User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
বিষয় বৈচিত্র্যে ভরপুর ক্যানভাস: স্বদেশ হাসনাইনের গল্পগ্রন্থ
স্বদেশ হাসনাইন। একজন উদীয়মান তরুণ গল্প বলিয়ে। তিনি অনলাইনে লিখছেন দীর্ঘদিন ধরে এবং প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিন। গল্পগ্রন্থ হিশেবে এটা তার প্রথম গল্প সংকলন। নাম ১০০তম গল্প ও অদৃশ্য মানব। গল্প আছে মোট সতেরটি। প্রত্যেকটা গল্পই নিজস্বতায় ভরপুর এবং আলাদা আলাদা প্রকাশভঙ্গী, আলাদা আলাদা স্টোরিলাইন নিয়ে সফলভাবে দাঁড়িয়ে গেছে। একটা গল্পের সাথে পরেরটা মিলে না আর এ কারণে পাঠক একটা ধাঁধার ভিতর আটকে পড়ে আর সবকটা গল্প একসাথে পড়লেও গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যাবার ভয় পায় না। গল্পগুলো নিজেদের সাবলীল ভঙ্গিমায় পাঠকের কাছে প...See More
অসাধারন একটি বই!
ইয়স্তেন গার্ডার পরিচিত হয়েছেন দর্শন বিষয়ে তার সহজবোধ্য প্রকাশভঙ্গি দিয়ে। তার বিখ্যাত বহুল পঠিত বই সোফির জগত। বিষয় দর্শন হলেও এটি আসলে একটি উপন্যাস। একটা রহস্য দিয়ে এই গল্পের শুরু। সোফি এমুন্ডসেন নামের ১৪ বছরের এক নরওয়েজীয় কিশোরী হঠাত করেই তার বাসার মেইল বক্সে স্বাক্ষরবিহীন চিঠি পেতে শুরু করে। প্রথম চিঠিতে কেবল একটি বাক্য লেখা, তুমি কে? হঠাত আসা এই প্রশ্ন সোফিকে দ্বিধায় ফেলে দেয়। আমি সোফি এমুন্ডসেন, এই উত্তর তাকে সন্তুষ্ট করতে পারে না। পরের চিঠিতে আসে আর এ...See More
'মিসির আলি UNSOLVED'- নিয়ে অভিভূত পাঠক
সত্যি বলতে, দেশের পড়ুয়া পাঠকসমাজের মধ্যে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া দুরূহ হবে যিনি হুমায়ূন আহমেদ পড়েননি। অথবা তাঁর সৃষ্ট জনপ্রিয় চরিত্র "মিসির আলি" সম্পর্কে জানেন না। হুমায়ূন আহমেদের লেখায় প্রায়শই ঘুরেফিরে এসেছে মিসির আলির কথা। রহস্যের আঙিনায় যার দুর্নিবার পদচারণা, বলা যায় তিনি নিজেও প্রতিটা লেখায়ই আবির্ভূত হয়েছেন অনেকটা রহস্যের ঘেরাটোপেই। পেশায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর, মিসির আলির আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে যুক্তি, মানুষের মন, আচরণ এবং নানাবিধ অলৌকিক ঘটনা। ত...See More
'বাদশাহ নামদার' নিয়ে ধ্রুব এষ
বাদশাহ নামদার ইতিহাস আশ্রিত ফিকশন। ইতিহাসের কোনো চরিত্রকে নিয়ে, সরাসরি নিয়ে, এই প্রথম (এবং এই শেষ?) কোনো উপন্যাস রচনা করলেন হুমায়ূন আহমেদ। সেটা আবার হুমায়ূন মীর্জার মতো ‘বহু বর্ণে’র একজন সম্রাটকে নিয়ে। কবি, চিত্রকর, সংগীতরসিক, নেশাসক্ত, একসেনট্রিক এবং তীব্র আবেগপূর্ণ এই সম্রাটের চরিত্র। ‘রক্তের রঙের চেয়ে বৃক্ষের সবুজ রং কি কম সুন্দর?…’ গান শুনে মুগ্ধ হয়ে নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করে দিতে পারেন ইনি, ক্ষমা করে দিতে পারেন নিজের রক্তপিপাসু ভাইকে, কথা দিয়েছিলেন বলে, আধা দিনের জন্য সম্রাটের আসনে...See More
‘হুমায়ূন আহমেদের শেষ দিনগুলো’ প্রসঙ্গে। লিখেছেন- লেখক তানভীর রাব্বানী
মুক্তধারা আয়োজিত হুমায়ূন আহমেদের ৬৩তম জন্মদিনে মধুসূদন বিশেষজ্ঞ গোলাম মুরশিদ ( ড. মুরশিদ কে “গল্প পঞ্চাশৎ” এর উৎসর্গ পত্রে এই ভাবেই সম্বোধন করেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ ) এসেছিলেন লেখকের “রঙ পেন্সিল” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করতে। অনুষ্ঠান শেষে কথায় কথায় ড. মুরশিদ উল্লেখ করেছিলেন মাইকেল মধুসূদনকে নিয়ে “আশার ছলনে ভুলি” বই লিখতে গিয়ে তার দীর্ঘ ২০ বছরের (১৯৮৬-১৯৯৫) গবেষণা এবং অধ্যবসায়ের গল্প। আজ থেকে ১০০ বছর পর যিনি ড. মুরশিদের মত হুমায়ূননামা লিখতে বসবেন তাকে আগাম সুসংবাদ দিচ্ছি। আপনার জন্য বিশ্বজিত...See More
হুমায়ূন আহমেদের ছোটগল্প ‘সে’ : বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে মানবমন এবং লেখকের আধুনিক শিল্পভাবনার বিচিত্র রূপ
হুমায়ূন আহমেদের একটি গল্পের বইয়ের নাম ‘ছায়াসঙ্গী’। এ বইয়ের সেই কবে পড়া, গা ছমছম করা একটি গল্প আমাকে একটা ঘোরের মধ্যে ফেলে দেয়। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় দোলায়িত করে। গল্পটির নাম ‘সে’। বড়ই রহস্যঘন ও কৌতুহল উদ্দীপক গল্প। আসুন, আজ আমরা সে গল্পটি নিয়ে আলোচনা করি। অতিপ্রাকৃত রসের গল্প বাংলা ছোটগল্পকে একটি বিশেষ দিক থেকে চিহ্ণিত করে। ভৌতিক রসের মধ্যে আকস্মিক বাস্তব অথচ বিশ্বাসযোগ্য কোনো বিষয়ের উপস্থাপনা হুমায়ূন আহমেদের অতিপ্রাকৃত রসের গল্পগুলোকে কখনো কখনো বিজ্ঞানসম্মত রূপ দিয়েছে। মানুষের ...See More
'আগুনপাখি'- নিয়ে লেখকের যত কথা
আগুনপাখি উপন্যাসটি লিখেছিলাম বন্ধুবর নাজিম মাহমুদের কাছ থেকে উপহার পাওয়া একটি পার্কার ফাউন্টেন পেন দিয়ে। আমার দুর্ভাগ্য যে উপহার পাওয়া সেই কলমটি খোয়া গেছে।
'সক্রেটিস'- নিয়ে লেখকের যত কথা
সক্রেটিস নামে দার্শনিক সক্রেটিসের ওপর আমার যে বইটি আছে, ওটা লিখেছিলাম একটানা ষোলো রাত জেগে। বইটি লেখার জন্য প্রচুর পড়াশোনাও করেছিলাম এই সময়ের মধ্যে। আমি সব সময় ফাউন্টেন পেন দিয়ে লিখি। ওয়াটারম্যান, পার্কার—বহু পুরোনো এসব কোম্পানির কলম আমার সংগ্রহে আছে। এখন অবশ্য কালি পাই না বলে খুবই অসুবিধা হয়।
'মা'- নিয়ে লেখকের যত কথা
‘আজাদ ভাইয়ের মাকে নিয়ে একটা নাটক লিখে দাও। একুশে টেলিভিশনে মুক্তিযুদ্ধের নাটক করব।’ নাসির উদ্দীন ইউসুফ বললেন আমাকে। আজাদের মায়ের গল্পটা তাঁর মুখ থেকেই প্রথম শোনা, ‘শোনো। আজাদ ভাইয়ের মা ভাত খেতেন না জানো। খুব কষ্ট করেছেন ভদ্রমহিলা। আজাদ ভাই তাঁর একমাত্র সন্তান ছিলেন। একাত্তর সালে আজাদ ভাই ধরা পড়লেন। মা ছেলের সঙ্গে দেখা করতে গেলেন রমনা থানায়। আজাদ ভাই বলেছিলেন, আমার জন্য ভাত এনো। মা ভাত নিয়ে গিয়েছিলেন। গিয়ে দেখলেন, ছেলে নেই। এই ছেলে আর কোনো দিন ফিরে আসেনি। আর এই মা ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত বেঁচে...See More
'হাঙর নদী গ্রেনেড'- নিয়ে লেখিকার যত কথা
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। আমরা থাকি এলিফ্যান্ট রোডে। সায়েন্স ল্যাবরেটরির কলোনির ভেতরে মনীষা বিল্ডিংয়ে। মাত্র দুই দিন আগে এই বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখেছি ইপিআরটিসির লাল রঙের কোচ নিয়ে আলবদরের সদস্যরা ঢুকেছে কলোনির ভেতরে। ১৪ ডিসেম্বরের ভোর ছিল সেদিন। সকাল সাড়ে আটটা কি নয়টা হবে। তারা তুলে নিয়ে যায় সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে কর্মরত বিজ্ঞানী ড. আমিনউদ্দিন ও ড. সিদ্দিক আহমদকে। মাঝে এক দিন পার হয়েছে। এলিফ্যান্ট রোড থেকে আনন্দ উল্লাসের ধ্বনি ভেসে আসছে। চারদিক থেকে খবর আসছে যে দেশ স্বাধীন হয়ে গেছ...See More