকেঁ বসে তিথি। সে মারুফকে বিয়ে করবে না। কিন্তু এতদিনের ভালবাসার সম্পর্ক তিথি-মারুফের এভাবেই নষ্ট হয়ে যাবে??? কি হবে তবে গল্পের শেষে??
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ তিথির নীল তোয়ালে লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনঃ দদ সময় প্রকাশনী ধরণঃ রোমান্টিক উপন্যাস পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১১১ . তিথিরা তিন বোন, ইরা মীরা আর তিথি। তাদের বাবা জাফর সাহেব, মোটামুটি ধরণের রাগী মানুষ। চট করে তুচ্ছ কারণে মেজাজ খারাপ হতে উনার তেমন সময় লাগেনা।জাফর সাহেবের মেজাজ খারাপের বাতিককে কেন্দ্র করেই তিথির মা শায়লা ইরা আর মীরাকে নিয়ে রাগে বাড়ি ছাড়েন। এই মহিলাকে পুরো উপন্যাসে তাই খুব একটা খোঁজে পাওয়া যায়না। শেষের দিকটায় অল্প দেখা যায়। যাইহোক, তিথিদের ঢাকার বাসায় গ্রাম থেকে আগমন ঘটে স্কুল বিহীন এক অল্পবয়সী হেড মাস্টারের। নাম নুরুজ্জামান। নুরুজ্জামানকে তিথির দাদাজানই ঢাকায় পাঠান এক বিশেষ উদ্দেশ্যে। যে উদ্দেশ্যের কথা শুনেই অবাক হয় তিথি! তবে নুরুজ্জামান ছেলেটি বেশ সহজ-সরল। যার সরলতায় ভালই মুগ্ধ করে..... তিথি ভালবাসে মারুফ নামের একটি ছেলেকে। মূলত তিথি আর মারুফের ভালবাসার কাহিনী কেন্দ্র করেই বইটি লিখা। যাইহোক, মোটামুটি মিথ্যুক এক ছেলে মারুফ। মিথ্যা অনর্গল বেশ ভাল ভাবেই বলে যায় সে। তারপরেও এই মিথ্যুক ছেলেটিকে বেশ লাগে :) হ্যাঁ, মারুফ নামের ছেলেটার মাথায় হঠাৎ করে আকাশ ভেঙ্গে পড়ে! তার কিছুদিনের জন্য বাইরে যেতে হবে। কোথায় বাইরে? ফ্রান্সে। ফ্রান্সে কেন? পিএইচ.ডি. করার জন্য! আচ্ছা.... ব্যাপার এইখানেই শেষ না, যেহেতু মারুফকে দেশের বাইরে চলে যেতে হচ্ছে তাই চার থেকে পাঁচদিনের ভেতর বিয়ে করাটা জরুরি.... তিথি কি পারবে তার পরিবারকে ম্যানেজ করতে? হ্যাঁ, তিথি অবশ্যই পারবে..... একটা সময় গল্পের খাতিরে তিথি পাড়ি দেয় সিলেটে। ( আমার সিলেট :) ) সঙ্গে যায় নুরুজ্জামান। তিথির ট্রেনে যাতে কোন সমস্যা নাহয় তার জন্য। তিথিকে সারপ্রাইজ দেয়ার জন্য একই ট্রেনে হাজির হয় তিথির মারুফ। তারপর... বেশ একটা কাহিনী ঘটে যায় এই রাতের ট্রেনে! তিথি, মারুফ আর সহজ-সরল, বাঁশিবাদক নুরুজ্জামানের মধ্যে...... বেশ খারাপ লাগে গল্পের এই দিকটা আমার কাছে। তারপর বিয়ে ঠিক হয়ে যায় মারুফের সাথে তিথির। সবাই বেশ সহজ ভাবেই মেনে নেয় মারুফ নামের "সুন্দর" ছেলেটার সাথে তিথির বিয়ে। হ্যাঁ, গল্পের মাঝখানে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে বেশ ভালই সখ্যতা গড়ে ওঠে নুরুজ্জামানের। ধীর গতিতে সহজ-সরল গল্পটা নেয় জটিল রূপ! এই জটিলতার শুরু করে মারুফ তার মিথ্যা কথার মাধ্যমে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, মারুফের মত বুদ্ধিমান ছেলের মিথ্যা ধরা পড়ে নুরুজ্জামানের মত সরল ছেলের কাছে.... তারপর ভেঙ্গে যাওয়ার উপক্রম হয় মারুফ-তিথির বিয়ে। বেঁকে বসে তিথির পরিবার আর তিথি নিজে। এই বিয়ে হবেনা.... এবার? কি হবে গল্পের? শেষটা কেমন? জানার আগ্রহ নিশ্চয়ই আছে?...... কাহিনী কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়.... . #মন্তব্যঃ হুমায়ূন আহমেদের #তিথির_নীল_তোয়ালে আমার অনেক আগেকার পড়া একটা বই। খুব সম্ভবত ক্লাস এইটে পড়েছি বইটা। মজার ব্যাপার হচ্ছে মারুফ নামের মিথ্যুক ছেলেটাকে বেশ ভাল লাগে আমার :) . যারা পড়েননি, অবশ্যই পড়ে নিবেন। হ্যাপি রিডিং....
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা উপন্যাস! হুমায়ূন আহমেদ মানেই নতুন স্বাদ। উপন্যাসটা পড়ে ভালো লাগবে সবার। ভালোবাসার নিয়ে সুন্দর করে সবকিছু ফুটিয়ে তুলেছেন হুমায়ূন স্যার। প্রেমিক-প্রেমিকাদের পড়তে দারুণ লাগবে
Was this review helpful to you?
or
শেষ মেশ একটা বাটপারের সাথে বিয়ে হলো।সব সময় নায়ক জিতবে এমটা নয় , শহরের সবাই নুরুদ্দিনকে বোকা মনে করলেও নুরু বোকা নয় ,হাই স্কুলের হেডমাস্টার কখনো বোকা হয় নাহ,নুরু জাষ্ট কিছু বিষয় জানে না , এইটাই ওকে খ্যাত বানাইছে। লেখন আরো দেখালেন নুরুদ্দিনের মত সৎ এবং বিশ্বাসীর দাম শহরের মানুষগুলো দিতে পারলো নাহ। তিথি দাদার পুরো চিঠি পরলে হয়ত নুরূদ্দীনকেই বিয়ে করতো ।হয়ত এখনও কতো কিছুই হবে, লেখক তা পাঠকের চিন্তার নিকট রেখে গেছেন।
Was this review helpful to you?
or
বাংলা সাহিত্যের এক কিংবদন্তী হুমায়ূন আহমেদ। বিংশ শতাব্দীর বাঙালি লেখকদের মধ্যে তিনি অন্যতম স্থান দখল করে আছেন। একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার ও নাট্যকার এ মানুষটিকে বলা হয় বাংলা সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবেও তিনি বেশ সমাদৃত। বাদ যায়নি গীতিকার কিংবা চিত্রশিল্পীর পরিচয়ও। সৃজনশীলতার প্রতিটি শাখায় তাঁর সমান বিচরণ ছিল। অর্জন করেছেন সর্বোচ্চ সফলতা এবং তুমুল জনপ্রিয়তা।
Was this review helpful to you?
or
মারুফ ব্যাটার উপর আমার ভীষণ জেদ লাগছে। সমাজে মারুফের মতো এমন কতো প্রতারক প্রেমিক আছে কি জানি! যদি এমন হতো নুরুজ্জামান মারুফ মিয়াকে হত্যা করেছে, বা দুঃখে কষ্টে ঐ প্রতারক প্রেমিকটা ট্রেনের নিচে মাথা রেখে আত্মহত্যা করেছে! তবে সবচেয়ে বেশি খুশি হতাম। অনন্ত মারুফের দ্বারা কোনো গ্লানি শুনতে হতো না তিথি না। তিথি নিজের সব দুঃখ তার নীল তোয়ালের মাঝে বিলিয়ে দিতো। ?
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া অন্যতম সেরা বই । অসম্ভব সুন্দর একটি বই । সবার ই উচিত বইটি পড়া
Was this review helpful to you?
or
তিথির নীল তোয়ালে(বুক মিভিউ যেহেতু হিমু পরিবহন থেকে বই পড়া কর্মকান্ড শুরু হয়ে গিয়েছে, তাই আবার রিভিশন দেয়া শুরু করেছি। প্রথম কথা হুমায়ুন আহমেদের বই রিভিউ দেবার আমি কেউ নই, তাই নিজে থেকে যা ভাবি তাই মিভিউ হিসেবে চলুক। প্রথম বই হিসেবে এই বইটা দেবার এক কারন প্রথমেই হাতে পেয়ে গেলাম, দুই নম্বর হল নায়ক হিসেবে চরিত্রটা আমার নামেঃ তথা মারুফ। তবে কিনা শেষ মেষ পর্যন্ত আমি চেয়েছিলাম যাতে তিথির সাথে মারুফের মিল না হয়। এত মিথ্যা কথা বলে মেয়ে পটানো ঠিক না। আর একবার মেয়ে পটে গেলে তখন আসল হাড়ি হাটে ভেঙ্গে গেলেও তেমন সাপ বেরোয় না। মেয়ে তো আগে থেকেই ভেবে বসে থাকে ছেলেটা সব তার জন্যই করেছিল। তিথির বাবার মতো হতে চাওয়াটাও বেশ বিপদজ্জনক, আরে বউ টিকানোর কিছু কিছু তো রঙ্গিন কথা বলতে হই নাকি বলেন। তিথির সাথে নুরুজ্জামানের বিয়ে হয়ে গেলে ভালো লাগত। আমার শেষে তাই মনে হচ্ছিল। হয় নুরু মরবে নয় বিয়ে করবে, তাতেও তো একটা ঘটনা ঘটনা ভাব থাকত। কিন্তু না প্যাকেজ নাটকের মত মিল হয়ে গেল, আর নুরু ভাই সেই হিমু স্টাইলে সব কিছুর শুভ সমাধা করে-দুই দুয়ারীর মত গান গাইতে গাইতে বিদায় নিল। অভিযোগ মনে হয় বেশিই হয়ে গেল, আরে লেখক লেখকের মত লেখছে, আমি আমার মত মনে কষ্ট নিছি। মারুফের সাথে তিথির মিল না হলে তো আরো খারাপ লাগত। বাস্তবে তো কেউ জুটলো না, তাই বলে বইয়েও ছ্যাকা দিতে হবে। ভালো থাকবেন সবাই। বুক মিভিউ চলবে। © Maruf Morshed
Was this review helpful to you?
or
ভালো ছিলো
Was this review helpful to you?
or
This book is so much good . there is a all of thing in this book such as happy,sadness,reality ,romanticism.
Was this review helpful to you?
or
This book is about a girl who's name is tithi. A very nice story from sir Humayun Ahmed. He is always a magical story teller, because of his telling mathod the novel became a unique one. The cherecteristics beside the main charecter played very fluently. And that was the uniqueness of the novel. Just loved the story. Fall in a unknown pain by reading this. Happy reading?
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
বুক রিভিউ: "তিথির নীল তোয়ালে" লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর এ বইটি আমার খুব পছন্দের। তিথি নামের মেয়েটির যখন খুব মন খারাপ হতো তখন সে বাথরুমে গিয়ে কল ছেড়ে কাঁদতো। খুব বেশি বোকা একটি মেয়ে তিথি নাহয় তার ভালোবাসার মানুষ তাকে বারবার ধোঁকা দেয় তবুও সে বুঝতে পারে না। মারুফ ছেলে টির সাথে আমি হুমায়ূন আহমেদের শ্রেষ্ঠ চরিত্র হিমুর মিল পাই। আমার জীবনের প্রথম পড়া বই এটি ১১ বছর বয়স ছিলো তখন আমার। সেই যে বই পড়া শুরু হয়েছে আজও অবধি থামে নি।
Was this review helpful to you?
or
“তিথির নীল তোয়ালে” এই বইটি সম্পর্কে বলার আগে একটি মজার তথ্য শুনুন। বইটি ১৯৯৩ সালের ১৮ অক্টোবর প্রথম প্রকাশিত হয় এবং ২০১৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত এই বইয়ের মুদ্রিত সংখ্যা ১৬ (২০১৫ সালের পরে এখনো নতুন মুদ্রণ আসছে কিনা সেটা বইয়ের ফ্ল্যাপ দেখে নিশ্চিত বলতে পারছিনা)। নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই। তার প্রতিটি উপন্যাসে নতুন করে উপস্থিত হয় প্রতিটি গল্প, মোহাবিষ্টে আপ্লুত হয় পাঠক। "তিথির নীল তোয়ালে" উপন্যাসটি তার খুব যত্নে তৈরি করা ভালবাসার এক অনবদ্য স্মারক। হুমায়ূন আহমেদের স্বভাবসুলভ রীতিতে হঠাৎ করে শুরু হওয়া উপন্যাসটি পাঠককে অজান্তে টেনে নিয়ে যাবে কাহিনীর ভেতরের পাতাগুলোতে। পড়তে শুরু করতে পারে আজই।
Was this review helpful to you?
or
Asthir ekta boi shobai porun amer.ami ei matro order korlam.
Was this review helpful to you?
or
কিছু গল্প আছে যার ধারা পাঠককে বইয়ের ভেতর টেনে নিয়ে যায়। যে বইটি সম্পর্কে বলতে চলছি তা এমনি একটি গল্প যার ধারা আপনাকে মোহিত করবে। হৃদয়ের কোণে লুকিয়ে থাকা মুক্ত সত্তাকে নাড়া দেবে, নিঃশব্দে বলে যাবে অনেক কিছু ।
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
খুব সুন্দর একটি উপন্যাস।
Was this review helpful to you?
or
If the book if from sir humayun ahmed then you know that it will be good,An amazing story but a short one.if you are looking for a quick read on your way to travel then i high suggest you read this book.
Was this review helpful to you?
or
One of my favourite novel.Ending part was the best :). I recommend this book to read.
Was this review helpful to you?
or
গল্পের নায়িকার নাম তো বুঝতেই পারছেন "তিথি "।এখন প্রশ্ন হল তিথির সাথে নিল তোয়ালের সম্পর্ক কি। আসলে সম্পর্ক আছে, খুব গভীর আর গোপন সম্পর্ক। এই গোপন রহস্যের সমাধান যানা যাবে বইয়ের ২৪ পাতায়। এতো গেল নায়িকার কথা এখন আসি নায়কের কথায়। গল্পের নায়কের দুটা চরিত্র আছে তবে অবশ্যই তৃকোন প্রেমের কাহীনি নয়। একজনের নাম মারুফ। নায়ক হিসাবে এনাকে আমি রাখতে চাইনা, রাখতে চাই নুরুজ্জামানকে। মারুফ কে নায়ক হিসাবে রাখতে না চাওয়ার কারন সে মিথ্যাবাদী, প্রতারক। যদিও সবকিছু সে ভালবাসার জন্য করেছে কিন্তু যখন সত্য সবার সামনে প্রকাশ হল তখন তার কি করার ছিল? যদি নুরুজ্জামান না থাকতো তাহলে তার কি অবস্থা হত? অথচ এই গেয়ো নুরুজ্জামান কে মারুফ কম অপমান করেন নি। অপমানের পর অপমান করেছে। যেখানে নুরুজ্জামান মারুফের জন্য মন্ত্রীর কাছে সুফারিশ করলো সেখানে মারুফ পুরা ঘটনাটাকে উল্টিয়ে বলে দিল মারুফ স্বয়ং মন্ত্রীর কাছে নুরুজ্জামানের জন্য সুফারিশ করেছে। এরকম একজনকে কি ভালো লাগে বলেন। তারপরও মহৎ নুরুজ্জামান মারুফের ভালো চাইতে চাইতে সবটাই দিয়ে দিল। নুরুজ্জামান বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার। আসলে নুরুজ্জামান ঢাকায় এসেছে মন্ত্রীর সাথে দেখা করতে। দেখা করার কারন তিনি গ্রামে একটা স্কুল দেবেন সে বিষয়ে। শহরে কেউ পরিচিত নেই দেখে তিথিদের বাসায় উঠে। আর তিথিদের পরিবারের চলছিল মান অভিমান পর্ব। তিথির মা রাগ করে দু মেয়েকে নিয়ে বাসা থেকে চলে গেছে। এরকম পরিস্থিতিতে নুরুজ্জামানকে সহ্য করা দায় তারপর গেয়ো নুরুজ্জামান যা শুরু করেছে তাতে রাগ চরমে উঠে যাওয়ার জোগাড়। পোশাক আশাকে একটা মানুষের ভালো হওয়া দরকার। নুরুজ্জামানের সেটাও নেই। তিথির দৃঢ় বিশ্বাস এরকম মানুষের সাথে দেখা হওয়া তো দূরের কথা তাকে ঢুকতেই দেবেনা। এভাবেই এগিয়ে চলে কাহীনি।আমার অসম্ভব ভালো লেগেছে, আশাকরি আপনাদেরও লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
যেহেতু হিমু পরিবহন থেকে বই পড়া কর্মকান্ড শুরু হয়ে গিয়েছে, তাই আবার রিভিশন দেয়া শুরু করেছি। প্রথম কথা হুমায়ুন আহমেদের বই রিভিউ দেবার আমি কেউ নই, তাই নিজে থেকে যা ভাবি তাই মিভিউ হিসেবে চলুক। প্রথম বই হিসেবে এই বইটা দেবার এক কারন প্রথমেই হাতে পেয়ে গেলাম, দুই নম্বর হল নায়ক হিসেবে চরিত্রটা আমার নামেঃ তথা মারুফ। তবে কিনা শেষ মেষ পর্যন্ত আমি চেয়েছিলাম যাতে তিথির সাথে মারুফের মিল না হয়। এত মিথ্যা কথা বলে মেয়ে পটানো ঠিক না। আর একবার মেয়ে পটে গেলে তখন আসল হাড়ি হাটে ভেঙ্গে গেলেও তেমন সাপ বেরোয় না। মেয়ে তো আগে থেকেই ভেবে বসে থাকে ছেলেটা সব তার জন্যই করেছিল। তিথির বাবার মতো হতে চাওয়াটাও বেশ বিপদজ্জনক, আরে বউ টিকানোর কিছু কিছু তো রঙ্গিন কথা বলতে হই নাকি বলেন। তিথির সাথে নুরুজ্জামানের বিয়ে হয়ে গেলে ভালো লাগত। আমার শেষে তাই মনে হচ্ছিল। হয় নুরু মরবে নয় বিয়ে করবে, তাতেও তো একটা ঘটনা ঘটনা ভাব থাকত। কিন্তু না প্যাকেজ নাটকের মত মিল হয়ে গেল, আর নুরু ভাই সেই হিমু স্টাইলে সব কিছুর শুভ সমাধা করে-দুই দুয়ারীর মত গান গাইতে গাইতে বিদায় নিল। অভিযোগ মনে হয় বেশিই হয়ে গেল, আরে লেখক লেখকের মত লেখছে, আমি আমার মত মনে কষ্ট নিছি। মারুফের সাথে তিথির মিল না হলে তো আরো খারাপ লাগত। বাস্তবে তো কেউ জুটলো না, তাই বলে বইয়েও ছ্যাকা দিতে হবে। ভালো থাকবেন সবাই। বুক মিভিউ চলবে।
Was this review helpful to you?
or
great
Was this review helpful to you?
or
ভেবেছিলাম এই গল্পটাও হয়তো বিরহের মাধ্যমে শেষ হবে......কিন্তু খুব অসাধারণভাবে গল্পের সমাপ্তি টানা হয়েছে।ভালোবাসা টিকিয়ে রাখতে মিথ্যে বললে কোনো দোষ নেই।তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হচ্ছে উপন্যাসটার সমাপ্তি, যা উপন্যাসটাকে একটা আলাদা পর্যায়ে তুলে নিয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
মায়ের মুখ থেকে এই উপন্যাসের নাম শুনে পড়ার খুব আগ্রহ হয় বইটি । আমার মার এবং আমার খুব প্রিয় একজন লেখক হুমায়ুন আহমেদ । এই গল্পটি তিথি নামক একটি মেয়ের যে বাথরুমে গিয়ে তার প্রিয় নীল তোয়ালেতে মুখ গুজে কাঁদে । কারন তার বাবা মার মধ্যে ঝামেলা , যাকে ভালোবাসে সেই ছেলেটিও তাকে বার বার মিথ্যে বলে । তবে এর পর কি ঘটবে তার সাথে?
Was this review helpful to you?
or
Ottanto Sundor ei boiti,,, sobaike boiti porar Jono suggest korsi...
Was this review helpful to you?
or
উৎসর্গ পত্রে যা লেখাঃ সুবর্ণা মুস্তাফা আমার জানতে ইচ্ছে করে, একজন মানুষ এত ভাল অভিনয় কি ভাবে করেন! প্রাক-কথনঃ নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই। তার প্রতিটি উপন্যাসে নতুন করে উপস্থিত হয় প্রতিটি গল্প, মোহাবিষ্টে আপ্লুত হয় পাঠক। ১৯৯৩ সালে প্রথম প্রকাশিত এবং ২০১২ সালে ১৫শ মুদ্রণ অতিক্রম করা "তিথির নীল তোয়ালে" উপন্যাসটি তার খুব যত্নে তৈরী করা ভালবাসার এক অনবদ্য স্মারক। হুমায়ূন আহমেদের স্বভাবসুলভ রীতিতে হঠাৎ করে শুরু হওয়া উপন্যাসটি পাঠককে অজান্তে টেনে নিয়ে যাবে কাহিনীর ভেতরের পাতাগুলিতে। নতুন করে চেনা গল্পের পথেঃ "মেজাজ খারাপ করার মত পরপর কয়েকটা ঘটনা ঘটে গেছে"- বাক্যটি দিয়ে শুরু হয়েছে বইটি। পঞ্চাশোর্ধ জাফর সাহেবের সাথে ঘটে যাওয়া 'মেজাজ খারাপ'-এর ঘটনাগুলি রসিকতার সাথে তুলে এনেছেন লেখক। হঠাৎ করে রেগে যাওয়ার কারণে তার স্ত্রী শায়লা তার দুই মেয়ে- ইরা ও মীরাকে সাথে নিয়ে রাগ করে বাসা থেকে চলে গেছেন। বড় মেয়ে তিথি আর তার বাবা যখন বাসায় একা, ঠিক তখনই বাসায় জাফর সাহেবের গ্রামের বাড়ি থেকে অদ্ভুত এবং রহস্যময় যুবক নুরুজ্জামানের আগমন। নুরুজ্জামানের উদ্ভট কার্যকলাপে জাফর সাহেব রীতিমত বিরক্ত হয়ে উঠেন। উপরন্তু, নুরুজ্জামান যখন বলে যে, সে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে একটা স্কুল স্যাংকশানের ব্যাপারে সে দেখা করবে। তিথিও বিরক্ত হয় যখন নুরুজ্জামানের হাতে পাঠানো তার দাদার চিঠিতে সে জানতে পারে, তিথির জন্য এই ছেলেকই তার দাদার পছন্দ। তিথির সাথে ফোনে হালকা অথচ মুগ্ধময় আলাপচারিতা হয় মারুফের সাথে। পাতার বাঁশি বাজাতে পটু নুরুজ্জামান অনেক চেষ্টা করেও পুর্বপরিচিত বিটিভির এক লোকের সাথে দেখা করতে পারে না, যে বলেছিল নুরুজ্জামানকে দিয়ে টিভিতে পাতার বাঁশি বাজাবে। মারুফ তার জীবনের জন্য গুছিয়ে কিছু মিথ্যা বলে তিথিকে। সে বলে, এ মাসেই স্কলারশিপ নিয়ে সে ফ্রান্স চলে যাচ্ছে। যাওয়ার আগে সে তিথিকে বিয়ে করে যেতে চায়। এই খবরে তিথি সেদিন-ই তার বাবাকে রাজী করিয়ে ফেলে। নুরুজ্জামান তার অসাধারন দক্ষতার সাথে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে দেখা করে তার স্কুলের কাজ সম্পন্ন করে। তিথির বিয়ে ঠিক হয়। তিথি তার মাকে নিতে নুরুজ্জামানকে সাথে করে একটা স্লিপিং বার্থ রিজার্ভ করে সিলেটে রওনা দেয়। তিথির সাথে পুর্ব কথা অনুযায়ী গোপনে ট্রেনে উঠে পড়ে মারুফ। তিথি ভেবেছিল হয়তো মারুফ আসবে না। তিথিকে চমকে দিয়ে শর্তবদ্ধ মারুফ জোছনা দেখতে দেখতে সিলেট পৌঁছে। তিথি তার মাকে সব খুলে বলে। শায়লা বেগম মারুফকে দেখে অভিভূত হয়। বিয়ের সব আয়োজন শেষে গায়েহলুদের দিনের এক আনন্দঘন মুহূর্তে তিথির বড় মামা এসে বলে, মারুফ যা বলে সব মিথ্যা ছিল। শুনে তিথি কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে জানায়, বিয়ে হচ্ছে না। তিথি তার নীল তোয়ালে জড়িয়ে ধরে একা একা কাঁদে। এরপর, নাটকীয় কিছু ঘটনা শেষে নুরুজ্জামান মারুফকে তুলে দেয় তিথির হাতে। আবার বাড়ি ভরে যায় খুশিতে। পাশের ঘরে তিথি আর মারুফ যখন হাসাহাসি করতে থাকে, তখন নুরুজ্জামান সবাইকে নিয়ে পাতার বাঁশিতে বাজাতে চেষ্টা করে- ভালবেসে যদি সুখ নাহি তবে কেন মিছে এ ভালবাসা...। কলম থামার আগেঃ কথার যাদুকর হুমায়ূন আহমেদ খুব যত্ন করে মধ্যবিত্ত সংসারের স্বপ্ন, স্বপ্নভঙ্গ, টানাপোড়েন কিংবা আনন্দের এ গল্প পরম মমতায় তুলে এনেছেন বলপয়েন্টের কালিতে। উপন্যাসটি পড়ে পাঠক কখনো হেসে উঠবেন, কখনো চোখ জলে ভিজে যাবে, কখনোবা মনে হবে- আহা! জীবনটা এত সুখের!, কিংবা কখনো পাঠক নিজেই হয়ে উঠবেন তিথি, মারুফ অথবা একজন নুরুজ্জামান।