User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
Great book
Was this review helpful to you?
or
খুব সুন্দর সাবলীল বর্ণনা
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
গুড
Was this review helpful to you?
or
খুবই ভালো লাগলো বইটা পড়ে। সম্ভবত ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত। লেখক ৬ সপ্তাহের জন্য সপরিবারে আমেরিকাতে গিয়েছিলেন বেড়াতে। সেই ৬ সপ্তাহেরই দিনলিপি আর আনুসাঙ্গিক নিয়ে বইটি এগিয়েছে। আমি তথ্যের ভক্ত। অসংখ্য তথ্য আছে এই বইটিতে। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, ওয়াশিংটন ডিসি--নানা জায়গায় বিভিন্ন মিউজিয়াম এর বর্ণনা থেকে শুরু করে লিখেছেন Six Flags Great Adventure পার্কের Great American Scream machine থেকে প্রান নিয়ে বেঁচে আশার কথা। নিয়ম করে প্রতিদিনের সংবাদপত্রের হেডলাইন তুলে দিয়েছেন। যেমন একদিন শিরোণাম হল লবন খাওয়ার সাথে উচ্চ রক্তচাপের কোন সম্পর্ক নেই- বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বের করেছেন। খবরটিতে পরেই লেখা আছে, আমেরিকান এক স্যুপ কোম্পানি বিজ্ঞানীদের টাকা দিয়েছেন গবেষণা করে এটা প্রমান করার জন্য। কারণ তাদের স্যুপ এ লবনের পরিমাণ বেশি বলে স্বাস্থ্য সচেতনরা এটি কিনতে চান না। তাই টাকা খরচ করে এই গবেষণা। শেখানে নাকি প্রায়ই এমন হয়, প্রোডাক্টের কোম্পানিগুলো বিজ্ঞানীদের মোটা অঙ্কের টাকা দেন তাদের সুবিধামত গবেষণার জন্য। হতে পারে সিগারেট কোম্পানি টাকা দিয়ে গবেষণা করিয়ে প্রমান করে দেবে যে তাদের সিগারেট স্বাস্থ্যসম্মত! :p এটা তো গেলো একটা উদাহরণ। এমন আরও অনেক বিষয় আছে বইটিতে। আমেরিকা যেন চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে। না পড়ে থাকলে পড়ে ফেলুন, সময়টা খারাপ কাটবেনা আশা করি।
Was this review helpful to you?
or
Really nice book..... One can gain a lot of experience . I prefer this book for newly readers . So good luck .
Was this review helpful to you?
or
I won't call this a travel book. It's more of a 'daily log' thing for one of Zafar Iqbal's America tours. Now, I don't know why Zafar Iqbal even published this. There isn't much of content, or interesting events. It's kind of like a 'ate, sleep, went to the park' type of thing you'll find in some blog. It's worse than Zafar Iqbal's other non-fictions. So I don't recommend this. If you're looking for non-fictions by him, I recommend 'Adh Dojon School' and 'Shongee Shathi Poshupakhi'. Go check those out instead.
Was this review helpful to you?
or
Excellent book.This is diary of america.What writer had seen in america is described here.What did he done in america is also described here.There are many funny incident happen there is described in this book.It is a nice book about america.Who like to read about travelling book can read this book.
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ, এমনিতেই স্যারের লেখা অনেক ভালো লাগে, তবে তার ভ্রমণ কাহিনী এটাই আমার প্রথম পড়া। এক কথায় অসাধারন।
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছে। অনেক কিছু জানা যায়। ??
Was this review helpful to you?
or
বই: আমেরিকা জনরা: ভ্রমণকাহিনী লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: পার্ল পাবলিকেশন্স প্রকাশ কাল: নবম মুদ্রণ, এপ্রিল ২০০৫ পৃষ্ঠা: ১১৫ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ মুদ্রিত মূল্য: ৭৫৳ কাহিনী সংক্ষেপ: যে আমেরিকাতে জীবনের আঠারো বৎসর সময় পার করেছেন লেখক তা কী ভ্রমণ বলা যায়! ভ্রমণ তো হয় খুব কম সময়ের উদ্দেশ্যে নতুন কোন জায়গা পরিদর্শন করা। তবে হ্যাঁ এ বইয়ে আছে কিছুটা স্মৃতিচারণ আর অনেকটা ভ্রমণ তথা আমারেকিার মানুষের সংস্কৃতি, তাদের শিক্ষা আর প্রতিদিনকার রোজনামচা। এ রোজনামচা হচ্ছে লেখকের দেশে প্রত্যাবর্তনের পর ছ'সপ্তাহের জন্য আমেরিকা ভ্রমণের। প্লেনে ওঠার পর থেকে বাংলাদেশে ফিরে আসা পর্যন্ত ঘটে যাওয়া সমস্ত টুকিটাকি খুব সুন্দর ভাবে তিনি নোট করে গেছেন। যাতে জানা যায় আমেরিকাবাসীদের বাঙালিদের প্রতি ধারনা, পথসঙ্গী ভ্রমণকারীদের চালচলন, লেখকের হোটেলে দিন যাপনের ছোটখাট মজার সব ঘটনা। লেখকের ছেলে, মেয়েদের স্কুল আর তাদের বাচ্চা মনের নানা কৌতূহলী প্রশ্ন। পুরনো বন্ধুদের সাথে পুনরমিলন, আমেরিকাদের রাজনৈতিক অবস্থা আর বেশিরভাগ জুড়ে আছে আমেরিকার প্রতিদিনকার খবরের কাগজের হেডলাইন। কী থাকে সে হেডলাইনে জানতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে বইটা। নিজস্ব মতামত: ভ্রমণ কাহিনী মানেই অন্যরকম আনন্দ বইয়ের পাতায় লেখকের সাথে সাথে পাঠকও নিজের কল্পনার জগতে ঘুরে আসে লেখকের বর্ণনা করা জায়গায়। পরিচিত হয় নতুন সব সংস্কৃতি সভ্যতার সাথে। নতুন নতুন জায়গা সম্পর্কে কিংবা লেখকের চোখে দেশ কিংবা বিদেশের বর্ননায় ঘুরতে বরাবরই আমার ভালো লাগে। এ বইটাও তাই চোখের সামনে পেয়ে না পড়ে থাকতে পারলাম না। ভ্রমণ কাহিনীর থেকে যা কিছু বেশি ছিল তা হল আমেরিকার জীবন বৈচিত্র। সব থেকে ভালো লাগার বিষয় ছিল লেখক পরিবার মাত্র ছ'সপ্তাহ বা দেড়মাসের জন্য আমেরিকা গেলেও পিচ্চিদের স্কুল কামাই দিতে হয়নি। ওখানেই ভর্তি করে নিয়মিত পড়াশোনা চালায় যেখানে আমাদের দেশে এক স্কুল থেকে অন্য স্কুলে ট্রান্সফার হতেও নানা রকম আইনি বাহানা থাকে। এছাড়া ওদের শিক্ষা ব্যবস্থার ছোটখাট কৌশলগুলো সত্যিই আনন্দদায়ক। বইটার খারাপ লাগা দিকগুলো হল নিউজের হেডলাইন এত বেশি ছিল যে ভ্রমণ কাহিনী পড়ার স্বাদ নষ্ট করে দেয় কিছু কিছু সময়। এছাড়া অন্যসব বিষয় মিলিয়ে বইটা বেশ উপভোগ্য ছিল। লেখকের সাথে একটুখানি আমেরিকা ভ্রমণ করতে চাইলে পাঠক ঝটপট বই নিয়ে বসে পড়ুন।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর জন্ম ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২ । তিনি হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক । তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান।খুবই ভালো লাগলো বইটা পড়ে। সম্ভবত ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত। লেখক ৬ সপ্তাহের জন্য সপরিবারে আমেরিকাতে গিয়েছিলেন বেড়াতে। সেই ৬ সপ্তাহেরই দিনলিপি আর আনুসাঙ্গিক নিয়ে বইটি এগিয়েছে। আমি তথ্যের ভক্ত। অসংখ্য তথ্য আছে এই বইটিতে। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, ওয়াশিংটন ডিসি--নানা জায়গায় বিভিন্ন মিউজিয়াম এর বর্ণনা থেকে শুরু করে লিখেছেন Six Flags Great Adventure পার্কের Great American Scream machine থেকে প্রান নিয়ে বেঁচে আশার কথা। নিয়ম করে প্রতিদিনের সংবাদপত্রের হেডলাইন তুলে দিয়েছেন। বইটি পড়লে পাঠক পরিচিত হবেন আমেরিকা কিভাবে নানা দেশ,ধর্ম,মতের একটা দেশ হয়ে উঠেছে । আমেরিকার বিভিন্ন আজব আর অদ্ভূত নিয়মাবলী,আমেরিকার লোকদের বৈচিত্র্যময় আচার ব্যবহার সবই জানা যায় বইটি পড়লে । সাথে সাথে রোমাঞ্চিতও হতে হয় কিছুটা । আমেরিকার বিভিন্ন স্থাপত্য,তাদের জাদুঘর,পার্ক,চিড়িয়াখানা আর এসব জায়গার বিস্ময় জাগানিয়া নানা বৈচিত্র্যতাও জানা যায় বইটি পড়লে । তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় যে বিষয় তা হল এসব অদ্ভূতূড়ে সব বৈচিত্র্যতা কে ঘিরে জাফর ইকবাল স্যারের একটা হাজার রঙে রঙিন জীবন,তার জীবনের নানা মজার অভিজ্ঞতার কথা
Was this review helpful to you?
or
‘আমেরিকা’ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা একটি বই । জাফর ইকবাল বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য গুনী লেখক । তিনি তার লেখনী দিয়ে অনেক আগে থেকেই আমাদের দেশের পাঠক সমাজের একটি বড় অংশের মন জয় করে চলেছেন । তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদ এর ছোট ভাই । মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর জন্ম ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২ । তিনি হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক । তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৭ সালের জানুয়ারি মাসে এবং বইটির অসাধারন জনপ্রিয়তার কারনে এরপরে আরো পনেরো টি সংস্করন বের হয়েছে । বইটি প্রকাশিত হয়েছে পার্ল পাবলিকেশন্স প্রকাশনী থেকে । বইটির প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ । বইটি মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা ভ্রমন কাহিনী মুলক বই । অবশ্য লেখক আমেরিকাতে আঠারো বছর বসবাস করেছেন । এই জন্য তিনি অনেকের অনুরোধের পরেও ভ্রমন কাহিনী হিসেবে আমেরিকা ভ্রমন লিখতে চান নি , এরপরে তিনি দেশে এসে এই বই লিখেছেন অনেকদিন পরে । সাধারনত কেউ আমেরিকা তে ভ্রমন এর উদ্যেশে গেলে সেখানকার বাইরের খোলস দেখে মোহগ্রস্থ হয়ে পড়লেও লেখক সেই খোলস ভেদ করে ভেতরের ব্যাপার বুঝতে পারেন তার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার জন্য । তাই তার লেখা ভ্রমন কাহিনী অন্যদের লেখা ভ্রমনকাহিনী এর মত হবে না তা নির্দিধায় বলা যায় । তিন বইটিতে দেশ কে প্রাধান্য না দিয়ে দেশের মানুষ কে প্রাধান্য দিয়ে লিখেছেন বইটি এই জন্য আমাদের আমেরিকার মানুষদের জীবন সম্পর্কে জানতে অনেক সাহায্য করবে । অসাধারন এ ভ্রমন কাহিনী সকল শ্রেনীর পাঠকেরই দারুন লাগবে ।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নাম 'আমেরিকা'। নাম শুনে মনে হতে পারে আমেরিকা মহাদেশের পরিচিতি নিয়ে লেখা। কিন্তু এটি প্রকৃতপক্ষে মুহম্মদ জাফর ইকবালের আমেরিকা ভ্রমণকাহিনী।অন্যান্য গতানুগতিক ভ্রমণকাহিনীর মত বই যে তিনি লিখবেন না এটা বলাই বাহুল্য। দিনলিপির আকারে লেখা ২৬ এপ্রিল থেকে ৮ জুন পর্যন্ত সময়কালের মধ্যে তুলে ধরছেন ব্যক্তিগত মজার অভিজ্ঞতা এবং আমেরিকা ও আমেরিকানদের বৈচিত্রময় জীবন । ১৯৯৬ সালের আমেরিকার সাথে আজকের আমেরিকার হয়তো অনেক তফাৎ কিন্তু বইটির গ্রহনযোগ্যতা তখন থেকে এখনও এতটুকু তফাৎ ঘটেনি। বইয়ে উল্লেখিত স্যারের শেষ কথাটি সবসময়ের জন্য প্রযোজ্য- "পৃথিবীর সব মানুষ এক- তাদের গায়ের রং আর মুখের ভাষা দেখে যেন ভুল বুঝো না।"
Was this review helpful to you?
or
I agree with Zubair Bhai, however, the writeup sometime waste pages like writing there are nothing special to write today, so two pages end up with nothing. It makes me dissatisfied because I paid for the blank page
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার এর ‘আমেরিকা’ বইটি একটি ভ্রমণ কাহিনী। আমেরিকা নাম দেখে মনে হতে পারে বইটি আমেরিকা দেশটি নিয়ে লেখা ,যেখানে আছে আমেরিকার ইতিহাস, অর্থনীতি, ভৌগলিক পরিবেশ। কিন্তু না বইটি এমন কিছু নিয়ে লেখা না ,বইটি মূলত আমেরিকার মানুষদের নিয়ে লেখা। বহু বছর আমেরিকায় থাকতে থাকতে স্যারের কাছে এই দেশ বেশ আপন হয়ে গিয়েছে। এই দেশকে বিদেশ মনে হয় না স্যারের, এই দেশের মানুষকে বিদেশি মনে হয় না। এই দেশের মানুষ, এই দেশের মানুষের আবেগ অনুভূতি তিনি অনুভব করতে পারেন। তাই তো আমেরিকার ভ্রমণ কাহিনী লিখতে গিয়ে আমেরিকা দেশ নিয়ে নয় আমেরিকার মানুষদের কথা চলে এসেছে। দীর্ঘ প্রবাস জীবনের পর স্যার দেশে স্থায়ী ভাবে বসবাস শুরু করার পর কিছু দিনের জন্য আবার আমেরিকায় যান, সেই ভ্রমণটিকে ভ্রমণ কাহিনী হিসেবে লিখেছেন। কাহিনীটি শুরু হয়েছে বাংলাদেশের এয়ারপোর্ট থেকে। এয়ারপোর্টে আসার আগে সবই ঠিক থাকে কিন্তু যখনই স্যার পাসপোর্ট আর প্লেনের টিকিট নিয়ে এয়ারপোর্ট ঢোকেন তখনই নাকি স্যার এর সব সাহস চলে যায়। তাঁর মনের মধ্যে সব সময় নাকি কিসের এক ভয় কাজ করে। এই বুঝি এখনই তাঁকে এয়ারপোর্ট থেকে বের করে দেবে, এই বুঝি ধরে বসে তাঁর পাসপোর্ট ঠিক নাই, এই বুঝি প্লেনে তাকে আর উঠে দেওয়া হবে না এই সব নিয়ে স্যার নাকি বেশ ভয়ে ভয়ে থাকেন। প্লেন আকাশে উঠার আগ পর্যন্ত স্যার এর বুজ ধুকধুক করতে থাকে। প্লেন যখন আকাশে উড়া শুরু করে তখন একটু তিনি স্বাভাবিক হন। এজন্য স্যার ভ্রমণ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। কিন্তু এবার তিনি ভ্রমণটা এড়িয়ে যেতে পারেননি তাই প্লেনে চেপে উড়ার দিতে হল আমেরিকার উদ্দেশ্যে। আর এই ভ্রমণ নিয়ে লেখা ‘আমেরিকা’ বইটি।
Was this review helpful to you?
or
আমেরিকা বইটা যতটা না ভ্রমণকাহিনী ততটা আমেরিকার মানুষের জীবনযাপন এবং মুহম্মদ জাফর ইকবালের আমেরিকায় জীবনযাপনের গল্প।আমেরিকার মানুষের বিচিত্র বিচিত্র শখ আর বিচিত্র জীবনযাপনের কথা বইটিতে উঠে এসেছে।স্যারের কর্মস্থল বেল কমিউনিকেশান্স রিসার্চ যেখানে নানা দেশের নানা মানুষ এসে একসাথে কাজ করছে,খাচ্ছে,গল্প করছে।আমেরিকার মানুষরা পরিসংখ্যান ভালোবাসে তেমনি খাওয়া সেরে ঢেকুর তোলাকে খুব অপছন্দ করে।তবে তারা বাংলাদেশ বলতে পারে না বলে ব্যাংলাডেশ।এইরকম আরো অনেক মজাদার কথায় ভরপুর একটি বই আমেরিকা।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যারের যত ভ্রমণকাহিনী আছে কিংবা আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথা আছে তার সবগুলোই পাঠকের কাছে ভাল লাগবে স্যারের একজন ভক্ত হিসেবে আমি অন্তত এটার নিশ্চয়তা দিতে পারি । আমেরিকা কে বলা যায় জাফর ইকবাল স্যারের একটি ভ্রমণকাহিনী । পড়াশুনা আর গবেষণাকর্মের খাতিরে তাঁকে দীর্ঘদিন থাকতে হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকায় । মোটামুটি অনেকদিনের এই প্রবাসজীবন টাকে প্রায় বর্ণাঢ্যই বলা চলে । বইটি পড়লে পাঠক পরিচিত হবেন আমেরিকা কিভাবে নানা দেশ,ধর্ম,মতের একটা দেশ হয়ে উঠেছে । আমেরিকার বিভিন্ন আজব আর অদ্ভূত নিয়মাবলী,আমেরিকার লোকদের বৈচিত্র্যময় আচার ব্যবহার সবই জানা যায় বইটি পড়লে । সাথে সাথে রোমাঞ্চিতও হতে হয় কিছুটা । আমেরিকার বিভিন্ন স্থাপত্য,তাদের জাদুঘর,পার্ক,চিড়িয়াখানা আর এসব জায়গার বিস্ময় জাগানিয়া নানা বৈচিত্র্যতাও জানা যায় বইটি পড়লে । তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় যে বিষয় তা হল এসব অদ্ভূতূড়ে সব বৈচিত্র্যতা কে ঘিরে জাফর ইকবাল স্যারের একটা হাজার রঙে রঙিন জীবন,তার জীবনের নানা মজার অভিজ্ঞতার কথা । কখনও খাপ খাওয়াতে পেরেছেন কখনও বা আবার খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করে ব্যর্থও হয়েছেন । আর বইটি পড়লে একজন পাঠক নিঃসন্দেহেই মিশে যাবেন জাফর ইকবাল স্যারের বৈচিত্র্যে ভরা জীবনটার সাথে ।