User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

    • Was this review helpful to you?

      or

      আমার পঠিত অন্যতম সেরা একটা বই। বইটি নি:সন্দেহে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার জন্য প্রামাণ্য একটা দলিল।

      By Muhtasim Illtimas Fuad

      30 Nov 2021 12:08 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      অনেক সুন্দর তথ্যবহুল বই

      By MD JAYED SHAHREAR

      13 Apr 2021 02:43 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Ok

      By Habibur Rahaman

      11 Nov 2019 10:47 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই নিয়ে আলোচনা বইয়ের নামঃ আমার একাত্তর লেখকের নামঃ আনিসুজ্জামান বইয়ের ধরনঃ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস (স্মৃতিচারনামুলক) প্রচ্ছদঃ অশোক কর্মকার প্রকাশনীর নামঃ সাহিত্য প্রকাশ পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ২০২ ISBN: 9844651255 মুদ্রিত মুল্যঃ ৪০০ টাকা। আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ। সুদীর্ঘকালের স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিসমাপ্তি ঘটে এ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। নয়মাসের মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে ঐতিহাসিক অভ্যুদয় ঘটে বাংলাদেশের । যে কানো জাতির মতই এই স্বাধীনতা জাতি হিসেবে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের অমূল্য রত্ন। এই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ঘটানপর্ব নিয়ে অনেক বই বেরিয়েছে। তবে তার মধ্যে নির্মহ সত্য ঘটনা জানবার উপায় নেই বললেই চলে। আমার একাত্তর বইটি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যারের স্মৃতিচারনা। তবে এত উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস। তবে তা পূর্ণাঙ্গ নয়। তবে বেশ কিছু তথ্য পাওয়া যায় বইটিতে। লেখক ছিলেন প্রবাসী সরকার গঠিত পরিকল্পনা সেলে সদস্য। প্রধানমন্ত্রী তাজ উদ্দিনের প্রায় সকল ভাষনের খসড়া লিখেছেন তিনি। ভরতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সাক্ষাতের প্রতিনিধি দলের সদস্য ও ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিনের যে পদে পদে বাধার সম্মুখীন হতেন এমনকি নিজে দলের সদস্য দের কাছ থেকে ও সেসব তথ্য তুলে ধরেন লেখক। প্রবাসী সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী খন্দকার মোস্তাকের সরকার বিরোধী কর্মকান্ড তুলে ধরেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্য থেকে কেউ কোন অপকর্মে লিপ্ত থাকার অভিযোগ তাজউদ্দিনের নিকট আসলে তিনি যে এর প্রতি কতটা বিরক্ত হতেন এবং তা বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দ্যোগের যে তথ্য লেখক তুলে ধরেছেন, তা বিস্ময়কর। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানার জন্য “আমার একাত্তর” বইটি উল্লেখযোগ্য। বলা যায় ফরমালিনমুক্ত (তোষামোদ) একটি বই। এমন একটি বই উপহার দেয়ার জন্য অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যারের জন্য রইলাম অনেক অনেক ভালবাসা।

      By Mutasim Uddin

      12 Sep 2019 01:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের মুক্তিযুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতার বয়ান আমার একাত্তর। মুক্তিযুদ্ধের শুরুর অল্প কিছুদিন আগে অনিবার্য কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনার চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে যোগ দেন। পরবর্তী সময়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম পর্যায়ের প্রতিরোধ আন্দোলন কীভাবে সংগঠিত হয়েছিল সেইসব বিশদ বিবরণ এসেছে এই বইয়ে। পরবর্তীতে তাঁর সীমান্ত পার হয়ে আগরতলা হয়ে কলকাতা চলে যাওয়া, সেখানে বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী সমাজ বিশেষত শিক্ষক সমাজকে সুসংগঠিত করা, এবং স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র বা তৎকালীন বাংলাদশ সরকারের হয়ে কাজ করার বিচিত্র অভিজ্ঞতা বিধৃত হয়েছে এই স্মৃতিকথায়। আনিসুজ্জামানের মতন প্রাজ্ঞ অধ্যাপকের এই রকম অস্থির সময়ের ধারাবিবরণী, ব্যক্তিক অভিঘাতকে ছাপিয়ে আমাদের জাতীয় ইতিহাসেরই গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে উঠেছে এই বইয়ে বোধকরি। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে আগ্রহী পাঠকদের জন্যে অবশ্যপাঠ্য বই।

      By Tamal

      12 Apr 2021 03:09 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভাল বই

      By Nazmul Alam

      25 Oct 2020 08:41 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      a valuable and must have book for everyone.

      By A MAHMUD

      15 Nov 2019 12:25 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে প্রকাশিত হয়েছে অনেক বই, বেরিয়েছে নানাজনের নানামাত্রিক স্মৃতিকথা। এ ধারায় ধীমান অধ্যাপক, নিষ্ঠ গবেষক বাঙালি মননের উজ্জ্বল প্রতিনিধি আনিসুজ্জামানের আমার একাত্তর (১৯৯৭) স্মৃতিকথা নানা কারণেই বিশিষ্টতা দাবি করতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। তিনি ছিলেন প্রবাসী সরকার-গঠিত প্ল্যানিং সেলের সদস্য। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের অধিকাংশ ভাষণের লেখক ছিলেন তিনি। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাৎকারী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ভাবতে বিস্ময় লাগে, এসব কাজ তিনি যখন করেছেন, একটি বিপ্লবী সরকার যখন তাঁর ওপর এসব গুরুদায়িত্ব বহনের ক্ষমতা সম্পর্কে আস্থা স্থাপন করেছে, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৩৪ বছর। রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত না থেকেও আনিসুজ্জামান সেদিন যে রাজনৈতিক প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছিলেন, রাজনীতির খুঁটিনাটি চাল সম্পর্কে যে বিশ্লেষণ উপস্থাপন করেছেন, তা অনেকের কাছেই শিক্ষণীয় হতে পারে। আনিসুজ্জামানের ব্যক্তি-অভিজ্ঞতা ও একাত্তরের রাষ্ট্রীয় ঘটনা ধারা আলোচ্য গ্রন্থে একাকার হয়ে গেছে। অন্তিমে ব্যক্তি তাঁর কাছে গৌণ হয়ে গেছে, মুখ্য হয়েছে রাষ্ট্র। স্মৃতিকথা বলার সময় নিজেকে উহ্য রাখার প্রায় অসম্ভব এক ক্ষমতা আছে আনিসুজ্জামানের। এ গ্রন্থেও এর পরিচয় পাওয়া যায়। তিনি মুক্তিযুদ্ধের মূল ঘটনা ধারা দেখেছেন ও বিশ্লেষণ করেছেন ঘটনার কেন্দ্রে থেকে, গাল-গল্প করে নিজেকে জাহির করে নয়, বরং উহ্য রেখে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তর দ্বন্দ্ব, বিশেষত তাজউদ্দীনের বিরুদ্ধ পক্ষের নানা প্রয়াস আনিসুজ্জামানের ভাষ্য থেকে লাভ করা যায়। ঘরে-বাইরে তাজউদ্দীন যে কতভাবে বিরোধিতার মুখোমুখি হয়েছেন, এ রচনায় তার আভাস স্পষ্ট। তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, খন্দকার মোশতাক আহমেদরা যে মুক্তিযুদ্ধের সময়েই নানামাত্রিক স্যাবোটাজ করেছেন, তারও ইঙ্গিত পাই আলোচ্য গ্রন্থে। সর্বদলীয় জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের প্রতি আওয়ামী লীগ যে সুপ্রসন্ন ছিল না, বরং তারা যে চাইত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই মুক্তিসংগ্রাম সংগঠিত হবে—এমন ভাবনারও পরিচয় আছে আলোচ্য গ্রন্থে। আনিসুজ্জামানের বক্ষ্যমাণ গ্রন্থ থেকে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা সম্পর্কে একটা পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যায়। যুদ্ধের সময় ভারতসহ বিদেশের কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা আমাদের পক্ষে কাজ করেছে, কারা বিরোধিতা করেছে, এর স্পষ্ট ভাষ্য আছে এ গ্রন্থে। ইউরোপ-আমেরিকার অনেক ব্যক্তি ও সংস্থার সাহায্য-সহযোগের কথাও এখানে পাওয়া যায়। আনিসুজ্জামানের আন্তর্জাতিক সংযোগ যে কত ব্যাপক, এ বই তারও কিছু সাক্ষ্য বহন করে। স্মৃতিকথা বলতে বলতে, চট্টগ্রাম-রামগড়-আগড়তলা-কলকাতার কথা জানাতে জানাতে আনিসুজ্জামান নানা খণ্ডকথার মধ্য দিয়ে যেভাবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরেছেন, এক কথায় তা অসাধারণ। অনুপম এক ভাষায় অন্তরঙ্গ ভঙ্গিতে ব্যক্তিগত অবলোকনের যে চিত্র আনিসুজ্জামান তুলে ধরেছেন, তা হয়ে উঠেছে আমাদের জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের অনুপম এক দলিল।

    • Was this review helpful to you?

      or

      আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এ পর্যন্ত যত গুলি লেখা আমার চোখে পড়েছে,সেগুলোর মধ্যে নিরপেক্ষ লেখা, অর্থ্যাৎ শুধুমাত্র সত্য প্রকাশের উদ্দেশ্যে লেখা প্রায় নেই বললেই চলে।এদিক থেকে সর্বজন শ্রদ্ধেয় জনাব আনিসুজ্জামান স্যারের লেখা এ বইটি কে স্থান-কাল-পাত্র ভেদে নিরপেক্ষই বলা যায়।বিশেষ করে আমরা নতুন প্রজন্মের যারা,মুক্তিযুদ্ধের মত গৌরবময় অধ্যায়কে যারা প্রত্যক্ষ করতে পারিনি আমার মনে হয় মুক্তিযুধ সংক্রান্ত এ লেখাটি আমাদের সকলের সংগ্রহে থাকা উচিত। এ বইটি সম্বন্ধে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করার লোভ সংবরন করতে পারছিনা ------ মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের অভিজাত(বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক,লেখক,কবি,সাহিত্যিক) শ্রেণীর ভূমিকা স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা হয়েছে লেখকের সাথে সাক্ষাতে মুক্তিযুদ্ধ সম্বন্ধে বিখ্যাত কমিউনিস্ট নেতা অধ্যাপক মুজফফর আহমেদের নির্লিপ্ততা আমাকে বেশ অবাক করেছে।মুক্তিযুদ্ধ সম্বন্ধে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে কী আমাদের বাম রাজনীতিকদের চিন্তাভাবনার পরিচয় পাওয়া যায়না? এছাড়াও বইটি থেকে অনেক টুকিটাকি বিষয় জানতে পেরেছি যা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আমার পূর্বের ধারণাকে পালটে দিয়েছে ------------- রিভিউ সংক্রান্ত মন্তব্য পাঠান[email protected]

      By Jahan-E-Noor

      02 Apr 2013 02:16 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে প্রকাশিত হয়েছে অনেক বই, বেরিয়েছে নানাজনের নানামাত্রিক স্মৃতিকথা। এ ধারায় ধীমান অধ্যাপক, নিষ্ঠ গবেষক বাঙালি মননের উজ্জ্বল প্রতিনিধি আনিসুজ্জামানের আমার একাত্তর (১৯৯৭) স্মৃতিকথা নানা কারণেই বিশিষ্টতা দাবি করতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। তিনি ছিলেন প্রবাসী সরকার-গঠিত প্ল্যানিং সেলের সদস্য। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের অধিকাংশ ভাষণের লেখক ছিলেন তিনি। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাৎকারী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ভাবতে বিস্ময় লাগে, এসব কাজ তিনি যখন করেছেন, একটি বিপ্লবী সরকার যখন তাঁর ওপর এসব গুরুদায়িত্ব বহনের ক্ষমতা সম্পর্কে আস্থা স্থাপন করেছে, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৩৪ বছর। রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত না থেকেও আনিসুজ্জামান সেদিন যে রাজনৈতিক প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছিলেন, রাজনীতির খুঁটিনাটি চাল সম্পর্কে যে বিশ্লেষণ উপস্থাপন করেছেন, তা অনেকের কাছেই শিক্ষণীয় হতে পারে। আনিসুজ্জামানের ব্যক্তি-অভিজ্ঞতা ও একাত্তরের রাষ্ট্রীয় ঘটনা ধারা আলোচ্য গ্রন্থে একাকার হয়ে গেছে। অন্তিমে ব্যক্তি তাঁর কাছে গৌণ হয়ে গেছে, মুখ্য হয়েছে রাষ্ট্র। স্মৃতিকথা বলার সময় নিজেকে উহ্য রাখার প্রায় অসম্ভব এক ক্ষমতা আছে আনিসুজ্জামানের। এ গ্রন্থেও এর পরিচয় পাওয়া যায়। তিনি মুক্তিযুদ্ধের মূল ঘটনা ধারা দেখেছেন ও বিশ্লেষণ করেছেন ঘটনার কেন্দ্রে থেকে, গাল-গল্প করে নিজেকে জাহির করে নয়, বরং উহ্য রেখে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তর দ্বন্দ্ব, বিশেষত তাজউদ্দীনের বিরুদ্ধ পক্ষের নানা প্রয়াস আনিসুজ্জামানের ভাষ্য থেকে লাভ করা যায়। ঘরে-বাইরে তাজউদ্দীন যে কতভাবে বিরোধিতার মুখোমুখি হয়েছেন, এ রচনায় তার আভাস স্পষ্ট। তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, খন্দকার মোশতাক আহমেদরা যে মুক্তিযুদ্ধের সময়েই নানামাত্রিক স্যাবোটাজ করেছেন, তারও ইঙ্গিত পাই আলোচ্য গ্রন্থে। সর্বদলীয় জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের প্রতি আওয়ামী লীগ যে সুপ্রসন্ন ছিল না, বরং তারা যে চাইত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই মুক্তিসংগ্রাম সংগঠিত হবে—এমন ভাবনারও পরিচয় আছে আলোচ্য গ্রন্থে। আনিসুজ্জামানের বক্ষ্যমাণ গ্রন্থ থেকে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা সম্পর্কে একটা পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যায়। যুদ্ধের সময় ভারতসহ বিদেশের কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা আমাদের পক্ষে কাজ করেছে, কারা বিরোধিতা করেছে, এর স্পষ্ট ভাষ্য আছে এ গ্রন্থে। ইউরোপ-আমেরিকার অনেক ব্যক্তি ও সংস্থার সাহায্য-সহযোগের কথাও এখানে পাওয়া যায়। আনিসুজ্জামানের আন্তর্জাতিক সংযোগ যে কত ব্যাপক, এ বই তারও কিছু সাক্ষ্য বহন করে। স্মৃতিকথা বলতে বলতে, চট্টগ্রাম-রামগড়-আগড়তলা-কলকাতার কথা জানাতে জানাতে আনিসুজ্জামান নানা খণ্ডকথার মধ্য দিয়ে যেভাবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরেছেন, এক কথায় তা অসাধারণ। অনুপম এক ভাষায় অন্তরঙ্গ ভঙ্গিতে ব্যক্তিগত অবলোকনের যে চিত্র আনিসুজ্জামান তুলে ধরেছেন, তা হয়ে উঠেছে আমাদের জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের অনুপম এক দলিল।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!