User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Maisha Samiha

      28 Dec 2020 05:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      নির্মল সুন্দর একটা গল্প... অল্প অল্প মন খারাপের সাথে বেশি বেশি মন ভালো করে দেয়ার মতো! :)

      By Abrar Rahman Ayon

      28 Jul 2020 03:59 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      জীবনের গল্প- গল্পের জীবন। বইটা মনে দাগ কাটার মতো....সত্যিই জীবন জীবনের ধারায় চলে।কারো ক্ষমতা নেই তাকে আটকাবার....এখানেই তো জীবনের আনন্দ। কাল কি হবে কেউ কি জানে? বইটা মনে রাখার মতো...মনে থাকার মতো একটা বই❤

      By Shakib Khan

      28 May 2020 03:35 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ইতির মত মেয়ে আর জয়নালের মত কাহিনি গল্পের রোল মডেল খুবই চমৎকার

      By Rizal Fathoni Kabir

      05 Jan 2020 01:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      নাগরিক জীবনের খণ্ড খণ্ড কিছু ঘটনা সুন্দর একটা উপন্যাসে রূপলাভ করেছে। যথারীতি পাঠককে টেনে রাখবে বইটা, সেদিক থেকে লেখকের মুন্সিয়ানার প্রশংসা করতে হয়। গল্পের বুনন অসাধারণ। হাসি-কান্না মিলিয়ে চমৎকার একটা গল্প। গল্পের সুতো কেটে যায় নি কোথাও। সাদামাটা প্রধান চরিত্রের মানুষটার মানবিকতা খুব সুন্দর কিছু অনুভূতির জন্ম দেয়। নিঃসন্দেহে সুখপাঠ্য এক উপন্যাস।

      By Marjiya

      05 Nov 2019 04:53 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বুক রিভিউ: "আজ আমি কোথাও যাবো না" "একজন মানুষের জন্য অন্য একজন মানুষের অস্থিরতা দেখতে এত ভালো লাগে। এই অস্থিরতার নামই কি ভালোবাসা? 'আমি তোমাকে ভালোবাসি' বাক্যটার মানে কি? আমি তোমার জন্য অস্থির হয়ে থাকি?কে জানে ভালোবাসার মানে কি?" বইয়ের প্রচ্ছদ টা যেমন সুন্দর ভিতর টাও সুন্দর।

      By jahidul islam

      10 Oct 2019 09:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বুক_রিভিউ জয়নাল দুইবার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিয়েছে। নকলের ভালো সুবিধা থাকা সত্ত্বেও কিছু টেকনিক্যাল পয়েন্টের কারণে ফেল করেছেন জয়নাল। ছোট মানুষ হয়েও বুকে অনেক স্বপ্ন যে সে আমেরিকায় যাবে। এজন্য নয় বছর ধরে চেষ্টা পার্সপোর্টের জন্য। এদিকে পাসপোর্ট অফিসে তার সাথে দেখা হয় নন্দাইল হাই স্কুলের সাবেক ইংরেজির শিক্ষক শামসুদ্দিন সাহেবের সাথে। তিনি অলরেডি হাঁচিতে ওয়ার্ল্ড রের্কড করে ফেলেছে। অবিবাহিত লোক। তিনি আমেরিকা যাচ্ছিলেন বীথির সাথে দেখা করতে। বীথির সাথে তার বিয়ে ঠিক হয়েছিলো অনেক আগে। বীথি শামসুদ্দিনের সাথে বিয়েটা ভেঙ্গে দেয়। এছাড়াও স্বপ্ন দেখে রেহেলা ও ইতি। একেক জনের স্বপ্ন একেকরকম। কিছু মানুষের স্বপ্ন আর স্বপ্ন ভঙ্গের গল্প। #আমার_প্রতিক্রিয়া বইটি পড়তে কখনও আমি হারিয়ে যাই রেহেলা-রফিকের সংসারে। মধ্যবিত্তদের সুখ-দুঃখে আমি হারিয়ে যাই। আবার কখন হারিয়ে যাই জয়নালের আমেরিকা যাওয়ার জন্য প্রস্তুতির মাঝে। অনেক টুইস্ট আছে এই উপন্যাসে। শেষ সময়ে আমাকে কাঁদিয়ে দেয়। হুমায়ূন আহমেদের ভালো বইয়ের মধ্যের এইটা একটি।

    • Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা বই:- আজ আমি কোথাও যাবো না লেখক:- হুমায়ূন আহমেদ ঘরানা:- সমকালীন উপন্যাস প্রকাশনী:- অন্যপ্রকাশ পৃষ্ঠা সংখ্যা:- ১১১ রকমারি মূল্য:- ১৭৬ টাকা। প্রচ্ছদ:- মাসুম রহমান অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুদ্দিন সাহেব একা মানুষ। কখনও সংসার জীবনের স্বাদ পাননি। বোনের বাড়িতে থাকেন। সেও আবার আপন বোন নয়। মহিলারা গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হন। অনেকে আবার ভুলবাল জিনিসও দেখেন। শামসুদ্দিন সাহেবের বোনেরও এমন একটি সমস্যা আছে। তিনি মাঝরাতে দেখেন তার স্বামী তার পাশে নেই। স্বামীকে খুঁজে পান কাজের মহিলার ঘরে। এসবের কিছুই শামসুদ্দিন সাহেব বিশ্বাস করেন না। তিনি জানেন তার বোনজামাই কিছুতেই এমন নোংরামি করতে পারেন না। শামসুদ্দিন সাহেব শেষ জীবনে একবার আমেরিকা যেতে চান। গড়পড়তা মধ্যবিত্তের মত দু’চোখে স্বপ্ন নিয়ে নয়। কোন এক অজানা অস্বস্তিকে চোখের সামনে পরখ করতে হয়তো। বীথিকে তাঁর কোন জিজ্ঞাসা নেই, অথবা কোন সুপ্ত অভিমানও নয়। পরিণতি না পাওয়া একটা সম্পর্কের স্মৃতি ধরে অবাক একজোড়া চোখের সামনে দাঁড়াতে চান তিনি... একবার। কিন্তু কেন? কি সেই রহস্য? অামেরিকান এম্বাসিতে ভিসার ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচয় হয় জয়নালের সাথে। সেও আমেরিকা যেতে চায়। আর পাঁচটা সাধারণ ছেলের মতই আমেরিকা তার কাছে স্বপ্নের দেশ। সব ব্যর্থতা মুছে এক নতুন জীবন শুরু করার সরল বিশ্বাসে বুক বেঁধে আমেরিকার মাটিতে পাঁরাখতে চায় সে। কিন্তু জয়নালের একা মেসজীবন। আমেরিকার স্বপ্নই তার বাঁচার একমাত্র সম্বল। রুজি-রোজগারের, সহায়-সম্বল বলতে ‘সাদা’ মিথ্যাচারিতা। আর তার মধ্যেই কখন যে পড়ে উঠে ইতি-র মত একটা মিষ্টি মেয়ের প্রতি তার ভালোবাসা!!! সামছুদ্দিন সাহেব এবং জয়নাল একই পথের পথিক শুধু পার্থক্য তাদের বয়সের। দুজনের স্বপ্নও এক। তাঁরা কি পারবে আমিরিকার মাটিতে পা রাখতে? আমেরিকার ভিসা পাওয়াতো সহজ নয়। এতো টাকাইবা তারা পাবেন কোথায়??? কি হবে তাদের স্বপ্নের? #পাঠ_প্রতিক্রিয়া:- স্বাধীনতা পরবর্তি শ্রেষ্ঠ লেখক হুমায়ূন স্যার যারা এই কথাটি মানতে রাজি নয় তাদের অনুরোধ করবো বইটি পড়ার জন্য। লেখকের সহজ সাবলীল ভাষায় আমেরিকার বিখ্যাত জায়গাগুলোর এমন নিখুঁত বর্ণনা দিয়েছেন, নিজের অজান্তেই চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম সেই স্থানগুলো। স্যারের বইগুলোতে প্রায়ই খাবারের রেসিপি পাওয়া যায়। এখানে পেলাম জয়লালের ডিম পোষ্টের সাথে দুই চামুচ দুধ মিশিয়ে পোষ্ট করার রেসিপি। সকালে ঘুমথেকে উঠে আপুকে বললাম করে দিতে। আপু বলে যেভাবে করেছি সেভাবে খা। এখন সময় নেই বিরক্ত না করে নিজের কাজে যা। নিজের কাজতো একটাই আগে "ডিমপোষ্ট করতে হবে"। করলামও তাই।

      By Nahid Farhana

      11 Oct 2016 09:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এই উপন্যাসের কাহিনী শুরু হয় আমেরিকান এম্বেসির ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত এক প্রৌঢ় আর এক যুবককে নিয়ে। প্রৌঢ়ের নাম শামসুদ্দিন আহমেদ, তিনি রিটায়ার্ড স্কুলমাস্টার। তার আমেরিকা যাওয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য হল কিছুক্ষণের জন্য বীথি নামের এক মহিলার সাথে দেখা করা। ওয়েটিং রুমের আরেক যুবক জয়নাল, যার সমস্তু জীবনের ধ্যান-জ্ঞান আমেরিকা। বিগত নয় বছর ধরে সে আমেরিকা যাওয়ার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তার চেষ্টা ও ত্যাগের নমুনায় শামসুদ্দিন সাহেব হতভম্ব। মুসলিম এই ছেলে চার্চে গিয়ে খ্রিস্টধর্ম গ্রহন করেছে, নামও ‘মোহাম্মদ জয়নাল হোসেন খন্দকার’ থেকে ‘রোজারিও গোমেজ জয়নালে’ এফিডেবিট করে পাল্টে ফেলেছে শুধুমাত্র আমেরিকার ভিসার আশায়। অবশেষে আমেরিকান এম্বেসি তাদের নিরাশ করেনি। দুইজনই একইসাথে পেয়ে গেছে তাদের গন্তব্যের চাবিকাঠি, আমেরিকার ভিসা। শামসুদ্দিন সাহেবের জীবনযাত্রা তার দূরসম্পর্কের বোন রাহেলার সংসারে। রাহেলার অভাবের সংসার হলেও তার স্বামী রফিক চমৎকার মানুষ, দেখতেও সুদর্শন। কিন্তু তারপরেও রাহেলার মনে শান্তি নেই। আর এই অশান্তির মূলে যে শামসুদ্দিন সাহেব, তা তিনি নিজেও অনেকদিন পর্যন্ত জানতেন না। রফিকের কাছ থেকে ব্যাপারটা জানার পর শামসুদ্দিন সাহেবের অস্বস্তির একশেষ। ইতিদের পরিবারে চালচুলোহীন জয়নালের অবস্থান কখনোই খুব একটা সুখকর ছিলনা; তাদের কাছে সে বরাবরই উপেক্ষার পাত্র। কিন্তু আমেরিকার ভিসা সেই চিত্র বদলে দিয়েছে, ইতির ফ্যামিলিতে তার এখন অনেক কদর। পিতৃমাতৃহীণ জয়নালের বিয়ের একমাত্র অভিভাবক শামসুদ্দিন; হাসিখুশি প্রাণবন্ত এই যুবককে তিনি অত্যন্ত স্নেহ করেন। তার টিকিটের জন্য কিছু টাকাও তিনি আলাদা করে রেখে দিয়েছেন। যাওয়ার প্রস্তুতি যখন তোড়জোড়ে শুরু হয়েছে, তখন শামসুদ্দিন সাহেবের সেই বিখ্যাত হাচি তাদের হিসেবে কিছুটা গন্ডগোল বাধিয়ে ফেলল। কি হল তারপর???? বইটি পড়ে নিলেই জানতে পারবেন। পাঠ প্রতিক্রিয়া: প্রথমবার বইটি পড়েছিলাম প্রায় ১০ বছর আগে। আজ আবার পড়লাম। তবে প্রথমবারের মত এতটা ভালো লাগেনি। এটা স্বাভাবিকই ছিল। তখন স্কুলে পড়তাম, তখনকার ভাললাগার সাথে এখনকার ভাললাগার তুলনা করলে চলবে কেন?? যাইহোক, আগের মত ভাল লাগেনি বলতে এই না যে আমার খারাপ লেগেছে। নিঃসন্দেহে এটি একটি ভাল বই এবং আজও আমার খুব প্রিয় একটি বই। বিশেষ করে ডায়লগগুলো চমৎকার ছিল। পড়ার সময় মাঝে মাঝে ইন্টারেষ্টিং জায়গাগুলোর ছবি তুলে বন্ধুবান্ধবদের পাঠিয়েছি । আপনারাও পড়তে পারেন, ভাল লাগবে।

      By Sawon Ahmed

      17 Jul 2016 01:27 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      শামসুদ্দিন সাহেব এর খুব ইচ্ছে তিনি আমেরিকায় যাবেন। বলতে গেলে এটাই তার শেষ ইচ্ছে। হাটি হাটি পা পা করে জীবন সায়াহ্নে পৌঁছে গেছেন। তবে যে জন্য এত টাকা পয়সা খরচ করে যাবেন তা সম্পূর্ণ ই ব্যতিক্রম। কোন একজনের সাথে দেখা করবেন যার জন্য তিনি ব্যাংকের চাকরী ছেড়ে দিয়েছিলেন। এক সময় পাসপোর্ট হয়ে যায়। সেখানে এক ছেলের সাথে পরিচয় হয়। নাম তার জয়নাল। খুব ভাল ছেলে। সেও আমেরিকায় যাবে। ভাগ্যক্রমে অনেকে না পেলেও তারা পেয়ে যায়। এরপর তারা চা খেয়ে পরিচিত হয়ে বাসায় ফেরে। সামসুদ্দিন সাহেবের কেউ নেই। দূর সম্পর্কের এক খালাত বোনের সাথে থাকেন। নাম তার রাহেলা। মাস শেষে কিছু টাকা দেন। অভাবের সংসার না রাহেলা ফিরিয়ে দিত এই টাকা। সংসারে আছে তার স্বামী আর একমাত্র ছেলে পৃথু। গল্পের এক পর্যায়ে ইতি নামের এক মেয়ের সাথে জয়নালের বিয়ে হওয়ার কথা। কিন্ত বেচারা নিতান্ত ই গরীব। বলতে গেলে গ্যারেজে থাকে। তাকে অবাক করে একদিন ইতি চলে আসে এখানে। এসে জয়নালের এই অবস্থা দেখে সে অবাক হয়নি। হয়ত প্রকৃত ভালবাসা একেই বলে। উল্টো তার সাথে খুনসুটি করে। জয়নাল অবাক হয় আর ভাবতে থাকে ভালবাসার সংজ্ঞা। গল্পটা এভাবেই সাদামাটাভাবেই এগোয়। হঠাৎ সামসুদ্দিন সাহেব অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার হাঁচির সমস্যা আছে। এটা শুরু তিনি এক নাগারে ৩০/৪০ টা হাচি দেন। শেষে তার নাক গড়িয়ে রক্ত ঝরে। সেদিন এই সমস্যা দেখা দিলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। এই মুহূর্তে তার সাথে আছেন রাহেলা। বাহিরে আছে তার স্বামী, ছেলে আর ইতি। কিন্ত হঠাৎ পরিচয় হওয়া জয়নাল এখন অবস্থান করছে বুড়িগঙ্গা নদীতে। সে তার পাসপোর্ট ফেলে দিয়েছে নদীতে। তার একটা ই চাওয়া, এর বিনিময় হলেও আল্লাহ যেন উনাকে সুস্থ করে দেয়! জয়নাল তার অজান্তে আসলেই সামসুদ্দিন সাহেবের কাছে চলে আসে। খুব কাছে। মাঝে মাঝে কিছু দুরের মুখগুলো খুব আপন হয়ে যায়। মায়ার বন্ধনে আবদ্ধ হয়। আবার আপন মুখগুলো বেইমানি করে।

      By Sudipto Chakraborty

      01 May 2016 11:17 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      শামসুদ্দিন আহমেদ রিটায়ার্ড স্কুল শিক্ষক। বসে আছেন আমেরিকান এ্যাম্বাসিতে, ভিসার জন্য। উনার নাক সুর সুর করছে, এটা হাঁচি আসার পূর্ব লক্ষণ। উনার হাঁচির সমস্যা আছে, একবার হাঁচি শুরু হলে আর থামতে চায় না। একবার উনি ৪৮টি হাঁচি দিয়ে ছিলেন, হাঁচি দিতে দিতে নাক দিয়ে রক্ত বেরিয়ে যায়। এমবাসিতে পরিচয় হয় এক হেংলা পাতলা যুবক জয়নালের সাথে। জয়নাল এবার নিয়ে তৃতীয় বার ভিসার জন্য এসেছে। শামসুদ্দিন সাহেবের ভিসা হয়ে যায়, কিন্তু সেই মুহূর্তেই তার হাঁচি শুরু হয় এবং নাক দিয়ে রক্ত পরতে শুরু করে। তারপরেও তিনি জয়নালের ভিসা হচ্ছে কি না সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করেন। শেষ পর্যন্ত জয়নালের ও ভিসা হয়ে যায়। শামসুদ্দিন থাকেন তার খালাত বোন রাহেলার বাসায়। মাস শেষে পনেরোশো টাকা তুলেদেন রাহেলার হাতে থাকা খাওয়ার খরচ বাবদ। রাহেলার স্বামী রফিকের ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না। রফিক খুবই ভালো মানুষ, কিন্তু রাহেলা তাকে খুব সন্দেহ করে এবং কিছু দিন পর পর তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। ঝগড়া করে মাঝে মাঝে রাহেলা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়, কিছু সময় পরে অবশ্য ফিরেও আসে আবার। শামসুদ্দিন সাহেব আর জয়নাল এক সাথে সারাটা দিন কাটান, বঙ্গ-বাজার থেকে কেনা কাটা করেন অ্যামেরিকার জন্য। দুপুরে খাবার খান জয়নালের বাড়িতে। জয়নাল একটা রুম ভাড়া করে একাই থাকে, তার আর কেউ নেই। দুপুরের খাওয়ার পরে শামসুদ্দিনকে ঘরে রেখে জয়নাল আধাঘণ্টার জন্য বাইরে যায়, কিন্তু রাতের ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করার পরেও সে ফিরে আসেনা। তখন খুব বৃষ্টি হচ্ছে, বাধ্য হয়ে শামসুদ্দিন সাহেব বৃষ্টি তে ভিজে ভিজে বাড়িতে ফিরেন। বৃষ্টিতে ভেজার কারণে তার রাতেই জ্বর আসে। দুপুরের পরে চোখ মেলে দেখেন জয়নাল এসেছে। গতকাল রাতে সে গিয়ে ছিল তার প্রেমিকা ইতিদের বাড়ি। সেখানে রাতের খাবার খেতে দেরি হয়ে যায়। জয়নাল খুবই দরিদ্র মানুষ, টিকিট কেনার টাকাটা যোগার করার জন্য সে অনেক লোকের কাছে ধার চায়। কিন্তু কারো কাছ থেকেই তেমন সারা পায় না। শেষ পর্যন্ত সে সিদ্ধান্ত নেয় গ্রামের বাড়ি বিক্রি করে দিবে। তার চাচাকে চিঠি দেয় যেন বাড়ি বিক্রয়ের ব্যবস্থা নেয়। কিছুদিন পরে তার চাচার চিঠির উত্তর পায় জয়নাল। সেখানে জানতে পারে যে মারা যাওয়ার আগে তার বাবা নাকি তার বাড়ি চাচার কাছে বিক্রি করে গেছেন। এর পরই জয়নাল আবিষ্কার করে তার পকেটে মানিব্যাগ নাই, শুধু তাইনা মানিব্যাগের সাথে সাথে পকেটে রাখা পাসপোর্টটাও নেই। হতাশ হয়ে সে সারাদিন রাস্তায় রাস্তায় হেঁটে বেড়ায়। রাতে শামসুদ্দিন সাহেবের কাছে এসে জানায় যে তার মানিব্যাগ আর পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে। কিন্তু শামসুদ্দিন সাহেব তার ট্রাংক থেকে জয়নালের পাসপোর্ট বের করে দিয়ে বলেন জয়নাল নিজেই তার কাছে পাসপোর্ট রাখার জন্য দিয়ে ছিল, এখন ভুলে গেছে। ইতি খুবই বুদ্ধিমতী মেয়ে, সে জয়নালকে বিয়ে করবে ঠিক করেছে। তার বাড়ির কেউ রাজি না কিন্তু সবাইকে রাজি করিয়ে ফেলতে পারবে মনে করে। ইতি সত্যি সত্যিই তার বাসার সবাইকে বিয়েতে রাজি করিয়ে ফেলে। সন্ধ্যায় শামসুদ্দিন সাহেবকে নিয়ে জয়নাল যায় ইতিদের বাড়িতে এবং একপর্যায়ে জয়নাল আর ইতির বিয়ে হয়ে যায়। শামসুদ্দিন সাহেব অসুস্থ হয়ে পরেন। একনাগাড়ে হাঁচি দিতে দিতে উনার নাক দিয়ে রক্ত পরতে থাকে। নাক দিয়ে রক্ত পরতে পরতে তিনি কাহিল হয়ে পরেন, এদিকে বাসায় তখন কেউ নেই। পরে জয়নাল এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। শামসুদ্দিন সাহেবের শরীর যখন খুব খারাপ করে তখন জয়নাল তার পাসপোর্ট নিয়ে বুড়িগঙ্গাতে ফেলে দিয়ে তার বিনিময়ে আল্লার কাছে শামসুদ্দিন সাহেবের জীবন ভিক্ষা চায়। কিন্তু শামসুদ্দিন সাহেব মারা যান। অনেক বছর পরে জয়নাল একজন সফল ব্যবসায়ী, পরিবারে সবাইকে নিয়ে বেরাতে যায় আমেরিকায়। এয়ারপোর্টে নেমে কান্নায় ভেঙ্গে পরে জয়নাল

      By Rukaia Liza

      09 May 2014 05:11 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      স্বপ্ন সবাই দেখে । কারো স্বপ্ন হয় অনেক বড় কারোটা হয় অনেক ছোট । সবাই চায় তার স্বপ্ন পূরণ হোক । ক্ষুদ্র মানুষ হয়েও বৃহৎ স্বপ্ন দেখা যায় । তেমন ই এক ক্ষুদ্র মানুষ জয়নাল । জয়নালের স্বপ্ন সে আমেরিকা যাবে । ইতি নামের একটি মেয়েকে বিয়ে করবে । আবার শামসুদ্দীন সাহেব বড় মাপের মানুষ । শামসুদ্দিন সাহেব সংসার করেননি। শেষ জীবনে একবার আমেরিকা যেতে চান। গড়পড়তা মধ্যবিত্তর মত দু’চোখে স্বপ্ন নিয়ে নয়। কোন এক অজানা অস্বস্তিকে চোখের সামনে পরখ করতে হয়তো। বীথিকে তাঁর কোন জিজ্ঞাসা নেই, অথবা কোন সুপ্ত অভিমান, ঠিক তাও নয়। পরিণতি না পাওয়া একটা সম্পর্কের স্মৃতি ধরে অবাক একজোড়া চোখের সামনে দাঁড়াতে চান তিনি... একবার। কিন্তু কেন? জয়নালও আমেরিকা যেতে চায়। আর পাঁচটা সাধারণ ছেলের মতই আমেরিকা তার কাছে স্বপ্নের দেশ। সব ব্যর্থতা মুছে এক নতুন জীবন শুরু করার সরল বিশ্বাসে বুক বেঁধে ওদেশের মাটিতে পা রাখতে চায় সে। ছোট পৃথু ও স্বপ্ন দেখে যে তাকে একটি ফুটবল আর জ্যামিতি বক্স কিনে দেয়া হবে । স্বপ্ন দেখে রাহেলা আর রফিক ও । এরকম অনেক মানুষ ই নানান ধরনের নানান স্বপ্ন দেখে । কারো স্বপ্ন পূরণ হয় কারোটা বা হয় না । কিন্তু কেউই স্বপ্ন দেখা ছাড়ে না । সবাই স্বপ্ন পূরণের আশায় বুঁদ হয়ে থাকে । এরকমই কিছু মানুষের স্বপ্নভঙ্গ আর স্বপ্নপূরণের গল্প হচ্ছে উপন্যাসটি । আশা করি সবার ভাল লাগবে ।

      By IMRUL HASAN

      08 May 2021 11:29 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা এটি আমার প্রথম বই। খুব আগ্রহ নিয়ে বইটি পড়তে বসেছিলাম,ভেবেছিলাম ভালো হবে। কিন্তু কিছু পৃষ্ঠা পড়ার পর মনে হলো This Book Is Super GOOD. বইটি আমাকে হাসিয়েছে একই সাথে বইটি আমাকে কাদিয়েছে। হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর মত উপন্যাস কেউ লেখতে পারবেনা। হুমায়ুন বাংলার গর্ব । যদি কেউ বইটি নিতে চান তবে নিতে পারেন Because This Book is Super GOOD.

      By Shaikh Mahmood

      22 Nov 2016 11:31 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমেরিকা যাওয়াকে কেন্দ্র করে লেখা এই উপন্যাস। কেউ আমেরিকা যেতে যায় জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য, কেউবা যেতে চায় জীবনের শেষ ইচ্ছা পূরণের জন্য। দুই বার ইন্টারমেডিয়েট দিয়েও ফেল করা জয়নাল আর নান্দাইল হাইস্কুলের অবসরপ্রাপ্ত ইংরেজির শিক্ষক শামসুদ্দিন সাহেব -- আলোচ্য উপন্যাসের প্রধান দুই চরিত্র। গল্পের শুরু হয় এই দুই চরিত্রের আমেরিকান দূতাবাসে ভিসার সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে। লেখক এই অংশে খুব সুন্দর করে ভিসার জন্য সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মানুষের মাঝে যে দুশ্চিন্তা কাজ করে তা ফুটিয়ে তুলেছেন। জয়নাল ও শামসুদ্দিন সাহেব দুই জনেই ভিসা পায়। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, বরং স্বপ্ন পূরণের প্রস্তুতির শুরু। হুমায়ূন আহমেদের অন্য অনেক উপন্যাসের মতো এখানেও একটি জটিল চরিত্রের দেখা মেলে। রাহেলা নামের সেই চরিত্র প্রচণ্ড সন্দেহবাতিক। তার স্বামীকে, বাসার কাজের মেয়েকে, সবাইকে সন্দেহ করেন। শামসুদ্দিন সাহেবের খালাতো বোন তিনি। ভাইকে খুব ভালোবাসেন। চিরকুমার শামসুদ্দিন সাহেবে রাহেলার বাসাতেই থাকেন। সেখানে তাকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য আরো আছে রাহেলা-রফিকের একমাত্র ছেলে পৃথু। গল্প এগিয়ে চলে। ইতি নামে এক মেয়ের সাথে জয়নালের বিয়ে হয়। বিয়েতে জয়নালের একমাত্র অভিভাবক ছিলেন শামসুদ্দিন সাহেব। এইদিকে রাহেলা-রফিকের সম্পর্কে টানাপোড়েন লেগেই থাকে। রাগ করে রাহেলা তার বান্ধবীর বাসায় চলে যায়।খুব অসুস্থ হয়ে পড়ায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শামসুদ্দিন সাহেবকে। তারপর? জয়নাল,শামসুদ্দিন সাহেবের আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন কি পূরণ হয়? আমাদের সব স্বপ্ন কি পূরণ হয়? স্বপ্নকে ছোঁয়ার সুযোগ পেয়েও প্রিয়জনকে কি আমরা হারাতে চাই? যেমন জয়নাল তার আমেরিকার ভিসা লাগানো পাসপোর্টটি বুড়িগঙ্গার জলে বিসর্জন দিয়েছিল শুধু তার প্রিয় মানুষটিকে বাঁচানোর অভিপ্রায়। আবার জয়নাল যখন আমেরিকার মাটিতে পা রেখে কাঁদতে থাকে, তখন জয়নালের সাথে সাথে স্বপ্ন পূরণের দুঃখময় স্মৃতি স্মরণ করে একজন পাঠকের মনও কি আবেগাক্রান্ত হয়ে পড়ে না?

      By rajan devnath

      03 Oct 2019 10:21 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      অতি সাধারণ এক মধ্যবয়স্ক ব্যাক্তির গল্প। সাথে যোগ হলে একজন স্বপ্নচারী যুবকের কথা। বিদেশ যাবার জন্য কত পাগলামি! আর শেষে কিভাবে গল্পটা পাল্টে গেল! দুই বয়সের দুজন মানুষের কাছে কত না আপন জনের মতন হয়ে গেল! পুরো গল্পটা ভালো ভাবেই শেষ হচ্ছিল কিন্তু শেষে গল্পটা শেষ করতে হবে কাঁদতে কাঁদতে তা ভাবিনি । হয়তো এটাই হুমায়ুন আহমেদ এর জাদু। এই জাদুর জন্যেই তাকে কথা সাহিত্যের জাদুকর বলা হয়। অসাধারণ একটি উপন্যাস। আশা করি সবার ভালো লাগবে । আই রিপিট "সবার ভালো লাগবে"

      By Jahan-E-Noor

      25 Mar 2013 12:31 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      শামসুদ্দিন সাহেব সংসার করেননি। শেষ জীবনে একবার আমেরিকা যেতে চান। গড়পড়তা মধ্যবিত্তর মত দু’চোখে স্বপ্ন নিয়ে নয়। কোন এক অজানা অস্বস্তিকে চোখের সামনে পরখ করতে হয়তো। বীথিকে তাঁর কোন জিজ্ঞাসা নেই, অথবা কোন সুপ্ত অভিমান, ঠিক তাও নয়। পরিণতি না পাওয়া একটা সম্পর্কের স্মৃতি ধরে অবাক একজোড়া চোখের সামনে দাঁড়াতে চান তিনি... একবার। কিন্তু কেন? জয়নালও আমেরিকা যেতে চায়। আর পাঁচটা সাধারণ ছেলের মতই আমেরিকা তার কাছে স্বপ্নের দেশ। সব ব্যর্থতা মুছে এক নতুন জীবন শুরু করার সরল বিশ্বাসে বুক বেঁধে ওদেশের মাটিতে পা রাখতে চায় সে। কিন্তু কিভাবে? হ্যাঁ, কথা বলছিলাম হুমায়ূন আহমেদ-র একটি উপন্যাসের। নাম শুনেই নিশ্চয় চিনতে পারছেন। লেখক পরিচিতিতে শুধু একটি কথাই বলব, উনি বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী বাঙালি লেখক, বাংলাদেশের কম করে দশটা প্রকাশককে রুজি-রুটি জুগিয়ে চলেছেন। ওঁর জনপ্রিয়তার এতটা বাড়াবাড়ির কারণ আমি ঠিক বলতে পারব না। তবে একদম জলের মত লেখেন...... পুষ্টিগুণ নেই, কিন্তু ঢকঢক করে গেলা যায়। ‘আজ আমি কোথাও যাব না’- তার ব্যতিক্রম নয়। একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের (শামসুদ্দিন) সঙ্গে দেখা হয় এক বাউণ্ডুলের (জয়নাল), আমেরিকা যাওয়ার ভিসার লাইনে। ধরে নিন কতকটা গল্পের স্বার্থেই, তক্ষুনি ভাব হয়ে যায় তাদের। দুজনেরই ভিসা পেতে কোন সমস্যা হয় না। আর এখানেই দু’জনের জীবনটা এক রাস্তায় এসে পড়ে। জয়নাল পথ দেখায়। সে রাস্তার দু’পাশে কোথাও সস্তার ওভারকোট, গোলাপি মাফলার ...আবার কোথাও উজবেক্‌ এয়ারলাইন্সের জঘন্য পরিষেবা, মাঝপথে মস্কো তে ফেলে রেখে বিখ্যাত ঘণ্টা দেখার স্বপ্নের হাতছানি। শামসুদ্দিন অবাক চোখে দেখে পাগলটাকে। দু’বছর ইন্টারমিডিয়েটে চোথা করে ফেল করা একটা ছেলের দীর্ঘ ন’বছর ধরে লালন করে আসা স্বপ্নে বিভোর চোখ দুটোতে হারিয়ে যান তিনি। কখন বা নিজের অজান্তেই সে চোখের পাতা ভারি হয়ে আসে, ভিড় করে আসে সেইসব দুঃস্বপ্ন, যার সামনে দাঁড়াতেই তার আমেরিকা যাওয়া। সম্বিৎ ফেরে, তিনি আবার দেখতে চান জয়নালের চোখ দিয়ে। জয়নালের মতো করে সাজাতে চান তার শেষজীবনের ইচ্ছেগুলোকে। জয়নালের একা মেসজীবন। আমেরিকার স্বপ্নই তার বাঁচার অক্সিজেন। রুজি-রোজগারের বালাই নেই, সম্বল বলতে ‘সাদা’ মিথ্যাচারিতা। আর তার মধ্যেই কখন যে এসে পড়ে ইতি-র মত একটা মিষ্টি মেয়ে। প্রেমটা ভালোভাবে বুঝে ওঠার আগেই রাতারাতি তাদের বিয়েও হয়ে যায়। ইতিমধ্যে জয়নালের সব অভাব-অনটন লেখক পুষিয়ে যান তার ‘ভালত্ব’ দিয়ে। এরপর...... এরপরের গল্প না হয় আপনাদের অপেক্ষায় থাকুক...... বইয়ের পাতায়। মুখ্য এই দুই চরিত্রর পাশাপাশি রয়েছে রফিক-পৃথু-রাহেলা-র একটি ছোট্ট পরিবার, তাদের ছোট ছোট দুঃখ-সুখ। সেগুলো দিনের পর দিন যোগ হতে হতে কিভাবে যেন আমার-আপনার জীবনের কাছাকাছি চলে আসতে চায়। শ্রীজাত-র কথা ধরে বলি, সে সংসারে বৃষ্টির রাতে আধকেজি চালের খিচুড়ি ফোটে, কিন্তু তার মধ্যে আটকে থাকা এককেজি ওজনের ‘ঝগড়া’টা মাপতে লেখক কার্পণ্য করেননি একটুও। শেষে সমালোচনাই বলব, লেখক এখানে পাঠককে খুব সহজে চরিত্রে ঢুকতে দেননি। এ গল্পের চরিত্ররা অনেক তুচ্ছ কারণে হাসে, খুশি হয়... মায়া জড়ানো চোখগুলো ভরে আসে আরও অনেক সহজে। কি, চড়া দাগের মনে হচ্ছে? তা শুধু কি এই কারণে যে তারা আমার-আপনার মত নয়? এককথায় ‘আজ আমি কোথাও যাব না’- কিছু মানুষের স্বপ্ন আর স্বপ্নভঙ্গের কাহিনী। আঁতেলদের সাবধান করছি, এ উপন্যাসের সাহিত্যমূল্য কিন্তু শূন্যের কাছাকাছি। আর যারা ‘কথা’-র পাতায় এখনও আঁচড় কাটেননি, কি লেখা উচিৎ আর কি নয় – এই ভেবে লড়ে যাচ্ছেন, তাদের বলব, বইটা পড়ুন।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!