Our User Product Reviews

ভালোই ছিল

অনেক ভালো

osomvob sindor ekta golpo jaffir iqbal er protekta golpoi osadharon amr khub vlo legeche sbr eta pora dorkar

আমার পড়া স্যার জাফর ইকবালের প্রথম বই এটি।সত্যিই অনেক মজার ছিল।?

Good

medium

বইঃ নাট বল্টু লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ শিশু-কিশোর উপন্যাস প্রকাশনাঃ জ্ঞানকোষ প্রকাশনী হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৫৮ টাকা নাট আর বল্টু নামে দুইজন খুদে বিজ্ঞানীর গল্প এটি । নানারকম প্রশ্ন করে তারা তাদের বাবা মা কে ব্যাতিব্যাস্ত করে ফেলে । তারা নানা রকম মজার মজার বিজ্ঞানের এক্সপেরিমেন্ট ও করে । বইটি পড়তে পড়তে বিজ্ঞানের নানা এক্সপেরিমেন্ট শিখতে পারবেন ।

মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের অন্যতম কিশোর উপন্যাস এই " নাট-বল্টু"। এদের মধ্যে একজন তুখোর বিজ্ঞানী তো অন্যজন দার্শনিক। বল্টু তার বিজ্ঞান চর্চার বহু দৃষ্টান্ত দিয়ে বাসার সবাইকে করে তুলেছে অতিষ্ঠ। এভাবেই গল্পের শুরু করেন জাফর ইকবাল স্যার, তারপর চলতে থাকে বল্টু আর নান্টুর বন্ধুত্ব। কোন একদিন তারা সিলেট এ ভ্রমণে যায় এবং সেখানেই ঘটে বিপত্তি। কি ঘটেছিল? তারা কি মুক্তি পেয়েছিলো সেই বিপস থেকে? শেষটুকু বই থেকে পড়ে নেবার আমন্ত্রণ রইলো।

ছোটদের জন্য লেখা মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের বই নাটবল্টু। নিঃসন্দেহে ছোটদের জন্য এটি চমৎকার একটা গ্রন্থ। গল্পগুলো শুধু মজার নয়, সাথে বিজ্ঞানের ছোঁয়া লেগে আছে। মজার মজার এক্সপেরিমেন্ট করতে দেখা যায় মূল দুই খুদে বিজ্ঞানী চরিত্রদের। শিশুদের বিজ্ঞানমনোস্ক করতে বইটি ভূমিকা রাখতে পারে।

নাট বল্টু জাফর ইকবাল স্যারের লেখা চমতকার মজার একটি বই। নাট আর বল্টু দুইজন কিশোর বয়সী ছেলে। তাদের মধ্যে একজন ক্ষুদে বিজ্ঞানী। এক মজার ঘটনাচক্রে নাট এবং বল্টুর মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব হয়ে যায়। পুরো উপন্যাসটা অনেক মজার, কিশোর বয়সী বাচ্চাদের জন্য খুবই উপযোগী একটা বই। বইটি সংগ্রহে রেখে পাঠকের জন্য সহজলভ্য করে দেয়ায় রকমারি ডট কম কে ধন্যবাদ

দুজন শিশু বিজ্ঞানীর মজাদার এবং রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা বইটি যে কোনো কিশোর-কিশোরীর মনে জায়গা করে থাকবে। নাট-বল্টু বিশেষ করে নাটের কান্ডকারখানা যেমন হাসির খোরাক হবে তেমন তাদের বুদ্ধি-বিশ্লেষণও ভাবাবে। স্যার কিশোর-কিশোরীর জন্য বিজ্ঞানটাকে কতো সহজ করার চেষ্টা করেছেন তা এই কিশোর পাঠ্য উপন্যাস থেকে দেখা যায়। একজন কিশোর/কিশোরীকে উপহার হিসেবে দেয়ার জন্য সেরা একটি বই।

Nat baltu golper boiti amar khub mojar legechilo.Bises Kore THEORY OF RELATIVITY Nia Baltur experiment er part tay khub moja peyechilam.Ta chara coin dia akta experiment korechilo Baltu setaw interesting legechilo.Banor k nia akta part ase oitaw darun legechilo.Amar Mone hoi Jara Class 6-10 er student tader jonno boiti upojogi.Science k nia khanikta vabar prerona r moja pawar jonno boiti porar jonno sobaike Ami recommend korte chai.

'Nut Boltu' is about two kids named Nantu and Boltu. Nantu is something of a philosopher while Boltu is a scientist. They do weird and dangerous scientific experiments and continuously trouble their parents. It is a very fun book targeted to a younger audience.

বইটা যখন আমি পড়া শুরু করি তখন আমি ক্লাস থ্রি-তে পড়ি, আর বল্টু ও পড়তো ক্লাস থ্রি-তে। তাই বল্টুকে অনেক বেশি নিজের মতো মনে হতো। এই বইটা আমার জীবনে পড়া প্রথম উপন্যাস, এই বইটাই আমাকে জাফর ইকবাল স্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। এই বইটা দুই সায়েন্টিস্টকে নিয়ে যাদের বয়স ৭-৮। বয়স কম হলে কি হবে, এদের মধ্যে একজন খাঁটি সায়েন্টিস্ট, আর অন্যজন দার্শনিক। এদের দুইজনের নানা কাহিনি নিয়ে সাজানো এই বইটা। বইটা মূলত বাচ্চাদের জন্য লেখা, তবে বড়রা পড়েও আশাহত হবেন না।

মন ভালো করে দেয়ার মতো বই

দুই বিচ্ছু পিচ্চি ছেলের কাহিনী। একজনের নাম নান্টু আরেকজন বল্টু। আর তাদের একত্রিত নাম নাট-বল্টু। বল্টুর পরিচয়: বল্টুর বয়স আট বছর। বয়সে সে ছোট হতে পারে কিন্তু কাজকর্মে বা বুদ্ধিতে সে মোটেও ছোট না। তার বয়স যখন চার বছর তখনই সে গটগট করে বইয়ের গল্প পড়তে পারে। কিন্তু কোন অক্ষরই সে তখনো চিনে না। সারাক্ষণ তার বৈজ্ঞানিক কাজকর্ম চলতেই থাকে এএকের পর এক। সে মশার ভুত বন্দী করে, ইনডাকশন কয়েল বানিয়ে টিচারকে শাস্তি দেয়, মুরগীর ডিম পাড়তে কষ্ট কমানোর জন্য মুরগীকে ভিনেগার খাওয়ানোর চিন্তা করে। আরো বহু মজার মজার কাজ করতেই থাকে সারাদিন। আর তার এসব কাজে মহা বিরক্ত তার মা রিতু। নান্টু: বল্টুর মতো ছটফটে স্বভাবের ছেলে না নান্টু। সে একদম চুপচাপ। ভাব দেখলে মনে হয় বিশিষ্ট দার্শনিক শুধু মুখে একহাত দাড়ি দরকার। বল্টুর সমস্ত কাজের এসিস্টেন্ট হয় নান্টু। দুজন দুই স্বভাবের হলেও তারা খুবই ভাল বন্ধু। এদের দুজনের এই মজারর মজার কাহিনী নিয়েই এই বই "নাট-বল্টু"!

বইয়ের নামঃ নাট-বল্টূ লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃ জ্ঞানকোষ প্রকাশনী প্রচ্ছদঃ পৃষ্ঠাঃ ১১২ মুল্যঃ ১৩২৳ ধরনঃ হাস্যরস/ শিশুতোষ কাহিনীসংক্ষেপ ঃ ইয়ে মানে দুনিয়ার সব রকম প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য সে যে শুধু তার বাবা-মাকে প্রশ্ন করলে আর কতটুকুই আমরা জানি??জানতে পারি ??? চাই প্রমাণ যা লব্ধ করা হয়েছে...আমাদের গল্পের প্রধান অন্যতম বিজ্ঞানী জনাব বল্টু ... বিজ্ঞানীর ক্ষুদে সংস্করণ, ইনি এই বয়সে যা যা কাজ করেছে, আমরা করলে আমাদের মা বাবা পিটিয়ে তক্তা বানিয়ে দিত... শিউর!! তো বল্টু বাবাজির মা তাকে গল্প শোনালে সে চোখ বড় বড় করে মুগ্ধ হয়ে গল্প শোনে। বানিয়ে বানিয়ে আর কাহাতক গল্প শোনানো যায়? এইভাবেই গল্প শোনাতে শোনাতে এক সময় রিতুর ষ্টক ফুরিয়ে গেল। তখন সে বল্টুকে বই থেকে গল্প পড়ে শোনাতে শুরু করল, আর সেটাই হলো সর্বনাশ। বইয়ের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে গল্পটা শুনতে শুনতে কীভাবে কীভাবে জানি বল্টু পড়া শিখে গেল, সে কোনো অক্ষর চেনে না কিন্তু পড়তে পারে...।। খুব সম্ভবত লেখকের জীবনের গল্প কিছুটা এমন যতদূর মনে পড়ে...।। তিনিও বই পড়া শিখে ফেলেছিলেন এইভাবেই......।। বল্টু মা কে মনে করিয়ে দেয় “বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না” ইস আমাদের বাবা মা বুঝে না :’( একদিন দার্শনিক নাট সাহেব এসে যোগ দেন বল্টুর টিমে...। যে কখন রাগে না! আজব তাই না? তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ভাব আছে।। নাটের কেবল হাত খানেক লম্বা দাঁড়ির অভাব...।। আপনি জানেন মশা মরলে কি হয়?? কিংবা টুথপেস্টের দৈর্ঘ্য কতটা?? পিঁপড়া কিভাবে চলে?? ? আকাশের দিকে পা তুলে আপনি খাবার খাবেন?? জানতে আর শিখতে বল্টুর কাছে চলে যান............... আইনস্টাইনের সূত্রের প্রমাণ করতে চাইলেও যান..................। আর জীবনের কথা বার্তা বুঝতে নাটের বিকল্প পাবেন না ..................।। পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ ইহা গল্প নহে, বিজ্ঞানসম্মত এবং যুক্তি খণ্ডনে পুর্ণ একখান বই... বই পড়ে আমি এখন ও জোরে জোরে হাসি !!!!!!! হাসি-বিজ্ঞান এবং বল্টু সাহেবের কোন যুক্তি মিথ্যা না !! :P তবে এই বই আর গল্প পড়ে কেউ যদি অঘটনঘটনপটিয়সী হয়ে যায়, দোষ সেই ব্যক্তির নিজের......।। তবে হ্যাঁ বইটা বেশি ছোট হয়ে গেছে, আরো বেশি বড় হলে ভাল লাগত............। লেখক যে সকল যুক্তি কিংবা তথ্য দিয়েছেন গল্পের মধ্যে দিয়ে সেটা শেখার জন্য কেউ মাথায় নিলে ভাল হবে... এ ধরণের আরো লেখা লেখকের কাছে প্রত্যাশা করি রেটিংঃ ৫/৫

বইটি অনেক ভালো লাগলো পড়তে।

পৃখিবীর নানা রকম প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য সে যে শুধু তার বাবা-মাকে প্রশ্ন করে আর হাতে-কলমে পরীক্ষা করে দেখে সেটা সত্যি নয়, সে খাঁটি বিজ্ঞানীর মতো অনেক পড়াশোনা করে। মা তাকে গল্প শোনালে সে চোখ বড় বড় করে মুগ্ধ হয়ে গল্প শোনে। বানিয়ে বানিয়ে গল্প শোনাতে শোনাতে এক সময় রিতুর রসদ ফুরিয়ে গেল। তখন সে বল্টুকে বই থেকে গল্প পড়ে শোনাতে শুরু করল, আর সেটাই হলো সর্বনাশ। বইয়ের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে গল্পটা শুনতে শুনতে কীভাবে কীভাবে জানি বল্টু পড়া শিখে গেল, সে কোনো অক্ষর চেনে না কিন্তু পড়তে পারে। এর থেকে বিচিত্র ব্যাপার আর কী হতে পারে? বল্টুর সব সময়ের সঙ্গী নান্টু কখনো রাগে না। তার ভেতর রাগ ক্রোধ-হিংসা এসব কিছু নেই। ছয় বছরের এই ছোটখাটো মানুষটা পুরোপুরি একজন দার্শনিক। যদি ছোট বাচ্চাদের দাড়ি গজানোর উপায় থাকত, তাহলে দেখা যেত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো নান্টুর লম্বা লম্বা পাকা দাড়ি। নান্টুর পাকা দাড়ি নেই সত্যি, কিন্তু তার কথাবার্তা-ভাবভঙ্গি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে কোনো অংশে কম নয়। এই দুই ক্ষুদে বিজ্ঞানী আর দার্শনিককে নিয়ে নানা বিস্ময়কর ঘটনায় সাজানো মজার উপন্যাস ‘নান্টুবল্টু’ মানুষ যে দেয়ালের পাশে দাঁড়িয়ে এক পায়ে দাঁড়াতে পারে না, এটা প্রথম জেনেছিলাম এই বই থেকে। অসাধারণ একটা বই। গল্পের বই বললে ভুল হবে এটিকে,এটি আসলে বিজ্ঞানের বই,গুটি কয়েক থিউরি সমেত বিজ্ঞান বই ।

ছোট্ট শিশুদের জন্য বেশ মজাদার দুইটি বই। ?

মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের অত্যন্ত এবং অত্যন্ত মজার অসাধারণ একটি কিশোর উপন্যাস "নাট বল্টু" । বল্টু । এক ক্ষুদে বৈজ্ঞানিকের নাম । তার গবেষণার বিষয়বস্তু আশেপাশের পরিবেশ । সে প্রশ্ন করতে ভালবাসে । সবকিছু নিয়ে । সে তার আম্মুর কাছ থেকে গল্প শুনতে ভালবাসে । বল্টুর আম্মু তাকে গল্পের বই থেকে গল্প পড়ে শুনাতে শুনাতে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটে গেল । বল্টু কেমন করে কেমন করে জানি বর্ণমালা না চিনেই পড়তে শিখে গেল এবং মোটা মোটা বই পড়ে শেষ করে ফেলল । আর সাথে তার বিচিত্র আর মজার সব গবেষণা তো আছেই । আর নান্টু হল বল্টুর সহযোগী । বল্টু যেমন মহান ক্ষুদে বৈজ্ঞানিক তেমনি নান্টু হল মহান ক্ষুদে দার্শনিক । ছোট্ট এই ছেলেটির চাল-চলন,কথা- বার্তা সবকিছুতেই একটা ভাবগম্ভীর দার্শনিকতার ছাপ ! বল্টু নানারকম এক্সেপেরিমেন্ট করে আর তার সহকারী হিসেবে থাকে নান্টু । নান্টু আবার কিছু বুঝতে না পারলে অনেক প্রশ্নও করে বল্টুকে । বল্টু তখন তাকে সেটা বুঝিয়ে দেয় ! তাদের এক্সপেরিমেন্টগুলো খুব মজার-মশা কেন ভূত হবে না,দেশে এত লোকের কাপড়ের অভাব অথচ মেয়েদের কেন এত লম্বা শাড়ি পড়তে হবে ! বল্টু আরো এক্সপেরিমেন্ট করে টিউব থেকে পেস্ট বের করার পর তা আবার ঢুকিয়ে ফেলতে চেষ্টা করে,ফ্যানের রিঙের সাথে শাড়ি পেঁচিয়ে তা দিয়ে ঝুলে থেকে অ্যাস্ট্রোনাট হবার চেষ্টা করে । শুধু কি তাই ! বল্টু নান্টুর বড় আপু মুনিয়াকে দিয়ে আইনস্টাইনের থিওরি অফ রিলিটিভিটি সংক্রান্ত একটা গবেষণাও করে ফেলে ! নান্টুর আমেরিকা থেকে আসা "সায়েন্টিস্ট" সবুজ ভাইয়াকেও বল্টু বোকা বানিয়ে দেয় । শেষে ছোটখাট একটা অ্যাডভেঞ্চার দিয়ে শেষ হয়েছে মজার এ কিশোর উপন্যাসটি । আমার ব্যক্তিগত মতামত থেকে বলব,আমি জাফর ইকবাল স্যারের বলতে গেলে একজন মহা ভক্ত । তাঁর যে কয়টি উপন্যাসের কথা আজীবন আমি যত্ন করে মনে রেখে দেব তার মাঝে একটি উপন্যাস হল এই নাট বল্টু । আসলে এ উপন্যাসের পাতায় পাতায় যে কত মজা আর কত ভাল লাগার সমাহার তা ঠিক ভাষায় বলে বোঝানো যাবে না । বুঝতে হলে উপন্যাসটি কাউকে একটিবার হলেও পড়ে দেখতে হবে ।

গবেষণার জগতে প্রবেশের পথ পেয়েছিলাম জাফর স্যার এর বই টা পড়ে l✨?

নাট বল্টু উপন্যাসের সব চেয়ে মজার অংশ হল নানটুর টুথ পেস্ট এর length মাপার।বিজ্ঞানী হিসাবে তার জানার কৌতোহল এখানেই প্রকাশ পেয়েচে।

গল্পটি দুইটি ১০-৮ বছরের ছেলেদের নিয়ে লেখা।একজনের নাম বল্টু,১০ বছর বয়সেই সে একজন পাকা বিজ্ঞানী,আর আরেকজন হল নান্টু, যে কিনা বেশিরভাগ কথা বলে একজন দার্শনিকের মত।১০ বছর বয়সের বল্টু এই বয়সেই থিওরি অফ রিলটিভিটি শিখে ফেলে।আর যখনি কোন বিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর খুজে পায় না,তখনি সেটি উদ্ভাবন করতে বসে জায়।এভাবে একদিন দেখা হয় পাশের বাড়ির নান্টুর সাথে।এবং আস্তে আস্তে তারা বন্ধু হয়ে যায়। আর ঘটায় আজব সব এক্সপেরিমেন্ট............................

"নাট বল্টু"এই দুই ক্ষুদে বিজ্ঞানী আর দার্শনিককে নিয়ে নানা মজাদার বিস্ময়কর ঘটনায় সাজানো মজার উপন্যাস ‘নান্টুবল্টু’ বল্টু খুবি মেধাবী।কিভাবে কিভাবে জানি বইয়ের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে গল্পটা শুনতে শুনতে বল্টু পড়া শিখে গেল, সে কোনো অক্ষর চেনে না কিন্তু পড়তে পারে। কি অদ্ভুত। এর থেকে বিচিত্র ব্যাপার আর কী হতে পারে?আর সেই সাথে রয়েছে নানটূ । বল্টুর সব সময়ের সঙ্গী নান্টু কখনো রাগে না। তার ভেতর রাগ ক্রোধ-হিংসা এসব কিছু নেই। মহামানব দার্শনিক ধরনের। কিন্তু বয়স তার ছয়। ছয় বছরের এই ছোটখাটো মানুষটা পুরোপুরি একজন দার্শনিক। যদি ছোট বাচ্ছাদের দাড়ি উপায় থাকত, তাহলে দেখা যেত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো নান্টুর লম্বা লম্বা পাকা দাড়ি। নান্টুর পাকা দাড়ি নেই সত্যি, কিন্তু তার কথাবার্তা-ভাবভঙ্গি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে কোনো অংশে কম নয়। এদিকে ১০ বছর বয়সের বল্টু এই বয়সেই থিওরি অফ রিলটিভিটি শিখে ফেলে।আর যখনি কোন বিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর খুজে পায় না,তখনি সেটি উদ্ভাবন করতে আবিষ্কার করতে শুরু করে। এভাবে একদিন দেখা হয় পাশের বাড়ির নান্টুর সাথে।এবং আস্তে আস্তে তারা বন্ধু হয়ে যায়। আর ঘটায় আজব সব এক্সপেরিমেন্টবল্টু । এক ক্ষুদে বৈজ্ঞানিকের নাম বল্টু।। তার গবেষণার বিষয়বস্তু আশেপাশের সবকিছু । সে প্রশ্ন করতে ভালবাসে । সবকিছু নিয়ে ।তার প্রশ্নের অভাব নেই।জানার আগ্রহের শেষ নেই। আর ভালোবাসে গল্প। সে তার আম্মুর কাছ থেকে গল্প শুনতে ভালবাসে । বল্টুর আম্মু তাকে গল্পের বই থেকে গল্প পড়ে শুনাতে শুনাতে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটে গেল । বল্টু কেমন করে কেমন করে জানি অক্ষর না চিনেই পড়তে শিখে গেল এবং ভারি ভারি বই পড়ে শেষ করে ফেলল । আর সাথে তার বিচিত্র আর মজার সব গবেষণা তো আছেই । আর নান্টু হল বল্টুর সহযোগী । বল্টু যেমন মহান ক্ষুদে বৈজ্ঞানিক তেমনি নান্টু হল মহান ক্ষুদে দার্শনিক । ছোট্ট এই ছেলেটির চাল-চলন,কথা- বার্তা সবকিছুতেই একটা দার্শনিক ভাব। বল্টু নানারকম এক্সেপেরিমেন্ট করে আর তার সহকারী হিসেবে থাকে নান্টু । নান্টু আবার কিছু বুঝতে না পারলে অনেক প্রশ্নও করে বল্টুকে । বল্টু তখন তাকে সেটা বুঝিয়ে দেয় ! তাদের এক্সপেরিমেন্টগুলো খুব মজার-মশা কেন ভূত হবে না,দেশে এত লোকের কাপড়ের অভাব অথচ মেয়েদের কেন এত লম্বা শাড়ি পড়তে হবে। টিউব থেকে পেস্ট বের করার পর তা আবার ঢুকিয়ে ফেলতে চেষ্টা,ফ্যানের রিঙের সাথে শাড়ি পেঁচিয়ে তা দিয়ে ঝুলে থেকে অ্যাস্ট্রোনাট হবার চেষ্টা করে । এম্বনকি ল্টু নান্টুর বড় আপু মুনিয়াকে দিয়ে আইনস্টাইনের থিওরি অফ রিলিটিভিটি সংক্রান্ত একটা গবেষণাও করে ফেলে ! নান্টুর আমেরিকা থেকে আসা "সায়েন্টিস্ট" সবুজ ভাইয়াকেও বল্টু পুরাই বোকা বানিয়ে দেয় । শেষে ছোটখাট একটা অ্যাডভেঞ্চার দিয়ে শেষ হয়েছে মজার এ বাচ্চাদের উপন্যাসটি ।