Our User Product Reviews

যে বই দিয়ে আমার বইপড়ুয়া জীবনের হাতেখড়ি!

জাফর ইকবাল স্যারের আরো একটা মজার বই।

এই বইটা আসলেই অনেক সুন্দর বিশেষ করে ক্লাস ৭/৮ এর জন্যে

Interesting

এক কথায় অসাধারণ। বাচ্চা পড়ে খুব মজা পেয়েছে।

??

অসাধারণ

It's a very nice books......I love it

বইটা মোটামুটি চলে আরকি।

Excellent book of Rokomari

very interesting book.

nice

গাব্বু-জাফর ইকবাল স্যার বইটি নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই মূলত অসাধারণ কন্সেপ্ট এ লেখা বইটি যেখানে গাব্বু নামক বালকটি কিছু এক্সপেরিমেন্ট করে ঝামেলা পাকান তার সাথে রিফাত হাসান নামক বাংলাদেশের বড় একজন সাইন্টিস্ট এর সঙ্গে দেখা হয় ............ বাকিটা সকলের পড়ার অনুরোধ রইলো দারুন একটি বই!

Best ever

awesome ?

wonderful book.

গাব্বু পরে অনেক ভালো লেগেছে। অনেক ভালো একটি বই ❤️❤️

my favorite character gaboo

That's a very nice book. Muhammad Jafor Iqbal sir always write books with a good theme. So , this book is really appreciated by me. Thanks to Rokomari for delivering this book on time.

Nice book

Darun ekta boi.

ভালোই ছিলো।

Mohammad jafor ikbaler gabbo boiti onek valo since pora dorkar

চলে। খুব একটা খারাপ না আবার খুব যে ভালো লেগেছে তাও না। মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের বই গুলো এখন কেমন জানি সবগুলোই একই রকম কাহিনী হয়ে যাচ্ছে। আগে যা পড়েছিলাম সেরকম ই। শুধু একটু চেঞ্জ। সেটাও সামান্য। এই বই টা আমার কেমন জানি "নাট বল্টু" এর সাথে অনেক মিল মনে হয়েছে। অভার অল খারাপ না।

বিজ্ঞান মনস্ক এক বাচ্চা ছেলে যে একদিন গাছের উপর থেকে লাফিয়ে নিচে পড়ছিল আবার উঠে আবার লাফিয়ে পড়ছিল ওজনহীনতাকে অনুভব করার জন্য। ঘটনা চক্রে তার সাথে মাঝারি বয়সের এক লোকের বন্ধুত্ব হয়ে যায়। এরপর ঘটনা কোন দিকে মোড় নেয় তা জানার জন্য পাঠকদের বইটি পড়া লাগবে। গল্পটা ভালো ছিল, কিন্তু একটু বেশিই ছোট হয়েছিল।

Wonderful book???Great fan of Md.Jafar Iqbal sir... Wonderful writing...???

খুব ভালো একটা বই।ছোটদের বিজ্ঞান এ উৎসাহ জাগানোর জন্য এটা অসামান্য অবদান রাখবে।যেভাবে আস্তে আস্তেগাব্বু ট্যালিপ্যাথি নিয়ে আগ্রহ দেখিয়ে রিফাত হাসানের পছন্দনীয় হয়েছিল তাঔ এক মজার ব্যাপার।আর অনেক শস্তি থেকে বেচেও গেল।অনেক ভালো লাগল গল্পটা।আমিও উৎসাহ পেলাম

If you don't like science then you should read Gabbu . gabbu is a boy who like science but his family don't like his using science. he always cause many problem's with her science experiment. One day he meet a famous scientist Rifat. Who like gabbu and his scientific method's. It is a fun book with science experiment and which I enjoyed a lot.

The best book about the real meaning of science in Bangla. Thanks to Mr.Jafar lqbal for writing this book for us. If you want to know what is science,the real meaning of science you have to read this book.Y you can enjoy learning science by a funny story of a boy named Gabbu.Everyone who love science have to read this book.

'গাব্বু' উপন্যাসটি জাফর স্যার এ দেশের প্রতিভাবান ও বিজ্ঞানপ্রেমী শিশু কিশোরদের জন্য উৎসর্গ করেছেন। এ উপন্যাসের প্রধান কেন্দ্রীয় চরিত্র বারো বছরের ছোট একটি ছেলে গাব্বু। বাবা, মা, বড় বোন টুনি, ছোট ভাই মিঠুনকে নিয়ে তার পরিবার। গাব্বুর কাছে যে জিনিসটা ইন্টারেস্টিং লাগে, সেটা নিয়েই সে এক্সপেরিমেন্ট করে। গাব্বুর এই এক্সপেরিমেন্টে তার পরিবার তার উপর বিরক্ত। বাসার সবারই 'এক্সপেরিমেন্ট' শব্দটার সাথে এক ধরণের অ্যালার্জির মতো হয়ে গেছে। তাই যখন গাব্বু তার বৈজ্ঞানিক এক্সপেরিমেন্টের কথা সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা করে অন্যেরা অনেক সময়ই তার গুরুত্বটা গাব্বুর মতো করে করে কেউ বুঝতে পারে না। আমাদের সমাজের বিজ্ঞানে আগ্রহী শিশু কিশোরদের অবস্থা গাব্বুর মতো। বিজ্ঞান শুধু জানার বিষয় নয় কর্মে বাস্তবায়নের বিষয়। কিন্তু গাব্বুর পরিবারের মতো কোনো পরিবারই এ আগ্রহ পছন্দ করে না। জাফর স্যার এ উপন্যাস দ্বারা এসব আগ্রহী শিশু কিশোরদের পিতামাতার প্রতি আকুল আবেদন করেছে তারা যেন এসব প্রতিভাবান সন্তানদের বাধা না দিয়ে বরং তাদের সুযোগ করে দেয়। এ উপন্যাস দ্বারা কিছু বৈজ্ঞানিক জ্ঞান পাওয়া যায়।

Gabbu a scintific kids story by Sir Zafor Iqba. He was always on the first position in this portion. In the novel he wrote about such a child who was small in age but good enough to prove him as a scientist. But there was some problems with his experiments in his family, cause none supports his experiments. But at a primitive time he charmed all. And that was the cherming part of the novel. So if anyone want to know about the charming part he or she have to read it...

'Gabbu' is about a kid who's something of a scientist already, at a very young age. This is one of those books where Zafar Iqbal pours his knowledge in science in the characters to make up a story. Rifat Hasan from the book seems like a resemblance of himself! The book kind of felt like Nut Boltu. Not his best work, but a decent book to carry around and read when you're bored. :)

ততটা মন্দ নয়।তবে জাফর ইকবাল স্যার এর একজন নিয়মিত পাঠক হিসেবে বলতে পারি তিনি এর থে ১০০ গুন বেশি ভালো লেখেন।এই বইয়ের বিষয় একটাই যে গাব্বু নামের ছোট্ট ছেলেটি ছোট বেলা থেকেই বিজ্ঞান এর ক্ষুটিনাটি বিষয় জানে,যা তার কৌতূহল এর দারাই সম্ভব হয়েছে।এটা আমাদের শিক্ষাধারা পরিবর্তনকেও তাগিদ দেয়।

জাফর ইকবাল এর বই আমার কাছে ভালো লাগে।এই বই টি মোটামুটি ভালো লেগেছে।

চমৎকার একটি বই।

আমি এমন একজন মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে চিনতাম যে গণিতের জগতে বাংলাদেশে বেশ একটা উচু স্থানে আছেন। আমি তাকে বিখ্যাত হবার আগেও ও পরে দেখেছি। শুনেছি তাকে পাগল বলে গালিগালাজ। শুনেছি তাকে ভন্ড বলে দোষারোপ। মধ্যযুগে বিজ্ঞানীদের অনেককেই পেতে হয়েছে চরম সাজা। সমাজ ভিন্নার্থক কিছু পেলে তার নিন্দে অবশ্যই করে। কিন্তু দিনশেষে সফলতার পর তাকেই ফুলচন্দন দিয়ে বরণ করি। গল্পটা এরকম এক সমাজের, একট ক্ষ্যাপাটে ছেলের। গল্পটা একজন সফল বৈজ্ঞানিক এর। চলুন এক্সপেরিমেন্টের জগতে টুক করে নেমে যাই। #কাহিনী_সংক্ষেপ গাব্বুর বয়স মাত্র বারো, কিন্তু এর মাঝেই তার চুলের ডগা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত সে পুরোপুরি বৈজ্ঞানিক। ভারী গ্লাসের চশমা আর উশকুখুশকো চুল। এই হলো গাব্বু। তাদের বাসায় এক্সপেরিমেন্ট শব্দটা একটা বিভীষিকা । হ্যাঁ, গাব্বু এক্সপেরিমেন্ট করতে চায়। কিন্তু কই করতে পারে? বাসায় মা বাবা, বোন টুনি সবাই তার বিরুদ্ধে। তার ল্যাবরেটরি সব ফেলে দিয়েছে মা। টুনি আর মিঠুর কিছু নিয়ে কাজ করতে গেলেই ট্যাঁ ট্যাঁ। আসলে বাসায় কেউ তার বৈজ্ঞানিক ভাবনা বুঝতেই চায় না। অন্যদিকে আছেন, বাংলাদেশের বিখ্যাত বিজ্ঞানী রিফাত হাসান। দীর্ঘদিন পরে তার দেশে ফেরা নিয়ে তুমুল হইচই। কার আগে কে তাকে কাভার করতে পারে তা নিয়ে রিতীমত প্রতিযোগিতা। তারপর কোনোক্রমে চোখ এড়িয়ে তিনি চললেন তার শৈশব বাড়ির দিকে। ওমা! চারদিক সব পরিবর্তনের জোয়ারে ভেসে গেছে। শুধু বড় গাছটা আর তার নিচের সেই বেঞ্চটা। সেখানে একটা পাগলাটে ধরনের ছেলেকে দেখে আগ্রহ হলো। ছেলেটা গাব্বু। তার বৈজ্ঞানিক মনোভাব রিফাত সাহেবকে বেশ মজা দেয়। গাব্বু তার টিকটিকিরর দুই লেজের হাইপোথিসিস শোনায় বেশ রঙ চঙ মেরে। বিজ্ঞদের মত বলে তার গবেষণা এখন ট্যালিপ্যাথি নিয়ে। তারপর ঠিক কি যেন হয়ে গেল। গাব্বুর বিরুদ্ধে নালিশের শেস নেই। জোর করে কাতুকুতু দেয়া, ভয় দেখানো, আতশী কাচ দিয়ে ক্লাসের পর্দায় আগুন, এক মেয়ের একগোছা চুল কেটে নেয়া!! এতসব ভয়াবহ কাজের জন্য দোষী গাব্বু......বিচার স্কুলের প্রধান শিক্ষক। গার্জিয়ান কল করা হয়েছে। তবে কি ছিল গাব্বুর ভাগ্যে? আর রিফাত হোসেনের সাথেই কিই বা হলো? বাকিটা বইতেই নাহয়! #প্রতিক্রিয়া গল্পের শুরুটা অনবদ্য। চরিত্রগুলো খুব সুন্দর এবং গোছানো। ভাষা সহজ সরল। কিশোরদের জন্য বেশ ভাল হবে। কিন্তু প্লটটা একেবারেই সিধেসাধা। শুরুটা বেশ স্ট্রং ছিল। একটা ছেলে, কিছুটা ক্ষ্যাপাটে, তার ওপর সায়েন্সের দিকে একটু ঝুঁকে বেশি, এরকম একটা চরিত্র গল্পের প্রতি আকর্ষণ করার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু পরের ঘটনাগুলোতে প্রবাহ কিছুটা হোঁচট খেয়েছে। একদম প্লেইন একটা প্লট। ক্লাইমেক্সের অভাব বোধ করছি। গল্পের শুরুটা যতটা স্ট্রং ছিল শেষটা ছিল ততোটাই দুর্বল। এটা নিয়ে আরেকটু কাজ করা যেত। গল্পটা কিশোরদের উপযোগী ভাষায় লেখা। কিন্তু তারপরেও মনে হয়েছে ভাষাগত দিকটা আরো নজরে রাখা যেত। বইটার মাঝে অতিবর্ণনা কখনো গল্পটাকে আক্রমন করে নি। এটা একটা বড় সার্থকতা। গল্পের দুটি জিনিস আমাকে ভাবিয়েছে। আশা করি বইটা পড়লে বুঝতে পারবেন কোন দুটি জিনিস। স্পয়লার হতে পারে বলে উল্লেখ করছি না। যাহোক, জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাসগুলোর মাঝে আমি তপু, দীপু নাম্বার টু, আমার বন্ধু রাশেদ, বকুলাপ্পু, শান্তা পরিবার, হাতকাটা রবিন এসবের চেয়ে এই বইটা বেশ অনেকটা পিছিয়ে। আর হ্যাঁ এই গল্পটাও চিরায়ত জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাসের মত করেই লেখা। শুধু রিফাত হাসানের অংশটা যা একটু অভিনবত্ব এনেছে। যাহোক, পড়ে দেখতে পারেন।

এই বইয়ের প্রধান চরিত্র আট বছরের ছোট্ট একটি ছেলে গাব্বু। বাবা, মা, বড় বোন টুনি, ছোট ভাই মিঠুনকে নিয়ে তার পরিবার। গাব্বুকে নিয়ে তার পরিবারের সমস্যার শেষ নেই। বাবা-মা বাকি দুই ছেলে-মেয়েকে নিয়ে যতটুক ভয়ে থাকেন তার থেকে বেশি ভয়ে থাকেন গাব্বুকে নিয়ে। কিন্তু আট বছরের একটা ছেলেকে নিয়ে এতো কিসের ভয়? ভয় গাব্বুর সাইন্স এক্সপেরিমেন্ট নিয়ে। হ্যাঁ আট বছরের এই ছোট্ট গাব্বু একজন ক্ষুদে সায়েন্টিস্ট। সারাক্ষণ বাসার মধ্যে এক্সপেরিমেন্ট চালাতে থাকে। সকালে ঘুম থেকে উঠারর পর শুরু হয় তার এক্সপেরিমেন্ট চালানো রাতে ঘুমাতে গিয়েও সে এক্সপেরিমেন্টের কথা ভাবে। গাব্বুর জন্য বাসার সবাই মোটামুটি অতিষ্ঠ। তাদের বাসায় "এক্সপেরিমেন্ট" শব্দটাই এখন এক বিভীষিকা। গাব্বুর এসব বৈজ্ঞানিক ব্যাপারস্যাপার বাসায় কেউ বুঝেও না বুঝতেও চায় না। গাব্বুর এই করুণ অবস্থায়ই দেখা হয় একজন সত্যিকারের বিজ্ঞানীর সাথে। সেই বিজ্ঞানীর সাথে দেখা হওয়ার পরই গাব্বু অনেক জনপ্রিয় হয়ে যায়। কিন্তু কিভাবে? সেই কাহিনী জানার জন্যে পড়তে হবে "গাব্বু" বইটি।

I have grown up reading Md Zafar Iqbal's books. He is my second most favorite author, first being Humayun Ahmed. While reading Gabbu, however, I did not enjoy as much as I thought I would. It's a nice read, definitely, but nothing to get too excited about. And while many of his other books are for a young-adult audience, I felt this one to be appropriate for slightly younger audience. Young readers may love this book, who knows maybe I've outgrown such books overall.

অনেক ভাল লাগল

ধন্যবাদ রকমারি।এত সুন্দর একটা বই দেয়ার জন্য।দাম অনুযায়ী বইটা অনেক ভালো।অনেক তাড়াতাড়ি ডেলিভারি পেয়েছি।ডেলিভারি মেনের আচরণ অনেক ভালো।ধন্যবাদ রকমারি।

শিশু- কিশোরদের পড়ার জন্য একটা সেরা বই। ♥️♥️♥️

খুব ভালো একটি বই।

গাব্বু গল্পের কাহিনী খুব মজাদার। বারো বছর বয়সী কিশোর বৈজ্ঞানিক গাব্বু। তার বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও কাণ্ডকারখানার জ্বালা-যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ তার পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবের জীবন। সে সময়কার বিখ্যাত বিজ্ঞানী রিফাত হাসান বাংলাদেশে আসেন ও ঘটনাক্রমে গাব্বুর সাথে পরিচিত হন।গাব্বু তাকে চিনতে না পারলেও তার গবেষণার জন্য সহায়ক তথ্য দেয়।এটি তাকে ব্যাপক সাহায্য করে। গাব্বুর কাজ-কর্মের জন্য বিদ্যালয় থেকে তাকে বের করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হলে সে সময় রিফাত হাসান সেখানে গাব্বুকে ধন্যবাদ দেয়ার জন্য উপস্থিত হন।এর ফলে কাহিনীর মোড় ঘুড়ে যায়।

ফ্ল্যাপে লিখা কথা গাব্বুর বয়স মাত্র বারো,কিন্তু এর মাঝেই তার চুলের ডগা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত সে পুরোপুরি বৈজ্ঞানিক। সেটি কোনো বড় সমস্যা হওয়ার কথা না, কিন্তু সে যেহেতু প্রতি মুহূর্তেই কোনো না কোনো বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করছে এবং তার বেশির ভাগ পরীক্ষার ধকলগুলো বাসার সবারই, ‘এক্সপেরিমেন্ট’ শব্দটার সাথে একধরণের অ্যালিার্জির মতো হয়ে গেছে। তাই যখন গাব্বু তার বৈজ্ঞানিক এক্সপেরিমেন্টের কথা সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা করে অন্যেরা অনেক সময়ই তার গুরুত্বটা গাব্বুর মতো করে বুঝতে পারে না। গাব্বুর বয়স মাত্র বারো,কিন্তু এর মাঝেই তার চুলের ডগা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত সে পুরোপুরি বৈজ্ঞানিক। সেটি কোনো বড় সমস্যা হওয়ার কথা না, কিন্তু সে যেহেতু প্রতি মুহূর্তেই কোনো না কোনো বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করছে এবং তার বেশির ভাগ পরীক্ষার ধকলগুলো বাসার সবারই, ‘এক্সপেরিমেন্ট’ শব্দটার সাথে একধরণের অ্যালিার্জির মতো হয়ে গেছে। তাই যখন গাব্বু তার বৈজ্ঞানিক এক্সপেরিমেন্টের কথা সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা করে অন্যেরা অনেক সময়ই তার গুরুত্বটা গাব্বুর মতো করে বুঝতে পারে না। এভাবেই কাহিনী গড়ায় গাব্বু উপন্যাসের। লিখেছেন মুহম্মদ জাফর ইকবাল। মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্মঃ ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২) হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক। তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান।

মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা "গাব্বু" একটি বাংলা কিশোর উপন্যাস । গাব্বুর বয়স ১২ হলেও এই বয়সেই সে পাকা বিজ্ঞানী । প্রতি বিষয়েই তাঁর সমান কৌতূহল । বিজ্ঞানের নানা রকম এক্সপেরিমেন্ট করে সে সবসময় সবাইকে ব্যাতিব্যাস্ত করে রাখে । পড়তে খুব মজা লেগেছে ।

গাব্বু উপন্যাসটি অসাধারণ ও অতুলনীয়। আশা করি বইটি সবার ভালো লাগবে। ধন্যবাদ , জাফর ইকবাল স্যার রকবারিকেও ধন্যবাদ।

অনেক ভালো লাগেছে, জাফর ইকবাল একজন অসাধারণ লিখক

জাফর ইকবাল স্যারের কিছু কিছু বইয়ে যেন ফিরে আসে হারানো শৈশব,ছেলেবেলার খুনসুঁটি-আরও অনেক কিছু । এরকম হাজারটা ভাল লাগা ধারণ করে রাখা বইয়ের নাম "গাব্বু" । গাব্বু স্কুল পড়ুয়া বারো বছরের এক ক্ষুদে বৈজ্ঞানিকের নাম,যার বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় তার বাবা-মা,ভাই-বোন এমনকি স্কুলের সহপাঠীদের জীবনও রীতিমত দুর্বিসহ ! তারপরেও বিজ্ঞান গবেষণায় গাব্বুর যেন এতটুকু বিরক্তি বা ক্লান্তি নেই । এ গল্পের আরেক চরিত্র হল বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত পৃথিবীর খ্যাতিমান বিজ্ঞানী রিফাত হাসান , যিনি কিনা বহু বছর পর আমেরিকা থেকে ফিরেছেন স্বদেশের টানে এই বাংলাদেশে । খ্যাতির চরম বিড়ম্বনা এঁড়িয়ে তিনি যখন কিছুটা সময় কাটাবার জন্য ছুটে গেছেন তাঁর শৈশবের স্কুলে তখন তার সাথে পরিচয় ঘটে গাব্বুর । অথচ শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী রিফাত হাসান কে যেন চিনতেই পারেনা গাব্বু ! স্বভাব-সুলভ ভঙ্গিতে গাব্বু তার বৈজ্ঞানিক আলোচনা চালাতে থাকে রিফাত হাসানের সাথে । গাব্বুর সাথে কথোপকথনের এক পর্যায়ে রিফাত হাসান গাব্বুর কথা থেকে পেয়ে যায় তাঁর গবেষণার এক বৈপ্লবিক কৌশল । অথচ তার পর দিনই স্কুলে গাব্বুর নানারকম এক্সপেরিমেন্টের ফলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে এবং গাব্বুর বাবা-মা,শিক্ষক আর সহপাঠীদের আপত্তি সত্ত্বেও গাব্বুকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন রাগী চেহারার প্রধান শিক্ষক । এসময় বাংলাদেশ ছাড়ার আগ মুহূর্তে গাব্বুর খোঁজে গাব্বুর স্কুলে উপস্থিত হন রিফাত হাসান । সবাই বুঝতে পারে,গাব্বু আসলে অন্যরকম প্রতিভাধর এক ছোট্ট বৈজ্ঞানিক , যার কারণে সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে পৃথিবীর একজন শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক !

বরাবরের মতই চমৎকার বই উপহার দিলেন মোঃ জাফর ইকবাল স্যার। কিশোর উপন্যাসটি আসলেই খুব উপভোগ্য হয়েছে। আশা করি সবারই ভাল লাগবে। ধন্যবাদ।

বইটা পড়ে ততটা মজা পাইনি।হয়তো এ জন্য যে ঈদে এটার নাটকটা দেখেছিলাম,অথবা নাট-বল্টু পার্ট 2 মনে হয়েছে এ জন্য।স্যারের কাছে অনুরোধ থাকবে নাটকের স্ক্রিপ্টগুলোকে বই না বানাতে আর প্রকাশকদের অনুরোধ করবো স্যারকে লেখার জন্য চাপাচাপি না করতে।ওনাকে একটু স্পেস দিন।নইলে ক্রমাগত নতুন বোতলে পুরানো মদই বেরুতে থাকবে।