User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Ayan Chakraborty

      05 Jan 2020 07:20 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ূন আহমেদ বাঙালি জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়। তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার। বলা হয় আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের তিনি পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা দুই শতাধিক। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। এই গ্রন্থে লেখক সুনিপুণভাবে তুলে ধরেছেন ব্যক্তি হুমায়ূন আহমেদের জীবনের নানা জানা অজানা দিক; বাংলাদেশের প্রথিতযশা এই সাহিত্যিক সম্বন্ধে জানতে এই গ্রন্থের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

      By Shakoor majid

      15 Mar 2013 07:47 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ূন আহমেদ যে ছিল এক মুগ্ধকর—শাকুর মজিদ প্রচ্ছদ: কাইয়ুম চৌধুরী প্রথমা প্রকাশন দাম ২৬০ টাকা শাকুর মজিদ ছবি তোলেন, তথ্যচিত্র-প্রামাণ্যচিত্র বানান, নাটক লেখেন; লেখার হাতটিও তাঁর ভালো। নিজের স্কুলজীবন অথবা কাছে-দূরের দেশ বেড়ানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে তাঁর লেখা বইগুলো পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে সেই অল্প বয়সেই আত্মার একটি মিল খুঁজে পেয়েছেন শাকুর—হুমায়ূনের ভেতরে যে একটি ভবঘুরে মানুষ ছিল, তাকে তিনি চিনতে পেরেছেন। এই ভবঘুরে মানুষটি হুমায়ুন আহমেদের সৃষ্টিশীল সত্তাটিকে যে হাত ধরে নানা জায়গায় নিয়ে যেত, মানুষের মনের অলিগলি থেকে নিয়ে বিশ্বসংসারের আনন্দ-বেদনার অলিন্দে-উঠানে, সে বিষয়টি শাকুর বুঝতে পেরেছিলেন। ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে হুমায়ূন আহমেদকে তিনি দেখেছেন, জেনেছেন, তাঁর সৃষ্টিশীলতার উৎসগুলো চিহ্নিত করার প্রয়াস পেয়েছেন, তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের নানা টানাপোড়েনের সাক্ষী হয়েছেন, তাঁর মেজাজটি পড়তে চেষ্টা করেছেন এবং তাঁর ভেতরের ভবঘুরে মানুষটির সঙ্গে সখ্য গড়তে চেয়েছেন। হুমায়ূন আহমেদও, যাকে বলে আশকারা দিয়েছেন শাকুরকে; তাঁর কাজের প্রতি এক ধরনের সস্নেহ সমর্থন দিয়ে গেছেন। আর যতই হুমায়ূনকে দেখেছেন শাকুর, ততই মুগ্ধ হয়েছেন। এই মুগ্ধতার প্রকাশ যে ছিল এক মুগ্ধকর। তবে মুগ্ধতাটা মোহাবিষ্টতার প্রদর্শনী হয়ে দাঁড়ায়নি, আবেগের বিহ্বলতার বিশেষণমণ্ডিত বর্ণনা হয়ে দাঁড়ায়নি, যে বিপদটি এ ধরনের আখ্যানকে বিপথে নিয়ে যেতে পারে। শাকুর বরং উল্টো পথে হেঁটেছেন—মুগ্ধতা কেন, অথবা নয় কেন, কখন ও কোথা থেকে এর উৎপত্তি—এসব প্রশ্নের আদিঅন্ত খুঁজেছেন। সেই শঙ্খনীল কারাগার পড়ার অভিজ্ঞতায় যে হুমায়ূনকে তিনি চিনেছিলেন, তাঁকে যেন বাজিয়ে নিতে চেষ্টা করেছেন এর পরের ৩২ বছর এবং এটি করতে গিয়ে একজন লেখকের, নাট্যকারের, গান রচয়িতার, চিত্রনির্মাতা ও পরিচালকের, চিত্রকরের তিন দশকের পথ পরিক্রমা, তাঁর হুমায়ূন আহমেদ হয়ে ওঠার একটি সংবেদী ধারা বিবরণী দিয়েছেন। শাকুরের বর্ণনায় যে হুমায়ূনকে আমরা পাই, তিনি এক আশ্চর্য প্রতিভার নাম। একবার তাঁকে নিয়ে একটা বিতর্ক শুরু হয়েছিল, যার বিষয়বস্তু ছিল, তিনি জনপ্রিয় লেখক বটে, কিন্তু মহৎ লেখক নন ইত্যাদি। আমার কাছে এই বিতর্ক অর্থহীন মনে হয়েছে। আমি দেখেছি, অসংখ্য তরুণ-তরুণী তাঁর বই পড়ে চোখে একটা নামহীন কষ্ট, অথবা ঘোর অথবা স্বপ্ন নিয়ে ঘুমোতে গেছে, তাঁর চরিত্রদের সঙ্গে হেসেছে-কেঁদেছে, তাদের সঙ্গে রাতের বৃষ্টিতে ভিজেছে, ভরা জ্যোৎস্নায় পথে নেমে গেছে। তাঁদের বোধ অনুভূতিগুলোকে নিজের অধিকারে এনে হুমায়ূন তাদের তাঁর গল্পের সহযাত্রী করে নিয়েছেন। এই অর্জনটা সামান্য নয় এবং এটিকে মহৎ সাহিত্যের সংজ্ঞায় ফেলে বিচার করার কোনো প্রয়োজন নেই। শাকুর সেই তরুণদেরই একজন। তিনি লিখেছেন তাঁর কষ্ট-স্বপ্ন-ঘোরের কথা, জ্যোৎস্না-বৃষ্টিতে ভেজার কথা। তবে পার্থক্য এই, তিনি বর্ণনাটা করে গেছেন নির্মেদ গদ্যে, কোনো অতিশয়োক্তির আশ্রয় না নিয়ে। তিনি মুগ্ধ হয়েছেন, কিন্তু মুগ্ধতার একটা ইতিহাসও লিখে গেছেন। যে ছিল এক মুগ্ধকর—এর নির্মাণটি একটি মোজাইক-চিত্রের মতো। ৩০-৩২ বছরের অনেক ঘটনা-অভিজ্ঞতা থেকে ২৩টি বেছে নিয়ে তিনি মোজাইক-চিত্রটি সাজিয়েছেন। কিন্তু তলে তলে সেগুলোর একটা যোগ আছে। এবং এই যোগটা সম্ভব হয়েছে প্রতিটি বর্ণনার কেন্দ্রে হুমায়ূন থাকার জন্য। এসব বর্ণনা তাঁর সঙ্গে শাকুরের কাটানো বিশেষ কোনো মুহূর্তের, দিনের, সময়ের, ঘটনার, আড্ডায়, ভ্রমণে, অনুষ্ঠানে অথবা বইয়ের মাধ্যমে তাঁর সন্নিকট হওয়ার। হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শাকুর। তারও বিবরণ আছে। নীরদচন্দ্র চৌধুরী জানাচ্ছেন, ভালো বাঙালি বলতে যাদের বোঝায়, তারা আসলে আত্মভোলা। এ রকম এক আত্মভোলা মানুষের ছবি তুলেছেন শাকুর। ক্যামেরার ভাষায় বলতে গেলে, অনেকগুলো শটে, অনেকগুলো অ্যাঙ্গেলে, লেন্সের অদল-বদল করে, ফিল্টার লাগিয়ে অথবা না-লাগিয়ে তোলা ছবির একটি অ্যালবাম যেন সাজিয়েছেন শাকুর। এসব ছবিতে হুমায়ূন কখনো স্পষ্টভাবে, কখনো আলো-আঁধারিতে হাজির হয়েছেন। আলোকচিত্রী শাকুরকেও এই বইতে চেনা যাবে।

      By Jahan-E-Noor

      08 Apr 2013 04:24 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘যে ছিল এক মুগ্ধকর’ বইটির সূচনাকাল ১৯৮০, লেখক যখন দশম শ্রেণীর ছাত্র এবং হুমায়ূন আহমেদের প্রথম বইয়ের মুগ্ধ পাঠক।এরপর ১৯৮৬ সালে এক সাক্ষাতকার নিতে গিয়ে লেখকের সাথে তার দেখা। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে শাকুর মজিদ এবং হুমায়ূন আহমেদ পরস্পরের বন্ধুতে পরিণত হয়ে যান। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম দফায় চিকিৎসায় যাওয়ার সময় শেষ হয় এ বইটি।

      By Shumi Sikander

      02 Apr 2013 01:27 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ''যে ছিল এক মুগ্ধকর''বইটা পড়া শেষে আমিও লেখকের মত হুমায়ূন আহমেদের পা ছুঁয়ে আছি চোখ ভরা জল নিয়ে।তার জন্য ভালবাসা আমার অগেই ছিল তা আজ বহুগুনে বাড়লো এই বই পড়ে।অনেক সাবলীল স্বতঃস্ফূর্তভঙ্গীতে লেখাগুলো যেন গল্প বলে গেলো। পড়তে পড়তে আমার বারবার মনে হয়েছে হুমায়ূন আহমেদ যতটা হাসিখুশী বাইরে ছিলেন ,ভেতরে ভেতরে ততোটাই নি;সংগ। তার আড্ডাপ্রিয়তা,মজার কথা বলার ভঙ্গী ,অন্যকে অনুকরন করে ছোট ছোট আনন্দ দেয়া ,এসব কিছুর মধ্যেই নিজেকে ভুলিয়ে রাখার ব্যাস্ত রাখার প্রবল চেষ্টা মনে হল।।তিনি তার মেয়েদের বিচ্ছেদ মেনে নিতে পারেন নি। হুমায়ূন আহমেদের মন জয় করার জন্য লেখক শাকুর মজিদের বিভিন্ন সময়ের ঘটনাগুলো ইন্টারেস্টিং। হুমায়ূনস্যার দামী সিগারেট খেতে পছন্দ করেন। ৫০০টাকায় লেখা দিতে রাজী হবার পরও তিনি তার জন্য দামী সিগারেট নিয়ে গেছিলেন।তার মনের কাছাকাছি আসার সুযোগ লেখক ছাড়তে চাননি।লেখানেই লেখকের মুন্সিয়ানা। আবার সূনীল গঙ্গোপাধ্যায় কে নিয়ে হুমায়ূন স্যারের সাথে আপনার বাকবিতন্ডা এবং তা কিছুক্ষণের মধ্যেই স্বাভাবিক হয়ে যাওয়াতেও শান্তি ফিরে এলো। এটাই স্বাভাবিক।আপনারা কেউই অতি মানব নন। অনেক সময় প্রিয় মানুষের সাথেই অনেক মত পার্থক্য হয়।সেটা সম্মানহানী কর কখনই নয়। বইটা তে হুমায়ূন আহমেদের সাথে দেখা হবার বিভিন্ন স্মৃতি, কথোপকথন ভাল লাগলো। যখন তিনি শাওন কে বরষার দিনে আকুল হয়ে কবিতা লিখে পাঠালেন সেটা পড়তে পড়তে অনেকক্ষণ কাঁদলাম কেন কে জানে।আসলে মানুষ অবলম্বন হারাতে চায় না। এবছর সারা বইমেলাতে তার না থাকাটা কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছিলাম না।এত ভয়াবহ শূন্যতা যে লেখকের লেখক মৃত্যুর পর তৈরী হয় তিনিই তো অমর। এই অসাধারণ মানুষকে কখনও আর আমরা ফিরে পাবোনা। তবে যেটা পারবো সেটা হল এইবইটা আবার পড়ে তার কাছাকাছি যেতে।মাত্র একবার পড়ে মন ভরলো না। আবার আমি বইটা পড়বো...আমার প্রিয় মুগ্ধকর লেখককে পাবো কে আরেক প্রিয় লেখকের মন্ত্রমুগ্ধ বর্ণনায়।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!