User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
রক ক্যাডেট-ক্যাডেট কলেজের ছেলেদের বেড়ে ওঠার কিছু প্রতিচিত্র। লিখেছেন- ব্লগার প্রেমিক ও বিপ্লবী, আলীম হায়দার
ক্যাডেট কলেজের বৈচিত্রময় জীবন এবং কৈশোরের হরেক রকম মানসিক বিকাশের ধরন… ও, একদল কিশোরের বেড়ে ওঠা নিয়েই … রক ক্যাডেট অন্যরকম জীবনচিত্র নিয়ে নিরব শব্দে অংকিত এই প্রামাণ্য কথন। বিশেষ এক সামাজিক আচারের চলমান ছবিতে- কৈশোরের বিকাশ, মনোবৈকল্য, স্বপ্নস্বাদ আর ইচ্ছেছেদন। ফুঁস করে ভেসে ওঠে- ব্যস্ত জীবনের অদ্ভূত একাকীত্ব, রাত জেগে চুপিচুপি জোছনা পানের আনন্দ, দমনে দমনে বাসনার ষ্ফুলিঙ্গ-তীব্র বিষ্ফোরণ, দ্রোহ-বিদ্রোহ। বলাকা কাঁপানো বুনো উল্লাস-আনন্দ, মন থেকে চুঁয়ে চুঁয়ে দু'চোখের জলপ্রবাহ, দমের হাঁসফাঁসে উঁকি ...See More
আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছরB-বুক রিভিউ- লিখেছেন- প্রেমিক ও বিপ্লবী, আলীম হায়দার নামে ব্লগার
আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর বইটি প্রথম প্রকাশ হয় ১৯৬৮ সালে। পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশের প্রেক্ষিতে কয়েকটি নতুন অধ্যায় সংযোজন করা হয় (১৯৭৫ সালে) বইটির তৃতীয় সংস্করনে। সুতরাং বইটির নাম আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর হলেও বইটি ষাট বছর কিংবা তারও অধিক সময়ের রাজনৈতিক প্রতিবিম্ব। লেখক আবুল মনসুর আহমদ ব্যক্তি জীবনে রাজনীতির যেসব শাখা প্রশাখায় বিচরণ করেছেন, যেসব ঘটনার সাথে নিজেকে জড়িয়েছেন কিংবা ঘটনাক্রমে জড়িয়ে পড়েছেন সেসব ঘটনার বিষদ বিবরণ নিয়েই মূলত রচিত হয়েছে আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর বইটি। স...See More
গনি আদমের ক্যাম্পাস : ১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত উপন্যাস
রাশেদ মেহেদী
২ আগস্ট, রাশেদ মেহেদীর ক্যাম্পাস ও আমার প্রতিক্রিয়া- শেরিফ আল সায়ার
(১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলন নিয়ে লেখা। ১৯৯৯ সালের ২ আগস্ট জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা ধর্ষক-সন্ত্রাসীদের হটিয়ে দিয়ে দখলদারিত্বমুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৯৮ সালের ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের কারণেই তা সম্ভব হয়েছিল। আজও সেখানকার ছাত্র-ছাত্রীরা এই দিনটিকে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ভিতর দিয়ে পালন করে থাকে।) বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর সম্ভবত বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে প্রথম যে উপন্যাসটি লেখা হয় সেটি গাভীবৃত্তান্ত, আহমদ ছফার লেখা। এরপর বিশ্ববি...See More
সাহিত্যের ঘটনা: অব্যক্ততার বয়ান। লিখেছেন- Imrul Hassan নামে ব্লগার
আল মাহমুদ এর বইটা পড়ার পর থিকাই ভাবতেছিলাম যে, এইটা নিয়া লিখবো। কিন্তু লিখার কথাগুলি বলতেছিলাম পরিচিত মানুষজনকে তাই আর লিখা হইতেছিল না। যার ঠিক উল্টা কাজটা আল মাহমুদ করছেন বলে আমার মনে হইছে। তিনি বলার কথাগুলিরেই লিখিত করছেন। হয়তো বলা যায় যে, শুধুমাত্র রাজনৈতিক ও সামাজিক না, সাহিত্যেরও নিজস্ব ঘটনা ও ইতিহাস আছে, এইগুলি যে কিভাবে সম্ভব হইতে পারে, তার একটা ধারণা হয়তো এই বইটা পড়লে টের পাওয়া যাইতে পারে ... অন্যদিক দিয়া মনে হইতে পারে যে, একটা ‘পাপ’ না করতে পারার সাফল্যই তারে বাঁচাইয়া দিছে। বইটাতে তি...See More
সাম্রাজ্যবাদ ও জাতীয়তাবাদ।। লিখেছেন- Imrul Hassan
সলিমুল্লাহ খানের সত্য, সাদ্দাম হোসেন, স্রাজেরদৌলাকে বলা যায়, সাম্রাজ্যবাদ নিয়া লেখা একটি পুস্তক, যেখানে ইতিহাসের বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে তিনি সাম্রাজ্যবাদের নানাদিক নিয়ে কথা বলেছেন। এখানে সবমিলিয়ে আছে ৯ টি লেখা। ৭ টি মূল লেখা এবং সংযোজনে ২টি অনুবাদÑ কবিতা (হ্যারল্ড পিন্টারের) এবং প্রবন্ধ (নিউ সিঙ্গারের)। বইয়ের প্রথম লেখা ‘ইরাক, আরব জাতীয়তাবাদ ও সাদ্দাম হোসেন’ খুবই উপভোগ্য একটি রচনা। সাদ্দাম জাতীয়তাবাদী নাকি একনায়কতাবাদী এই প্রশ্ন তিনি সামনে নিয়ে আসেন আর এর পরিপ্রক্ষিতে আরব জাতীয়তাবাদের ইতিহাস ও সাম...See More
হাবিবুর রহমানে‘র ‘কাঙ্খিত রজনী’ ঢাকা টাইমস ২৪.কম থেকে নেয়া।
কাঙ্খিত রজনী কবিতার বই। প্রেম, ভালবাসা, প্রকৃতি আর সমাজ-সংসারের খুটিনাটি অনেক বিষয় নিয়ে হাবিুর রহমান লিখেছেন ‘কাক্সিক্ষত রজনী’। চুয়ান্নটি কবিতা দিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি। বইয়ের ফ্লাপে কবি লিখেছেন- প্রিয় পাঠক আমার কর্মময় জীবন গ্রাম অঞ্চলের গরীব-দুঃখী মানুষদের নিয়ে। তাদের উন্নয়নে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছি। দিয়েছি ভালো-মন্দের দিক নির্দেশনা, তাদের সুখ-দুঃখ আনন্দ বেদনার সাথে, আমি একই সুতায় গাঁথা ছিলাম । তাদের আনন্দে হেসেছি তাদের দু:খে কেঁদেছি। দিয়েছি শান্তনার বাণী। এই ব্যস্তময় সময়ে হৃদয় দিয়ে অনুভব করেছি...See More
বুক রিভিউ : ক্রাইম এন্ড পানিশমেন্ট। লিখেছেন- মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান নামে ব্লগার
বইটার নাম ক্রাইম এন্ড পানিশমেন্ট। ফিওদর দস্তয়ভস্কির কালজয়ী উপন্যাস। বাঙলা সাহিত্যের বেশিরভাগ উপন্যাস অপঠিত থাকায় বিদেশি লেখা পড়ার তেমন সৌভাগ্য আমার তখন (এখনও) তেমন একটা হয়নি। তারপরেও বইটার মুখবন্ধের কিছুটা পড়ে বইটা পাঠ করার তাগিদ বোধ করলাম। শুরু করলাম পড়া। এক ঘন্টায় তিন পৃষ্ঠা এগুলো। মনে মনে অনুবাদকের পিণ্ডি চটকিয়ে আমি নিদ্রায় মন দিলাম। সেদিনই আবার কী ভেবে বইটা পড়া শুরু করলাম । আবারও প্রথম থেকে । এইবার বুঝার গতি দ্রুততর হলো কিছুটা ভালো লাগাও আসতে শুরু করল। তারপরেও বেশিক্ষণ না পড়ে খ্যামা দিলাম। প...See More
স্পয়লার রিভিউ : অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট- লিখেছেন- ব্লগার: সোনালী সকাল
এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময় মিছিলের সব হাত কন্ঠ পা এক নয়। সেখানে সংসারী থাকে,সংসার বিরাগী থাকে, কেউ আসে রাজপথে সাজাতে সংসার। এরিক মারিয়া রেমার্ক-এর ‘অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট’ উপন্যাসটি পড়তে যেয়ে বার বার মনের মাঝে ঘুরে ফিরে এসেছে কবি হেলাল হাফিজের ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ কবিতাখানি। কবির চোখে যুদ্ধ যেন রোমাঞ্চের এক প্রতিশব্দ! যৌবনের মহত্তর উজ্জ্বল প্রদর্শণী। কিন্তু একজন সৈনিকের কাছে যুদ্ধ একটা খেলা। এ খেলায় হার মানে মৃত্যু। জীবন...See More
বুক রিভিউ: স্মৃতিকাতর চরিত্রগুলো নিয়ে আহমাদ মোস্তফা কামাল। লিখেছেন শেরিফ আল সায়ার
জীবনের সংজ্ঞা বোধ করি আজ অবধি কেউ বের করতে পারেনি। যদি কেউ করেও থাকে তবে সে সংজ্ঞার সঙ্গে একমত হওয়ার মতো মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। মানুষের জীবন আসলে কতদূর যেতে পারে? এক জীবনে মানুষ কত কাজই করতে পারে? জীবনের কাছে সব ঘটনা কিংবা কাজের মূল্যই বা কতটুকু? এক জীবনে কত প্রশ্নের উত্তর মেলে? সম্ভব না। কখনও জীবনের কোনো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া সম্ভব না। জীবন অসংজ্ঞায়িত। এর কোনো সংজ্ঞা নেই। জীবনের শেষ আছে। অনেকে আবার বলবেন, জীবন শেষ পর্যন্ত অসমাপ্ত অধ্যায়। একবার ক্যাথরিন মাসুদকে প্রশ্ন করেছিলাম তারেক মা...See More
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী'র "উনিশ শতকের বাংলা গদ্যের সামাজিক ব্যাকরণ" লিখেছেন- ব্লগারঃ ইরফানুর রহমান রাফিন
আজ যে "মান" বাংলায় গদ্য লিখিত হয়, তার ভিত্তিটা নির্মিত হয়েছিল উনিশ শতকে। গড়ে দিয়েছিলেন কিছু অসাধারণ মানুষ। এই নির্মাণের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিল নির্মাতাদের সামাজিক অবস্থান। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী তাঁর উনিশ শতকের বাংলা গদ্যের সামাজিক ব্যাকরণ বইয়ে তাঁদের আটজনকে আলোচনার জন্য নিয়েছেনঃ রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, অক্ষয়কুমার দত্ত, প্যারীচাঁদ মিত্র, কালীপ্রসন্ন সিংহ, ভূদেব মুখোপাধ্যায় এবং মীর মশাররফ হোসেন। এঁরা আক্ষরিক অর্থে অসাধারণ ছিলেন, কারণ হিন্...See More