User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
জোনাথন হারকার পেশায় আইনজীবি, জমি-বাড়ি কিনতে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দরদাম ইত্যাদি সহযোগিতা করাই তার কাজ। কাউন্ট ড্রাকুলার অতিথি হয়ে তার প্রসাদে যান তাকে লন্ডনে বাড়ি কিনতে সহযোগিতা করার জন্য কিন্তু দুর্গম সেই প্রসাদে গিয়ে বুঝতে পারেন কাউন্ট ড্রাকুলা আসলে মানুষ নন তিনি একজন পিশাচ। ড্রাকুলার সেই দুর্গে আরও তিন জন সুন্দরী পিশাচিনী ও থাকতো। কাউন্ট ড্রাকুলা ও তিন সুন্দরী পিশাচিনী ছিল জীবনামৃত অবস্থায়, তারা জীবিতদের রক্তপান করে নিজেদের টিকিয়ে রাখতো। যাদের রক্তপান করতো তারাও রক্তশূণ্য হয়ে তাদের মত জীবনামৃত পিশাচ হয়ে যেত। জোনাথন অনেক কষ্টে সেই দুর্গম প্রসাদ থেকে পালাতে পারে এবং দীর্ঘদিন অসুস্থ থেকে তারপর সুস্থ হয় কিন্তু ততদিনে ড্রাকুলা আক্রমন করে জোনাথনের হবু স্ত্রী মিনার বান্ধবী লুসিকে, যেদিন প্রথম লুসির রক্ত পান করে ড্রাকুলা, তখন থেকে গলায় একটি দুই দাতের ক্ষত সৃষ্টি হয়। তিন তিন বার লুসির রক্ত পান করে ড্রাকুলা। লুসিকে প্রথমবার রক্ত দিয়ে বাচায় পাগলের ডাক্তার জন, দ্বিতীয় বার ড. হেলসিং এবং তৃতীয় বার লুসির বাগদত্তা আর্থার। কিন্তু তবুও লুসিকে বাচানো যায়নি শেষ পর্যন্ত ড্রাকুলার মত রক্তচোষা পিশাচে পরিণত হয় লুসি। শহরে প্রতিদিন রাতে বাচ্চা হারাতে শুরু করে, সকালে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় গলায় দাগ থাকে প্রতিটি মৃতদেহের। পাগল খানায় রেনফিল্ড নামের পাগল থাকে যে শয়তানের পূজা করে অর্থ্যাৎ ড্রাকুলার সানিধ্য পেতে চায় পায়ও কিন্তু কথা না শোনায় তাকের নির্মম ভাবে মেরে ফেলে ড্রাকুলা। লুসির মৃত্যুর পরে ড্রাকুলার বিরুদ্ধে শুরু হয় ড. হেলসিং, জন, আর্থার, মরিস, মিনা ও জোনাথন। লড়াই এক পর্যায়ে মিনাকেও আক্রমন করে ড্রাকুলা। শ্বাসরুদ্ধকর এক লড়াই ড. হেলসিং কি পারবে পিশাচ ড্রাকুলার হাত থেকে মানব জাতিকে রক্ষা করতে। নাকি পিশাচ ড্রাকুলা সকলকে সবাইকে জীবনামৃত বানিয়ে তার দলে নিয়ে যাবে। কি আছে শেষে……… জানতে হলে পড়ে ফেলুন পিশাচ কাহিনী ড্রাকুলা। ©Al Amin Sarker
Was this review helpful to you?
or
☆☆☆☆
Was this review helpful to you?
or
ট্রানসিলভেনিয়ার দুর্গম অঞ্চলে পাহাড়-চূড়ায় বিশাল এক প্রাচীন দুর্গে তার বাস। দুর্গের নীচের এক অন্ধকার কামরায়-কফিনের ভিতর। কে সে? কাউন্ট ড্রাকুলা। তরুণ ইংরেজ আইনজীবী জোনাথন হারকার একটা রিয়েল এস্টেট লেনদেনের ব্যাপারে ইউরোপের ট্রানসিলভেনিয়ায় কাউন্ট ড্রাকুলার দূর্গে রওনা হন। পথে তাকে অনেকভাবে সাবধান করা হয়, মানা করা হয় ঐ দুর্গে যেতে। কিন্তু কোন কথা না শুনে, কোন কুসংস্কাররের পরোয়া না করে হারকার ট্রানসিলভেনিয়ার পথে চলতে থাকেন। পথিমধ্যে ক্যারিজে তিনি প্রায় সারাপথে নেকড়ের দ্বারা আক্রান্ত হন, যদিও নেকড়েরা তার কোন ক্ষতি করে না। ড্রাকুরার দুর্গে পৌছে হারকার বুঝতে পারলেন ড্রাকুলা একজন শিক্ষিত ও সহৃদয় ব্যাক্তি। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই হারকার টের পেলেন, তিনি আসলে ড্রাকুলা দুর্গে বন্দী। সাথে এটাও বুঝতে পারলেন ড্রাকুলা কোন সাধারন ব্যাক্তি না বরং প্রচন্ড শক্তিশালী এবং ক্ষমতাধর একজন ব্যাক্তি। এর মাঝেই একদিন হারকার তিনজন লেডি ভ্যাম্পায়ার দ্বারা আক্রান্ত হলেন যদিও ড্রাকুলা এসে তাকে উদ্ধার করলো এবং এবং তিন ডাইনীকে সতর্ক করলো এই বলে, হারকার শুধুই তার শিকার। ইতিমধ্যে হারকার, ড্রাকুলার কালো শক্তি সম্পর্কে বুঝে ফেলেছে। অনেক চেষ্টার পর অবশেষে হারকার একদিন ড্রাকুলার দুর্গ থেকে পালাতে সক্ষম হলেন। অবশেষে ড্রাকুলা লন্ডনে এসে হাজির হলো। রহস্যজনক ভাবে মারা গেলেন আইনজীবী হকিন্স। ক্রমেই রক্তশূন্য ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে লুসির চেহারা্। সাংঘাতিক পাগলামী শুরু করেছে রেনফিল্ড। হারিয়ে যাচ্ছে শিশুরা, ফিরে আসলে ওদের গলায় দেখা যাচ্ছে ধারালো দাঁতের সুক্ষ ক্ষতচিহ্ন। এসব কিসের আলামত? কেন মিনার বান্ধবী লুসি রক্তশূন্য হয়ে মারা যেয়ে আবার জীবন্ত হলো? বৃদ্ধ ড্রাকুলা কেন ধীরে ধীরে যুবকে পরিণত হচ্ছে? কেন পৃথিবীতে এত মেয়ে থাকতে মিনার পেছনে লেগেছে ড্রাকুলা? শেষ পর্যন্ত কি ঘটতে যাচ্ছে হারকার, মিনা আর ড্রাকুলার ভাগ্যে? জানতে হলে পড়তে হবে। বিশ্ববিখ্যাত পিশাচ কাহিনী ড্রাকুলা লিখে রাতারাতি বিখ্যাত হন আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকার।