User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
সবর ও শোকর ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ দুইটি অংশ । সবর মানুষকে দামী করে তুলে। সবসময় মহান আল্লাহর শোকরিয়া আদায় করা উচিত । হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাযযালী রহ. এই বইয়ে সবরের হাকীকত এবং মহান আল্লাহর প্রতি শোকরের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে । আমাদের নফসকে আরো সুন্দর করে গড়ে তুলতে এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে । বইটি পড়লে সবাই উপকৃত হবে ।
Was this review helpful to you?
or
প্রিয় পাঠকবৃন্দ.! মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে অসংখ্য নিয়ামত দান করেছেন। আসলে কিন্তু আমরা আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া করে শেষ করতে পারবো না কিন্তু তবোও আমরা সাধ্যানুযায়ী মহান আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। বইটি কিভাবে বান্দা মহান রবের শোকর আদায় করবে সেটা বিস্তারিত কুরআন ও হাদিস দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সবর করার মাধ্যমে মহান আল্লাহকে পাওয়া যয়, এটার সুনিপুণ বর্ণনা রয়েছে এখানে। সবাই এটা পড়ে আমল করলে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন।
Was this review helpful to you?
or
ইসলামী দুনিয়ার বরেণ্য মনীষী, প্রাজ্ঞ তাত্ত্বিক ও গবেষক, দার্শনিক ইমাম গায্যালী (রহ.) এর রচনাবলী ইসলামী সাহিত্য ভাণ্ডারকে কতটা সমৃদ্ধ করেছে, তা পরিমাপ করে বলা যাবে না। ইসলামের উল্লেখযোগ্য বিষয়ের উপর তার তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ গবেষকদের নিকট এখনো এক বিস্ময়ের বিষয় হয়ে আছে। ‘সবর ও শোকর’ তাঁর সেই জাতীয় রচনারই একটি অংশ। অত্র গ্রন্থের মূূল বক্তব্য হচ্ছে, সবর ও শোকর আল্লাহ্র ইবাদাত-আনুগত্যের পথে দুইটি অন্যতম উপাদান। হাদীস দ্বারা এটা প্রমাণিত যে, সবর ও শোকর ঈমানের দুটি অংশ। এটা আসমায়ে হুসনা তথা আল্লাহ্ পাকের গুণবাচক সুন্দর নামসমূহেরও অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং সঙ্গত কারণেই বলা যায়, যেই ব্যক্তি এই সবর ও শোকর সম্পর্কে অজ্ঞ থাকবে, তার ঈমান এই অংশ পরিমাণ অসম্পূর্ণ থাকবে। অথচ এমন দুইটি জরুরী বিষয় সম্পর্কে আমাদের ধারণা খুবই অস্পষ্ট। অস্বাভাবিকভাবে হয়ত মনে করা হয়, আল্লাহ্র কোন নেয়ামত লাভ করলে তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার নাম শোকর এবং বালা-মুসীবতের সময় ধৈর্য ধারণ করাকে বলা হয় সবর। সংশ্লিষ্ট প্রসঙ্গে সম্ভবতঃ এতদ্ অপেক্ষা আর বিশেষ কিছু ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনার অবকাশ নেই। এই ধারণা যে সঠিক নয়, তা এই বইটি পাঠ করলে স্পষ্ট বুঝা যায়। বরং এই দুইটি বিষয় কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং কি পরিমাণ হেকমত ও তাৎপর্যমণ্ডিত হতে পারে তা এই বইটিতে সবিস্তারে বিবৃত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রসঙ্গে ইমাম গায্যালী (রহ.) এর পূর্বে অন্য কেউ এমন যুক্তিগ্রাহ্য ও বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা উপস্থাপন করেছেন কিনা তা আমার জানা নেই।