User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
nice book. pore bhalo laglo
Was this review helpful to you?
or
The book was very good
Was this review helpful to you?
or
বই পড়ার আনন্দ বেড়ে যায় এরকম বই পেলে। সেই ২০০০ সালের দিকে পড়েছিলাম এটা, আবার এই ২০২৩ এ পড়তে ভালোই লাগছিল। যদিও এবার বই গুলো সংগ্রহ করেছি বাচ্চাদের জন্য !
Was this review helpful to you?
or
কি বা নতুন করে জাফর স্যার-এর লেখা নিয়ে!!!
Was this review helpful to you?
or
nice book.
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
বইটা দারুন ! আর আমি অর্ডার করার ২ দিনের ভেতর বইটি হাতে পেয়েছি।♥️
Was this review helpful to you?
or
service onek valo and boi gulaw valo chilo
Was this review helpful to you?
or
huh,,,
Was this review helpful to you?
or
ছোটদের জন্য সুন্দর বই
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
খুব মজার এবং উত্তেজনাকর বই। এটা অবশ্যই কিনতে হবে।
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভালো একটা বই ?
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
Excellent
Was this review helpful to you?
or
Great writing
Was this review helpful to you?
or
nice
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো একটা বই
Was this review helpful to you?
or
খুবই ভালো একটি বই
Was this review helpful to you?
or
Love it!
Was this review helpful to you?
or
ভাল লাগল।
Was this review helpful to you?
or
অসাধারন একটি বই
Was this review helpful to you?
or
হাহাহা সফদার আলী মিয়া সদরঘাট গিয়া খুঁজেন বাঁদর মিয়া
Was this review helpful to you?
or
বইঃ বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ সায়েন্স ফিকশন গল্প প্রকাশনাঃ জ্ঞানকোষ প্রকাশনী হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৭৬ টাকা বিজ্ঞানী সফদর আলী । একজন খাটি বাঙালী বিজ্ঞানী যিনি ঢাকায় থাকেন এবং বিভিন্ন রকম জিনিস আবিষ্কার করেন । তাঁর সঙ্গী হন লেখক । মুরগির পরীক্ষা থেকে শুরু করে তাদের ক্যাম্পিং ট্রিপ - এটা আমার পড়া চরম মজার গল্পগুলির মধ্যে একটি।
Was this review helpful to you?
or
সফদর আলী চরিত্রটি আসলেই খুব মজাদার??মুরগীর পাখনা ছাড়িয়ে নেওয়াটা যেমন তার বোকামি তেমনই হিরোয়িন পাচারকারী সরকারকে ধরিয়ে দেওয়াটা তার সাহসিকতা। তার করা সব আবিষ্কার আসলেই খুবই উপকারী হতো যদি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা যেতো।
Was this review helpful to you?
or
বিজ্ঞানী সফরদর আলী একজন আজব বিজ্ঞানী যে কিনা নিত্য নতুন চিন্তা মাথায় আসতেই তা নিয়ে এক্সলেরিমেন্ট করতে শুরু করে। নিজের কষ্ট কমাতে সে গিনিপিগকে ব্যবহার করে ঘরের সব কাজ করায় নেয়। এমনকি সে গাছের বুদ্ধি বিকাশেও এক্সপেরিমেন্ট করে। তার প্রথম প্রচেষ্টা ছিল গিনিপিগ দিয়ে বিরিয়ানি রান্না কিন্তু.......যাই হোক পাঠক নিজেই পড়ে নিবেন। জাফর ইকবাল স্যারের এই ব্যতিক্রমধর্মী কল্পকাহিনী সত্যিই খুব মজার এবং পাঠককে হাসাতে যথাযথভাবেই সফল হবে বলে আমি মনে করি
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবার স্যারের এক অনবদ্য সৃষ্টি। প্রতিটি পাঠক মাত্রই অদ্ভুত বিজ্ঞানী সফদর আলীর প্রেমে পড়তে বাধ্য হবে। মোট সাতটি গল্প নিয়ে মূলত এই বইটি লেখা হয়েছে। এবং প্রতিটি গল্পের মূল চরিত্রে ছিলেন সফদর আলি। অদ্ভুতুড়ে আবিষ্কার, কম কথা বলা, অদ্ভুত টেলিগ্রামের ভাষা দিয়ে পাঠককে আটকে রাখবার সমস্ত উপাদান আছে সফদর আলী চরিত্রে। আমার কাছে জং বাহাদুর এবং পীরবাবা গল্পদুটো বেশি ভাল লেগেছে। বিশেষ করে ভন্ড পীরবাবাকে বৈজ্ঞানিক উপায়ে ধরাশায়ী করাটা সবচেয়ে উপভোগ্য ছিল। বইপোকাদের জন্য এই বইটি একটি উপভোগ্য পাঠ্য হবে বলে আশা রাখি।
Was this review helpful to you?
or
This was one of the first few books that I read of Zafar Iqbal Sir, and it made me a big fan of his. I always thought science fiction would be about really serious stuffs. But this one was a big riot laughter from the start. This one is more about humor and satire more than science. I have re-read this one more than once. Just hope he would write more like this rather than the more serious ones.
Was this review helpful to you?
or
Safdar Ali is a mad scientist, and this book is about him and his strange contraptions. This is a hilarious book featuring our main character Safdar Ali, seen from the writer's perspective. It contains five short stories, each include Safdar Ali's gadgets and inventions or just weird ideas. It's a good book with the finest touch of comedy.
Was this review helpful to you?
or
বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কার’ উপন্যাসটা খুবই প্রিয় একটা বই ছিল!!সল্ডারিং করার সময় দুটো হাতই জোড়া থাকে বলে বিজ্ঞানী সফদর আলী পিঠ চুলকানো, মশা মারা ইত্যাদি কাজের জন্য তৃতীয় হাতের প্রয়োজন অনুভব করেছিলেন। রেখেছিলেন তার সহকারী বাঁদর জংবাহাদূরকে। জিলিপি ঠান্ডার জন্য বিশেষ ফ্যান আরও কত আজব জিনিস বানিয়েছিলেন সফদর আলী না পড়লে বুঝা যাবে না!!
Was this review helpful to you?
or
#রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগত ও #রকমারি_ডট_কম #বুক_রিভিউ_কনটেস্ট তিরিং বিরিং চিনিং ছা , এই বলেই বইটা পড়া শুরু করেলাম। মানে জাফর স্যারের বই এট্টু মজা না করে পড়লি হয় বলুন? শুরুর টপিক দেখে আমি ভাবলাম কাচ্চি বিরিয়ানি খাতি পারব , কিন্তু খাতি পারিনি। কিন্তু প্যাভলভ আংকেলের তত্ত্বের এক্সপেরিমেন্টটা ভাল মতই বুঝি ফেলিছি। জিলিপি খাওয়া দিয়ে শুরু করলেও তিনি একে একে ম্যানেজ করে ফেললেন বিরিয়ানির রেসিপি। এই গল্পটার সবচেয়ে মজার লাইন ছিলো - "আমি বাধা দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, চিচিংগাইশ মানে কি? ও চিচিংগাইশ মানে হচ্ছে দুই আর কিলি, তার মানে ষোলো দুগুনে বত্রিশ যোগ কিলি, তার।মানে আপনাদের তেতাল্লিশ । তারপর জং খাওয়া বাহাদুর থুক্কু জংবাহাদুর এর গল্প একে একে গাছগাড়ি, পীরবাবা,হেরইন কারবারি এবং শেষে আছে মোরগের গল্প। এই থুরি থুক্কু থুরি ডব্বা আর কিছু বলব না সব বুলি দিলি তো বই পড়ে মজাই পাবেন না। যান যান আজই নিয়ে ফেলুন। আমার পড়া অন্যতম সুন্দর এবং মজার সায়েন্স ফিকশন একটি বই জাফর স্যার অলয়েইজ রক্স By Nahid Hossain Anik
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ সায়েন্স ফিকশন প্রকাশনীঃ জ্ঞানকোষ প্রকাশনী মূল্যঃ ২০০ টাকা . বিজ্ঞানী সফদর আলী এক আজব মানুষ। নানা বিস্ময়কর আবিষ্কারে তার সীমাহীন আগ্রহ। বাংলাদেশের মানুষ অথচ আবিষ্কারের চিন্তায় দেশকেই ভাল ভাবে বেচারা চিনেননা। পুরোটা গল্প লিখা উত্তম পুরুষে। গল্প কথকের সাথে সফদর আলীর বেশ ভাব। আসি সফদর আলীর আবিষ্কারের কথায়, প্রথমেই আসা যাক কাচ্চি বিরিয়ানি রান্নায়! সফদর আলীর হঠাৎ মাথায় আসে গিনিপিগ দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করাবেন! তাতে তার নিজের রান্না করতে হবেনা, বাঁচবে গবেষণার সময়। যেই ভাবা সেই কাজ। চট জলদি করে ফেলেন সেই ব্যবস্থা। গিনিপিগ লেগে গেল সফদর আলীর জন্য কাচ্চি বিরিয়ানি রান্নায়! তারপর, এই বিরিয়ানি রান্না নিয়েই পড়েন আবার ফ্যাসাদে। তারপর গল্পকথক ইকবাল এবং সফদর আলী দুজনের সমন্বিত বুদ্ধিতে হয় সমস্যার সমাধান। :) এরপর আসে জংবাহাদুর। সফদর আলীর একজন সহকারী প্রয়োজন, আর তার জন্যই সহকারীর জায়গায় নিয়ে আসেন #জংবাহাদুর নামের এক বানরকে! বেশ ভাল ভাবেই শিখিয়ে, পড়িয়ে, ট্রেনিং দিয়ে নিজ সহকারী নিযুক্ত করেন বানরকে। এই বানরটাও অবাক হয় সফদর আলীর কার্যকলাপ দেখে আর ভীত থাকে আজব সব আবিষ্কারের জন্য! একটা সময় সফদর আলীর মাথায় আসে বানাবেন গাছগাড়ি! যে গাছ তার গাড়ির সাহায্যে হাটবে, ঘুরবে আর তৈরি করে নিবে নিজ খাবার! বেশ কষ্টকর ব্যাপার, তবে সফদর আলীর মত বিজ্ঞানীর মত এটি শেষমেশ কোন ব্যাপারই দাঁড়ায়না! সমস্যার কথা হল, নিজ আবিষ্কার এই গাছগাড়ির তৈরি খোরাক সফদর আলী নিজে হতে যাচ্ছিলেন! তারপর, আবার নিজের আবিষ্কারি বুদ্ধি দিয়েই বাঁচেন গাছগাড়ির হাত থেকে! তারপর.... আসে #পীরকাহিনী! গল্প কথক ইকবাল সাহেবের অফিসে জমে ওঠে পীরদের নিয়ে আলোচনা আর ভক্তির ঝড়। তারপর গল্প কথক নামেন সফদর আলীকে নিয়ে এই পীরদের আসল কাহিনী, আসল রূপ উদ্ধারে! গল্পের এই দিকটা আমার কাছে সবচে অসাধারণ লেগেছে! পীর বিক্রমপুরী। তিনি সুচালো পেরেকের শুয়ে থাকেন, সাগরেদরা বুকে থান ইট ভেঙ্গে টুকরা টুকরা করে ফেলে অথচ পীরের কিচ্ছু হয়না! শুধু কি তাই? পীর খালি পায়ে আগুনের ওপর হেটে গেলেও পায়ে এতটুকু ফোসকাও পড়েনা!! তারপর জোচ্চোর পীর বিক্রমপুরীর জোচ্চুরির রহস্য অসাধারণ কৌশলে সবার সামনে আনেন সফদর আলী! এত মজা লাগে এই দিকটা ভাষায় প্রকাশ অসম্ভব! কিছুদিন রিলাক্স থাকা দরকার। তাই সফদর আলী আর ইকবাল সাহেব পাড়ি জমান কক্সবাজারে! হুমম... কিন্তু রিলাক্স কি থাকা হয় তাদের? না... ছুটেন তারা হিরোইন কারবারির পিছনে। শুরুতে বেশ মজা লাগে। ইকবাল সাহেবের মাথায় কে একজন ধরে পিস্তল! তারপর পিস্তলধারী ছটফট করে উঠে! কেন? কে এই পিস্তলধারী? যাইহোক, শুরু হয় অভিযান! তারা লেগে যান হিরোইন কারবারির পিছনে। সফদর আলীর অসাধারণ বৈজ্ঞানিক বুদ্ধির জন্য ধরা হিরোইন কারবারির দল :) . আসে #মোরগ! ইনকিউবেটরে জন্ম নেয়া মোরগগুলোকে আজব করে তোলেন সফদর আলী.... বিশাল বিশাল সাইজের চশমা পড়া মোরগ, যারা একদৃষ্টিতে (বাইনোকুলার দৃষ্টি) তাকিয়ে থাকে! অবশ্য এই মোরগদের সাহায্যেই একটা চোর ধরা পড়ে যায়, এইটাই ভাল দিক আরকি! কিন্তু মোরগ গুলা দেখতে বোধহয় পিশাচের মত, বোধহয় বলছি কারণ ইকবাল সাহেব এই মোরগ গুলো দেখে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান শুধু তাই নয়, অজ্ঞান হবার যথার্থ কারণও আছে, মোরগ গুলো তখন আর সাধারণ মোরগ নেই! সফদর আলীর আবিষ্কার সর্বভুক মোরগ, যারা মানুষ দেখলেও চেষ্টা করে খেতে!! . #মন্তব্যঃ "সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার" জাফর ইকবালের অসাধারণ মজার একটা বই! বাজি ধরে বলতে পারি এই বই পড়লে হাসতে হাসতে চোখে পানি চলে আসবে :) তাই..... পড়ে নিন। হ্যাপি রিডিং :)
Was this review helpful to you?
or
onek mojar akta boi ,amar choto vaio pore khob moja peyeche
Was this review helpful to you?
or
Nice concept
Was this review helpful to you?
or
খুবই অসাধারণ এবং মজার একটি বই। এক শৌখিন বিজ্ঞানী নাম তার সফদর আলী। তিনি শখের বসে নানান আজব আবিষ্কার করেন। সেই সাথে এসিস্ট্যান্ট হিসেবে রাখেন এক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বানরকে। এসব মজার মজার আবিষ্কারের গল্পের ফাঁকে রয়েছে নানান বিজ্ঞান ব্যাখ্যা। ভণ্ড পীর বাবার কারসাজির বিজ্ঞান ব্যাখ্যা সহ নানান মজার ঘটনা ও তাদের ব্যাখ্যা রয়েছে এই অসাধারণ বইটিতে।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই : বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার। লেখক : মুহম্মদ জাফর ইকবাল পৃষ্ঠা :১৪৪ ধরণ: কিছুটা সায়েন্স ফিকশন মনে হয়েছে। মৃদ্রিত মুল্য : 200 (রকমারি.কম এ ১৭৬ টাকা) বইয়ের নামের সাথে সাথে কাজেরও অনেকটা বিচিত্রতা লক্ষ্য করা যায় ।বিজ্ঞানী সফদর আলী এক আজব মানুষ। তাকে শখের বিজ্ঞানীও বলা যায় । নানা বিস্ময়কর বৈজ্ঞানিক জিনিসের আবিষ্কারে তার আগ্রহ সীমাহীন । তার চিন্তাধারাও অন্যান্য রকম। বিজ্ঞানী সফদর আলীর সাথে লেখকের দেখা হয়েছে জিলিপি খেতে গিয়ে। । বিজ্ঞানী সফদর আলীল প্রতিটি কাজে রয়েছে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার প্রতিফল। তিনি জিলিপি ঠান্ডা করার জন্য যেমন বিশেষ ধরণের ফ্যান ব্যবহার করেন আবার তেমনি বৃষ্টির সময় চশমার গ্লাসে পানি পড়লে দেখার সমস্যা যেন না হয় সেজন্য চশমার গ্লাসে গাড়ির মত ব্যবহার করেন থাকেন ওয়াইপার ।আবার ভিজা জামা কাপড় শুকানোর জন্য ব্যবহার করেন বাষ্পীভূত প্রক্রিয়া।যার মাধ্যমে নিমেশেই জামাকাপড় শুকনো হয়ে যায় ।আবার চোর ধরার যন্ত্র আবিষ্কার করেন। সফদর আলীর মনে করেন নাকি সংখ্যা দশ-ভিত্তিক না হয়ে ষোলভিত্তিক হওয়া দরকার, কেন হবে সেটাও বলেছেন। এভাবেই বিজ্ঞানী সফদর আলীর সাথে লেখকের অনেক ভাব জমে যায়।নানান প্রয়োজন তাদের মধ্যে টেলিগ্রাম আদান প্রদান হতে থাকে। কাচ্চি বিরিয়ানি,জংবাহাদুর ,গাছগাড়ি,পীরবাবা,হেরোইন-কারবারি, মোরগ ইত্যাদি বিষযগুলো নিয়ে বিজ্ঞানী সফদর আলীর নানান ধরনের আবিষ্কার নিয়ে লিখেছেন লেখক। #কাচ্চি বিরিয়ানি: যেহেতু তিনি বিজ্ঞানি সেহেতু সাধারণ মানুষের তুলনায় ওনার চিন্তাশক্তি একধাপ এগিয়ে।তিনি কাচ্ছি বিরিয়ানি রান্না করবেন তবে সেটা কোনো বাবুর্চি দিয়ে নয়, গিনিপিগ দিয়ে!!!অবাক করা কথা হলেও তিনি কম্পিউটারের কাজ করার লজিক খাটিয়ে গিনিপিক দের মাধ্যমে কাচ্ছি বিরিয়ানি রান্না করিয়েছেন। তারপর আবা্র, এই কাচ্ছি বিরিয়ানি রান্না নিয়েই পড়েন সমস্যায় । তারপর গল্পকথক ইকবাল স্যার এবং সফদর আলী দুজনের বুদ্ধিতে সমস্যার সমাধান করেন। #জংবাহাদুর : সফদর আলী বিজ্ঞানী মানুষ।ওনার দুইটি হাতে কোনো কাজ হয় না,ওনার চারটি হাত প্রয়োজন, কেন প্রয়োজন সেটাও বলেছেন।পরে অবশ্যই বুঝতে পেরেছন দুইটা হাতই ঠিক, তবে ওনার একজন সহকারী প্রয়োজন তবে সেটা কোনো মানুষ নয় ! সেটা বানর হতে হবে। বানরই হবে তার সহকারী। বানর খুজঁতেও অনেক হাস্যকর কান্ড ঘটে,একবার বানির খুজঁতে গিয়ে মহা হাসির কান্ড ঘটে ,একজন ব্যাক্তি সফদর আলীকে গালাগালি করে বলে ওনার গাঁয়ের চামরা দিয়ে নাকি জুতো বানাবে।তবে ওনি ওনার চামরা নিয়ে চিন্তিত না হয়ে ,” মানুষেল চামরা দিয়ে জুতা বানালে কতদিন টিকবে সেটা নিয়েই এক প্রকার গবেষনা করে বললেন, যে জিনিজ টিকবে না, সে জিনিজ বানিয়ে কি লাভ? মানুষের চামড়া পাতলা,সেটা এক সপ্তাহর বেশিও টিকবে না।” এরপর শেষ পযর্ন্ত একটা বানর পায়।যার নাম জংবাহাদুর।আবারসেই জংবাহাদুরকে নিয়েও অনেক কান্ডকারখানা ঘটে। #গাছগাড়ি :সফদর আলী রমর্না র্পাক গিয়ে নানা প্রকার গাছ দেখে ওনার মাথায় গাছ নিয়ে গবেষনার করা ইচ্ছা হলো। এবং তিনি গাছ গাড়ি বানাবেন। গাছগাড়িা অনেকটা এরকম যে, গাছ নিজে নিজেই রোদের কাছে যাবে, নিজেই নিজের খাদ্য তৈরি করবে, অর্থাৎ গাছ নিজের প্রয়োজনীয়তা নিজেই পূরণ করবে। বেশ কষ্টকর ব্যাপার হলেও, তবে সফদর আলীর মত বিজ্ঞানীর এটি তৈরি করা কোন ব্যাপারই দাঁড়ায়না।তিনি সেই গাছ গাড়িটা তৈরিও করেছেন। #পীরবাবা: মানুষের ভুল ধারণা ভাঙ্গাতে ইকবার স্যার আর সফদর আলীর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাটা সত্যিই ভালো ছিল ।আর পীরের ভন্ডামী ধরার কৌশলটা অনেক হাস্যকর আর ধারুণ ছিল। ধর্মীয় বিশ্বাসী হওয়া উত্তম তবে অন্ধ ধর্মীয় পীর বিশ্বাসী হওয়া ক্ষতিকর।সকল অলৌকিক ক্ষমতা প্রযোগ করাটা আল্লাহর মাধ্যমেই এবং আল্লাহর ইচ্ছাই সম্ভব। #হিরোইন-কারবারি: প্রাকৃতিক ব্যস্ততার পর নিজেদের মনকে চা্ঙ্গা করার জন্য কিছুদিন রিলাক্স থাকা দরকার। সেই প্রেক্ষিতেই লেখক আর বিজ্ঞানী সফদর আলী কক্সবাজার পাড়ি জমান। তবে যেহেতু বিজ্ঞানী সেহেতু ভ্রমনের ক্ষেত্রেও ওনার বৈজ্ঞানিক ছোঁয়া বাদ পড়ে নি। ভ্রমণের জন্যও তৈরি করে রেখেছেন ভ্রমণবন্দি, ইনফ্রায়েড চশমা আরো কতকি!!.... ওখানে রিলাক্স করতে গেলেও আর ওনাদের রিলাক্স করা আর পুরাপুরি হলো না।ছুটটে হলো হিরোইন কারবারিদের পিছনে।শেষ পযর্ন্ত সফদর আলীর অসাধারণ বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার আর কৌশলের মাধ্যমে ধরা পরলো হিরোইন কারবারির দল । #মোরগ:ইকবাল সাহেব এর অনুরোধে তৈরি করেন মোরগির ডিম থেকে বাচ্চা ফুটানোর ইনকিউবেটর যন্ত্র। মোরগের ইনকিউবেটরের সাহায্যে জন্ম নেয়া মোরগগুলো উপর আরো গবেষণা করে মোরগি গুলোকে আজব প্রকৃতি করে তুলেন ।কারণ মোরগি গুলো তখন আর সাধারণ মোরগি নেই!দেখতে অনেকটা পিশাচের মত হয়ে গেছে, যা দেখে ইকবাল সাহেব এই মোরগ গুলো দেখে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।মজা ব্যাপার হলো মোরগদের সাহায্যেই একটা চোর ধরা পড়ে যায়,যে কিনা সফদর আলীর চোর ধরার যন্ত্র নিয়ে গিয়েছিল। #মন্তব্য:জাফর ইকবাল স্যার মানেই অন্যরকম বই হবে সেটা বলতে বাকি রাখে না। বইটিতে যেমন বৈজ্ঞানিক বিষয় নিয়ে ছিল তেমনি অনেক মজার বিষয় ছিল যা আপনাকে সত্যিই হাসাতে সাহায্য করবে ,সাথে কিছুটা ভ্রমণ গল্প ছিল,যা সত্যিই ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
#রহসসময়_বিজ্ঞান_জগত ও #রকমারি_ডট_কম আয়োজিত বুক রিভিউ প্রতিযোগিতা সেই টাইপ এক বিজ্ঞানী সফদর আলী। তার সব আজব আবিষ্কার এর কথা শুনে সত্যিই মাথা ঘুরায় বইয়ের গল্প কথক লেখক নিজেই। লেখকের সাথে বিজ্ঞানীর পরিচয় এক হোটেলে জিলাপি খেতে গিয়ে। জিলাপি ঠান্ডা করার জন্য বিশেষ এক ধরনের ফ্যান তৈরী করেছেন তিনি। এই জিনিস্টা বেশ আকর্ষিত করল লেখককে। তিনি বুঝলেন বিজ্ঞানী সাহেব তো এক চিজ!! জিলাপি ঠান্ডা করার জন্য ফ্যান, বৃষ্টির পানি থেকে চশমার গ্লাস মুছার জন্য ওয়াইপার লাগিয়ে ঘুরেন এ কেমন মানুষ!!! গল্পের মাঝে আছে আরো মজার মজার ব্যাপার। যেমনঃ মিনিটের মধ্যি এই কাপড় শুকানোর কৌশল, গিনিপিগ দিয়ে বিরানী তৈরি , আরো কত কি। আর এসব কাজের অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে সফদর আলী নিয়োগ দিলেন এক বানর!!! আর এভাবেই গল্প এগুতে লাগল তার আরো মজার ও মহা মহা আবিষ্কার মোট ৬টি গল্প নিয়ে এই বইটি সাজানো। বাকী কাহিনি জানতে হলে তারাতারি বইটি আপনার সংগ্রহে নিয়ে নিন By Rehnuma Prapty
Was this review helpful to you?
or
মোট ৬ টি গল্প নিয়ে লেখা বইটি। বইয়ের গল্প কথক জাফর ইকবাল স্যার নিজেই। জাফর ইকবাল স্যারের সাথে বিজ্ঞানী সফদর আলীর পরিচয় এক হোটেলে জিলাপি খেতে গিয়ে। জিলাপি ঠান্ডা করার জন্য বিশেষ এক ধরনের ফ্যান তৈরী করেছেন সফদর আলী। অনেক সময় নিয়ে বসে খাওয়ার মতো সময় তার হাতে নেই। সেই ফ্যান দিয়ে ঠান্ডা করে জিলাপী খেয়ে পড়িমড়ি করে ছুট। জাফর ইকবাল স্যার সেই ফ্যান দেখে অবাক। বুঝতে পারলেন লোকটা বেশ মজার। আসলেই তো, জিলাপি ঠান্ডা করার জন্য ফ্যান, বৃষ্টির পানি থেকে চশমার গ্লাস মুছার জন্য ওয়াইপার লাগিয়ে ঘুরেন, জামা-কাপড় মিনিটের মাঝে শুকানোর জন্যও উপায় আছে। যে মানুষ এতো সুন্দর জিনিস আবিষ্কার করতে পারে অবশ্যই সে অন্যদের থেকে আলাদা। এভাবেই তাদের দুজনের পরিচয় হয়। এরপর একদিন সফদর আলী জাফর ইকবাল স্যারের কাছে বিরিয়ানি তৈরীর রেসিপি চায়। গিনিপিগরা সেই বিরিয়ানি রান্না করবে। সেই বিরিয়ানি রান্না নিয়েই লেখা প্রথম গল্প 'বিরিয়ানি'! সফদর আলীর দরকার একজন সহকারী। তাই একটা বানর ট্রেনিং দিয়ে নিজের সহকারী বানাতে চান। সেই মজার গল্প নিয়েই তৈরী 'জংবাহাদুর'! হটাৎ সফদর আলীর মাথায় আসে গাছ দিয়ে একটা গড়ি বানাবেন। যে গাছ গাড়ির সাহায্যে হাটঁবে, ঘুরবে আর তৈরী করবে নিজের খাবার। কিন্তু এটা কি সম্ভব? "গাছগাড়ি" গল্প পড়লেই বুঝা যাবে গাছগাড়ি তৈরীর কাহিনী! "পীরবাবা" গল্পে পীরের জোচ্চুরির রহস্যের সমাধান নিয়ে লেখা। এসব কাহিনী করে প্রচন্ড দূর্বল। ছুটি কাটাতে গেলেন কক্সবাজার। কিন্তু ছুটি কাটানো তার কপালে নেই। তাইতো ছুটলেন হেরোইন কারবারিদের পিছনে। সেই গল্প নিয়েই লেখা 'হোরোইন কারবারি"'! আর শেষ গল্প লেখা মোরগ নিয়ে। মোরগ নিয়ে গল্প হয় নাকি? হ্যাঁ হয়! সফদর আলীর বইয়ের শেষ গল্প মোরগ নিয়েই!
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই: বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল মুল্য: 200 টাকা ধরন: সায়েন্স ফিকশন প্রকাশনা: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী রিভিউ: সফদর আলী একজন বিজ্ঞানী। তার সাথে লেখকের দেখা হয়। লেখকের সাথে বিজ্ঞানী সফদর আলীর নানা মজার ঘটনা ই উঠে আসে এই উপন্যাসে। কীভাবে সফদর সাহেব গিনিপিগ দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করান, কীভাবে তিনি বানরকে পোষ মানান, সেই পোষ মানাতে গিয়ে কী হয়, গাছকে ব্যবহার করে কিভাবে গাড়ি বানান, পীরবাবাকে নিয়ে মজার ঘটনা, হেরোইন কারবারীদের গ্রেফতার এবং মোরগ নিয়ে মজার মজার ঘটনাই এ উপন্যাসে স্থান পায়। এসবকিছুই লেখকের গল্প বলার অসাধারন অভিজ্ঞতার জন্য অনবদ্য হয়ে উঠে আসে এ উপন্যাসে। প্রকৃতপক্ষে এমন ব্যক্তির সাথে দেখা হওয়া তো সম্ভব নয়, তারপরেও উত্তম পুরুষে বর্ণিত হওয়ায় মনে হয়, যেন লেখক নিজেই এমনটা দেখেছেন, তিনি ঘটনাসমূহের সাক্ষী। পাঠপ্রতিক্রিয়া: 'সায়রা সায়েন্টিস্ট' 'বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা', এ উপন্যাস গুলো একই ধারার। এখানে কোনো উথ্থান পতন নেই। এছাড়া সফদর আলী ঠিক কোন ধরনের বিজ্ঞানী তাও বুঝা যায় না, দেখা যায়, তিনি সব বিষয়ে অনেক জ্ঞান রাখেন, যা বাস্তবতা বিবর্জিত। এছাড়াও এমন কিছু ড্রাগসের নাম উঠে এসেছে, যা অতিমাত্রায় কাল্পনিক। তবুও পড়তে ভালো লাগে, সময়কে উপভোগ করতে এ বইটা অসাধারণ তো বটেই। আমার কাছে এর রেটিং 3.25/5 ।
Was this review helpful to you?
or
খুবই মজার একটা বই
Was this review helpful to you?
or
ফাটাফাটি বই। উদ্ভট বিজ্ঞান, অনবদ্য চরিত্রায়ণ, আর সহজ গদ্যের মিশ্রণে এমন বই কমই মেলে।
Was this review helpful to you?
or
নামের সাথে সাথে কাজেরও বিচিত্রতা লক্ষ্য করা যায় বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার বইয়ে।তিনি হলেন শখের বিজ্ঞানী।লোকে বলে তার মাথায় নাকি সিট আছে।তার ছুটি শুধু বৃহস্পতিবারে আর সেইদিন তিনি যান জিলিপি খেতে।জিলিপি গরম হলে তিনি ব্যবহার করেন বিশেষ ফ্যান।বৃষ্টির দিনে চশমায় জমে থাকা পানি মোছার জন্য তিনি তার চশমায় নিজের তৈরি ওয়াইপার লাগিয়ে ঘুরে বেড়ান।কাপর ভিজে গেলে অটোমেটিক কাপড় শুকিয়ে যাওয়ার উপায় আছে তার কাছে।তার বাসায় তিনি কাচ্চি বিরিয়ানি খান আর বাবুর্চি হলো গিনিপিগ।এগুলো আবার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গিনিপিগ।বিজ্ঞানী সফদর আলীর একজন সহকারীও আছে যার নাম জংবাহাদুর।না না এ মানুষ না,এটা হলো বানর।এটাও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।গল্পে ওঠে আসে এক পীরবাবার কথা যে কিনা গরম কয়লার উপর দিয়ে হাটতে পারে।গাছগাড়ি কিভাবে বানাতে হয় সেটাও জানতে পারবেন এই বই থেকে।আরো মজার মজার বৈজ্ঞানিক ধারণা নিয়ে মুহম্মদ জাফর ইকবাল বইটি লিখেছেন।মুহম্মদ জাফর ইকবাল এই বিজ্ঞানীকে নিজের দৃষ্টি থেকে বর্ণনা করেছেন যেটা পড়ে পাঠক আপনাতেই হেসে উঠবে।বইটি তাই নিঃসন্দেহে সবার ভালো লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
বিজ্ঞানী সফদর আলী । আজব রকম একজন মানুষ,আজব রকম একজন বৈজ্ঞানিক । তার প্রতিটি কাজ কর্ম , হাঁটা চলা সবকিছুর মাঝেই যেন সব আজব আজব বৈজ্ঞানিকতার ছোঁয়া । তিনি জিলিপি ঠান্ডা করার জন্য যেমন বিশেষ ধরণের ফ্যান ব্যবহার করেন তেমনি বৃষ্টির সময় যেন চশমার ওপর পানি পড়ে দেখার সমস্যা না হয় সেজন্য চশমার গ্লাসে গাড়ির মত ব্যবহার করেন ওয়াইপার । বৃষ্টিতে কাপড় ভিজে গেলে কাপড়ের পানি দ্রুত বাষ্পীভূত করার জন্য ব্যবহার করেন বিশেষ বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থা । তার বাড়ির অবস্থা অর্থাত্ তিনি যেখানে থাকেন তা আরও বেশি বিস্ময়কর । সফদর আলীর বাড়িতে সফদর আলীর জন্য কাচ্চি বিরিয়ানি রান্না করে দেয় শত শত বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গিনিপিগ ! সফদর আলী খুঁজে খুঁজে বের করেন একটি বিশেষ বানর,যার নাম জংবাহাদুর । এই বানরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে বানিয়ে ফেলেন তার সহকারী ! এরকমই আজব রকম একজন বৈজ্ঞানিকের বাকি গবেষণার বিষয়গুলো আরো আজব । তিনি গবেষণা করেন "গাছগাড়ি" বানাবার জন্য,গবেষণা করেন মুরগীর বাচ্চা নিয়ে এবং আরো কত কিছু । আর লেখক জাফর ইকবাল স্যার নিজের অবস্থানে থেকে একজন আজব বৈজ্ঞানিক কে দেখছেন এমন একটা ভঙ্গি নিয়ে বইটা লিখেছেন । জাফর ইকবাল স্যার তাঁর প্রতিটা বইয়েই নতুন নতুন এক ধরণের মজা নিয়ে পাঠকদের সামনে হাজির হন । এ বইয়েও তিনি হাজির হয়েছেন শখের বিজ্ঞানী সফদর আলীকে সাথে নিয়ে !