User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
রুদ্ধশ্বাসে পড়ার মত বই।
Was this review helpful to you?
or
মিশরী সভ্যতা বড়াবড়ই আমার কাছে অনেক আগ্রহের,,কিন্তু উইলবার স্মিথের কোন বই দিয়ে স্টার্টিং করলে মিশরীয় সভ্যতা টা ক্যাচ করা যাবে,,plzz suggest me
Was this review helpful to you?
or
Superb!!
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার একটি বই।আজই রকমারি থেকে সংগ্রহ করার মত থ্রিলার। শেষ না করা পর্যন্ত ছেড়ে উঠতে মন চায়না।
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
রিভার গড শেষ করেই এই বইটা পড়েছি। সত্যি বলতে, রিভার গডের শেষের অংশ পড়ে টাইটা সম্পর্কে জানতে এবং ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে জানতেই এই বইটা দ্রুত পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। বইটাতে যদিও প্রাচীন মিশরের গল্প নয়। গল্পটা আধুনিক। ফারাও মামোসের সমাধিতে অভিযানের গল্প! নিকোলাস এবং রোয়েনের সম্পর্ক গড়ে উঠার ধারাটা অনেক ভাল লেগেছে। নিকোলাস চরিত্রটা সত্যিই মনে ভাল দাগ কেটেছে। বিশেষ করে শেষাংশে এসে নিকোলাসের প্রতিটা কর্মকান্ড ছিল চমকপ্রদ। একই সাথে রোয়েন, ওইজিরো টিসে, মেক নিমুর, স্যাপার, তামের এবং জেনি নামের চরিত্রগুলো ভাল লেগেছে। বইটি লিখার আগে লেখক নিশ্চয় ঐ জায়গাগুলো ঘুরে দেখেছেন। ফলে জায়গাগুলো নিঁখুত বর্ননা দিতে পেরেছেন। আমার কখনও গিরিখাত, জলপ্রপাত সম্পর্কিত এলাকা সম্পর্কে কোন ধারনা না থাকায় বইটা পড়ার সময় কল্পনা শক্তিতে যে প্রচুর চাপ পড়েছে- তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
Was this review helpful to you?
or
কাহিনী সংক্ষেপ:- দুই বছর আগে মিশরের অদূরে ড.ডুরেঈদ আল-সিমা ও তার টিম আবিষ্কার করে চার হাজার বছরের পুরোনো এক সমাধি যা মিশরের প্রাক্তন রানী লসট্রিস এর।সমাধির সব কিছু প্রাচীন কালেই চুরি হয়ে গেলেও ভাগ্যক্রমে তারা আবিস্কার করে ফেলে ক্রীতদাস টাইটা'র লেখা দশটি স্ক্রৌল। পাঠোদ্ধার করার সময় জানা গেল চার হাজার বছর আগের মিশরীয় সাম্রাজ্যের বারোতম বংশধারার ফারাও মামোসের সময়ের বিস্ময়কর কাহিনী। *(উপরের এই অংশটুকু সম্পূর্ণ সত্যি ঘটনা, লেখকের রিভার গড উপন্যাস পড়লে বুঝতে পারবেন) স্ক্রৌল এর পাঠোদ্ধার করার সময় ড.ডুরেঈদ আল-সিমা ও তার স্ত্রী ড.রোয়েন আল-সিমা দেখলেন সবচেয়ে দুর্বোধ্য,রহস্যময় এবং গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সপ্তম স্ক্রৌল। এখানে টাইটা বর্ননা করেছে ফারাও মামোস এর সমাধির লোকেশন এবং খুঁজে বের করার সুত্র।যা খুবই দুর্বোধ্য এবং ধাঁধার মাধ্যমে লেখা। যদি ফারাও মামোসের সমাধি আবিষ্কার করা যায় তাহলে সেটা হবে এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় সমাধি আবিষ্কার এর ঘটনা। পাওয়া যাবে তার হাজার বছর আগের হারিয়ে যাওয়া বিপুল পরিমাণ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও ট্রেজার। কিন্তু সপ্তম স্ক্রৌল এর অর্থ পুরোপুরি উদ্ধার করার আগেই খুন হয়ে গেলেন ডুরেঈদ। বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হলো সবকিছু।চুরি হয়ে গেল সপ্তম স্ক্রৌল এবং তার সাথে এই নিয়ে তাদের গবেষণার সব কাগজপত্র ও ডুকুমেন্ট। কপাল গুনে সামান্য আহত হয়েই বেঁচে গেলেন রোয়েন। মৃত্যু পথযাত্রী স্বামী ডুরেঈদ কে ওয়াদা করলেন সমাধান করবেন প্রতিভাবান লেখক ক্রীতদাস টাইটার সব ধাঁধার,খুঁজে বের করবেন মামোস এর সমাধি। কিন্তু সমাধি খুঁজে পাওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রচুর লোকবল আর টাকা।তাই রোয়েন সাহায্য চাইলেন ডুরেঈদ এর বন্ধু কুইনটন নিকোলাস-হারপার এর কাছে যার নাম ডুরেঈদ নিজেই মারা যাওয়ার আগে বলে গেছে। ইংরেজ মিলিয়োনিয়ার ব্যাবসায়ী নিকোলাস একজন প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রাহক,এক্স আর্মি অফিসার।ডুরেঈদ এর সাথে মিলে এর আগেও এমন অভিযান পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু রোয়েন কে মারার জন্য একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে শত্রুপক্ষ। কারণ স্ক্রৌল চুরি হলেও সব তথ্য আছে রোয়েনের মাথার ভেতর।সব প্রস্তুতি সেরে নিয়ে অভিযানে বের হলো রোয়েন আর নিকোলাস।মামোসের সমাধি লুকোনো আছে ইথিওপিয়ার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায়।টাইটার বর্ননা সত্যি হলে নীলনদের শাখা নদী ডেনডোরা'র প্রবাহ অনুসরণ করেই খুঁজতে হবে মামোসের সমাধি।চার হাজার বছর আগে রানী লসট্রিস নীলনদের উৎস মুখ খোঁজার অভিযানে বের হয়ে এই পথেই গিয়েছিল আর অ্যাবে নদীর অববাহিকায় যা বর্তমানে ডেনডোরা নামে পরিচিত, এক জলপ্রপাত এ বাঁধা পেয়ে থেমে যায় তাদের অভিযান,তার আশেপাশেই তৈরি করা হয় মামোসের সমাধি। কিন্তু এই দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নিদৃষ্ট সুত্র জানা না থাকলে খুঁজে পাওয়া এক কথায় অসম্ভব। ভাগ্যক্রমে ডেনডোরা নদীর এক জলপ্রপাত এর নিচে নিকোলাস একটা চৌকো ফাটল খুঁজে পেল, টাইটার রেখে যাওয়া ধাঁধার সুত্র বলছে এটা হতে পারে মামোসের সমাধির প্রবেশ পথ। কিন্তু তা কিভাবে সম্ভব? টাইটা চার হাজার বছর আগে কিভাবে নদীর পঞ্চাশ ফুট নিচে তৈরি করলো সমাধি।টাইটা নিজেকে জিনিয়াস বলে, কিন্তু এতোটা উন্নত কী ছিল মানুষ চার হাজার বছর আগে??? জানতে হলে ডুব দিতে হবে নদীর গভীরে। কিন্তু তার আগেই হলো হামলা,ক্যাম্পের সবাইকে মেরে রেখে গেছে শত্রুরা।জানা গেল ডুরেঈদের হত্যা সহ এইসব কিছুর পেছনে হাত আছে পেগাসাস এক্সপ্লোরেশন নামে এক কম্পানির মালিকের।বিলিয়েনিয়র এই লোকের টাকার কোন অভাব নেই। টাকার জোরে আর্মি কমান্ডার, পুলিশ চিফ সহ বড় বড় রাজনৈতিক লোক তার পকেটে।সবাই তাকে সাহায্য করছে,আর মামোসের ট্রেজার পাওয়ার জন্য সে খুন করছে একেরপর এক সবাইকে। জীবন হাতে নিয়ে পালাতে হলো রোয়েন আর নিকোলাস কে। কিন্তু যাওয়ার আগে শপথ করে নিল, আবার আসবে তারা অভিযানে। প্রতিশোধ নিবে ডুরেঈদ এর হত্যার, প্রতিশোধ নিবে এই সব কিছুর। কিন্তু কিভাবে??তারা কী সত্যিই খুঁজে পাবে মামোসের সমাধি? নদীর পঞ্চাশ ফুট নিচে এটাকি সত্যি মামোসের সমাধির প্রবেশ পথ নাকি সাধারণ এক ফাটল?? যদি সত্যি সমাধির প্রবেশ পথ হয় তাহলে কিভাবে চার হাজার বছর আগে তৈরি করলো টাইটা এই সমাধি??তারাই বা কিভাবে পানির এতো নিচে থেকে উদ্ধার করবে সব?? পেগাসাস এর মালিক কী চুপচাপ বসে থাকবে??তার হাতে আছে প্রশাসন,আর্মি, প্রচুর ক্ষমতা।তার বাঁধা অতিক্রম করে কী এতো সব ট্রেজার পাচার করতে পারবে রোয়েন আর নিকোলাস??? ভাববেন না রহস্য শেষ, রহস্য তো কেবল শুরু। প্রাচীন লেখক টাইটা যে নিজ হাতে তৈরি করছে এই সমাধির নকশা।তার রহস্য সমাধান করা এতো সহজ না।প্রতি পদেই তৈরি করে রেখে গেছে চার হাজার বছর আগের মৃত্যু ফাঁদ,,,,,, ❣️ আমার কাছে সেরা হওয়ার কারণ:- থ্রিলার উপন্যাস সব সময়ই আমার প্রিয়।আর সেই বই যদি হয় চার হাজার বছর আগের হারিয়ে যাওয়া ট্রেজার উদ্ধারের অভিযান নিয়ে তাহলে কারো পক্ষেই ঘরে বসে থাকা সম্ভব না। গুপ্তধন খুঁজে বের করতে পারলে বলা যায় না আমিও কিছু ভাগ পেয়ে যেতে পারি। উইলবার স্মিথ এর উপন্যাসে আফ্রিকার চিত্র,প্রকৃতি, রহস্যময়তা সব সময় খুব সুন্দর করে ফুটে উঠে।আর প্রাচীন ইতিহাস যেন জীবন্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়। থ্রিলার প্রেমী হোক বা ইতিহাস প্রেমী সবার কাছেই উইলবার স্মিথ এর প্রাচীন মিশর নিয়ে রচিত উপন্যাস গুলো ভালো লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
দ্য সেভেন্থ স্ক্রৌল বইটি পড়ার আগে অবশ্যই উইলবার স্মিথ এর লেখা বেস্ট সেলার বই রিভার গড পড়তে হবে। রিভার গড ছাড়া সিরিজের অন্য বই গুলো এখনো আমার পড়া হয়নি তবে এতটুকু বলতে পারি রিভার গড কে ৫/৫ দিলে দ্য সেভেন্থ স্ক্রৌল বইটাকে খুব বেশি হলে ৩.৫/৫ দিতে হবে। বইটি পড়তে ভাল লেগেছে তবে পুরো বইটা টান টান রহস্য ধরে রাখতে পারেনি, গল্পের শেষটা কি হচ্ছে তা প্রায় অনুমিত ছিল। এক কথায় অ্যাডভেঞ্চার প্রেমীদের বইটা ভাল লাগবে তবে যখনই রিভার গডের সাথে তুলনায় যাবেন তখনই হতাশ হবেন।
Was this review helpful to you?
or
আমি এতদিন জানতাম কোষের কেন্দ্রে যেমন নিউক্লিয়াস প্রাণ সঞ্চার করে রাখে তেমনি কোন গল্পের কেন্দ্রের প্রাণসঞ্চার করে নায়ক বা নায়িকা কিংবা কোন প্রটাগনিষ্ট চরিত্র। কিন্তু প্রটাগনিষ্ট চরিত্র না হয়ে খল চরিত্র হয়েও যে নিউক্লিয়াসের মত কাহিনীজুড়ে প্রাণ সঞ্চার করা যায় সেটা বার বার দেখিয়েছেন বিখ্যাত বিট্রিশ বংশোদ্ভুত আফ্রিকান লেখক উইলবার স্মিথ। উনার লেখা এলিফ্যান্ট সং উপন্যাসটিতে রক্তে হিম ধরানো খল চরিত্র নিং শেং গং এর বিকারগ্রস্ত রূপ এখনো উপন্যাসটিকে আমার স্মৃতিতে প্রানবন্ত করে রেখেছে।
Was this review helpful to you?
or
বানান ভুলের মহড়ায় এমন একটা বেস্টসেলার বই পড়ার যে মজা তা থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত হলাম। পঞ্চম মুদ্রন (২০২০ ইং) টা পড়ছিলাম। ভাল একটি প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত, নামকরা লেখক/অনুবাদক এর বইতে এত এত বানান ভুল একেবারেই অপ্রত্যাশিত ছিল। পাতায় পাতায় ভুল বানান। অনেক পাতায় ৩ থেকে ৫ টি করে ভুল বানান আছে। সামান্য কয়েকটি উদাহরণ দিচ্ছি: 'ঝুলে' শব্দ টি বার বার 'জুলে' লেখা হয়েছে পৃ- ১৯৬: "ঢাল" লেখা হয়েছে "ঢার"; " টেক-অফ" হয়েছে "টেক-অপ"; "রোঁটরের" বদলে "রোঁরের"; "সয়ে" না হয়ে "সযে"। পৃ- ২৮২: "চেইন-স" কে লেখা হয়েছে "হেন-শ"; "মেঝে" হয়েছে "মেছে"। আকিক পাথরের "টানলো" দিয়ে মোড়া অথবা ধুলো "খোনে" সরে গেছে মানে কি, কে জানে! "উঠলো" হয়েছে "উলঠ" আর "দৃষ্টি" বদলে "দুষ্টি"। চরিত্র বা স্থানের নাম ও ভুল লেখা হয়েছে। যেমন: পৃ- ২০৭: হোয়াইট হল না লিখে হোয়াইট "হলো" পৃ-২৯৪: পুরোহিত জালি হোরা'র নাম একবার "ওলি জারকস" আবার পরের প্যারাতেই লেখা হয়েছে "ওদি জারকাস" রুদ্ধশ্বাস এ পড়ে ফেলার মত একটা বই পড়তে নিয়ে বার বার বানান ভুলের কারণে হোঁচট খাওয়ায় বেশ বিরক্ত বোধ হয়েছে। তবে, ইতোমধ্যে ৫ম মুদ্রন এর পরবর্তী কোন মুদ্রনে এসব ভুল সংশোধন করা হয়ে থাকলে দু:খিত। একজন পাঠকের দায়িত্ব থেকে ১৯০ পৃষ্ঠা'র পরের ভুলগুলো দাগিয়ে রেখেছি। পরবর্তী মুদ্রনের সাথে সম্পৃক্ত কারো দাগানো বইটি প্রয়োজন হলে সানন্দে পাঠিয়ে দিব। আশা রাখছি, রকমারি 'র মাধ্যমে আমার মেসেজ সঠিক জায়গায় পৌঁছতে পারব। বড় করে লেখার জন্য দু:খিত। বানান ভুল করে থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। কারণ সম্পাদনা বা বর্ণবিন্যাস করার মত আমার কেউ নেই।
Was this review helpful to you?
or
উইলবার স্মিথের এই বইটি পড়ে অনেক নিরাশ হয়েছি। রিভার গডের কাহিনী আসলে এতটাই সুন্দর ছিল যে রিভার গডের সাথে তুলনা করার মত কোন বই এটি না। আরো নিরাশ হয়েছি বইটিতে টাইটাকে নিয়ে আরো অনেক কিছুই জানতে আগ্রহী ছিলাম কিন্তু এত বিশদ কোন আলোচনাও ছিলনা। তবে টাইটার বুদ্ধি এবং মনোমুগ্ধকর আবিষ্কার দেখে বরাবরের মতই অবাক হয়েছি। অনুবাদটিও মোটোমোটি ভাল ছিল।
Was this review helpful to you?
or
Name : River God (Ancient Egypt-2) Author : Wilbur Smith Genres : Historical , Fiction, North Africa Egypt, Adventure, Fantasy.
Was this review helpful to you?
or
'দ্য সেভেনথ স্ক্রৌল’ বিখ্যাত লেখক উইলবার স্মিথ এর লেখা বিখ্যাত একটি বই । লেখকের পুরা নাম উইলবার এডিসন স্মিথ । তিনি দক্ষিন আফ্রিকার উত্তর রোডেশিয়া তে ৯ জানুয়ারি ১৯৩৩ সালে জন্মগ্রহন করেন । তিনি প্রথমে দক্ষিন আফ্রিকার সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে সাংবাদিকতার ইচ্ছা করে থাকলেও পরে চার্টাড একাউন্টটেন্ট হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন । ১৯৬৪ সালে তার প্রথম উপন্যাস হোয়েন দ্য লায়ন ফিডস উপন্যাস প্রকাশ হওয়ার পরে তিনি লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন । তিন মোট পয়ত্রিশ টি উপন্যাস লিখেছেন । তার লেখা অনেক উপন্যাস অন্য ভাষায় অনূদিত হয়েছে । বইটি অনুবাদ করেছেন মখদুম আহমেদ । বইটি রোদেলা প্রকাশনী থেকে ২০০৮ সালের ঢাকা বইমেলায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং বইটির প্রকাশক রিয়াজ খান । প্রচ্ছদ ডিজাইন করেছেন মাহবুব কামরান । উইলবার স্মিথের রিভার গড বইটির মতো এই বইটিও মিশরের পটভূমির ওপরে লেখা আরেকটি অসাধারন বই । প্রাচীন মিশরের পটভূমি তে যে অসংখ্য ঐতিহাসিক উপন্যাস লুকিয়ে রয়েছে বাঙ্গালীদের কাছে , সেগুলো তুলে ধরা জরুরী মনে করে প্রাচীন মিশরীয় উপন্যাস গুলো অনুবাদ করে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছেন প্রকাশক ও অনুবাদক । দ্য রিভার গড অনুবাদ করে প্রকাশ করার পরে তার ব্যপক সাড়া দেখে আবার ও মিশরীয় ঐতিহাসিক উপন্যাস অনুবাদ করে প্রকাশ করা হলো দ্য সেভেনথ স্ক্রৌল বইটি যা সম্পুর্ন আলাদা ঘটনা নিয়ে লেখা । মিশরীয় গ্রন্থ মানেই টান টান উত্তেজনাকর ও রোমাঞ্চকর উপন্যাস । বইগুলো এর অনুবাদক খুব যত্নের সাথে অনুবাদ করে প্রকাশ করেছেন যা পাঠকদের কাছে সহজবোধ্য হবে এবং উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহ সকল শ্রেনীর পাঠকের নিকটই গ্রহনযোগ্য হবে বলে আশা করা যায় ।
Was this review helpful to you?
or
প্রাচীন মিশরীয় প্রখ্যাত আর্কিওলজিস্ট, ডিপার্টমেন্ট অব অ্যান্টিকুইটিজ এর পরিচালক ডুরেঈদ আল সিমা তার তরুণী স্ত্রী রোয়েন আল সিমা'কে সাথে নিয়ে গবেষণা করছেন খ্রিস্টের জন্মের সতেরো শ আশি বছর আগে শাষন করা রাণী লসট্রিস এর সমাধি থেকে উদ্ধার করা স্ক্রোল নিয়ে। স্ক্রোলগুলোর লেখক কৃতদাস টাইটা। জ্বী হ্যাঁ।।। আমাদের সেই প্রিয় টাইটা।।। . বৃদ্ধ টাইটা তার প্রিয় রাণীর সমাধিতে দশটি প্যাপিরাসের স্ক্রোলে লিখে রেখে গেছে রাণী লসট্রিসের জীবন গাঁথা।।। . সব স্ক্রোলের পাঠোদ্ধার করা গেলেও সপ্তম স্ক্রোলটা যেন একটু বেশিই দুর্বোধ্য। ডুরেঈদ আর রোয়েন আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে মর্মোদ্ধারের জন্য। এই সময়ে নৃশংস ভাবে খুন হয়ে গেল ডুরেঈদ। রোয়েনকেও মারার চেষ্টা করে বেশ কয়েকবার। সমস্ত কাগজপত্র নষ্ট করে দেয় খুনিরা। এমনকি রোয়েন এর ল্যাপটপ ও নষ্ট করে দেয়। কিন্তু তাতে কি থেমে যাবে রোয়েন? . প্রাণ হাতে করে মিসর ছেড়ে পালায় রোয়েন। যোগাযোগ করে দুঃসাহসী অভিযাত্রী নিকোলাস কুয়েনটন-হারপাল এর সাথে। নিকোলাসকে সাথে নিয়ে পাড়ি জমায় ইথিওপিয়ার দুর্গম অঞ্চলে ফারাও মামোসের লুকোনো সমাধির খোঁজে।।। . রোয়েন আর নিকোলাস কি পারবে এই অভিযানে সফল হতে? নাকি পেছনে আঠার মত লেগে থাকা ডুরেঈদের খুনিদের কাছে হেরে যাবে তারা? গুডরিড রেটিং : 4.09/5 আমার রেটিং : 4.5/5
Was this review helpful to you?
or
চার বছর ধরে লোকচক্ষুর অন্তরালেই ছিল মিশরীয় সাম্রাজ্যের বারোতম বংশধরার ফারাও মামোসের বিপুল পরিমাণ সমাধি সম্পদ । ঘটনাপ্রবাহে তাঁর অবস্থানের সূত্র এসে পড়লো সুন্দরী মরুকন্যা রোয়েন আল-সিমা'র হাতে । কিন্তু এ এমনই এক সম্পদ যার জন্য খুন করতেও দ্বিধা নেই রক্ত-লোলুপ লুটেরাদের । প্রাণ হাতে করে মিশর ছেড়ে পালালো রোয়েন । সাহায্য কামনা করল নিকোলাস কুয়েনটন-হারপাল-এর কাছে । ইথিওপিয়ার দুর্গম অঞ্চলে ওরা চললো ফারাও মামোসের সম্পদের খোঁজে । তারপর শুরু হল ইঁদুর দৌড় । শেষ পর্যন্ত কী ক্রীতদাস টাইটা'র সপ্তম স্ক্রৌল ওদের পৌছে দিয়েছিল ফারাও মামোসের গুপ্তধনের কাছে? এ এক অসাধারণ রোমাঞ্চ কাহিনী এই সিরিজের মধ্যে দা সেভেন্থ স্ক্রল একটু অন্যরকম । অন্যরকম বলছি এই কারনে এইটা মিশর সিরিজ হলেও প্রাচীন মিশর নিয়ে নয়। এই বইটাতে দেখা যায়। আধুনিক যুগে এক মিশরী নারী এবং এক ইংল্যান্ডের ধনকুবের যায় টাইটাকে অনুসন্ধান করে তার সব উদ্ধার করতে। এরই মধ্যে রানী লসট্রিসের সমাধি আবিস্কার হয়ে গেছে। তার সমাধির প্যাপিরাস পড়ে আধুনিক পৃথিবি জানতে পেরেছে টাইটা নামের এক জিনিয়াসের নাম।ঐতিহাসিক উপন্যাসের একটা আলাদা রকম আবেদন আছে। ঔপন্যাসিক এখানে ইতিহাসের অলিগলিতে ঘুরে ঘুরে তৎকালীন ঘটনাগুলোর সাথে নিজের সৃষ্টি করা কাহিনি ও চরিত্রগুলোকে জুড়ে দেন। এই কারনেই ঐতিহাসিক উপন্যাস হয়ে ওঠে আরো আকর্ষনীয়। আর নিখাদ ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর সাথে যখন কোন থ্রিলার কাহিনির সমন্বয় ঘটানো হয়, থ্রিলারপ্রেমীদের কাছে সেটা হয়ে ওঠে উপাদেয় কোন আহারের মতো। কাজটা নিঃসন্দেহে বেশ কঠিন।
Was this review helpful to you?
or
মিশর সিরিজের প্রথম বই ' রিভার গড ' পড়েই উইলবার স্মিথের তথ্যবহুল বর্ননাভঙ্গী আর প্রাচীন মিশরের কাহিনী দুটোরই দারুণ ভক্ত হয়ে পড়েছিলাম। টাইটা, রানী লসট্রীস, বীর ট্যানাস সব মিলিয়ে অসাধারণ কাহিনী ছিলো " রিভার গড " যদিও ওই বইয়ের ঐতিহাসিক সত্যতা নিয়ে বিতর্ক ছিলো। যাইহোক, সেদিকে না যাই, তারই ধারাবাহিকতায় রিভার গডের পরের কিস্তি "সেভেন্থ স্ক্রৌল নিয়ে বসা। রিভার গডের শেষে মিসরীয় ফারাও মামোসের বিপুল সম্পদ সহ তাকে সমাধি দেওয়া এবং ওই সমাধী ঠিক কোন জায়গায় আছে সেই ইঙ্গিত দিয়ে টাইটার নিজের হাতের লেখা স্ক্রল নিয়ে কাহিনীর সূত্রপাত। চার হাজার বছর ধরে লোকচক্ষুর অন্তরালেই ছিলো মিসরীয় সম্রাজ্যের বিপুল পরিমাণ সম্পদ। ঘটনাপ্রবাহে তার অবস্থানের সূত্র এসে পড়ে সুন্দরী রোয়েন আল সীমা র হাতে। আবার এই শীকারের পেছনে হন্য হয়ে ছোটা রক্ত লোলুপ লুটেরাও জেনে যায়, রোয়েন আর সম্পদের ব্যাপারে । তাদের হাতেই প্রান হারায় রোয়েনের স্বামী ডুরেইদ। প্রান হাতে করে মিশর থেকে পালায় রোয়েন, এক পর্যায়ে তার পাশে আসে দুঃসাহসী অভিযাত্রী নিকোলাস হারপাল। ইথিওপিয়ার দুর্গম অঞ্চলে ওরা চলে ফারাওয়ের লুকানো সম্পদের খোজে, তারপর যথারীতি ইঁদুর দৌড়। শেষ পর্ব কি ক্রিতদাস টাইটা র স্ক্রোলের ধাধা ভেদ করলে ওরা পৌছাতে পারবে লুকানো সম্পদের কাছে?? অসাধারণ রোমাঞ্চকর এক কাহিনী, প্রত্যেক পৃষ্ঠায় থ্রিলিং আর জীবন্ত ইতিহাসের একটা স্বাদ পাবেন এই বইয়ে।
Was this review helpful to you?
or
For 4,000 years, the lavish crypt of the Pharaoh Mamose has never been found...until the Seventh Scroll, a cryptic message written by he slave Taita, gives beautiful Egyptologist Royan Al Simma a tantalizing clue to its location. But this is a treasure cache others would kill to possess. Only one step ahead of assassins, Royan runs for her life and into the arms of the only man she can trust, Sir Nicholas Quenton-Harper-a daring man who will stake his fortune and his life to join her hunt for the king's tomb. Together, they will embark on a breathtaking journey to the most exotic locale on earth, where the greatest mystery of ancient Egypt, a chilling danger and an explosive passion are waiting. Steeped in ancient mystery, drama and action, The Seventh Scroll is a masterpiece from a storyteller at the height of his powers.
Was this review helpful to you?
or
বই এর কাহিনী আমার কাছে ভালোই লেগেছে, কিন্তু বই এর অসংখ্য বানান ভুল মজা নষ্ট করে দিয়েছে। এর আগে কোন বাংলা বইয়ে আমি এতো বানান ভুল পাই নাই। বিরক্তিকর এবং হতাশাজনক।
Was this review helpful to you?
or
আমি এতদিন জানতাম কোষের কেন্দ্রে যেমন নিউক্লিয়াস প্রাণ সঞ্চার করে রাখে তেমনি কোন গল্পের কেন্দ্রের প্রাণসঞ্চার করে নায়ক বা নায়িকা কিংবা কোন প্রটাগনিষ্ট চরিত্র। কিন্তু প্রটাগনিষ্ট চরিত্র না হয়ে খল চরিত্র হয়েও যে নিউক্লিয়াসের মত কাহিনীজুড়ে প্রাণ সঞ্চার করা যায় সেটা বার বার দেখিয়েছেন বিখ্যাত বিট্রিশ বংশোদ্ভুত আফ্রিকান লেখক উইলবার স্মিথ। উনার লেখা এলিফ্যান্ট সং উপন্যাসটিতে রক্তে হিম ধরানো খল চরিত্র নিং শেং গং এর বিকারগ্রস্ত রূপ এখনো উপন্যাসটিকে আমার স্মৃতিতে প্রানবন্ত করে রেখেছে। ইনসিয়েন্ট ইজিপ্ট সিরিজের দ্বিতীয় বই দ্য সেভেনথ স্ক্রল বইটির খল চরিত্র হার ফন শিলার যেন লোভ, লালসা আর নিষ্ঠুরতায় নিং শেং গং এর সহোদর। অথচ পুরো উপন্যাসে শিলারের প্রত্যক্ষ উপস্থিতি অনেক কম। কিন্তু তার রেশ পুরো উপন্যাসজুড়ে বিস্তৃত। বইয়ের নামঃ দ্য সেভেনথ স্ক্রল ( এনসিয়েন্ট ইজিপ্ট #২ ) লেখকঃ উইলবার স্মিথ অনুবাদকঃ মখদুম আহমেদ প্রকাশনীঃ রোদেলা পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৩৯৮ প্রথম প্রকাশঃ ২০০৮ বইটার পড়ার ক্ষেত্রে সিরিজের প্রথম বই রিভার গড পড়ে নেয়াটা বাধ্যতামূলক না হলেও সহায়ক। কারণ উপন্যাসজুড়ে অনেক জায়গায় এই বইটির নামসহ প্রেক্ষাপট পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে। মিশরের বিখ্যাত লুক্সর মিউজিয়ামের পরিচালক প্রৌঢ় ডুরেঈদ এবং তার বয়সে তরুণ স্ত্রী রোয়েন প্রায় দুই বছর ধরে গবেষনা করেছিলো মিশরের প্রাক্তন রাণী লসট্রিসের সমাধিতে পাওয়া স্ক্রোল গুলি নিয়ে। সবগুলো স্ক্রলের হায়ারোগ্লিফিক্স অর্থ সহজে বের করতে পারলেও দাস টাইটার সপ্তম স্ক্রলটার অর্থ বের করতে বেগ পেতে হয় ডুরেঈদ আর রোয়েনকে। অবশেষে বছরের পর বছরের পরিশ্রম থেকে মোটামুটি অর্থ দাঁড় করাতে পারে আর্কিওলকিস্ট দম্পতি। আর সেই অর্থ ইঙ্গিত করে মিশরের ইতিহাসে অলিপিবদ্ধ এক ফারাও, মামোসের সমাধির কথা। যেখানে আছে মানুষে কল্পনার থেকেও অফুরন্ত সম্পদ। আর ঠিক তখনই তার উপর দুষ্কৃতিদের আক্রমণ ঘটে। ডুরেইদকে নিজের ঘরেই প্রায় পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। রোয়েন কোনভাবে ভাগ্যের জোরে বেঁচে যায়। কিন্তু মৃত্যুকালে ডুরেঈদের কাছে রোয়েন কথা দেয় তাঁদের অসমাপ্ত কাজ শেষ করবে। সমাধির উদ্দেশ্য অভিযান করার জন্য সবার উপরে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে স্বয়ং ডুরেঈড রেখেছিলো একটি নাম। ইংল্যান্ডের ইয়র্কের কুয়েনটন পার্কের মালিক নিকোলাস হারপার কুয়েনটন। এক রকম বাধ্য হয়েই রোয়েন নিকোলাসের কাছে সাহায্যের আবেদন জানায় আর সাক্ষাতের পর বুঝতে পারে এই অভিযানের জন্য পৃথিবীর সবথেকে উপযুক্ত ব্যক্তিকে নির্বাচিত করেছিলো ডুরেঈদ। তারপর রোয়েন আল সিমা আর হারপার নিকোলাসের শুরু হয় শ্বাস রুদ্ধকর ইথিওপিয়ার অভিযান। কারণ রিভার গড বইটি অনুসারে হিকসদের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাবার জন্য নীলনদের দেবী হাপির নির্দেশে মিশর থেকে ইথিওপিয়ার দিকে পালিয়ে আসে মিশরের রাণীসহ রাজকীয় বাহিনী। আর রাণী লসট্রিসের অনুরোধে দাস টাইটা ইথিওপিয়াতেই নির্মাণ করেছিলেন ফারাও মামোসের গুপ্ত সমাধি। কিন্তু পেগাসাস কোম্পানীর মালিক ধনকুবের হেন ফর শিলারের হস্তক্ষেপে প্রথম যাত্রায় খালি হাতে ফিরে যেতে হয় নিকোলাস আর রোয়েনকে। তবে প্রথম যাত্রাটা একেবারে বিফল হয়না কারণ এই সময়ে তাঁদের সাথে দেখা হয় গেলিরা নেতা আর নিকোলাসের বন্ধু মেক নেমুরের সাথে। এরপর শুরু হয় দ্বিতীয় অভিযান। এইবার অভিজ্ঞ লোকদের নিয়ে টিম গঠন করে নিকোলাস আর রোয়েন ফিরে আসে ডানডোরা নদীর অববাহিকায়। ওদের যোগ্য সঙ্গ দেয় মেক নিমুর আর ওদের গেরিলারা। কিন্তু হেন ফর শিলার স্থানীয় আর্মি কমান্ডার কর্ণেল নেগুকে কিনে নিয়ে তার সৈনিকদের নিয়ে ঝাপিয়ে পরে নিকোলাসকদের উপরে। আর তারপর? তারপর জানতে হলে পড়তে হবে সিরিজের অসাধারণ এই বইটি। ব্যক্তিগত সমালোচনাঃ সমালোচনা করার মত সবথেকে বড় জায়গা হলো বইটিতে অসংখ্যা বানান ভুল যা পড়তে গেলে বিরক্তি উৎপন্ন করে। তিনটি সংস্করণ বের হবার পরে এমন ভুল কাম্য নয়। ব্যক্তিগত মতামতঃ দ্য সেভেনথ স্ক্রল আমার পড়া উইলবার স্মিথের তৃতীয় বই। উইলবার স্মিথ কোথাও হতাশ করেননি। যে উত্তেজনা নিয়ে বইটি শুরু করেছিলেন সেই উত্তেজনা শেষ পর্যন্ত ছিল। শেষে থাকা একাধিক টুইস্ট আর হিউমার থাকার কারণে বইটিকে আরও অসাধারণ করে তুলেছে। দাস টাইটার মেধা আর নির্মাণ শৈলী যেন জীবন্ত হয়ে উঠছিলো বার বার পুরো উপন্যাসজুড়ে। টাইটা সম্পর্কে তেমন কিছু লিখলাম না। পাঠকেরাই অদৃশ্যরূপী টাইটাকে খুঁজে নিন নিকোলাস আর রোয়েন আবিষ্কৃত বাওবোর্ডে।
Was this review helpful to you?
or
চার হাজার বছর ধরে লোকচক্ষুর আড়ালেই ছিল ফারাও মামোসের সমাধি ও তাতে লুকানো বিপুল পরিমান সম্পদ। আর এই সম্পদের সুত্র লুকানো ছিল রাণী লসত্রিসের সমাধিতে ধাঁধার মধ্যে। বিখ্যাত টাইটার ধাঁধা। আর্কিওলজিস্ট ডুরেঈদে এবং তার স্ত্রী রোয়েনের হাতে। আর এই সম্পদের লোভে খুন হয় ডুরেঈদে। একলা রোয়েন বেড়িয়ে পরে সেই সমাধির খোঁজে। সঙ্গী হয় সৌখিন এন্টিক কালেক্টর নিকোলাস। শুরু হয় আতাতায়ী আর রোয়েন নিকোলাসের মধ্যে সমাধি ও তার বিপুল সম্পদের জন্য হাড্ডা হাড্ডি লড়াই। স্বভাবতই আমরা জানি কে জিতবে এই লড়াইয়ে। কিন্তু রোমাঞ্চ পুরোপুরি অনুভব করার জন্য পড়ে ফেলুন।
Was this review helpful to you?
or
রিভার গড না পড়া থাকলে নিশ্চই বলতাম "উপভোগ্য"... কিন্তু পড়েছি বলেই রীতিমত হতাশ হয়েছি... রিভার গডের সিক্যুয়াল হবার যোগ্য না... ভাবতে খারাপ লেগেছে যে সেই একই উইলবার স্মিথ এই দুইটা বই লিখেছেন... আসলে রিভার গড expectation এত বাড়িয়ে দিয়েছিল যে ওটা meet করতে পারা প্রায় অসম্ভব বলেই এই সিরিজের বাকি কোনো বই-ই (দ্য সেভেনথ স্ক্রৌল, ওয়ারলক এবং দ্য কোয়েস্ট ) আর তেমন টানতে পারেনি আমাকে...
Was this review helpful to you?
or
এটি রিভার গড এর পরবর্তী বই. রোয়েন আর নিকোলাস এর অদ্ভুত পাগল করা ভালবাসা একটি conservative পরিবেশে আর সেই সাথে সপ্তম স্ক্রল উদ্ধারের মারাত্মক অভিযান এক মুহুর্তের জন্য ও মনে করবেনা আপনি বই পড়ছেন