User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
the book is very good ?..
Was this review helpful to you?
or
osadharon.
Was this review helpful to you?
or
Awesome!
Was this review helpful to you?
or
দারুণ
Was this review helpful to you?
or
মেঘের ওপর বাড়ি – হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা জনপ্রিয় বই।অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৫০ টাকা । এই বইটি এমন একজন মহিলার সম্পর্কে যিনি একটি হাসপাতালে মারা গিয়েছেন এবং মারা যাবার পর ও তাঁর চেতনা তাকে মৃত্যুর পরে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনার দিকে পরিচালিত করে। পুলিশ প্রমাণ করতে চেয়েছিল যে তার স্ত্রী তাকে হত্যা করেছে তবে শেষ পর্যন্ত উপন্যাসটি অপ্রত্যাশিতভাবে শেষ হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
Wonderful! I like this book!
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা মেঘের ওপর বাড়ি- নামটা বেশ দারুণ। কিন্তু 'ওপর' বানানটা কি ঠিক আছে? এখানে 'উপর' হলে ঠিক হতো নাকি 'ওপর'-ই ঠিক? জানিনা। উচ্চারণে একটু খটকা লেগেছিলো। আচ্ছা, মেঘের ওপারের বাড়িটা দেখতে কেমন? প্রশ্নের পর অসংখ্য প্রশ্ন একজন মৃতের জবানীতে। আজব তো? মৃত মানুষের আবার প্রশ্ন জাগে কোত্থেকে? তার তো অস্তিত্বই নেই। থাকতেও পারে। কারণ জগত অতি রহস্যময়! মূলত প্রশ্নগুলোতে মৃতের নয়। বরং জীবিত লেখকটির। একজন মৃতের অনুভূতি জীবিতের প্রাণে ঢেলে দেয়া। বইটা আমার কাছে কিছুটা থৃলারও মনে হয়েছে। এই যে ড. ইফতেখারুল ইসলাম মানুষটার মৃত্যুর রহস্য। শেষ পর্যন্ত পাওয়াই গেলোনা। যদিও শেষে বলা হয়েছে স্বাভাবিক মৃত্যু। কিন্তু পোস্ট মর্টেমের রিপোর্টকেই বা অস্বীকার করা যায় কিভাবে? লেখক বইয়ের শুরুতে নিজের ক্যান্সার ধরা পড়ার কথাটি উল্লেখ করেছেন। কিন্তু ড. ইফতেখারুল ইসলামের মৃত্যুটাও যে কিভাবে হলো তা স্পষ্ট হয়নি। ক্যান্সারকে কি তাহলে লুকাতে হয়? জগত অতি রহস্যময়! ছোট ফুফুর কোলন ক্যান্সার। সেখান থেকে ফুসফুসে। এরপর পশুর মতো জীবন। ধরা চলে একজন পশুর জীবন-ই। এজন্যই তো কেউ তার পাশে ছিলোনা। শুধুমাত্র বড় মামাই ছিলেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীরা কি এতোটাই অবহেলিত হয়ে পড়েন, যে তাদের সংস্পর্শে থাকতে নেই? অথচ মৃত্যুর সময় তো সবাই চারপাশে ভীড় জমায়। কিন্তু কেন? আচ্ছা জগতটা এতো রহস্যময় কেন? পত্রিকায় নিউজ হলো- স্ত্রীর হাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর খুন! আসলেই খুন হয়েছিলো? স্ত্রী-ই বা খুন করেছিলো? কিন্তু শেষ পর্যন্ত তো সে খুনী প্রমাণিত হয়নি। তাহলে পত্রিকায় এমন নিউজ পাবলিশ করার কারণ কি? জগতটা আবারো রহস্যের প্রশ্নে ঘুরপাক খায়! কিংবা রবিউলকে রিমান্ডে নেয়া হলো-ই বা কেন? অথবা সেও কেন রুবিনাকে খুনী প্রমাণ করাতে চেয়েছিলো? পৃথিবীটা আসলেই রহস্যের! তোমার মৃত্যু হবে, আমার মৃত্যু হবে। তোমার গুষ্টির মৃত্যু হবে, আমার গুষ্টির মৃত্যু হবে। মরণকে এতে সহজে ক'জন-ই বাবা মেনে নিতে পারে! কিন্তু মেনে নিতে না পারার কি আছে, অথচ এটাতে আসবেই! কিংবা যারা একে সহজেই মেনে নেয়- তারাই বা এতো সহজে মেনে নেয় কিভাবে? আসলেই জগত অতি রহস্যময়! ---- বইঃ মেঘের ওপর বাড়ি লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশকঃ অন্য প্রকাশ সংস্করণঃ ৮ম, একুশে বইমেলা ২০১২ রকমারি লিংক→ https://www.rokomari.com/book/9651/মেঘেরওপরবাড়ি
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃ মেঘের উপর বাড়ি। লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ। প্রকাশনীঃ অন্যপ্রকাশ। মূল্যঃ 200 টাকা। রকমারিঃ মৃত ব্যক্তির শুনা, দেখার কথা হাদিসে উল্লেখ রয়েছে। সেই মৃত ব্যক্তির শুনা আর দেখার দৃশ্য নিয়েই লেখক হুমায়ূন আহমেদের এই বইটি লেখা। বইয়ের শুরুতেই লেখক 'অন্যকথা' শিরোনামে কিছু কথা লিখেছেন। সেখানে বলা আছে, "প্রথম আলো ঈদ সংখ্যার জন্য লেখা এই উপন্যাসটি লেখার সময়েই লেখকের শরীরে বাসা বেধেছে ক্যান্সার নামক মারাত্মক ব্যাধি! তবে কি লেখক চেতন পেয়েছেন? নাকি স্রষ্টাই মৃত্যুর পথ যাত্রীকে স্বরন করিয়ে দেন?" মারা গেল প্রফেসর ইফতেখারুল ইসলাম। কিন্তু তাঁর লাশের সামনে স্ত্রী রুবি যেই আচরন করছেন তা যে কোনো মানুষের নিকট অত্যন্ত অস্বাভাবিক লাগবে! মৃত স্বামীর লাশ দেখে অনেক স্ত্রী হার্ট অ্যটাক করে আর সেখানে রুবি সিগারেট টানছে! কি অদ্ভুত আচরন! তবে কি রুবির নিকট তার স্বামীর মৃত্যু কামনীয় ছিল? সে কি এটাই আশা করেছিল? ঠিক এই প্রশ্নের উত্তর খুজছে প্রফেসর ইফতেখারুল ইসলামের ছাত্র, বর্তমানে ডিবি পুলিশ খলিল। সে মনে করছে এটা ছিল সাজানো হত্যাকান্ড। তার ধারণা আরও সুস্পষ্ট হলো তখন, যখন দেখল মৃত স্বামীকে হসপিটালে রেখে রুবি এসি রুমে আরাম করছে!ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে ডিবি পুলিশ খলিল সৃষ্টি করল রবি নামক চরিত্রের। বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায় যে, রুবি আর রবির প্রেমের সম্পর্ক ছিল। আবার রবি রুবির স্বামীর বন্ধু ছিল। ব্যপারটি কি পরিস্কার? সামনে চলুন। ফোনে কথা হচ্ছে সদ্য স্বামী হারানো রুবি আর রবি। সেই কথার মাধ্যমেই জানা যায় যে, 'সাতসকাল' নামক পত্রিকায় নিউজ এসেছে যে, "পরকীয়ার কবলে পরে প্রফেসর স্বামীকে হত্যা করল গৃহবধু"! খবরটা শুনে কিছুটা হলেও চমকে উঠল রুবি! আসলেই কি খবরটা সত্য? ডিবি পুলিশ খলিল কি তার প্রিয় শিক্ষক ইফতেখারুল ইসলামের মৃত্যুর জন্য দায়ী ব্যক্তিকে ধরতে পারবে? নাকি রুবি আর রবি মিলে জল ঘোলা করবে? সেই সুযোগ কি সাতজন ব্যক্তিকে ফাঁসিতে ঝোলানো ডিবি পুলিশ খলিল দিবে? দেখা যাক! এতক্ষণ যেই ঘটনা ঘটল তা কে বলছে? লেখক নাকি অন্য কেউ? পুরো বইটিতে আছে অসংখ্য রহস্যজাল! সেই রহস্য গুলো লেখক খুব চমৎকার ভাবে উন্মোচন করার চেষ্টা করেছেন। রহস্যটা যেন রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কবিতাতেই নিহিত! খুঁজে বের করতে পারবেন? "চিরকাল এইসব রহস্য আছে নীরব রুদ্ধ ওষ্ঠাধর জন্মান্তের নবপ্রাতে সে হয়তো আপনাতে পেয়েছে উত্তর।"95 পৃষ্ঠার অসাধারণ একটি গল্প শেষ করলাম। মনে হয় যেন রহস্য ঘেরা কোনো জঙ্গল থেকে ঘুরে আসলাম! আর পদার্থ বিজ্ঞান নিয়ে গবেষনার ফলে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত ফাইনম্যনের কথা শুনে তো হেসে গড়াগড়ি খেয়েছি! শেষটা অসাধারণ হয়েছে। এমন অদ্ভুত এক পয়েন্ট এনে যে লেখক এভাবে গল্পের মোর ঘুরিয়ে নিবেন তা শেষ পর্যন্ত না পড়লে পাঠক কল্পনাও করতে পারবে না! আর প্রফেসর ইফতেখারুল ইসলামের দেশের বাড়ির পুকুরের সাথে তাদের বাড়ির মৃত ব্যক্তিদের যেই অভূতপূর্ব রহস্য! সেই রহস্য হয়তো কখনো উন্মোচন করা সম্ভব নয়! সেই রহস্যের দোলাচলেই হয়তো পাঠক পৌঁছবেন গল্পের শেষে! হুমায়ূন আহমেদের এই বইটি পড়ার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আর আমন্ত্রণ কোনো রহস্য উন্মোচন করার জন্য নয়! আপনি এই বইটিতে প্রচুর জানতে পারবেন। লেখক এমন সব মূল্যবান তথ্য বইটিতে রেখেছেন যা পাঠকের শিক্ষার গভীরতা বাড়াতে সাহায্য করবে। অন্তত গুরুত্বপূর্ণ এবং অজানা কিছু তথ্য জানতে হলেও বইটি প্রতিটি পাঠকের পড়া দরকার বলেই আমি মনে করি। পড়ার পর হয়তো আপনিও আমার মতোই চিন্তা করবেন।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইঃ মেঘের ওপর বাড়ি লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ ধরণঃ সমকালীন উপন্যাস প্রকাশনীঃ অন্যপ্রকাশ মূল্যঃ ২০০ টাকা (রকমারি মূল্য ১৫০ টাকা) . একটি মৃত্যু। তারপর সেই মৃত্যু রহস্য উদ্ধার নিয়েই #মেঘের_ওপর_বাড়ি বইটির কাহিনী। মৃত ব্যক্তির জবানিতেই চলতে থাকে হুমায়ূন আহমেদের অদ্ভুত এই গল্পটি। . বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. ইফতেখারুল ইসলাম। এই প্রফেসর সাহেবের হঠাৎ মৃত্যুটা ঠিক স্বাভাবিক নয় পুলিশ অফিসার খলিলের কাছে। অফিসারের ধারণা এটি স্বাভাবিক মৃত্যু নয়, পরিকল্পিত হত্যা। অবশ্য এই ধারণা হওয়ার পেছনে যথেষ্ট কারণও ছিল অফিসারের কাছে। বেশ সন্দেহজনক কিছু চরিত্র বের হয়ে আসে উক্ত কেসটি ঘাটতে গিয়ে। খলিল তুখোড় পুলিশ অফিসার। এর আগেও তিনি বেশ কয়েকটা কেসের মীমাংসা করে আসামীকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলানোর কৃতিত্ব অর্জন করেন। তো, প্রফেসর সাহেবের হত্যাকারীকে খুঁজে বের করার জন্য পুলিশ অফিসার খলিল বেশ কঠিন পরিশ্রম করেন। এদিকে খলিলের দাবী, তিনি ড. ইফতেখারুল ইসলামের "ডাইরেক্ট স্টুডেন্ট" প্রফেসররের মৃত্যুতে ঘটে যায় বেশ কিছু ঘটনা। মৃত্যুর খবর শুনেই রওনা হয়ে যায় প্রফেসরের কলিগ-দল তার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্যে। বিচিত্র ঘটনা ঘটে হঠাৎ এই দলটির একাংশের সাথে! প্রফেসর সাহেবের মামা ভাগনের মৃত্যুর খবর শুনেই হার্ট এ্যাটাক করে ফেলেন! এই মামার উৎসাহেই রুবিনা নামক আজব মেয়েটির সাথে বিয়ে হয় প্রফেসরের। . রুবিনা হচ্ছে মৃত প্রফেসর সাহেবের স্ত্রী। বেশ অদ্ভুত মহিলা! স্বামী মারা গেছেন, খবর শুনেও সে নির্বিকার। যেন এমনটাই হওয়ার ছিল। সে সম্পূর্ণ নগ্না হয়ে গোসল করে এমনকি সিগারেটের ভেতর গাঁজা ভরে খেতেও দেখা যায় তাকে। বেশ সন্দেহজনক চরিত্র সে ইন্সপেক্টর খলিলের চোখে। রুবিনার ঘনিষ্ঠ বন্ধু রবিউল আলম। ডাকনাম রবি। বেশ ভালই বন্ধুত্ব রবির সাথে রবিনার। ইন্সপেক্টর খলিলের চোখে রবিউলও হয়ে ওঠে সাসপেক্ট! বেশ কয়েকটি চরিত্র থাকে বইটাতে, যেমন লোকমান, সালমা (কাজের লোক এরা) তেমন গুরুত্বপূর্ণ না হলেও এদের কথাবার্তা আর আচরণে বেশ মজা পাওয়া যায়। পলিন। প্রফেসর ইফতেখারুল ইসলাম এবং রুবিনার মেয়ে। কিন্তু এই তিনজনের সম্পর্কের মধ্যেও থাকে রহস্য। পলিন মেয়েটি বেশ বুদ্ধিমতী। খুব পছন্দ করত বাবাকে... প্রফেসর বাবার সাহায্য ছাড়া কম্পিউটার গেমের সাপের অংশটা যে সে পেরুতে পারেনা! এই বাচ্চা মেয়েটিকেও দাঁড়াতে হয় পুলিশি জেরার সামনে..... . চোর-পুলিশ খেলা বেশ জমে যায়! খলিল ঝানু পুলিশ অফিসার। ধীরে ধীরে নির্দিষ্ট নিয়মে পুলিশি চালে এগুতে থাকেন অপরাধী পেছনে.... কিন্তু অপরাধী কে? অপরাধী সন্দেহের ব্যক্তিটি যেন নির্বিকার। যেন শাস্তিতে তার কিছু যায় আসেনা! নেই ধরা পড়ার ভয়! একটা খুনি কিভাবে এত নির্বিকার থাকতে পারে, বেশ অবাকই হন ইন্সপেক্টর খলিল। কিন্তু অবাক হলেও খুনের রহস্য প্রায় উদ্ধার করেই ফেলেন তিনি। এই রহস্য উদ্ধার করে খুনিকে ফাঁসিতে ঝুলাতে পারলে ৬ টা আসামীকে ঝুলানোর কৃতিত্ব অর্জন হবে তার! সেই আনন্দেই তিনি আত্মহারা। . ঠিক সেই সময়, ESP ক্ষমতা নিয়ে গল্পটিতে আগমন ঘটে ইন্সপেক্টর খলিলের স্ত্রী এশার! মেয়েটি তার ESP ক্ষমতাবলে জানায় খলিলকে এক অদ্ভুত কথা....... যার অদ্ভুত কথার প্রেক্ষিতেই চট করে বদলে যায় কাহিনী......... . #পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ হুমায়ূন আহমেদের বই গুলোর কাহিনী হয় ভিন্ন মাত্রার। রহস্য, উৎকণ্ঠা, আর ভালবাসায় মেশানো। "মেঘের ওপর বাড়ি" বইটিও নয় তার ব্যতিক্রম। চরম উৎকণ্ঠার মধ্যেও রহস্যময় এই গল্পে যেন ছিল দূরের অথচ গাড় ভালবাসার ছোঁয়া! "আমি এই পৃথিবীতে ছিলাম, এখন নেই" এই ছোট্ট একটা লাইনই যেন মনের ভেতরে হাহাকারের তৈরি করে! অসম্ভব সুন্দর একটা বই, আমার খুব পছন্দের। আমার মনে হয় যারা পড়েননি এখনও, পড়লে ভালই লাগবে। হ্যাপি রিডিং :)
Was this review helpful to you?
or
I think its almost poetic that one of the very last book Humayun Ahmed wrote before dying (apparently on his deathbed) was about a person who JUST died in his hospital room but somehow his consciousness was still around. We witness the whole aftermath of his death situations from his 1st person narrative, and I guess if for nothing else, this book is unique atleast for that angle. But the story as a whole is not so bad either, and as soon as a DB Detective entangled himself with the story to find out more about that "mysterious" death, we got a nice little murder mystery too. Although most of the characters are seemingly predictable for an avid Humayun-reader like myself, in the end its nice to see that not everyone is as clearly figured out as it seemed (or force-changed in the end just to appeal to the reader) and there's a naturally deeper different face for almost everyone under the false exterior. Still, I'd say not to expect too much from this book of only 96 pages, I didn't have ANY expectations and it was a nice little surprise! Anyway, it was not at all a coincidence that the central "dead" character was also a Versity professor like our Author...I'm just glad that even while he's on Cancer-bed, the end product STILL turned out to be a classic timepass Humayun!
Was this review helpful to you?
or
ফ্ল্যাপে লিখা কথাঃ লাশকাটা ঘরের পলিথিন বিছানো নোংরা টেবিলে আমার শরীর চিত হয়ে আছে। গায়ে আমার কোনো কাপড় নেই। টেবিল থেকে ফিনাইলের কঠিন গন্ধ আসছে। ঘরের জানালা আছে। জানালায় হলুদ রঙের পর্দা ঝুলছে। পর্দা নোংরা। সেখানে কিছু বড় বড় নীল রঙের মাছি বসে আছে। মাছিগুলো কিছুক্ষণ বসে থাকে আবার ওড়াউড়ি করে পর্দার ওপর বসে। ঘরের চারটা দেয়ালের একটায় চুনকাম করা হয়েছে। সেখানে কেউ নোংরা কথা লিখেছে। এত ছোট লেখাকে উপন্যাস বলতে আমার মন সায় দেয় না। তা সত্ত্বেও মেঘের ওপর বাড়ি পড়ার সময় যথারীতি ঘোর লেগেছে। পড়তে-পড়তে অভিভূত হয়ে ভাবছিলাম যে- ঠিক এই মুহূর্তে পৃথিবীর অন্যত্র হুমায়ূন আহমেদ- এর মতো ইন্দ্রজালিক লেখক আর ক’জন আছেন যিনি একটি অভূতপূর্ব ভাবনা কে লেখার মধ্যে অত্যন্ত সুচারু রূপে ছড়িয়ে দিতে পারেন? মনে হয় নেই। হয়তো আমার এই সিদ্ধান্তটি অনেকটাই অবেগপ্রসূত এবং যুক্তিহীন। কেননা, এরকম একটি সিদ্ধান্ত গ্রহনের পূর্বে পৃথিবীর সব লেখকের বইই একবার পড়ে নিতে হয়। তার পরও বলব যে হুমায়ূন আহমেদ সমসাময়িক বিশ্বের বিরল লেখকদের একজন। মনে হয় যে তিনি কেবল লেখক নন। তিনি একজন মহিমান্বিত জাদুকর, বেহালার সেই পাগানিনির মতে ... কিংবা মোর দ্যান দ্যাট ... আমার ঘরের বইয়ের আলমারীর তাকে ইতিহাস আর দর্শনের ঢাউশ বইয়ের ফাঁকে এই জাদুকর লেখকের লেখা কিছু কৃশকায় বই আছে বৈ কী। মাঝে-মাঝে আমি বইগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকি। এবং ভাবার চেষ্টা করি যে বাংলাদেশের একটি সাধারণ পরিবারে জন্ম-নেওয়া এই জাদুকরটি চিন্তার প্যার্টান এতটা ব্যতিক্রমধর্মী কেন? বাংলার ভাষায় কে এই লেখকের অগ্রজ? কে তাঁর পূর্বসূরি? কে তাঁকে পথ দেখিয়েছেন? জানি যে কেউ না। তিনি এতই অনন্য। এবং স্বাতন্ত্র। বাংলার ভাষার অন্য তালেবর লেখকদের লেখা পড়ার সময় হুমায়ূন আহমেদ-এর স্বাতন্ত্র স্পস্ট করেই যেন বোঝা যায়। তিনি লেখেন নিজস্ব ভাষায়। তাঁর লেখার প্লট এবং থিম ভিন্ন গোত্রের। মেঘের ওপর বাড়ি উপন্যাসটির প্লটটিও একেবারেই ভিন্ন গোত্রের। কিছুটা দার্শনিকচিন্তায় আচছন্ন মেঘের ওপর বাড়ি র ঘটনা তরতর করে এগিয়ে গিয়েছে। এবং ঘটনাপ্রবাহের ওপর হুমায়ূন আহমেদ-এর অসাধারণ নিয়ন্ত্রন দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেছি। (যারা একটুআধটু গল্প লেখার চেষ্টা করেন তারাই কেবল আমার এই কথার মানে বুঝতে পারবেন) ...যথার্থ শব্দ ও বাক্যের প্রয়োগ, যুক্তির গাঁথুনি একের পর এক সাজিয়ে তুলেছেন একজন নিঃসঙ্গ নির্জন কারিগর। লেখক মাত্রই নিঃসঙ্গ। তবে লেখকদের কারিগরি দক্ষতার মধ্যেও তো ফারাক রয়েছে। চিন্তাই তো যে কোনও লেখার ভিত্তি । এই জন্যই অভিভূত ভাবি যে ... এই বাঙালি জাদুকর লেখকটির চিন্তার প্যার্টান এতটা ব্যতিক্রমধর্মী কেন? মেঘের ওপর বাড়ি-র কাহিনি এরকম: একজন মানুষ (যিনি জীবদ্দশায় অধ্যাপক ছিলেন) তাঁর মৃত্যু হয়েছে। অবশ্য তিনি মৃত্যুর পরের দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন। কেবল তাইই নয়, তিনি জীবিত আত্মীয়স্বজনের কথাবার্তাও শুনতে পারছেন। এমন কী তাদের চিন্তাও পরিস্কারভাবে উপলব্দি করতে পারছে। অধ্যাপকের মৃত্যুর কারণটি অস্বাভাবিক বলে মনে হয়। এবং তার স্ত্রীকে সন্দেহ করা হয়। সন্দেহভাজন স্ত্রীটি সুন্দরী, উগ্র ধূমপায়ী, বুদ্ধিমতী এবং স্পস্টবাদী। অধ্যাপকের মৃত্যুরহস্য উদঘাটনের দায়িত্ব পেয়েছে একজন অদ্ভূতুরে চরিত্রের গোয়েন্দা পুলিশ। এ ধরনের আধ-পাগলা চরিত্র নির্মাণে হুমায়ূন আহমেদ-এর দক্ষতা অপরিসীম।
Was this review helpful to you?
or
Outstanding
Was this review helpful to you?
or
some unique concept
Was this review helpful to you?
or
নতুন করে বলার কিছু নাই। হুমায়ূন সারের জাইগা এখনো কেও দখল করতে পারেনি ।
Was this review helpful to you?
or
The name is very catchy I must say( Don't know why I felt that way) but I didn't enjoyed reading this book because too much description of every situation, created monotony for me. I felt bit bored.
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদ মেঘের ওপর বাড়ি তে বাস করতে চান। এ রকম একটি (অবচেতন) ভাবনা রূপ দিয়েছেন তাঁর মেঘের ওপর বাড়ি উপন্যাসটিতে। সম্প্রতি সেই উপন্যাসটি পড়ে শেষ করলাম। এত ছোট লেখাকে উপন্যাস বলতে আমার মন সায় দেয় না। তা সত্ত্বেও মেঘের ওপর বাড়ি পড়ার সময় যথারীতি ঘোর লেগেছে। পড়তে-পড়তে অভিভূত হয়ে ভাবছিলাম যে- ঠিক এই মুহূর্তে পৃথিবীর অন্যত্র হুমায়ূন আহমেদ- এর মতো ইন্দ্রজালিক লেখক আর ক’জন আছেন যিনি একটি অভূতপূর্ব ভাবনা কে লেখার মধ্যে অত্যন্ত সুচারু রূপে ছড়িয়ে দিতে পারেন? মনে হয় নেই। হয়তো আমার এই সিদ্ধান্তটি অনেকটাই অবেগপ্রসূত এবং যুক্তিহীন। কেননা, এরকম একটি সিদ্ধান্ত গ্রহনের পূর্বে পৃথিবীর সব লেখকের বইই একবার পড়ে নিতে হয়। তার পরও বলব যে হুমায়ূন আহমেদ সমসাময়িক বিশ্বের বিরল লেখকদের একজন। মনে হয় যে তিনি কেবল লেখক নন। তিনি একজন মহিমান্বিত জাদুকর, বেহালার সেই পাগানিনির মতে ... কিংবা মোর দ্যান দ্যাট ... আমার ঘরের বইয়ের আলমারীর তাকে ইতিহাস আর দর্শনের ঢাউশ বইয়ের ফাঁকে এই জাদুকর লেখকের লেখা কিছু কৃশকায় বই আছে বৈ কী। মাঝে-মাঝে আমি বইগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকি। এবং ভাবার চেষ্টা করি যে বাংলাদেশের একটি সাধারণ পরিবারে জন্ম-নেওয়া এই জাদুকরটি চিন্তার প্যার্টান এতটা ব্যতিক্রমধর্মী কেন? বাংলার ভাষায় কে এই লেখকের অগ্রজ? কে তাঁর পূর্বসূরি? কে তাঁকে পথ দেখিয়েছেন? জানি যে কেউ না। তিনি এতই অনন্য। এবং স্বাতন্ত্র। বাংলার ভাষার অন্য তালেবর লেখকদের লেখা পড়ার সময় হুমায়ূন আহমেদ-এর স্বাতন্ত্র স্পস্ট করেই যেন বোঝা যায়। তিনি লেখেন নিজস্ব ভাষায়। তাঁর লেখার প্লট এবং থিম ভিন্ন গোত্রের। মেঘের ওপর বাড়ি উপন্যাসটির প্লটটিও একেবারেই ভিন্ন গোত্রের। কিছুটা দার্শনিকচিন্তায় আচছন্ন মেঘের ওপর বাড়ি র ঘটনা তরতর করে এগিয়ে গিয়েছে। এবং ঘটনাপ্রবাহের ওপর হুমায়ূন আহমেদ-এর অসাধারণ নিয়ন্ত্রন দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেছি। (যারা একটুআধটু গল্প লেখার চেষ্টা করেন তারাই কেবল আমার এই কথার মানে বুঝতে পারবেন) ...যথার্থ শব্দ ও বাক্যের প্রয়োগ, যুক্তির গাঁথুনি একের পর এক সাজিয়ে তুলেছেন একজন নিঃসঙ্গ নির্জন কারিগর। লেখক মাত্রই নিঃসঙ্গ। তবে লেখকদের কারিগরি দক্ষতার মধ্যেও তো ফারাক রয়েছে। চিন্তাই তো যে কোনও লেখার ভিত্তি । এই জন্যই অভিভূত ভাবি যে ... এই বাঙালি জাদুকর লেখকটির চিন্তার প্যার্টান এতটা ব্যতিক্রমধর্মী কেন? মেঘের ওপর বাড়ি-র কাহিনি এরকম: একজন মানুষ (যিনি জীবদ্দশায় অধ্যাপক ছিলেন) তাঁর মৃত্যু হয়েছে। অবশ্য তিনি মৃত্যুর পরের দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন। কেবল তাইই নয়, তিনি জীবিত আত্মীয়স্বজনের কথাবার্তাও শুনতে পারছেন। এমন কী তাদের চিন্তাও পরিস্কারভাবে উপলব্দি করতে পারছে। অধ্যাপকের মৃত্যুর কারণটি অস্বাভাবিক বলে মনে হয়। এবং তার স্ত্রীকে সন্দেহ করা হয়। সন্দেহভাজন স্ত্রীটি সুন্দরী, উগ্র ধূমপায়ী, বুদ্ধিমতী এবং স্পস্টবাদী। অধ্যাপকের মৃত্যুরহস্য উদঘাটনের দায়িত্ব পেয়েছে একজন অদ্ভূতুরে চরিত্রের গোয়েন্দা পুলিশ। এ ধরনের আধ-পাগলা চরিত্র নির্মাণে হুমায়ূন আহমেদ-এর দক্ষতা অপরিসীম। সে যাই হোক। শেষে অবশ্য দেখা গেল যে অধ্যাপকটির মৃত্যু স্বাভাবিক ভাবেই হয়েছে। এবং তাঁর স্ত্রীটি নির্দোষ। স্ত্রীটি (ধূমপান করলেও) অতি ভালো মানুষ-যে কিনা ছোটবোনের অনাকাঙ্খিত (অটিস্টিক) সন্তানের দায়িত্ব নিয়েছে। এভাবে মেয়েটি কেবল ভালো মানষই নয়, মেয়েটির ভিতরে এমন কিছু গুণ/মহত্ত্ব রয়েছে যা অন্য মানুষের মধ্যে অনুপস্থিত। আর এভাবেই হুমায়ূন আহমেদ-এর মানবিক হৃদয়টি প্রকাশিত হয় । এবং এ ধরনের মানবিকতা বারবার আমরা তাঁর লেখায় পাই। স্ত্রীকে নির্দোষ দেখে মৃত অধ্যাপকটি মেঘের ওপর বাড়ি তে চলে যান ... হুমায়ূন আহমেদ-এর পাঠকমাত্রই জানেন যে এই মায়াবী লেখকটি দীর্ঘকাল ধরে এক ধরনের মৃত্যুচিন্তায় আচ্ছন্ন হয়ে রয়েছেন। মৃত্যুর ঠিক পরের মুহূর্তগুলি নিয়ে তাঁর গভীর আগ্রহের কথা সুবিদিত। আমার প্রায়ই মনে হয় যে হুমায়ূন আহমেদ লেখার মাধ্যমে পাঠকের কাছে তাঁর এই ভাবনাটি পৌঁছে দিতে চান। এসব কারণে হুমায়ূন আহমেদ কে মনে হয় জীবনমৃত্যুর রহস্যে আচ্ছন্ন এক ঘোরলাগা মানুষ। কখনও আধুনিক বিজ্ঞানের কাঠামোয় জীবনমৃত্যুর রহস্য বিষয়টি তিনি বোঝার চেস্টা করেন। স্টিফেন হকিং ও লিওনার্দ ম্লোদিনাও- এর লেখা The Grand Design বইতে যখন পড়ি যে: “পদার্থবিদ্যা ও অধিবিদ্যার মধ্যে দূরত্ব কমে আসছে।” তখন আমার হুমায়ূন আহমেদ- এর কথা মনে হয়। আবার এও দেখেছি যে ... হুমায়ূন আহমেদ কখনও - কখনও সমাজের প্রচলিত বিশ্বাসটি বোঝার চেষ্টা করেন ওই মৃত্যুরহস্য উদঘাটনের জন্যেই । মৃত্যুর প্রতি তীব্র আকর্ষণ থাকলেও জীবনের প্রতিও হুমায়ূন আহমেদ-এর আকর্ষন কম নয়। এই কারণেই কি তিনি গান লেখেন? যে গানে উঁকি দেয় মায়াভরা বাংলার মানুষ ও প্রকৃতি। জোছনাপ্রিয় এই লেখকটি প্রচলিত অর্থে মরমি না হলেও হুমায়ূন আহমেদ কে মরমি আখ্যা দেওয়া চলে। (মাঝেমাঝে ভাবি তাঁর মতো রবীন্দ্রপ্রেমীই- বা ক’জন আছে) ... রবীন্দ্রনাথের গান বাদেও বাংলার লোকগানের প্রতি হুমায়ূন আহমেদ-এর গভীর আকর্ষনের কথা সর্বজন বিদিত। এই যে সুনামগঞ্জের বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম-এর কথা শহরবাসী জানতে পারল-তার পিছনে হুমায়ূন আহমেদ- এর অবদান তো কম নয়। আবদুল কুদ্দুস বয়াতীর প্রসঙ্গেও একই কথাই প্রযোজ্য। এমন একজন ঘোরলাগা মানুষ যে মেঘের ওপর বাড়ি-র কল্পনা করবেন - সে রকমই তো স্বাভাবিক। ঘোরলাগা রহস্যপ্রেমী লেখকটি কি সেই মেঘের ওপর বাড়ি তে বাস করতে চান? কিন্তু মেঘের ওপর বাড়িটি ঠিক কোথায়? অনুমান করি যে মেঘের ওপর বাড়িটি মাটির পৃথিবীর অনেকই উর্ধে । কি উপকরণ দিয়ে বাড়িটি নির্মিত কে জানে। হয়তো সেই বাড়িটিও অদৃশ্য মায়ায় তৈরি। এই জীবনের মতোই ... দু-বাংলার নতুন প্রজন্ম তাঁর লেখা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পাঠ করে। আমি কেবল সেটুকু দেখিনা। আমি দেখি লেখকটিকেও । জীবনে বেঁচে থেকে জীবনরহস্যের কূলকিনারা করতে না-পারার অস্থিরতা যে লেখকটিকে তাড়া করে বেড়ায়। এই অস্থিরতা আমি যেন বেশ বুঝতে পারি। তাঁর প্রতি যখন বর্ষিত হয় নিন্দা- আমি তখনও দেখি তাঁকে। কেমন অবিচল। অবিচল আর স্থির। যেন অগভীর সমালোচনা তাঁকে কাবু ও বিপর্যস্ত করতে পারছে না। কেবল তিনি এক ফোঁটা লিলুয়া বাতাসের স্পর্শের জন্য উদগ্রীব। এ কারণেই হুমায়ূন আহমেদ মরমি। পড়তে পড়তে মেঘের ওপর বাড়ি যেন হঠাৎ করেই শেষ হয়ে গেল। হুমায়ূন আহমেদ- এর বেশির ভাগ লেখাই এই রকমের। হঠাৎ করেই যেন শেষ হয়ে যায়। আজ এই মরমি লেখকটির জীবনও যেন ৬৩ বছর বয়েসে পৌঁছে হঠাৎ করেই থমকে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ৬৩- কি এমন বয়স? তবু তাঁর দেহে বাসা বাধা মরণব্যাধির কারণে আমাদের এক অস্বস্তিকর আশঙ্কা ঘিরে ধরেছে ... হুমায়ূন আহমেদ হয়তো একদিন অনন্তকালের জন্য মেঘের ওপর বাড়ি তে চলে যাবেন। সেই মেঘের ওপর বাড়ি-র অলিন্দে দাঁড়িয়ে থেকে দেখবেন নীচের দৃশ্যাবলী । এ রকম স্বপ্ন তো তাঁর দীর্ঘদিনের। যেন তিনি অপেক্ষায় আছেন। এখন যেন তাঁর স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে ...
Was this review helpful to you?
or
if you are a regular reader of humayun ahmed this book wil disappoint you a little bit.most of the time humayun ahmeds books are very enjoyable, and the story keeps a reader attached. but megher upor bari is kind a monotonous,though start gave us the impression that the book will be interesting but its not.the point of view of the main character was cliche.he was dead yet his soul remained in the world because his soul didnt get peace. because his was falsely being accused of his murder. the story moved on like typical humayun ahmed style.but there was some funny characters,like the activity of the servant was quite funny.but as i was saying nothing much to say about this book,if you want waste few hours of your life learning nothing then go read this book.