User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
ডার্ক পিট এর চরিত্র আমাকে বরাবরের মতই টানে। সাথে মখদুম আহমেদ এর অনুবাদ। অসাধারন।
Was this review helpful to you?
or
ডার্ক পিটকে নিয়ে লেখা ক্লাইভ কাসলারের অন্যতম সেরা বই। গল্পের অসাধারণ শুরুই পাঠককে চুম্বকের মতো আটকে রাখতে যথেষ্ট। অনুবাদও বেশ ঝরঝরে। ১৬০০ বছর আগের হারানো অমূল্য রত্নের সঙ্গে বর্তমান বিশ্বের মুখোশের আড়ালে থাকা ক্ষমতাবান শক্তির মতো ২টি আলাদা প্রেক্ষাপটের অসাধারণ মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন লেখক। অল্পকিছু অংশ খাপছাড়া লাগলেও পুরো বইটিই নিখাদ বিনোদন। থ্রিলার-প্রেমী পাঠকদের আবশ্য পাঠ্য।
Was this review helpful to you?
or
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আমেরিকান লেখক ক্লাইভ কাসলার’ এর দূর্দান্ত থ্রিলার “ট্রেজার ।” বইটি শুরু হয় ইতিহাসের ফ্ল্যাশব্যাক দিয়ে । সম্রাট আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর মিশরের রাজা হন টলেমী । তৈরী করেন আলেকজান্দ্রিয়া শহর । বিশাল এক মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরী গড়ে তোলেন তিনি আলেকজান্দ্রিয়ায় । তখনকার বিশ্বের সমগ্র জ্ঞ্যান সংগৃহীত হয় এই লাইব্রেরীতে । তিনশ একানব্বই খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট থিয়োডোসিয়াসের নির্দেশে ধ্বংস করে ফেলা হয় লাইব্রেরী । তখন আলেকজান্দ্রিয়ার এক সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি ভেনাটর লুকিয়ে বেশ কিছু জাহাজে করে লাইব্রেরীর কিছু অংশ সরিয়ে নেন এবং লুকিয়ে রাখেন মাটির নিচে কোন এক অজানা স্থানে । গ্রীনল্যান্ডের সাগরতলে ভেনাটরের সেই জাহাজগুলোর একটি খুঁজে পায় যুক্তরাষ্ট্রের “নুমা”র অনুসন্ধানী জাহাজ । বিস্তারিত অনুসন্ধানে, জাহাজের লগ থেকে তারা জানতে পারেন প্রাচীন লাইব্রেরী রক্ষায় ভেনাটরের প্রচেষ্টার কথা । সাথে লুকিয়ে রাখার জায়গার একটা ম্যাপ থাকলেও, সেটা কোন দেশে বা মহাদেশে তার কোন উল্লেখ ছিলনা । লুকিয়ে রাখা লাইব্রেরীতে পাওয়া যেতে পারে বিভিন্ন তেল বা খনিজ পদার্থের প্রাপ্তিস্থলের কথা, যা বর্তমান পৃথিবীর ক্ষমতার মেরুকরণকে পালটে দিতে পারে । কিংবা তখনকার পৃথিবীর বিভিন্ন প্রাচীন তথ্য, যা ধর্ম থেকে শুরু করে পৃথিবীর আরও অনেক প্রচলিত জ্ঞ্যান ও বিশ্বাসে তুমুল আলোড়ন তুলতে পারে । তাই এই লাইব্রেরী হয়ে পড়ে ক্ষমতাবান রাষ্ট্রগুলোর কাছে গুরুত্বপূর্ন । শুরু হয় অনুসন্ধান । এদিকে মিশর এবং মেক্সিকোতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে ধর্মীয় মৌলবাদ । মিশরের মৌলবাদী নেতা “আখমত ইয়াজিদ” ধর্মীয় উম্মাদনাকে কাজে লাগিয়ে মিশরের ক্ষমতা দখল করে নিতে চায় এবং লক্ষ্য অর্জনে মিশরের প্রেসিডেন্ট নাদাভ হাসান এবং মিশরের জনপ্রিয় নেত্রী ও জাতিসংঘের মহাসচিব হেলা কামিল কে খুন করতে চায় সে । অন্যদিকে মেক্সিকোতে প্রাচীন অ্যাযটেক ধর্মকে উপজীব্য করে আবির্ভুত ধর্মীয় নেতা টপিটজিন ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যে ধর্মীয় উম্মাদনা ছড়িয়ে দেয় মেক্সিকোয় । সীমান্তে লাখ লাখ লোকের সমাবেশ ঘটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অনুপ্রবেশ করে নিউ মেক্সিকো সহ যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল অংশ দখল করে নেয়া তার লক্ষ্য । উভয় দেশের সমস্যায় জড়িয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র । হেলা কামিলকে গুপ্তহত্যার জন্য আততায়ী’র মাধ্যমে মরীয়া হয়ে একের পর এক আঘাত হানে আখমত ইয়াজিদ । অনেক গুলো প্রচেষ্টা ব্যার্থ হবার পর উরুগুয়েতে বহুজাতিক এক মহা সম্মেলন থেকে একটা প্রমোদ তরী হাইজ্যাক করায় আখমত ইয়াজিদ, যেখানে মিশরের প্রেসিডেন্ট হাসান ও হেলা কামিল সহ যুক্তরাষ্ট্রের একজন সিনেটর অবস্থান করছিলেন । হাইজ্যাকের কিছুক্ষন পর থেকে আটলান্টিকে সম্পূর্ন উধাও হয়ে যায় জাহাজটি । অনুসন্ধানী জাহাজ, প্লেন এমনকি স্যাটেলাইট দিয়ে তন্ন তন্ন করে গোটা আটলান্টিক চষে ফেলেও পাওয়া যায় না জাহাজটিকে । এমতাবস্থায় আখমত ইয়াজিদ বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে ঘোষণা দেয়, প্রমোদ তরী ধ্বংস হয়নি এবং নিজের জীবন বিপন্ন করেও আততায়ী’র সাথে যোগাযোগ করে সবাইকে মুক্ত করার চেষ্টা করবে সে । রহস্য ঘনীভূত হয় । জাহাজটি কি সত্যি নিরাপদে আছে ? তাহলে কোনভাবেই আটলান্টিকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না কেন ? কিভাবে গোটা একটা জাহাজকে সমুদ্রের বুকে লুকিয়ে রেখেছে আততায়ীরা ? হেলা কামিল আর প্রেসিডেন্ট কে কি উদ্ধার করা যাবে ? নাকি মিশরে জেঁকে বসবে মৌলবাদ ? টপিটজিনেরই বা কি হবে ? যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে পাঁচ লাখ লোকের অনুপ্রবেশ রক্তপাত ছাড়া কিভাবে ঠেকানো যাবে ? আলেকজান্দ্রিয়া লাইব্রেরী’র কি খোঁজ পাওয়া যাবে ? পাওয়া গেলে সেসব সম্পদের মালিকানা নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার সমাধান কিভাবে হবে ? এমনিসব জটিল সমস্যাকে ঘিরে আবর্তিত হয় ট্রেজার এর কাহিনী । ঘটনার বিশাল বিস্তৃতি এবং অনেক চরিত্রের সমাবেশ স্বত্তেও কাহিনী এগিয়ে গিয়েছে সাবলীল ভাবে । আলেকজান্দ্রিয়া লাইব্রেরী খুঁজে বের করার চেষ্টা এবং ছিনতাই হয়ে যাওয়া জাহাজটির উদ্ধার প্রচেষ্টা – উভয় ক্ষেত্রেই কেন্দ্রীয় চরিত্র ডার্ক পিট এর উপস্থিতির মাধ্যমে ঘটনা দুটির সংযোগ ঘটানো হয়েছে । প্রতিটি চরিত্রের সঠিক মাত্রায় উপস্থিতি, প্রয়োজনীয় বর্ণনা ও সমন্বয় করা হয়েছে সুন্দর ভাবে । পড়তে গিয়ে কোথাও হোচট খেতে হয় না । ব্যক্তিজীবনে লেখক ক্লাইভ কাসলার ন্যুমা’র (National Underwater and Marine Agency) প্রতিষ্ঠাতা এবং সাবেক চেয়ারম্যান । তার পেশাগত জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে তিনি বইটির অনেক খুটিনাটি ব্যপারগুলোকে করে তুলেছেন বিশ্বাসযোগ্য । বইটি প্রকাশ করেছে “বাতিঘর” । পৃষ্ঠা ৪১৪ এবং মূল্য ৩৫০ টাকা । অপেক্ষাকৃত স্বল্পমূল্যে বিশ্বসাহিত্যের অনুবাদগুলো বাঙ্গালী পাঠকের হাতে তুলে দেয়ার বাতিঘর প্রকাশনীর যে প্রচেষ্টা, তা প্রশংসনীয় । বইটি অনুবাদ করেছেন “রিভার গড”এর অনুবাদ খ্যাত মখদুম আহমেদ । অনুবাদের মান চমতকার । সবশেষে বলতে হয় উপভোগ্য, সাবলীল, একটি গতিময় অ্যাকশন-থ্রিলার উপন্যাস ট্রেজার । রোমাঞ্চপ্রিয় পাঠকের জন্য অবশ্যপাঠ্য ।
Was this review helpful to you?
or
বহু ইতিহাসবিদের মতে দ্য গ্রেট লাইব্রেরী এন্ড মিউসিয়াম অফ আলেক্সান্দ্রিয়া পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য হতে পারত। প্রাচীন পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহদাকার ও ঐতিহ্যবাহী ছিল এই লাইব্রেরী। পউলেমিক সাম্রাজ্যের অধিনস্তে এই লাইব্রেরী পাণ্ডিত্যের প্রধান মাদ্ধ্যম হিসেবেই বিবেচিত হত। ৩৯১ খ্রিস্টাব্দ এক রোমান পন্ডিত জুলিয়াস ভেনাটর রোমান সাম্রাজ্জ্যের সৈনিক এবং ক্রীতদাস নিয়ে এক অজানা নতুন ঠিকানায় চললেন আলেক্সান্দ্রিয়া লাইব্রেরীর প্রচুর প্রাচীন পান্ডুলিপি, ভাস্কর্য, ধনরত্ন লুকিয়ে রাখতে। তিনি মাটির নীচে সুড়ঙ্গের ভিতরে লুকিয়ে রাখলেন আলেক্সান্দ্রিয়ার লাইব্রেরীর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। হঠাৎ করেই আক্রমন করে বসল অসভ্যরা। অসভ্যদের সংখ্যার কাছে পরাজিত হতে হল কৌশলী রোমান সৈনিকদের। এই আচমকা যুদ্ধের শেষ দিকে জুলিয়াস ভেনাটর প্রাণ নিয়ে সাগরে ঝাপ দিলেন জাহাজে উঠার জন্য। যখন অসভ্যরা সব জাহাজেই আগুন লাগিয়ে দিচ্ছিল এক ফাকে একটি ছোট জাহাজ আগুনের হাত থেকে রক্ষ্যা পাওয়ার জন্য সীমান্ত ত্যাগ করল। ভেনাটর সেই জাহাজকে লক্ষ্য করেই সাঁতার কাটা শুরু করলেন। কিন্তু সেই জাহাজ তার জন্য থামলনা। ভেনাটরের ভাগ্যে মৃত্যুই লেখা রয়েছে। এবং তার মৃত্যুর সাথে সাথেই পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে আলেক্সান্দ্রিয়া লাইব্রেরী। বর্তমান সময়কাল মধ্য প্রাচ্চ্যের এক কন্ট্রাক্ট কিলার ইউএন জেনারেল সেক্রেটারী হালা কামিলকে হত্যা প্রচেস্টার অংশ হিসেবে কামিলের বহনকারী বিমানকে হাইজ্যাক করে। হাইজ্যাকার বিমানকে গ্রীনল্যান্ডের বরফখন্ডে ধংস করানো নিশ্চিত করে বিমান থেকে নেমে যায়। বিমানটি বিধ্বস্ত হয় গ্রীনল্যান্ডে। গ্রীনল্যান্ডের সেই জনমানবহীন এলাকায় তখন আরকিওলজিস্ট লিলি শার্প একটি রোমান প্রাচীন মুদ্রা খুঁজে পায়। ঠিক একইসময় নুমার স্পেশাল প্রজেক্টস ডাইরক্টর ডার্ক পিট, তার এসিস্ট্যান্ট ডাইরেক্টর আল গিওরডিনো সাবমেরিনে করে একটি রাশিয়ান সাবমারিন খুঁজে বেড়াচ্ছিল। ডার্ক পিট ঘটনাস্থলে হাজির হল। উদ্ধ্যার করল হালা কামিলকে। মিসরীয় নাগরিক ইউএন জেনারেল সেক্রেটারী হালা কামিলকে তারই দেশের নাগরিক বিপ্লবী নেতা আহমেদ ইয়াজিদ হত্যা করতে চায়। এদিকে তপিল্টজিন নামক এক মেক্সিকান অ্যাজটেক বিপ্লবী নেতা অ্যামেরিকান সরকারের প্রতিনিধিকে হত্যা করে অ্যামেরিকান সরকারকে নারাজ করে। হালা কামিলকে উদ্ধ্যারের পরে ডার্ক পিট জাহাজ নিয়ে আবার বেড়িয়ে পরে। গ্রীনল্যান্ডের কাছাকাছি একটি বহু পুরানো প্রাচীন জাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে একটি প্রাচীন ট্যাবলেট খুঁজে পায় সে, যা কোন প্রাচীন ভাষায় লেখা। ডার্ক পিট লিলি শার্পের সহায়তায় বুঝতে পারল যে এই প্রাচীন ট্যাবলেট হচ্ছে সহস্র বছরেরও লম্বা সময় ধরে হারিয়ে থাকা আলেক্সান্দ্রিয়া লাইব্রেরীর টিকেট। কিন্তু তাদেরকে এই প্রাচীন ট্যাবলেটের লেখা ও আঁকার মর্ম উদ্ধ্যার করতে হবে আগে সেই জায়গা খুঁজে পেতে হলে। ডার্ক পিটের মত নাছোড়বান্দা সৈনিক তো এতো সহজেই হাল ছেড়ে দিবে না। সে কি পারবে ১৬০০ বছর ধরে এক অজানা পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া এই ট্রেজার উদ্ধ্যার করে পৃথিবীকে চমকে দিতে। এদিকে মিশর ও মেক্সিকোতে সরকার বিরোধী বিপ্লবীরা বেশ ভালভাবেই নিজেদের জানান দিচ্ছে পৃথিবীকে। হালা কামিলকে কেনই বা হত্যার প্রচেস্টা হল? তাঁকে কী আবারো হত্যার প্রচেস্টা চলবে? অ্যামেরিকার ভূমিকা কি হবে বিশ্ব রাজনীতির এই পরিবর্তনের ডাকে? সর্বোপরি আলেক্সান্দ্রিয়া লাইব্রেরীর খুঁজে পাওয়ার সাথেই বা বিশ্ব রাজনীতির কি সম্পর্ক? নতুন কী ষড়যন্ত্র রচিত হচ্ছে এই ট্রেজারকে ঘিরে? জানতে হলে পড়ুন ডার্ক পিটের এক দুর্দান্ত এডভেঞ্চার ‘ট্রেজার’। ট্রেজার একশন-এডভেঞ্চার থ্রিলার লেখক ক্লাইভ কাসলারের বিখ্যাত ডার্ক পিট সিরিজের নবম বই এবং আমার পড়া প্রথম ডার্ক পিট। সবচেয়ে মজার বিষয় হল আমি ৬ মাস আগেও ক্লাইভ কাসলারের নাম জানতাম না। এই বই পড়েই আমি লেখকের ফ্যান হয়ে গেছি সেটা বলব না, কারন আমি সাধারনত একই লেখকের কমপক্ষে ৩/৪ টি বই না পড়ে ফ্যান হই না। তবে এটা আমি বলব যে, ট্রেজার অনেক আনন্দদায়ক একটি একশন-এডভেঞ্চার থ্রিলার। প্রথম পাতা থেকেই আমার এ আনন্দযাত্রা শুরু হয়ে যায় এবং সত্যি বলতে কি বইটি শেষ করা পর্যন্ত তা অটুট ছিল। নির্বাচনের দিনে কেবলমাত্র মাঝে দুই ঘন্টা বিরতি দিয়ে টানা ১৫ ঘন্টায় আমি এই ৫৬৪ পৃষ্ঠার বিশাল সাইজের বইটি শেষ করি। সকাল ৯ টা থেকে রাত ২ টা। এতো কথা লিখার একটাই অর্থ। আর তাহোল দুন্ধুমার মারমার কাটকাট একশন, দুরন্ত গতির এই বইকে ছেড়ে আমার পক্ষ্যে উঠা সম্ভব হয় নাই। কাহিনীর যে গতি, লেখকের লেখনীতে যে ঝরঝরা ভাব তার কারনেই যে কোন পাঠকের আমার মতই অবস্থা হবে বলেই বিশ্বাস। কাহিনী কতটুকু সত্য ঘটনার উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে তা আমি সঠিক জানি না। আমি যা জানি তাহল আমি ব্যাপক আনন্দ পেয়েছি এই বইটা পড়ে। যদিও কাসলারের একশন সিকুয়েন্সগুলা পাতার পর পাতা চলতে থাকে এবং ডার্ক পিট একজন অতিমানব, কিন্তু আসল বিষয়টা হচ্ছে নির্মল বিনোদন। পুরাই হলিউড ব্লকবাস্টার মুভি কাগজের পাতায়। খুব সম্ভবত ‘ট্রেজার’ ক্লাইভ কাসলারের সেরা ডার্ক পিট এডভেঞ্চার। তাই একশন-এডভেঞ্চার প্রেমীরা পড়ে ফেলুন ট্রেজার। ইংলিশ ভার্সনটাই পড়বেন আশা করব, কারন কাসলারের ইংলিশ অনেক সহজ এবং কাহিনীর ফ্লুয়েন্সি তো সেইরকমের। ট্রেজার পড়ে আমার এতোটাই ভালো লেগেছে যে পড়া শেষ হওয়ার সাথে সাথে আমি ‘সাইক্লোপস’ পড়েছি। যদিও ‘সাইক্লোপস’ বেশ মজার এবং ভালো বই, তবে ‘ট্রেজার’ মত ভালো লাগেনি। ‘ট্রেজার’ অনন্যসাধারন।